ইনসাইড পলিটিক্স

আইন মেনে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করবে না আওয়ামী লীগ

প্রকাশ: ০৯:২৫ এএম, ২৫ জানুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

আসন্ন স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিদ্যমান আইন বহাল রেখে দলীয় প্রতীকে মনোনয়ন না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আওয়ামী লীগ। মূলত, তৃণমূলে দ্বন্দ্ব নিরসন, মনোনয়ন বাণিজ্য বন্ধ এবং নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক ও উৎসবমুখর করতেই এমন কৌশল নিয়েছে দলটি।

তবে, সার্বিক দিক এবং পরিস্থিতি বিবেচনায় পরবর্তী সময়ে এই সিদ্ধান্তে পরিবর্তন আসতে পারে বলেও ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। নির্ভরযোগ্যসূত্র এবং গণমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।

সূত্রগুলো বলছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে বিভিন্ন এলাকায় দলের নেতাকর্মীদের চরম বিভক্তি ও সংঘাতের প্রেক্ষাপটে আওয়ামী লীগ উপজেলাসহ স্থানীয় সরকার নির্বাচনে কাউকে নৌকা প্রতীক না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এটি স্থায়ী কোনো ঘোষণা নয়। এ কারণে স্থানীয় সরকার নির্বাচন-সংক্রান্ত আইনে আপাতত কোনো সংশোধন করা হচ্ছে না।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের নেতৃবৃন্দ জানান, স্থানীয় সরকার নির্বাচন আইন আপাতত সংশোধন করা হচ্ছে না। কারণ, এতে দুই ধরনের সুযোগ রয়েছে। বিরোধী দলগুলোর বর্জনসহ বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিয়ে নির্দলীয় নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আওয়ামী লীগ। আবার কখনো প্রয়োজন মনে হলে, দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল-আলম হানিফ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচনের প্রচলিত আইনে দলীয় প্রতীক এবং দলীয় প্রতীক ছাড়া দুভাবেই অংশ নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। সেজন্য আইন সংশোধনের কোনো দরকার নেই। বর্তমান আইনের মধ্য থেকেই নির্বাচনে অংশ নেবে আওয়ামী লীগ।’

২০১৫ সালে স্থানীয় সরকার আইন সংশোধন করে ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা, জেলা পরিষদ, সিটি করপোরেশনসহ স্থানীয় নির্বাচন-সংক্রান্ত সব আইনে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করার বিধান যুক্ত করা হয়। সে অনুযায়ী বর্তমানে সব স্তরের স্থানীয় সরকার নির্বাচন দলীয় প্রতীকেই হচ্ছে। তবে আইনে দলীয় মনোনয়নের পাশাপাশি স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও অংশগ্রহণের সুযোগ রাখা হয়েছে। বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে আইনের সে সুযোগ কাজে লাগাতে চান আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকরা।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আইন অনুযায়ী আওয়ামী লীগ যদি মনে করে সেখানে দলীয়ভাবে মনোনয়ন দিয়ে দেবে, তাহলে সেই সিদ্ধান্ত নিতে পারে। আবার দল যদি মনে করে, না আমরা এভাবে দলীয় মনোনয়ন কাউকে দেব না, আবার কোথাও কোথাও দেব, কোথাও কোথাও দেব না—দল থেকে সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ আছে। সেজন্য আইন সংশোধনের কোনো প্রয়োজন নেই।’

আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানায়, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রতীক ব্যবহার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে অস্বস্তি রয়েছে। এ নিয়ে অনেক সময় স্থানীয় নেতাদের বিপাকেও পড়তে হচ্ছে। প্রতীক একজনকে দিলে আর একজন বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন। এতে দলীয় শৃঙ্খলা যেমন নষ্ট হচ্ছে, তেমনি তৃণমূল রাজনীতিতে বিভেদ-বিভাজনও বাড়ছে। দলীয় প্রতীক বরাদ্দ ঘিরে কোন্দল ও সংঘাত ছড়িয়ে পড়ছে। বিশেষ করে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী বাছাই নিয়ে দলীয় সংসদ সদস্য, জেলা-উপজেলা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে বিপাকে পড়তে হচ্ছে। হাজার হাজার নেতাকর্মীর মধ্য থেকে যোগ্য প্রার্থী বাছাই করা তাদের জন্য কষ্টসাধ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর প্রার্থী চূড়ান্তকরণে তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত মনোনয়ন বাণিজ্যের অভিযোগও রয়েছে বিস্তর। মনোনয়ন পাওয়ার পর প্রভাব খাটিয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে যান দলের অনেক প্রার্থী। এতে ভোট উৎসবে ভাটা পড়ে। সেজন্য এবার দলীয় প্রতীকের বাইরে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত দিয়েছে দলের হাইকমান্ড।

প্রসঙ্গত ২০১৫ সালে আইন সংশোধনের পর ২০১৬ সালের ২২ মার্চ দেশে দলীয় প্রতীকে ইউপি নির্বাচন শুরু হয়। এতে স্থানীয় পর্যায়ে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ বিনষ্ট হচ্ছে বলে অনেকে মনে করেন। তাদের মতে, দলীয় প্রতীককে ঘিরেই স্থানীয় পর্যায়ে শুরু হয় সংঘাত-সংঘর্ষ-সহিংসতা। শান্তিপূর্ণ নির্বাচন ব্যবস্থা হয়ে ওঠে রক্তাক্ত। নির্বাচন কেন্দ্র করে নিজ দলের মধ্যে আন্তঃকোন্দল ও রেষারেষি বেড়েছে।


আওয়ামী লীগ   নির্বাচন   প্রতীক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

স্ত্রীকে নিয়ে সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

প্রকাশ: ০১:৪৫ পিএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছেড়েছেন। 

মঙ্গলবার (১৪ মে) সকালে হযতর শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সিঙ্গাপুর যান তারা। 

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে জানান, মঙ্গলবার সকালে মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী আফরোজা দুইজনই চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গিয়েছেন। চিকিৎসা শেষে তারা কবে দেশে ফিরবেন সেটা এখনি বলতে পারছেন না তিনি। 


সিঙ্গাপুর   মির্জা আব্বাস   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

মার্কিন স্যাংশন, ভিসানীতির পরোয়া করে না আওয়ামী লীগ: কাদের

প্রকাশ: ০১:০০ পিএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

আওয়ামী লীগ সরকার মার্কিন স্যাংশন, ভিসানীতি পাত্তা দেয় না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। 

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ কাউকে দাওয়াত করে আনে নি,তাদের এজেন্ডা আছে। তারা সেসব নিয়ে ঢাকায় এসেছে। ওপরে ওপরে বিএনপি তাদের পাত্তা দেয় না বললেও, তলে তলে  বিএনপির সঙ্গে তাদের কি আছে, তারাই ভালো জানে। 

মঙ্গলবার (১৪ মে) সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে আলোচনাকালে এসব কথা বলেন তিনি।  

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক বিএনপির আন্দোলনের ব্যর্থ চেষ্টা। আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে খড়কুটো ধরে বাজতে চায় তারা। আসলে তাদের কোনো ইস্যু নাই। তারা ভারতীয় পণ্য বর্জনকে ইস্যু বানাতে চায়। আমার প্রশ্ন হলো-ভারতীয় মসলা ছাড়া কি আমাদের চলে?  

তিনি বলেন, ভারতের মসলা ছাড়া আমাদের চলে না। শুধু মসলা কেন, ভারত থেকে শাড়ী-কাপড় আসবে, এছাড়া আরও কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যও আসবেই। 

তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি ঢাকায় বিএনপির দুইটা সমাবেশই ফ্লপ হয়েছে। বিএনপি ও তাদের সমমনাদের আন্দোলনের ডাকে জনগণের সাড়া নেই। দলটির কর্মীরা হতাশ, তাদের আর নেতাদের ওপর আস্থা নেই। সে কারণেই বিএনপির কর্মীরা তাদের সমাবেশে যোগ দেয় না।


মার্কিন স্যাংশন   ভিসানীতি   আওয়ামী লীগ   ওবায়দুল কাদের  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

ডোনাল্ড লু’র ঢাকা সফর: যা বললেন আওয়ামী লীগ-বিএনপির শীর্ষ নেতারা

প্রকাশ: ১১:০০ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন। এ সফরে তিনি ব্যবসা-বিনিয়োগ, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন, নাগরিক অধিকারসহ দুই দেশের অগ্রাধিকারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে আলোচনা করবেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। 

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গত বছর ডোনাল্ড লু’র সফর ছিল বেশ আলোচনায়। সরকার পতনের এক দফা আন্দোলন করা বিএনপি বেশ চাঙ্গা হয়ে উঠেছিল। ভোট হয়ে যাওয়ার চার মাস পর যুক্তরাষ্ট্রের এই সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবার ঢাকায় আসছেন। রাজনৈতিক অঙ্গনে তাঁর ঢাকা সফর নিয়ে বেশ আলোচনা হলেও ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের আগে লু’র সফর নিয়ে যেভাবে বিভিন্ন ধরনের গুঞ্জন বা আতঙ্কের কথা শোনা গিয়েছিল এবার সেটি হচ্ছে না। কিন্তু তারপরও তাঁর ঢাকা সফর নিয়ে কথা বলেছেন আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির শীর্ষ নেতাদের মধ্যে কথা বাহাস লক্ষ্য করা গেছে।


লু’র ঢাকা সফর নিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, কে আসলো আর কে গেলো তা নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় নেই। যদিও নির্বাচনের আগে লু’র ঢাকা সফর নিয়ে সবচেয়ে বেশি উচ্ছ্বসিত ছিল বিএনপির নেতারা। তবে এবার দলটির মহাসচিব সুর পাল্টে বলছেন, ‘কে আসলো আর কে গেলো তা নিয়ে মাথাঘামানোর সময় নেই। তিনি বলছেন তার দলের প্রধান শক্তি হলো জনগণ।’

লু’র ঢাকায় আসাটা গুরুত্বপূর্ণ নয় উল্লেখ্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু’র আসা-না আসায় কিছু যায়-আসে না। লু তো অনেক দূরের কথা। আমরা শঙ্কিত দেশের অবস্থা নিয়ে। 


এদিকে লু’র এবারের সফর দুই দেশের সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে বলে মনে করছে আওয়ামী লীগ। দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ডোনাল্ড লু বাংলাদেশের সরকারের সঙ্গে কথাবার্তা বলবেন। দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক এগিয়ে নিতে তিনি আসবেন। বিএনপি মনে করেছে, আবার নতুন করে নিষেধাজ্ঞা দেবে কি না। এই ধরনের উদ্ভট চিন্তা করছে। এ রকম উদ্ভট চিন্তা তারা আগেও করেছিল।’

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বিদেশিদের কাছে বারবার ধরর্না দিয়ে কোনো কিছুই করতে পারেনি বিএনপি। এজন্য লু’র ঢাকা সফর নিয়ে প্রকাশ্যে উচ্ছ্বাস দেখাচ্ছেনা বিএনপি। দেশে শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন হওয়া এবং বর্তমান সরকারের সাথে কাজ করার ঘোষণা দেওয়ায় বিএনপির মোহভঙ্গ হয়েছে। তাই প্রকাশ্যে লু’র সফর নিয়ে উচ্ছ্বাস দেখাচ্ছে না বিএনপির নেতারা।



ডোনাল্ড লু   আওয়ামী লীগ   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

কারামুক্ত হলেন বিএনপি নেতা হাবিব উন নবী সোহেল

প্রকাশ: ০৯:৩৩ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

জামিনে কেরাণীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাবেক সভাপতি হাবিব উন নবী খান সোহেল।

সোমবার (১৩ মে) সন্ধ্যা পৌনে সাতটার দিকে কেন্দ্রীয় কারাগার কেরানীগঞ্জ থেকে মুক্তি লাভ করেন তিনি। এ সময় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসিরসহ বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী তাকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করেন।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, মুক্তি পাওয়ার পর তিনি নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যান। 
এর আগে গত ৩১ মার্চ আদালতে জামিন নিতে গেলে জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো হয় সোহেলকে।

বিএনপি   হাবিব উন নবী সোহেল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

ইইউ রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

প্রকাশ: ০৯:২৮ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি নেতারা। সোমবার (১৩ মে) দুপুরে ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির সঙ্গে তার গুলশানস্থ বাসভবনে এ বৈঠক হয়।

বৈঠকে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির সদস্য শামা ওবায়েদ এবং ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল উপস্থিত ছিলেন। বিএনপি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। 

তবে বৈঠকের বিষয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।

ইইউ রাষ্ট্রদূত   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন