ইনসাইড পলিটিক্স

জাতীয় পার্টিকে নির্বাচন থেকে সরাতে মরিয়া বিএনপি এবং সুশীলরা

প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

জাতীয় পার্টি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অশগ্রহণ করার ঘোষণা দিয়েছে।  মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে ২৮৭টি আসনে।  আজ জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের সঙ্গে আসন ভাগাভাগি নিয়ে বৈঠক করছে। জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে যে, তারা ৬০টি আসন চায়।  আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে ২০টি আসন দিতে রাজি আছে। এই আসন ভাগাভাগি নিয়ে এক ধরনের জটিলতা তৈরি হয়েছে, টানাপোড়েন তৈরি হয়েছে। তবে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা বলছেন এই টানাপোড়েন স্বাভাবিক। খুব শিগগির এই টানাপোড়েন কেটে যাবে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যদি জাতীয় পার্টি এবং আওয়ামী লীগের মধ্যে আসন সমঝোতা হয় সেক্ষেত্রে জাতীয় পার্টিকে আওয়ামী লীগ যে কটি আসন ছেড়ে দিবে সে কটি আসন থেকে নৌকা প্রতীক প্রত্যাহার করতে হবে। অর্থাৎ ওই সমস্ত আসনে নৌকার কোন প্রার্থী থাকবে না। আর এটি হলে জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে, না হলে শেষ পর্যন্ত জাতীয় পার্টি নির্বাচন থেকে সরে যাবে। জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে এ ধরনের বক্তব্য বিভিন্নভাবে বলা হচ্ছে। যদিও প্রকাশ্যে জাতীয় পার্টি বলছে যে, আমরা সাবলম্বী হয়েছি, সাবলম্বী ভাবেই থাকতে চাই। সরকারের সাথে সমঝোতার কোনো অভিপ্রায় আমাদের নাই। কিন্তু জাতীয় পার্টির মহাসচিবের এই বক্তব্যের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টির মধ্যে আসন সমঝোতার বৈঠকের খবর প্রকাশিত হয়।  

জাতীয় পার্টির যারা মনোনয়ন পেয়েছেন তারা আসন সমঝোতার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছেন। তারা বলছেন যে, জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক অবস্থা এখন এতো শক্তিশালী নয় যে, নৌকা প্রতীকের সঙ্গে লড়াই করে তারা টিকে থাকবে। তবে শুধু আসন সমঝোতাই জাতীয় পার্টির একমাত্র উদ্বেগের বিষয় নয়, আসন সমঝোতার পাশাপাশি জাতীয় পার্টির আরেকটি দাবি রয়েছে। তারা বলছে, যে সমস্ত আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীদের বসিয়ে দেওয়া হবে সেখানে স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরকেও বসিয়ে দিতে হবে। কারণ যদি নৌকা প্রার্থী বসে যায় তাহলে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের পক্ষে আওয়ামী লীগের লোকজন কাজ করবে এবং এটি জাতীয় পার্টির প্রার্থীর জন্য আরেকটি বড় বিপর্যয়ের কারণ হবে। এ রকম একটি পরিস্থিতি তৈরি হলে জাতীয় পার্টির পক্ষে নির্বাচনী বৈতরনী পাড় হওয়া কঠিন হয়ে পড়বে।   

এবার নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রায় চার শতাধিক স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে এবং এই সমস্ত স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরকে বসিয়ে দেয়া বা হুমকি দিয়ে প্রার্থীতা প্রত্যাহার করার কোনো অভিপ্রায় আওয়ামী লীগের নাই। বরং আওয়ামী লীগের নির্বাচনী কৌশলের মধ্যেই স্বতন্ত্র প্রার্থীদের উৎসাহিত করার কথা বলা হয়েছে। আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন যে, নির্বাচন উন্মুক্ত হবে। কোনো স্বতন্ত্র প্রার্থীকে বসিয়ে দেওয়া যাবে না এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা যেন সমান সুযোগ সুবিধা পায় সেটি নিশ্চিত করার জন্য প্রধানমন্ত্রী নিদের্শনা দিয়েছেন। এ রকম পরিস্থিতিতে জাতীয় পার্টিকে যে কটি আসনই ছাড় দেওয়া হোক না কেন সেই আসনগুলোতে স্বতন্ত্র আওয়ামী প্রার্থী বা বিদ্রোহী প্রার্থীর সঙ্গে তাদের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই করতে হবে। এই হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে কয়েকটি আসন ছাড়া বাকিগুলোতে জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের কি হাল হবে তা সহজে অনুমান করা যায়। কারণ যারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন তাদের মধ্যে আলাদা উৎসাহউদ্দীপনা যেমন রয়েছে তারা জনপ্রিয় জেনেই তারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঝুঁকি নিয়েছেন। বড় কথা হচ্ছে যে, নৌকা প্রতীকের প্রার্থী যদি না থাকে তাহলে স্বতন্ত্র প্রার্থীর জন্য আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা কাজ করবেন। জাতীয় পার্টির জন্য কেউ কাজ করবেন না।  এ রকম একটি বাস্তবতায় জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে রাখা না রাখা নিয়ে একটি চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। আর এই চ্যালেঞ্জে বড় রকমের বাতাস দিচ্ছে বিএনপি এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা।  

সুশীল সমাজের একাধিক প্রতিনিধিরা জাতীয় পার্টি যেন নির্বাচন থেকে সরে যায় সেজন্য শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত চেষ্টা করছে।  সেজন্য জাতীয় পার্টির বিভিন্ন নেতার সঙ্গে তারা যোগাযোগ করার চেষ্টা করছেন। বিএনপিও অধিক আগ্রহে অপেক্ষা করে আছে যে জাতীয় পার্টি নির্বাচনের ব্যাপারে শেষ পর্যন্ত কি সিদ্ধান্ত নেয় তা দেখার। জাতীয় পার্টি যদি কোন কারণে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ায় তাহলে সেটি হবে নির্বাচনের জন্য একটি বড় বিপর্যয়। তাহলে এই নির্বাচনে গ্রহণযোগ্যতার একটি বড় সংকট তৈরি হবে। আর সেই সংকট সৃষ্টি করার জন্যই এখন কৌশল নিয়েছে বিএনপি। আর তাদেরকে এই কৌশল বাস্তবায়নে মদদ দিচ্ছে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা। জাতীয় পার্টি নির্বাচন থেকে সরে গেলে নির্বাচন অনিশ্চিত হবে এ রকম একটি ভাবনা থেকেই মাঠে নেমেছে বিএনপি এবং তাদের অনুসারী সুশীলরা।

জাতীয় পার্টি   বিএনপি   সুশীল সমাজ   দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

নির্দেশ অমান্যকারী মন্ত্রী-এমপিদের সাধারণ ক্ষমা?

প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

শেষ পর্যন্ত কিছুই হচ্ছে না আওয়ামী লীগের নির্দেশ অমান্যকারী মন্ত্রী-এমপিদের। উপজেলা নির্বাচনের ব্যাপারে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছিল যে, মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অন্তত পাঁচবার সংবাদ সম্মেলন করে এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছিলেন। যে সমস্ত মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়স্বজনরা নির্বাচনের প্রার্থী হয়েছিল তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছিল। দলের পক্ষ থেকে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণেরও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়েছিল। একই সাথে বলা হয়েছিল যে, সারাদেশে যে সমস্ত মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা প্রার্থী হয়েছেন তাদের তালিকা প্রণয়ণ করতে হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাদের কিছুই হচ্ছে না। 


আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সকালে গণভবনে ডাকা সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে সে রকমই ইঙ্গিত দিয়েছেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রথমে পরিবারের ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন যে, স্বামী-স্ত্রী এবং সন্তান এরাই হল পরিবার। অন্যরা স্বজন নয়। সেই বিবেচনায় যারা শ্যালক, ভাতিজা, খালাতো ভাই, চাচাতো ভাইদের প্রার্থী করেছেন তারা পার পেয়ে যাবেন। 

এরপর প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যে, আওয়ামী লীগের অনেক মন্ত্রী-এমপির সন্তান বা পরিবারের সদস্যরা আওয়ামী লীগের নানা কমিটিতে আছে। কেউ আগে থেকে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। কেউ পৌরসভার চেয়ারম্যান আছেন। তারা রাজনীতির মধ্যে আছেন। এখন তাদেরকে নির্বাচনে বারণ করা যায় কীভাবে। অর্থাৎ এই যুক্তিতে ড. আব্দুর রাজ্জাক, শাজাহান খান সহ যে সমস্ত আওয়ামী লীগ নেতাদের স্বজনরা আগে থেকেই রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত, বিভিন্ন কমিটিতে আছে বা আগে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তাদের নির্বাচনে আর কোন বাধা থাকল না। 


প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যে, যারা তৃণমূলের নেতাকর্মী আছেন তাদেরকেও যেন সুযোগ দেওয়া হয়। সব পথ যেন তারা না নিয়ে নেয়। অর্থাৎ এটি একটি অনুরোধ। কোন নির্দেশনা নয় বা আবশ্যক পালনীয় বা বাধ্যতামূলকও নয়। 

আওয়ামী লীগ সভাপতি যখন এই বক্তব্য দিচ্ছিলেন তখন তার পাশে বসেছিলেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এর মধ্য দিয়ে সুস্পষ্ট হয়ে গেল যে, ওবায়দুল কাদের যে কথাগুলো বলেছিলেন বা যে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছিলেন তা আসলে তেমন ভাবে কার্যকর হচ্ছে না। অন্তত আপাতত আওয়ামী লীগ দলের নির্দেশ অমান্যকারী মন্ত্রী-এমপিদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না। আর এটির প্রথম ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছিল গত ৩০ এপ্রিল। ওই দিন আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে উপজেলায় যারা দলের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার জন্য সুপারিশ করা হবে মর্মে আওয়ামী লীগের নেতাদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছিল। কিন্তু ওই বৈঠকে উপজেলা নির্বাচন নিয়ে কোন আলোচনাই হয়নি। কৌশলগত কারণে আওয়ামী লীগ সভাপতি এই প্রসঙ্গটি আনেননি। এখন বুঝা গেল যে, যারা দলের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেছেন তারা কোন রকম শাস্তি পাচ্ছেন না। 

তবে আওয়ামী লীগে অনেক ধরনের শাস্তি হয়। আওয়ামী লীগ সরাসরি কাউকে বহিষ্কার বা কাউকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার নীতি কম অনুসরণ করে। বরং আওয়ামী লীগের শাস্তি হয় তিলে তিলে এবং নানা রকম ভাবে। অদূর ভবিষ্যতে বুঝা যাবে যারা দলের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করে প্রার্থী হয়েছেন তাদের পরিণতি কী হয়।

আওয়ামী লীগ   উপজেলা নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

বাংলাদেশ ছেড়েছেন মির্জা ফখরুল

প্রকাশ: ০৪:২৬ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঢাকা ছেড়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। পবিত্র ওমরাহ পালন করতে সৌদি আরব গেছেন তিনি। সঙ্গে রয়েছেন তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগম।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বিকাল ৩টা ১৫ মিনিটে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে মদিনার উদ্দেশে রওনা হন বলে জানিয়েছেন তার একান্ত সহকারী ইউনুস আলী।

তিনি বলেন, পবিত্র ওমরাহ পালন করতে ম্যাডামসহ স্যার সৌদি আরব গেছেন। প্রথমে তারা সরাসরি মদিনায় যাচ্ছেন। সেখানে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) রওজা মোবারক জিয়ারত করবেন এবং মসজিদে নববীতে নামাজ আদায় করবেন। এরপর মদিনা থেকে মক্কায় গিয়ে পবিত্র ওমরাহ পালনের আনুষ্ঠানিক শুরু করবেন তারা। কাবা শরিফ তাওয়াফ এবং সাফা-মারওয়া সায়ি করবেন, মসজিদুল হারামে নামাজ আদায় করবেন।

আগামী ৮ মে বিএনপির মহাসচিব দেশে ফিরবেন বলে জানা গেছে।

বিএনপি   মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

‘এক জায়গা বউকে, আরেক জায়গা ছেলেকে দিল, এগুলো ঠিক না’

প্রকাশ: ০২:০১ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কেউ কেউ আগে থেকেই ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, বা উপজেলা চেয়ারম্যান আছেন। আবার নিজের স্ত্রী বা ছেলেকে নির্বাচনে দাঁড় করানোর চেষ্টা করছেন। এক জায়গা বউকে দিল, আরেক জায়গায় ছেলেকে দিল, এগুলো ঠিক না। কর্মীদের মূল্যায়ন করা উচিত।

থাইল্যান্ড সফর নিয়ে বৃহস্পতিবার (২ মে) গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
 
উপজেলা নির্বাচন ঘিরে আওয়ামী লীগের দলীয় নির্দেশনা সংক্রান্ত ওই প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা আরও বলেন, পারিবারিক ফর্মুলায় কারা পড়েন? নিজের ছেলে-মেয়ে-স্ত্রী, এই তো? হিসাব করে দেখেন কয়জন ছেলে-মেয়ে, কয়জন স্ত্রী নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন? এর বাইরে তো পরিবার ধরা হয় না। আমাদের কথা হচ্ছে নির্বাচন যেন প্রভাবমুক্ত হয়। মানুষ যেন স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পারে। আমাদের লক্ষ্য।

শেখ হাসিনা বলেন, সবকিছু নিজেরা নিয়ে নেব, আমার নেতাকর্মীদের জন্য কিছু রাখবো না, এটা হয় না। সেই কথাটা আমি বলতে চেয়েছি। যেন প্রভাব বেশি না ফেলে। সবাই দাঁড়িয়েছে, নির্বাচন করছে, সেটার লক্ষ্য হলো নির্বাচনকে অর্থবহ করা।’ 

তিনি বলেন, অনেকগুলো রাজনৈতিক দল নির্বাচন বর্জন করেছে। বর্জন করে কেন? নির্বাচন করার মতো সক্ষমতাই নাই। পার্লামেন্ট নির্বাচন করতে হলে জাতিকে দেখাতে হবে যে পরবর্তী নেতৃত্বে কে আসবে, প্রধানমন্ত্রী কে হবে, নেতা কে হবে? একটা নেতা দেখাতে হবে। আপনার কাছে উপযুক্ত নেতা না থাকলে তখন তো আপনাকে ছুতা খুঁজতে হয়। নির্বাচন করলাম না,বিরাট ব্যাপার দেখালাম।আমাদের দেশে সেটাই হচ্ছে। 

উপজেলা নির্বাচন   আওয়ামী লীগ   প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা   সংবাদ সম্মেলন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

হাসপাতালে থেকে আজই বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া

প্রকাশ: ০২:২৮ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে একদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর বাসায় নেওয়া হচ্ছে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বিকেলে গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় ফিরবেন তিনি।

বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার বলেন, ‘ম্যাডামকে আজকে বাসায় আনার কথা রয়েছে। তবে এখনও সময় নির্ধারণ হয়নি’।

এর আগে, বুধবার (০১ মে) সন্ধ্যায় খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে সিসিইউতে রেখে তার বেশ কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করানো হয়। 


খালেদা জিয়া   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

ওমরাহ পালনে আজ সস্ত্রীক সৌদি আরব যাচ্ছেন মির্জা ফখরুল

প্রকাশ: ০১:৩১ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর পবিত্র ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্য সৌদি আরব যাচ্ছেন। সঙ্গে থাকছেন তার সহধর্মিণী রাহাত আরা বেগম। 

বৃহস্পতিবার (০২ মে) দুপুর সোয়া ৩টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সৌদি আরবের উদ্দেশ্যে তাদের ঢাকা ছাড়ার কথা রয়েছে।

বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, পবিত্র ওমরাহ পালন শেষে আগামী ৮ মে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দেশে ফেরার কথা রয়েছে।


মির্জা ফখরুল   ওমরাহ হজ   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন