ইনসাইড পলিটিক্স

হিরো আলম কি ঢাকা-১৭ আসনে বিরোধী দলের প্রার্থী

প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ১৭ জুন, ২০২৩


Thumbnail

আগামী ১৭ জুলাই ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ফারুকের মৃত্যুর কারণে এই আসনটি শূন্য হয়েছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ছয় মাসের কম সময়ের আগে ঢাকা-১৭ আসন একদিক থেকে রাজনীতির জন্য গুরুত্বহীন। বিএনপিসহ বিভিন্ন বিরোধী দল এই নির্বাচন যথারীতি বর্জন করছে। কিন্তু তারপরও ঢাকা-১৭ আসন নিয়ে অন্যরকম একটা আকর্ষণ তৈরি হয়েছে, সৃষ্টি হয়েছে উত্তেজনা। 

আওয়ামী লীগ এই নির্বাচনে মনোনয়নে চমক দিয়েছে। আওয়ামী লীগের গত কাউন্সিলে কেন্দ্রীয় কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত হয়ে চমক সৃষ্টি করা মোহাম্মদ এ আরাফাত গুলশানের এই ভিআইপি আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন। এটি নিয়ে আওয়ামী লীগের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছিল। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এলাকার সব নেতাদেরকে গণভবনের ডাকেন এবং তাদেরকে মিলেমিশে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য অনুরোধ জানান। গুলশান আসনের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সহজ জয়ে ক্রমশ কঠিন হয়ে উঠছে বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছেন। কারণ এই নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়েছে বহুল আলোচিত ও বিতর্কিত হিরো আলম। 

হিরো আলম এর আগে বগুড়ার দুটি আসনে উপনির্বাচন করেছে। সেখানে তিনি হাড্ডাহাড্ডি লড়াই করে পরাজিত হন। একজন হাস্যকৌতুক অভিনেতা যিনি প্রতিনিয়ত ট্রলের শিকার হয়েই ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়েছেন। সেই হিরো আলম গুলশানের নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন অন্যরকম উদ্দেশ্যে। এই নির্বাচনে হিরো আলম একা নন, বিএনপি, আন্দালিব রহমান পার্থের বিজিপি সহ বেশ কিছু রাজনৈতিক দল গোপনে গোপনে তাকে সমর্থন দিচ্ছেন। 

একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীকে যেকোনো নির্বাচনী এলাকা থেকে দাঁড়াতে হলে তার ১ শতাংশ সমর্থন লাগে। ঢাকা-১৭ আসনে মোট ভোট চার লাখের কাছাকাছি। সে হিসেবে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়াতে গেলে চার হাজার ভোটারের স্বাক্ষরযুক্ত সমর্থন পত্র লাগবে হিরো আলমের। সেই সমর্থন পত্র তিনি জোগাড় করে ফেলেছেন। কিভাবে সমর্থন পত্র জোগাড় করলেন এটি একটি প্রশ্ন বটে। বিএনপি বিভিন্ন নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছে না বটে তবে তারা আওয়ামী লীগকে হারানোর কৌশল নিয়েছে এবং কিছু গুরুত্বহীন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে দিয়ে আওয়ামী লীগকে হারিয়ে রাজনীতিকে একটা তামাশা বানাতে চাইছে। 

বিএনপির নেতারা নিজেরাও অনানুষ্ঠানিকভাবে বলেছেন, তাদের লক্ষ্য আওয়ামী লীগকে বেইজ্জত করা। আওয়ামী লীগের যে জনসমর্থন নেই সেটি প্রমাণ করা। হিরো আলমকে প্রার্থী দিয়ে যদি একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ পরিবেশ তৈরি করা যায় তাহলে দেখানো যাবে যে আওয়ামী লীগের কি অবস্থা। হিরো আলমের মতো একজন প্রার্থীর সাথেও আওয়ামী লীগকে লড়াই করতে হয় বা পরাজিত করতে হয়। ঢাকা-১৭ আসন এটি এমন একটি আসন এবং একই সময়ে নির্বাচন হচ্ছে যখন এই নির্বাচনে খুব একটা প্রভাব বিস্তার করা যাবে না। গত কয়েকটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অবাধ-সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ করছে। সেই অবস্থায় যদি বিএনপি জামায়াত, বিজেপি ঐক্যবদ্ধ ভাবে হিরো আলমকে সমর্থন দেয় তাহলে একটা নাটকীয় ঘটনা ঘটবে। কিন্তু এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে রাজনীতি। রাজনীতিকে একটি উপহাসের বস্তু হিসেবে পরিণত করার লক্ষ্যেই এই ধরনের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। 

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, হিরো আলম একজন রাজনীতিবিদ নন। তিনি আদতে একজন কৌতুক অভিনেতা এবং তাকে নিয়ে মানুষ কৌতুক করে মজা পায়। অসামঞ্জস্যপূর্ণ ভিডিও কনটেন্ট দেখে মানুষ হাস্যরস করে এবং নানা রকম বিদ্রুপাত্মক মন্তব্য করে। এরকম একজন ব্যক্তিকে রাজনীতির মাঠে নামিয়ে আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ করার উদ্দেশ্য হলো রাজনীতিকে বিতর্কিত করা, প্রশ্নবিদ্ধ করা। শেষ পর্যন্ত যদি হিরো আলম নির্বাচনে ভালো ফলাফল করেন সেটা আওয়ামী লীগের যতটা ক্ষতি হবে তার চেয়ে ক্ষতি হবে দেশের রাজনীতির। 

হিরো আলম   ঢাকা-১৭   উপনির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

বিএনপি নেতানিয়াহুর দোসরে পরিণত হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশ: ০২:১৮ পিএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফিলিস্তিনের পক্ষে না দাঁড়িয়ে বিএনপি ইসরায়েলের দোসরে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

মঙ্গলবার (১৪ মে) সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ স্বাধীনতা পরিষদ আয়োজিত ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধ ও বিএনপির দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে এক মানববন্ধন ও সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিএনপি ফিলিস্তিনের পক্ষে না দাঁড়িয়ে ইসরায়েলের দোসরে পরিণত হয়েছে, নেতানিয়াহুর দোসরে পরিণত হয়েছে। ইসরায়েলের এজেন্টদের সঙ্গে মিলে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। আমাদের কাছে তথ্য প্রমাণ আছে। এদের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে।

তিনি বলেন, পুরো পৃথিবী এই বর্বরতার প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছে কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি বিএনপি ও জামায়াত, যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করার চেষ্টা করে, এই মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের বিরুদ্ধে একটা শব্দও উচ্চারণ করেনি। কারণ কেউ অসন্তুষ্ট হতে পারে। গত নির্বাচনে তাদের পরিকল্পনা ভেস্তে যাওয়ার পর ইসরায়েলি লবিস্টদের সঙ্গে মিলে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। 

তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশে কিছু ইসলামী দল আছে, তারা কারণে-অকারণে বায়তুল মোকাররমের দাঁড়িয়ে যান। আপনারা কোথায় এখন? আপনাদের কেন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। নির্বাচনের আগে সরকার নামানোর জন্য বায়তুল মোকাররমের সামনে এসে আন্দোলন করেন, কই ফিলিস্তিনি ভাইদের পক্ষে, ইসরায়েলের বিপক্ষে তো একটা বড় মিছিল করতে দেখলাম না।

সামাজিক মাধ্যমে সরকারের সমালোচনাকারীদের নিয়ে বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেককেই দেখি সরকারের বিরুদ্ধে বড় বড় ভাষণ দেয়, সরকারের বিরুদ্ধে বিষোদগার করে। নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে তাদের কথা বলতে তো শুনলাম না। এরা কোথায়? এরা কোথায় লুকিয়ে আছে? এরা আসলে ইসলাম প্রেমী নয়, এরা হলো মুখোশধারী ধর্ম ব্যবসায়ী। এদের মুখোশও উন্মোচন করতে হবে।

এরপর ফিলিস্তিনি মানুষদের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ইসরায়েলি বর্বরতার কারণে যারা নিহিত হয়েছেন তাদের মাগফেরাত কামনা করি। যারা আহত হয়েছেন তাদের প্রতি সহানুভূতি জানাই। বাংলাদেশের মানুষের অবস্থান সবসময় মুক্তিকামী মানুষের পক্ষে ছিল। আমাদের নীতি ফিলিস্তিনি মুক্তিকামী মানুষের পক্ষে।


বিএনপি   নেতানিয়াহু   দোসর   হাছান মাহমুদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

স্ত্রীকে নিয়ে সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

প্রকাশ: ০১:৪৫ পিএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছেড়েছেন। 

মঙ্গলবার (১৪ মে) সকালে হযতর শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সিঙ্গাপুর যান তারা। 

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে জানান, মঙ্গলবার সকালে মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী আফরোজা দুইজনই চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গিয়েছেন। চিকিৎসা শেষে তারা কবে দেশে ফিরবেন সেটা এখনি বলতে পারছেন না তিনি। 


সিঙ্গাপুর   মির্জা আব্বাস   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

মার্কিন স্যাংশন, ভিসানীতির পরোয়া করে না আওয়ামী লীগ: কাদের

প্রকাশ: ০১:০০ পিএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

আওয়ামী লীগ সরকার মার্কিন স্যাংশন, ভিসানীতি পাত্তা দেয় না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। 

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ কাউকে দাওয়াত করে আনে নি,তাদের এজেন্ডা আছে। তারা সেসব নিয়ে ঢাকায় এসেছে। ওপরে ওপরে বিএনপি তাদের পাত্তা দেয় না বললেও, তলে তলে  বিএনপির সঙ্গে তাদের কি আছে, তারাই ভালো জানে। 

মঙ্গলবার (১৪ মে) সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে আলোচনাকালে এসব কথা বলেন তিনি।  

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক বিএনপির আন্দোলনের ব্যর্থ চেষ্টা। আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে খড়কুটো ধরে বাজতে চায় তারা। আসলে তাদের কোনো ইস্যু নাই। তারা ভারতীয় পণ্য বর্জনকে ইস্যু বানাতে চায়। আমার প্রশ্ন হলো-ভারতীয় মসলা ছাড়া কি আমাদের চলে?  

তিনি বলেন, ভারতের মসলা ছাড়া আমাদের চলে না। শুধু মসলা কেন, ভারত থেকে শাড়ী-কাপড় আসবে, এছাড়া আরও কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যও আসবেই। 

তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি ঢাকায় বিএনপির দুইটা সমাবেশই ফ্লপ হয়েছে। বিএনপি ও তাদের সমমনাদের আন্দোলনের ডাকে জনগণের সাড়া নেই। দলটির কর্মীরা হতাশ, তাদের আর নেতাদের ওপর আস্থা নেই। সে কারণেই বিএনপির কর্মীরা তাদের সমাবেশে যোগ দেয় না।


মার্কিন স্যাংশন   ভিসানীতি   আওয়ামী লীগ   ওবায়দুল কাদের  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

ডোনাল্ড লু’র ঢাকা সফর: যা বললেন আওয়ামী লীগ-বিএনপির শীর্ষ নেতারা

প্রকাশ: ১১:০০ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন। এ সফরে তিনি ব্যবসা-বিনিয়োগ, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন, নাগরিক অধিকারসহ দুই দেশের অগ্রাধিকারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে আলোচনা করবেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। 

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গত বছর ডোনাল্ড লু’র সফর ছিল বেশ আলোচনায়। সরকার পতনের এক দফা আন্দোলন করা বিএনপি বেশ চাঙ্গা হয়ে উঠেছিল। ভোট হয়ে যাওয়ার চার মাস পর যুক্তরাষ্ট্রের এই সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবার ঢাকায় আসছেন। রাজনৈতিক অঙ্গনে তাঁর ঢাকা সফর নিয়ে বেশ আলোচনা হলেও ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের আগে লু’র সফর নিয়ে যেভাবে বিভিন্ন ধরনের গুঞ্জন বা আতঙ্কের কথা শোনা গিয়েছিল এবার সেটি হচ্ছে না। কিন্তু তারপরও তাঁর ঢাকা সফর নিয়ে কথা বলেছেন আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির শীর্ষ নেতাদের মধ্যে কথা বাহাস লক্ষ্য করা গেছে।


লু’র ঢাকা সফর নিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, কে আসলো আর কে গেলো তা নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় নেই। যদিও নির্বাচনের আগে লু’র ঢাকা সফর নিয়ে সবচেয়ে বেশি উচ্ছ্বসিত ছিল বিএনপির নেতারা। তবে এবার দলটির মহাসচিব সুর পাল্টে বলছেন, ‘কে আসলো আর কে গেলো তা নিয়ে মাথাঘামানোর সময় নেই। তিনি বলছেন তার দলের প্রধান শক্তি হলো জনগণ।’

লু’র ঢাকায় আসাটা গুরুত্বপূর্ণ নয় উল্লেখ্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু’র আসা-না আসায় কিছু যায়-আসে না। লু তো অনেক দূরের কথা। আমরা শঙ্কিত দেশের অবস্থা নিয়ে। 


এদিকে লু’র এবারের সফর দুই দেশের সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে বলে মনে করছে আওয়ামী লীগ। দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ডোনাল্ড লু বাংলাদেশের সরকারের সঙ্গে কথাবার্তা বলবেন। দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক এগিয়ে নিতে তিনি আসবেন। বিএনপি মনে করেছে, আবার নতুন করে নিষেধাজ্ঞা দেবে কি না। এই ধরনের উদ্ভট চিন্তা করছে। এ রকম উদ্ভট চিন্তা তারা আগেও করেছিল।’

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বিদেশিদের কাছে বারবার ধরর্না দিয়ে কোনো কিছুই করতে পারেনি বিএনপি। এজন্য লু’র ঢাকা সফর নিয়ে প্রকাশ্যে উচ্ছ্বাস দেখাচ্ছেনা বিএনপি। দেশে শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন হওয়া এবং বর্তমান সরকারের সাথে কাজ করার ঘোষণা দেওয়ায় বিএনপির মোহভঙ্গ হয়েছে। তাই প্রকাশ্যে লু’র সফর নিয়ে উচ্ছ্বাস দেখাচ্ছে না বিএনপির নেতারা।



ডোনাল্ড লু   আওয়ামী লীগ   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

কারামুক্ত হলেন বিএনপি নেতা হাবিব উন নবী সোহেল

প্রকাশ: ০৯:৩৩ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

জামিনে কেরাণীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাবেক সভাপতি হাবিব উন নবী খান সোহেল।

সোমবার (১৩ মে) সন্ধ্যা পৌনে সাতটার দিকে কেন্দ্রীয় কারাগার কেরানীগঞ্জ থেকে মুক্তি লাভ করেন তিনি। এ সময় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসিরসহ বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী তাকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করেন।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, মুক্তি পাওয়ার পর তিনি নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যান। 
এর আগে গত ৩১ মার্চ আদালতে জামিন নিতে গেলে জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো হয় সোহেলকে।

বিএনপি   হাবিব উন নবী সোহেল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন