পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। তফসিল অনুযায়ী আগামী ২১ জুন রাজশাহী করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ অবস্থায় রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী প্রায় চূড়ান্ত।
আধুনিক রাজশাহী নগরীর রুপকার হিসেবে খ্যাতি পাওয়া আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও রাসিকের বর্তমান মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের বিকল্প দেখছে না দলটির নেতাকর্মীসহ নগরবাসী। আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খায়রুজ্জামান লিটনকে এবারও মেয়র পদে নির্বাচন করতে বলেছেন বলে দলের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে। ইতোমধ্যে রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন বর্তমান মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন।
অন্যদিকে সিটি করপোরেশন শুধু নির্বাচনই নয়, বর্তমান সরকারের অধীনে আর কোনো নির্বাচনেই অংশ নেবে না বিএনপি।
তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, রাজশাহী এমন একটি জায়গা যেখানে বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলেও যদি সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন হয় তাহলে খায়রুজ্জামান লিটনই আবার নির্বাচিত হবেন। কারণ রাজশাহী সিটিতে মেয়র খায়রুজ্জামান লিটন রাস্তা-ঘাট, ড্রেনেজ সিস্টেম, গ্যাস পাইপ লাইন সংযোগ, আলোকায়ন, উচ্চ বহুতল ভবন নির্মাণ, নদীর ধারের উন্নয়ন, পর্যটন ও বিনোদন কেন্দ্র করা থেকে শুরু করে যে সকল অবকাঠামোগত উন্নয়ন করেছেন এবং রাজশাহী সিটিকে এমন একটি উচ্চতায় নিয়ে গেছেন, ফলে সেখানে তাঁর কোনো বিকল্প নেই বলেই ভাবছেন রাজশাহীবাসি।
পাশাপাশি অন্যান্য জায়গাগুলোতে আওয়ামী লীগের সাথে আওয়ামী লীগের বিরোধ দেখা গেলেও রাজশাহীর চিত্র ভিন্ন। রাজশাহীতে আওয়ামী লীগের মধ্যে কোন বিরোধ দেখা যায় না। রাজশাহীতে আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ।
রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ‘রাজশাহী সিটিতে এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের চেয়ে যোগ্য প্রার্থী হয় না। তার বিকল্প হিসেবে আমরা কাউকে ভাবছি না। রাজশাহীর উন্নয়নের স্বার্থে আরও পাঁচ বছর তার মেয়র থাকা প্রয়োজন।’
আসাদ বলেন, ‘কোন কারণে তিনি (লিটন) প্রার্থী না হলে আমি নির্বাচন করব। দল মনোনয়ন দিলেও করবো না দিলেও করবো বলেন আওয়ামী লীগের এই তরুণ রাজনীতিবিদ।’
মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল বলেন, ‘সিটি নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। প্রার্থী হিসেবে লিটনের বাইরে কাওকে ভাবার কোন সুযোগ নেই।’
রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বর্তমান মেয়র খায়রুজ্জামান অংশ নেবেন নাকি রাজশাহীর কোনো একটি আসন থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচন করবেন, তা নিয়ে স্থানীয়ভাবে ব্যাপক আলোচনা চলছিল। খায়রুজ্জামান বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হওয়ার পরে অনেকেই ধারণা করছিলেন, খায়রুজ্জামান জাতীয় সংসদ নির্বাচন করবেন। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে মন্ত্রী হলে পুরো রাজশাহী জেলার উন্নয়নে তিনি ভূমিকা রাখতে পারবেন। আবার আরেকটি পক্ষের মতামত ছিল, রাজশাহী সিটিকে মেয়র খায়রুজ্জামান যে জায়গায় নিয়ে গেছেন, সেখানে তাঁর কোনো বিকল্প নেই। তাই সিটি করপোরেশনের উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে তাঁকেই আবার দায়িত্ব নিতে হবে।
এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
এনবিআর কাস্টমস জাহাঙ্গীর কবির নানক
মন্তব্য করুন
আন্দোলনের নামে সন্ত্রাস করলে বিএনপিকে আবারও পালাতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করার দরকার নেই। সরকারেরও দরকার নেই। গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির নেতাকর্মীরা বক্তব্য দিয়েছে, আওয়ামী লীগ পালানোর পথ পাবে না। সেদিনও দেখলাম পল্টন ময়দান থেকে একে একে দৌড়াতে দৌড়াতে অলিগলি কোথায় দিয়ে যে পালিয়েছে, কেউ চিন্তাও করেনি।
সোমবার (১৩ মে) দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডির আওয়ামী লীগের সভাপতির কার্যালয়ে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপিকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করা হবে। যদি তারা আবারও জ্বালাও-পোড়াও করে। তবে উদ্ভূত পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আন্দোলনের নামে সন্ত্রাস করলে বিএনপিকে আবারও পালাতে হবে।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের ইতিহাসে পালিয়ে যাওয়ার কোনো রেকর্ড নেই। ২০০৭ সালে আর রাজনীতি করব না এই মুচলেকা দিয়ে বিদেশে পালিয়ে গেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাদের মূল নেতা পালিয়ে আছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ২৮ অক্টোবরও বক্তব্য দিয়েছিল আওয়ামী লীগ পালানোর পথ পাবে না। শেষ পর্যন্ত দেখলাম দৌড়াতে দৌড়াতে তারা পালিয়েছে।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বাংলাদেশে এসে কেউ আবারও বিএনপিকে মদত দেবে সে পরিস্থিতি এখন বিশ্বে নেই। যারা দাপট দেখাতো তাদের ক্ষমতা মধ্যপ্রাচ্যেই সংকুচিত হয়ে গেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্টের কথাই ইসরায়েল শুনে না।
এসময় ব্রিফিংয়ে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক গোলাপ, উপ দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
আওয়ামী লীগ ওবায়দুল কাদের বিএনপি
মন্তব্য করুন
তৃতীয়
ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটে ১৩০ জন
প্রার্থী প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। এছাড়া
এই ধাপে ৬ জন
প্রার্থী বিনা ভোটে নির্বাচিত
হয়েছেন বলে জানিয়েছেন নির্বাচন
কমিশন (ইসি)। প্রথম ধাপে
২৮ জন, দ্বিতীয় ধাপে
২১ জন প্রার্থী বিনা
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
রোববার
(১২ মে) এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জনসংযোগ পরিচালক
মো. শরিফুল আলম।
তিনি
জানান, চেয়ারম্যান পদে ৭৩ জন,
ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪৩ জন
ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে
১৪ প্রার্থী প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। এছাড়া
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ছয় প্রার্থী। এদের
মধ্যে ভাণ্ডারিয়ার সব পদ, গোসাইরহাটে
ভাইস চেয়ারম্যান ও সোনাগাজী এবং
দাগনভুঞা উপেজলায় মহিলা ভাইস পদের প্রার্থীরা
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
সোমবার
তৃতীয় ধাপের চূড়ান্ত প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেবেন রিটার্নিং কর্মকর্তারা। এই ধাপে চেয়ারম্যান
পদে ৫৭০ জন, ভাইস
চেয়ারম্যান পদে ৬১৮ ও
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে
৪০০ জন; মোট ১৫৮৮
জন প্রার্থীনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন।
তফসিল
অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৪৫টির মতো
উপজেলায় ৮ মে ভোট
হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায়
২১ মে, তৃতীয় ধাপে
১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও
চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায়
৫ জুন ভোটগ্রহণ হওয়ার
কথা রয়েছে।
মন্তব্য করুন
সরকারের
পদত্যাগ ও নতুন নির্বাচন
দাবিতে আগামীর আন্দোলনে জামায়াতে ইসলামীকে একমঞ্চে চায় বিএনপির নেতৃত্বাধীন
আন্দোলনের অন্যতম মিত্র ১২ দলীয় জোট।
তাদের পরামর্শ, বিএনপির বাইরে সাংগঠনিকভাবে জামায়াত শক্তিশালী। তাই মাঠের আন্দোলন
সফল করতে হলে জামায়াতসহ
বাম-ডান ও ইসলামী
ঘরানার সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে নামতে হবে।
তারা বলেন, ২৮ অক্টোবরের আগে একমঞ্চ থেকে আন্দোলন পরিচালনার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছিল। আমরা তখন একমঞ্চে প্রায় চলেও এসেছিলাম। কিন্তু যুগপতেরই দুএকটি শরিক দল ও জোটের বিরোধিতার কারণে সেটা সম্ভব হয়নি। ২৮ অক্টোবর জামায়াতও মাঠে ছিল। কিন্তু পৃথকভাবে তারা কর্মসূচি করেছে। ওইদিন সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনে নামলে পরিস্থিতি ভিন্ন হতে পারত।
রোববার (১২ মে) বিকেলে রাজধানীর গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটির সঙ্গে বৈঠকে তাদের এমন পরামর্শ দেন ১২ দলের কয়েকজন নেতা।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর একদফা দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি। কিন্তু নির্বাচনের পর চার মাস পেরিয়ে গেলেও যুগপৎভাবে কোনো কর্মসূচি মাঠে গড়ায়নি। এমন প্রেক্ষাপটে সরকারবিরোধী আগামীর আন্দোলনের কর্মকৌশল নির্ধারণে মিত্রদের পরামর্শ নিতে তাদের সঙ্গে সিরিজ বৈঠক শুরু করেছে বিএনপি। এর অংশ হিসেবে এ দিন ১২ দলের পর একই স্থানে এলডিপির সঙ্গেও বৈঠক করেছে দলটি।
গত ৭ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনের পর ১২ ও ১৩ জানুয়ারি যুগপতের শরিকদের সঙ্গে বিএনপির হাইকমান্ডের ভার্চুয়ালি সিরিজ বৈঠক হয়। যেটাকে তখন বিএনপি ও শরিকদের পক্ষ থেকে ‘সৌজন্য বৈঠক’ বলা হয়েছিল। সেখানে সরকারি নানামুখী চাপ ও প্রলোভন সত্ত্বেও নির্বাচনে না যাওয়া এবং যুগপৎ আন্দোলন অব্যাহত রাখায় বিএনপির পক্ষ থেকে মিত্রদের সাধুবাদ জানানো হয়।
জানা
গেছে, বৈঠকের শুরুতে বিএনপির পক্ষ থেকে দেশের
বর্তমান অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে
আন্দোলনের নতুন কী কর্মসূচি
নেওয়া যায়- সে ব্যাপারে
১২ দল নেতাদের কাছে
পরামর্শ চাওয়া হয়। তখন জোটের
কয়েকজন নেতা নির্বাচন বর্জন
করে যুগপৎ কিংবা যুগপৎ আন্দোলনের বাইরে থাকা সবাইকে নিয়ে
ঈদুল আজহার পর ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে
নামার পরামর্শ দেন। এ সময়
বিক্ষিপ্তভাবে দুএকজন নেতা ঢাকায় একমঞ্চ
থেকে সমাবেশ এবং ঢাকার বাইরে
সব মহানগরে একই আদলে সমাবেশের
মতো কর্মসূচির প্রস্তাব করেন।
বৈঠক
শেষে এক ব্রিফিংয়ে বিএনপির
স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ১২
দলীয় জোটের নেতাদের সঙ্গে বিএনপি বৈঠক করেছে। এটা
আমাদের একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়ার
অংশ। আমরা মাঝে মাঝেই
বসি, আলোচনা করি। দেশে দ্রব্যমূল্যের
ঊর্ধ্বগতি, বিদ্যুতের দামবৃদ্ধিসহ নানা বিষয়ে মানুষের
দুর্ভোগ, দেশের অর্থনীতির দুরবস্থা, দুর্নীতি-অনাচার, সীমান্ত সংকট, সীমান্তে মানুষ হত্যা, সীমান্তে অনুপ্রবেশসহ নানা বিষয় নিয়ে
আমরা আলোচনা করেছি।
১২ দলীয় জোটের প্রধান ও জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার গণমাধ্যমকে বলেন, আগামীতে আন্দোলন কীভাবে গড়ে তোলা যায় তা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। বিএনপির পক্ষ থেকে আমাদের কাছে কী ধরনের কর্মসূচি নেওয়া যায়, তা চেয়েছে। আমরা সপ্তাহ খানেকের মধ্যে এ কর্মসূচি গ্রহণ করব।
মন্তব্য করুন
আন্দোলনের নামে সন্ত্রাস করলে বিএনপিকে আবারও পালাতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করার দরকার নেই। সরকারেরও দরকার নেই। গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির নেতাকর্মীরা বক্তব্য দিয়েছে, আওয়ামী লীগ পালানোর পথ পাবে না। সেদিনও দেখলাম পল্টন ময়দান থেকে একে একে দৌড়াতে দৌড়াতে অলিগলি কোথায় দিয়ে যে পালিয়েছে, কেউ চিন্তাও করেনি।
সরকারের পদত্যাগ ও নতুন নির্বাচন দাবিতে আগামীর আন্দোলনে জামায়াতে ইসলামীকে একমঞ্চে চায় বিএনপির নেতৃত্বাধীন আন্দোলনের অন্যতম মিত্র ১২ দলীয় জোট। তাদের পরামর্শ, বিএনপির বাইরে সাংগঠনিকভাবে জামায়াত শক্তিশালী। তাই মাঠের আন্দোলন সফল করতে হলে জামায়াতসহ বাম-ডান ও ইসলামী ঘরানার সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে নামতে হবে