শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে দ্বাদশ জাতীয়
সংসদ নির্বাচন।এ নির্বাচন নিয়ে বিভিন্ন মন্তব্যের জেরে আজ শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) বেলা
১২টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত এক
সংবাদ সম্মেলনে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ৪০ শতাংশের
উপর ভোট প্রদান দেখা যায় না। বিএনপি অংশগ্রহণ করলে নির্বাচনটা আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ
হতো। তবে তাদের অনুপস্থিতিতে নির্বাচন অংশগ্রহণহীন বা প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীনও হয়নি।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ
নির্বাচন আমাদের দেশের ইতিহাসে গণতন্ত্রের অভিযাত্রার মাইলফলক। আমরা আজ দাবি করতে পারি,
আমাদের গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা আছে। বিরোধী অপশক্তি নির্বাচন বানচালের সব ধরণের পন্থা
অবলম্বন করে ব্যর্থ হয়েছে।
জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন ২০ জানুয়ারি হতে
যাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আমাদের দেশের ইতিহাসে গণতন্ত্রের
অভিযাত্রার মাইলফলক।
আওয়ামী লীগের এ নেতা বলেন, সারা বিশ্বে একটা
সর্বগ্রাসী সংকট সবাইকে ঘিরে ধরেছে। যুদ্ধ তো লেগেই আছে। আমাদের এখানে শৈত্যপ্রবাহ
শুরু হয়েছে। অতীতে আমরা এত শীত দেখিনি।
তিনি বলেন, মূল সংকট আমরা নির্বাচনের মাধ্যমে
পেরিয়ে এসেছি। প্রাকৃতিক যে সংকট, তার ইতি কোথায় আমরা জানি না। আমাদের সকলেরই ধৈর্য
ধারণ করা উচিত।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন— সাংগঠনিক
সম্পাদক মির্জা আজম, বি এম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক
ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
চীন সফর বাম দল জাসদ ওর্য়ার্কাস পার্টি সাম্যবাদী দল
মন্তব্য করুন
শৃঙ্খলা আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন। এ সফরে তিনি ব্যবসা-বিনিয়োগ, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন, নাগরিক অধিকারসহ দুই দেশের অগ্রাধিকারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে আলোচনা করবেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
অবশেষে আর ছাড় নয়, আওয়ামী লীগ তাঁর দলের শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল একাধিক সূত্রগুলো বলছে, দলের ভেতর যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে, দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করছে এবং দলের ভেতরের কোন্দল করছে তাদেরকে আর ছাড় দেওয়া হবে না। তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে এবং এই যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের অংশ হিসেবে কোন্দলরত এলাকাগুলোতে কমিটি বাতিল করে দেওয়া হবে। যারা কোন্দলের সঙ্গে জড়িত তাদেরকে আহ্বায়ক কমিটিতে রাখা হবে না।