ইনসাইড পলিটিক্স

নির্বাচনে যেতে জি এম কাদেরের পাঁচ শর্ত

প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ১৯ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

জাতীয় পার্টি আগামী নির্বাচনে যাবে কি যাবে না—এই প্রশ্নে প্রায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। জি এম কাদের যখন নির্বাচনের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেনি, তখন আজ রওশন এরশাদ রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। এর আগে রওশন এরশাদ এবং তার অনুসারীরা নির্বাচনে যাওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন। নির্বাচন কমিশনে দুই পক্ষ পাল্টাপাল্টি চিঠি দিয়েছেন—এমন খবরও গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছিল। যদিও পরবর্তীতে রওশন এরশাদ জানিয়েছেন যে তিনি নির্বাচনের ব্যাপারে কমিশনে কোনো চিঠি দেননি। কিন্তু তিনি চিঠি দেন না দেন রওশন এরশাদপন্থিরা যে নির্বাচনে যাবে এটা মোটামুটি নিশ্চিত। এই নির্বাচনে যাওয়ার লক্ষ্যে রওশন এরশাদপন্থিরা ইতোমধ্যে প্রস্তুতি গ্রহণ করা শুরু করেছেন। জাতীয় পার্টির একটি বড় অংশ নির্বাচনের ব্যাপারে রওশন এরশাদের পক্ষে রয়েছেন। কিন্তু তারপরও জি এম কাদের এখনও নির্বাচনে যাবেন কি যাবেন না সেরকম কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। নানা রকম মেরুকরণ চলছে জাতীয় পার্টির ভেতর।

একাধিক সূত্র জানিয়েছে, জি এম কাদের নির্বাচনে যাওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করছেন। তবে তা শর্ত সাপেক্ষে। নির্বাচনে যাওয়ার ব্যাপারে জি এম কাদের পাঁচটি শর্ত দিয়েছেন বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বাংলা ইনসাইডারকে জানিয়েছে। এই শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে-

১. নির্বাচনকালীন সরকারে জাতীয় পার্টির অন্তর্ভুক্তি: নির্বাচনকালীন যে সরকার গঠিত হবে সেই সরকারে জাতীয় পার্টির অন্তর্ভুক্তি চান জি এম কাদের। প্রধানমন্ত্রী যেমন ২০১৪ নির্বাচনে অঙ্গীকার করেছিলেন ঠিক একই রকম ভাবে জাতীয় সংসদে যে সমস্ত রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিত্ব রয়েছে তাদের সমন্বয়ে একটি নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করতে হবে, যাতে জাতীয় পার্টিসহ অন্যান্য দলগুলো অন্তর্ভুক্ত রাখতে হবে। 

২. নির্বাচনের তফসিল পেছানো: জাতীয় পার্টি মনে করে যে, সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচনের তফসিল এক সপ্তাহ থেকে দুই সপ্তাহ পেছানো সম্ভব। জি এম কাদেরের সমর্থকরা মনে করেন যে, জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার জন্য একটা সুষ্ঠু পরিবেশ চায়। সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টির জন্য নির্বাচনের তফসিল দুই সপ্তাহ পেছানো হলে কোনো সাংবিধানিক সংকট তৈরি হবে না। সংবিধান অনুযায়ী আগামী ২৯ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা। কাজেই তার বহু আগেই নির্বাচন সম্পন্ন করা সম্ভব হবে।

৩. রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ চান জি এম কাদের: জি এম কাদের মনে করেন যে, নির্বাচনের তফসিল পিছিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একটি সংলাপের উদ্যোগ গ্রহণ করা উচিত, যাতে অধিকাংশ রাজনৈতিক দল নির্বাচনে আসার সুযোগ পায়। বিশেষত একটা অংশগ্রহণমূলক উৎসবমুখর নির্বাচনের জন্য এই সংলাপ জরুরি বলেও জি এম কাদের মনে করেন।

৪. সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি: জি এম কাদের এবং তার সমর্থকরা মনে করেন যে, নির্বাচনের জন্য এখন পর্যন্ত সুষ্ঠু পরিবেশ নেই। সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একটা সমঝোতা প্রয়োজন এবং প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি নিরপেক্ষ অবস্থানও দরকার। কারণ যদি নিরপেক্ষ ভাবে দায়িত্ব পালন না করা হয় তাহলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না। 

৫. গ্রেপ্তারি হয়রানি ইত্যাদি বন্ধ করা: নির্বাচনের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে গ্রেপ্তারি হয়রানি সহ বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ বন্ধ করতে হবে এবং নির্বাচন কমিশনকে ক্ষমতায়ন করতে হবে। নির্বাচন কমিশনের হাতে ক্ষমতা অর্পণ করে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য একটি অনুকূল পরিবেশ তৈরি করতে হবে। এই সমস্ত শর্তগুলো ব্যাপারে ইতোমধ্যে সরকারকে জানানো হয়েছে। তবে সরকারি সূত্রগুলো বলছে যে নির্বাচনের তফসিল পেছানো ছাড়া অন্য বিষয়গুলোর ব্যাপারে সরকার ইতিবাচক। তবে জাতীয় পার্টির কাছ থেকে আগে নির্বাচনের ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা চায় সরকার। জি এম কাদের এখন নির্বাচনে যাওয়ার ব্যাপারে কি ঘোষণা দেন সেটি দেখার বিষয়।

জাতীয় পার্টি   জি এম কাদের   নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

রংপুরে মসিউর রহমান রাঙ্গার মনোনয়ন স্থগিত

প্রকাশ: ০৩:২৬ পিএম, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুর-১ গঙাচড়া আসনে জাতীয় পার্টির সাবেক মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গাসহ ৪ জন প্রার্থীর মনোনয়ন স্থগিত করা হয়েছে। বাতিল করা হয়েছে মোশাররফ হোসেন নামে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর। আর এই আসনে বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে আওয়ামী লীগ প্রার্থী অ্যাডভোকেট রেজাউল রাজু, জাতীয় পার্টির প্রার্থী মকবুল হোসেন আসিফ শাহরিয়ারসহ ৭ জনের। 

শনিবার (২ ডিসেম্বর) সকালে রংপুর জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে যাচাই-বাছাই কার্যক্রম শেষে এ তথ্য জানান রংপুর জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মোবাশ্বের হাসান।

রিটার্নিং কর্মকর্তা জানান, চারটি মামলার তথ্য না দেয়ায় মসিউর রাঙ্গার মনোনয়ন স্থগিত করা হয়েছে। শনিবার বিকেল ৪টার মধ্যে তাকে সব তথ্য দিতে বলা হয়েছে। পরে যাচাই বাছাই করে চূড়ান্ত ফলাফল জানানো হবে। বাকী প্রার্থীদের তথ্যে গড়মিল রয়েছে বলেও জানান মোবাশ্বের হাসান।

উল্লেখ্য, জাতীয় পার্টি থেকে এবারের সংসদ নির্বাচনে রাঙ্গাকে মনোনয়ন না দেয়ায় তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেন। রাঙ্গার নির্বাচনী আসন রংপুর-১ থেকে এবার জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের ভাতিজা আসিফ শাহরিয়ারকে দলীয় প্রার্থী করা হয়েছে।

মসিউর রহমান রাঙ্গা   মনোনয়ন   দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

আওয়ামী লীগকে হুঁশিয়ারি দিলেন মঈন খান

প্রকাশ: ০২:২২ পিএম, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান আওয়ামী লীগকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘জনতার আদালতে আওয়ামী লীগকে আগামীতে যে বিশাল মূল্য দিতে হবে, সেটা তারা আজ কল্পনাও করতে পারছে না।’

আজ শনিবার (২ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে তিনি আরও বলেন, সরকার মনোনয়ন জমা দেওয়ার দিনটিকে তাদের নির্বাচনে বিজয়ের দিন বলে উল্লাস করছে। এটা যে তাদের জন্য কত বড় ভ্রান্তিবিলাস, তা তারা আজ বুঝতে না পারলেও এ ভুলের জন্য তাদের মূল্য দিতে হবে। সরকার মনে করেছে, আগের মতো এবারও একতরফা একটি নির্বাচন করে স্বাচ্ছন্দ্যে ক্ষমতায় থাকবে, সেটা হওয়ার নয়। কেননা এখন ২০১৪ বা ২০১৮ নয়। মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় এ দেশে জনগণের আন্দোলন কখনোই বৃথা যায়নি। এবারও যাবে না।’

বিএনপির এই নেতা আরো বলেন, ‘ক্ষমতার মোহে ও অর্থবিত্ত আহরণের লোভে অন্ধ হয়ে তারা দিগ্বিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে গিয়েছে, যা শুধু আওয়ামী লীগের জন্য নয়, পুরো জাতির জন্যই অচিরে মারাত্মক এক পরিণতি ডেকে আনবে।  জনগণের ভোটাধিকারকে চিরতরে হরণ করা সরকারের এই যে কাণ্ডজ্ঞানহীন চিন্তাধারা, যা বাংলাদেশকে ৭ জানুয়ারি একটি নির্বাচনী সার্কাসের দিকে ধাবিত করছে। সেটা আজ শুধু দেশের ভেতরে নয়, বরং সারা বিশ্বের গণতন্ত্রকামী মননশীল মানুষের সামনে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে একটি কলঙ্কময় ভাবচিত্র প্রতিস্থাপন করবে।

মঈন খান বলেন, ‘বলার অপেক্ষা রাখে না যে এই নির্বাচন নিয়ে জনগণের মধ্যে উচ্ছ্বাস কিংবা আগ্রহ কোনোটাই নেই। এটা ইতিমধ্যেই স্পষ্ট যে নির্বাচনের দিন ভোটারদের কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্পূর্ণ নিঃশেষ হয়ে গিয়েছে। কারণ নির্বাচনের ফলাফল ইতিমধ্যেই নির্ধারিত হয়ে গিয়েছে। মানুষের ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার প্রয়োজন বাংলাদেশে চিরতরে ফুরিয়ে গেছে। ক্ষমতার মেয়াদ বাড়িয়ে নিতে এই যে নির্বাচন নির্বাচন খেলা, সেটির পরিণাম কখনোই জাতির জন্য মঙ্গলজনক হতে পারে না।’


মঈন খান   বিএনপি   আওয়ামী লীগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

‘বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা অপরাধ নয়’

প্রকাশ: ১২:৫৪ পিএম, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা অপরাধ নয়। এটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য।

শনিবার (২ ডিসেম্বর) দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, কোনো দলকে ভাগ করা আওয়ামী লীগের নীতি নয়। দলের ভুল নীতির জন্য, নেতৃত্বে হতাশ হয়ে, বিএনপি নেতারা নির্বাচনে আসছেন। বিএনপির এক দফা গভীর গর্তে পড়ে গেছে। ভুলের চোরাবালি আটকে গেছ বিএনপির আন্দোলন। 

এসময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাড. কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, সুজিত রায় নন্দী, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, উপ প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আউয়াল শামীম, উপ দপ্তর সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী,আনোয়ার হোসেন, নির্মল চ্যাটাজী প্রমুখ।


আওয়ামী লীগ   ওবায়দুল কাদের   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

সাদ এরশাদের ভাগ্যে কি আছে?

প্রকাশ: ১২:৩৯ পিএম, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

রংপুর-৩ (সদর) আসন থেকে জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের দলীয় মনোনয়ন জমা দিয়েছেন দলের নেতা-কর্মীরা। এ আসনে এমপি ছিলেন জাপার প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি এইচ এম এরশাদের ছেলে সাদ এরশাদ। 

দেবর জি এম কাদের-ভাবি রওশন এরশাদের  মতের মিল না হওয়ায়  জাপা থেকে মনোনয়নবঞ্চিত হয়েছেন সাদ এরশাদ।

 জানা যায়, ১৯৯১ সালের পর থেকে ওই আসনটি জাতীয় পার্টির দখলে।

মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার তারিখ শেষ হওয়ার আগে সাদ এরশাদ গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, ‘জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদের আমার আসন ছিনতাই করেছেন। এ আসন ছাড়া অন্য কোনো আসনে নির্বাচন করব না।  আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হচ্ছি। শেষ পর্যন্ত তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থীও হননি। লোকজনকে বলাবলি করতে শোনা গেছে, হায়রে রাজনীতি। স্বার্থের জন্য আপন ভাতিজাকেও কোনো ছাড় দেওয়া হলো না।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

কি করবেন ইবরাহিম? কাটছে না ধোঁয়াশা

প্রকাশ: ১১:৪৪ এএম, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ভোটের মাঠে কিছু দিন ধরে নানা কারণে আলোচিত কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম।

সরকার পতনের আন্দোলন থেকে ইউটার্ন নিয়ে নতুন জোট করে সরাসরি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার ঘোষণা দিয়ে আলোচিত এ রাজনীতিক।

চট্টগ্রাম-৫ ও কক্সবাজার-১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিলেও শেষ পর্যন্ত তিনি কোন আসনে নির্বাচন করেন সে ধোঁয়াশা এখনো কাটছে না। 

গণমাধ্যমকে সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, ‘এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। তবে হাটহাজারী আমার জন্মস্থান হিসেবে এখানকার মানুষের জন্য কিছু করতে চাই।

এর আগে সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম ঢাকা-৫ ও ঢাকা-১৪ আসন থেকেও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। দীর্ঘদিন বিএনপির সঙ্গে সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনে ছিলেন সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম। ২২ নভেম্বর ‘যুক্তফ্রন্ট’ নামে নতুন জোট গঠনের ঘোষণা দেন তিনি। 


নির্বাচন   সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম   কল্যাণ পার্টি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন