জাতীয়
পার্টির সাবেক মহাসচিব মসিউর রহমান ওরফে রাঙ্গা আওয়ামী
লীগে যোগ দেবেন বলে
রংপুরে গুঞ্জন উঠেছে। আগামীকাল বুধবার (২ আগস্ট) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রংপুর
সফর উপলক্ষে নগরজুড়ে পোস্টার-ফেস্টুন টানিয়েছেন মসিউর রহমান। সে থেকেই
তার দলবদলের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছে। যদিও বিষয়টি সত্য নয় বলে দাবী করেছেন মসিউর।
সাড়ে
চার বছর পর আগামীকাল রংপুর
যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রংপুর
জিলা স্কুল মাঠে কাল বিভাগীয়
মহাসমাবেশে বক্তব্য রাখবেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর সফর উপলক্ষে ব্যানার-ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে নগরের বিভিন্ন
স্থান। আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের
নেতাদের পাশাপাশি রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া) আসনের
সংসদ সদস্য, জাতীয় পার্টির সাবেক মহাসচিব মসিউর রহমান প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানিয়ে পোস্টার ও ফেস্টুন টানিয়েছেন।
নগরের
বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে,
আওয়ামী লীগ নেতাদের পাশাপাশি
একমাত্র মসিউর রহমানের পক্ষ থেকে ছবিসংবলিত
পোস্টার সাঁটানো হয়েছে। পোস্টারের ডান পাশের ওপরে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি।
বাঁ পাশের ওপরে জাতীয় পার্টির
প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ও পার্টির প্রধান
পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদের ছবি।
নিচের বাঁ দিকে মসিউর
রহমানের ছবি।
চলতি
বছরের শেষে বা আগামী
বছরের শুরুতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে বুধবার রংপুর
সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ
সভাপতি শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর
রংপুর জিলা স্কুল মাঠে
১০ লাখ মানুষের বিশাল
সমাবেশে ভাষণ দেওয়ার কথা
রয়েছে। ১২ বছর আগে
২০১১ সালে তিনি এখানে
শেষবার ভাষণ দেন।
সমাবেশে
প্রধানমন্ত্রী সাতাশটি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটারসহ আরও পাঁচটি প্রকল্পের
ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। তিনি রংপুর বিভাগের
সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করবেন।
জাতীয় পার্টি মসিউর রহমান দলবদল
মন্তব্য করুন
সরকারবিরোধী আগামীর আন্দোলন শুরুর আগে কর্মসূচি প্রণয়ন ও আন্দোলন পরিচালনায় শক্তিশালী লিয়াজোঁ কমিটি চায় বিএনপির মিত্ররা। তারা মনে করে, লিয়াজোঁ কমিটি না থাকায় বিগত আন্দোলন পরিচালনায় এক ধরনের সমন্বয়হীনতা ছিল।
কারণ, যুগপতের সব দল ও জোটের সঙ্গে বিএনপির পৃথক বৈঠক শেষে তাদের স্থায়ী কমিটিতে কর্মসূচি চূড়ান্ত হওয়াকে যথাযথ প্রক্রিয়া এবং আন্দোলনের সঠিক প্ল্যাটফর্ম বলে মনে করে না শরিকরা, বিশেষ করে গণতন্ত্র মঞ্চ। তাই এবার এ প্রশ্নে একটা সিরিয়াস মীমাংসা চান মঞ্চের নেতারা।
বিএনপির সঙ্গে বুধবার (১৫ মে) রাতে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে লিয়াজোঁ কমিটি গঠনের পরামর্শ দিয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা বলেন, প্রতিটি জোট ও দল থেকে একজন করে নিয়ে ১০-১২ সদস্যবিশিষ্ট একটি লিয়াজোঁ কমিটি গঠন করতে হবে। সেই লিয়াজোঁ কমিটিতে আলোচনার ভিত্তিতে আন্দোলনের কর্মসূচি প্রণীত হবে। তার আগে নিজ নিজ দল ও জোটের সিদ্ধান্ত নিয়ে সংশ্লিষ্ট নেতারা বৈঠকে উপস্থিত হবেন।
নব্বইয়ে এরশাদবিরোধী আন্দোলনসহ অতীতের আন্দোলনগুলোতে লিয়াজোঁ কমিটি এভাবে কাজ করেছে। কিন্তু বিগত আন্দোলনে এ প্রক্রিয়ায় কর্মসূচি প্রণীত হয়নি। পাঁচ-দশ মিনিট আগে মিত্রদের কর্মসূচির বিষয়ে জানানো হতো এবং কর্মসূচির সঙ্গে সহমত না হলেও সেটাই তারা ঘোষণা করতেন। বৈঠক সূত্রে এমন তথ্য জানা গেছে।
যুগপৎ আন্দোলন পুনরুজ্জীবিত করে সরকারের পদত্যাগ ও নতুন নির্বাচনের দাবিতে ঈদুল আজহার পর মাঠে নামার পরিকল্পনা করছে বিএনপি। সেই আন্দোলনের কর্মকৌশল নির্ধারণে পরামর্শ নিতে গত রোববার থেকে মিত্রদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করছে দলটি। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর এ ধরনের বৈঠক এবারই প্রথম। এর অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) এনডিএম, বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ এবং মিয়া মসিউজ্জামান ও ফারুক হাসানের নেতৃত্বাধীন গণঅধিকার পরিষদের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গণতন্ত্র মঞ্চ ছাড়াও এর আগে গত সোমবার বিএনপির সঙ্গে বৈঠকে আন্দোলনের কর্মসূচি প্রণয়নে সমন্বয়হীনতা দূরীকরণে যুগপতের সব দল ও জোট থেকে দু-একজন করে নিয়ে শক্তিশালী লিয়াজোঁ কমিটি গঠনের ওপর জোর দেন সমমনা জোটের নেতারা।
মন্তব্য করুন
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বিএনপি
মন্তব্য করুন
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জাতীয় প্রেস ক্লাব
মন্তব্য করুন
বিএনপি ভারত বিরোধী মার্কিন বিরোধী মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
মন্তব্য করুন
শেখ হাসিনা বাহাউদ্দিন নাছিম আওয়ামী লীগ ঢাকা-৮
মন্তব্য করুন
১৯৮১ সালের ১৭ মে। স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগ সভাপতি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেছিলেন এক বৃষ্টিমুখর দিনে। সেই দিনে লাখো মানুষ মানিক মিয়া এভিনিউতে জড়ো হয়েছিল জাতির পিতার কন্যাকে দেখার জন্য। তাদের শোক এবং আবেগ ছিল হৃদয়স্পর্শী। সারা বাংলাদেশ উত্তাল হয়েছিল। জাগরণের এক গান গেয়ে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বাংলাদেশের জন্ম হওয়ার পর থেকেই প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছে। এই সরকার পুরোপুরিভাবে নতজানু সরকারে পরিণত হয়েছে। শুধু ফারাক্কা নয়, গঙ্গার পানি নয়, বাংলাদেশের ১৫৪টি নদীতে পানি দিতে তারা গড়িমসি করে যাচ্ছে। তিস্তা নদীর পানি বণ্টন, এ করছি, এ হচ্ছে এমন করে সময় শেষ করছে সরকার। এ যে ব্যর্থতা এর মূল কারণ হচ্ছে, সরকারে যারা আছে তারা পুরোপুরিভাবে একটা নতজানু সরকার।