পবিত্র মাহে রমজান মাস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দিয়েছিলেন ইফতার মাহফিল বা ইফতার পার্টি না করে তার পরিবর্তে বাজেটের অর্থ সমাজের পিছিয়ে পড়া গরীব-দুস্থ-অসহায় ও সাধারণ মানুষের মাঝে বিলিয়ে দেওয়ার। তারই ধারাবাহিকতায় যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিলের আহ্বানে সাড়া দিয়ে দেশব্যাপী যুবলীগের নেতা-কর্মীরা বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী প্রথম রমজান থেকে ২৯ রমজান পর্যন্ত ৪,৪৭,৩২০ টি গরীব-দুস্থ-অসহায় পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী ও ঈদ উপহার বিতরণ করেছে।
এছাড়াও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা যুবলীগ ১ কোটি ২৮ লক্ষ ৫০ হাজার নগদ অর্থ বিতরণ (চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা যুবলীগ ৫৫ লক্ষ, লোহাগড়া উপজেলা যুবলীগ ১২ লক্ষ, সাতকানিয়া উপজেলা যুবলীগ ৬ লক্ষ, উত্তর সাতকানিয়া যুবলীগ ৫ লক্ষ, পটিয়া উপজেলা যুবলীগ ২৫ লক্ষ, আনোয়ারা উপজেলা যুবলীগ ৭ লক্ষ, কর্ণফুলী উপজেলা যুবলীগ ৫ লক্ষ, বোয়ালখালী উপজেলা যুবলীগ ৮ লক্ষ ও বাঁশখালী উপজেলা যুবলীগ ৫ লক্ষ ৫০ হাজার নগদ টাকা), নীলফামারী জেলা যুবলীগ ২৬টি হুইল চেয়ার, ৬ টি রিকশা, ২০টি সেলাই মেশিন ও ৫০০ টি শাড়ী লুঙ্গি বিতরণ করেছে। এসব উপহার সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে শাড়ী, লুঙ্গি, চাল, ডাল, তেল, আলু, পেয়াজ, লবন, সেমাই, চিনি, দুধসহ বিভিন্ন তৈজসপত্র।
যুবলীগের বিভিন্ন শাখায় পরিবারভিত্তিক খাদ্য সামগ্রী ও ঈদ উপহার বিতরণের তালিকা:
কেন্দ্রীয় যুবলীগ ১৯ হাজারটি পরিবার, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল তার ব্যাক্তিগত উদ্যোগে মিরপুর এবং তার নিজ জেলা চাঁদপুরে ২৫ হাজারটি পরিবারে মাঝে খাদ্য সামগ্রী, ঈদ উপহার ও শাড়ি-লুঙ্গি বিতরণ করেছেন। এছাড়াও ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগ ১৫ হাজারটি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগ ১২ হাজারটি, রাজশাহী মহানগর ১৩শ’টি, রাজশাহী জেলা ৮শ’টি, বগুড়া জেলা ২২ হাজারটি, পাবনা জেলা ৫০ হাজারটি, নাটোর জেলা ৫ হাজারটি, নওগাঁ জেলা ৬ হাজারটি, জয়পুরহাট জেলা ২০ হাজারটি, রংপুর মহানগর ৪ হাজারটি, রংপুর জেলা ৩ হাজার ৭শ’টি, গাইবান্ধা জেলা ৪ হাজারটি, কুড়িগ্রাম জেলা ৪ হাজারটি, লালমনিরহাট জেলা ২ হাজারটি, ঠাকুরগাঁও জেলা ১ হাজারটি, দিনাজপুর জেলা ২ হাজার ২শ’টি, মানিকগঞ্জ জেলা ২ হাজারটি, টাঙ্গাইল জেলা ৪ হাজারটি, গাজীপুর জেলা ২৫ হাজারটি, গাজীপুর মহানগর ২২ হাজার ৫শ’টি, কিশোরগঞ্জ জেলা ৫শ’টি, ময়মনসিংহ জেলা ১৮ হাজার ৩শ’টি, ময়মনসিংহ মহানগর ৮ হাজারটি, শেরপুর জেলা ২ হাজারটি, জামালপুর জেলা ১৮ হাজার ৭০টি, নেত্রকোণা জেলা ১০ হাজারটি, ঢাকা জেলা ৩ হাজারটি, নারায়ণগঞ্জ মহানগর ২ হাজার ৩শ’টি, রাজবাড়ী জেলা ৫ হাজারটি, ফরিদপুর জেলা ২ হাজারটি, মাদারীপুর জেলা ৩শ’টি, গোপালগঞ্জ জেলা ৬ হাজার ১শ’টি, পটুয়াখালী জেলা ১৫ হাজারটি, বরগুনা জেলা ১ হাজারটি, পিরোজপুর জেলা ৩ হাজারটি, ঝালকাঠি জেলা ৭শ’টি, সিলেট মহানগর ৮ হাজারটি, সুনামগঞ্জ জেলা ১ হাজার ৬শ’টি, খুলনা মহানগর ১ হাজার ৫শ’টি, খুলনা জেলা ২ হাজার ৪শ’টি, বাগেরহাট জেলা ৪ হাজারটি, সাতক্ষীরা জেলা ২হাজারটি, যশোর জেলা ১৮ হাজারটি, নড়াইল জেলা ১ হাজার ৫শ’টি, মাগুরা জেলা ৫ হাজারটি, কুষ্টিয়া জেলা ৪ হাজারটি, মেহেরপুর জেলা ৪ হাজারটি, চুয়াডাঙ্গা জেলা ৪ হাজার ৫শ’টি, খাগড়াছড়ি জেলা ১ হাজার ৫শ’টি, বান্দরবন জেলা ৩শ’ ৫০টি, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ৭ হাজারটি, চট্টগ্রাম মহানগর ৩০ হাজারটি, রাঙ্গামাটি জেলা ১ হাজারটি, কক্সবাজার জেলা ৭শ’টি, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ৪ হাজারটি, কুমিল্লা মহানগর ১ হাজার ২শ’টি, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ১ হাজার ৫শ’টি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ৫ হাজারটি, নোয়াখালী জেলা ৪ হাজার ৫শ’টি, লক্ষ্মীপুর জেলা ২ হাজার ৫শ’টি ও চাঁদপুর জেলায় ২ হাজারটি পরিবারে মাঝে খাদ্য সামগ্রী ও ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বিএনপি
মন্তব্য করুন
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জাতীয় প্রেস ক্লাব
মন্তব্য করুন
বিএনপি ভারত বিরোধী মার্কিন বিরোধী মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
মন্তব্য করুন
শেখ হাসিনা বাহাউদ্দিন নাছিম আওয়ামী লীগ ঢাকা-৮
মন্তব্য করুন
নির্বাচন কমিশনার মো. আহসান হাবিব খান
বলেছেন, নির্বাচন কমিশনের প্রতি ভোটার ও প্রার্থীদের ধারণা পাল্টিয়েছে, বিশ্বাস জন্মেছে।
তার কারণেই প্রার্থীরা আবারও ভোটাদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছে। প্রার্থীরা ভোটাদের দ্বারে
যাওয়ার যে সংস্কৃতি সেটা আবারও ফিরে এসেছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ মে) যশোর শিল্পকলা
একাডেমির মিলনায়তনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে
অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে যশোর, নড়াইল ও মাগুরার জেলার প্রার্থী নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে
মতবিনিময় শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের তিনি এ কথা বলেন।
একদিন বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন বিশ্বের
রোল মডেল হবে মন্তব্য করে তিনি আরও বলেন, উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ৩৬ শতাংশ
এ সময়ে অনেক। দেশের কয়েকটা রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ না নেয়াতে ভোটার উপস্থিতি কম।
আগামীতে দেশের যত ভোট আসছে, ততই আমাদের ভোটের পরিবেশ, ভোট গ্রহণ পরিবর্তন ঘটছে। বিগত
সময়ে নির্বাচন নিয়ে কি ঘটেছে সেটা ফিরে তাকানোর আর কোন সুযোগ নেই। বাংলাদেশের নির্বাচন
কমিশন সকল বির্তক, সমালোচনা পিছনে ফেলে ঘুরে দাঁড়িয়ে দিন দিন উন্নতির দিকে যাচ্ছে।
ইসি আহসান হাবিব বলেন, নির্বাচনে ভোটারের
উপস্থিতি বাড়ানোর জন্য নির্বাচন কমিশন ও প্রার্থীরা কাজ করবে। উপজেলা নির্বাচনের প্রথম
ধাপে মোট ভোট গ্রহণের শতাংশ প্রকাশ করা হয়েছে। আমরা এবার থেকে ভোট গ্রহণে উপজেলা ভিত্তিক
তালিকা প্রকাশ করা হবে। ভোটার উপস্থিতি বাড়ানোর জন্য নির্বাচন কমিশন ও প্রার্থীরা আলাদাভাবে
প্রচারণা করতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। যারা ভোটাদের বাঁধা দিবে তাদের প্রতিহত করবে প্রশাসন।
আমরা প্রশাসনকে নির্দেশনা দিয়েছি আইনের হাত ও ক্ষমতা অনেক বেশি। নির্বাচন বানচাল করতে
সেই ক্ষমতা কঠোরভাবে প্রয়োগ করবে প্রশাসন।
ইসি আরও বলেন, বিগত সময়ের চেয়ে বর্তমান
কমিশন সততার সঙ্গে কাজ করছে। শুধু কমিশন নয়, নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা সংশ্লিষ্টরা সততার
সঙ্গে কাজ করছে। নির্বাচনে সাংবাদিকদের সুরক্ষার জন্য আইন পাস করেছে এ কমিশন। কেউ সাংবাদিকদের
কাজে বাধাগ্রস্ত করলে জেল জরিমানার বিধান করা হয়েছে। মিডিয়াকে এ অবস্থানে নেয়ার ক্ষেত্রে
এ কমিশন ও সরকার ভূমিকা রাখছে।
যশোর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল
হাছান মজুমদারের সভাপতিত্বে সভায় যশোর, নড়াইল ও মাগুরা জেলার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপাররা
বক্তব্য রাখে। সভায় যশোর, মাগুরা ও নড়াইল জেলার সকল প্রার্থী, নির্বাচন সংশ্লিষ্ট উপজেলাসমূহের
উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাবৃন্দ, আচরণবিধি ও আইনশৃঙ্খলা
রক্ষায় দায়িত্বপ্রাপ্ত এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটবৃন্দ, জেলা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাবৃন্দ
এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত বিভিন্ন বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ অংশ
নেয়।
অনুষ্ঠান শেষে বিকেলে শার্শা উপজেলা
পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলার ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রশিক্ষণে অংশ নেন ইসি আহসান
হাবিব খান।
মন্তব্য করুন
১৯৮১ সালের ১৭ মে। স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগ সভাপতি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেছিলেন এক বৃষ্টিমুখর দিনে। সেই দিনে লাখো মানুষ মানিক মিয়া এভিনিউতে জড়ো হয়েছিল জাতির পিতার কন্যাকে দেখার জন্য। তাদের শোক এবং আবেগ ছিল হৃদয়স্পর্শী। সারা বাংলাদেশ উত্তাল হয়েছিল। জাগরণের এক গান গেয়ে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বাংলাদেশের জন্ম হওয়ার পর থেকেই প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছে। এই সরকার পুরোপুরিভাবে নতজানু সরকারে পরিণত হয়েছে। শুধু ফারাক্কা নয়, গঙ্গার পানি নয়, বাংলাদেশের ১৫৪টি নদীতে পানি দিতে তারা গড়িমসি করে যাচ্ছে। তিস্তা নদীর পানি বণ্টন, এ করছি, এ হচ্ছে এমন করে সময় শেষ করছে সরকার। এ যে ব্যর্থতা এর মূল কারণ হচ্ছে, সরকারে যারা আছে তারা পুরোপুরিভাবে একটা নতজানু সরকার।