ইনসাইড পলিটিক্স

সমঝোতা করেই কি মুক্তি পেলেন ফখরুল-খসরু?

প্রকাশ: ০৯:০০ পিএম, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

গতকাল বৃহস্পতিবার জামিনে মুক্তি পেয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। এ দুজনের মুক্তিতে বিএনপির মধ্যে এক ধরনের উৎসব এবং উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বিপুল সংখ্যক বিএনপি নেতা কারাগারে উপস্থিত হয়েছিলেন এবং কারামুক্ত নেতাদেরকে স্বাগত জানান। তারা সেই সময়ে উল্লাসে ফেটে পড়েন এবং বিভিন্ন ধরনের স্লোগানও দেন। কিন্তু বিএনপির বড় অংশ যখন ফখরুল-খসরুর কারামুক্তি নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছে, তখন বিএনপির কোন কোন নেতা এই মুক্তিকে সন্দেহের চোখে দেখছে। এই সন্দেহের প্রধান কারণ হল বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর একটি মন্তব্য। 

কিছুদিন আগেই তিনি মন্তব্য করেছিলেন যে, আপস সমঝোতায় রাজি না হওয়ার কারণেই মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জামিন দেওয়া হচ্ছে না। তিনি এটিও বলেছিলেন যে, নির্বাচন নিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সরকারের সমঝোতা হয়নি। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সরকারের প্রস্তাবে রাজি হননি- এই কারণেই তাদেরকে জামিন দেওয়া হচ্ছে না।

এখন প্রশ্ন হল যে, যদি রুহুল কবির রিজভীর বক্তব্য সত্যি হয় তাহলে এখন কি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সমঝোতা করে জামিন পেয়েছেন? বিএনপির মহাসচিবের সাথে সরকারের গোপন সমঝোতা এবং সখ্যতার খবর নতুন নয়। বিভিন্ন সময় এ নিয়ে বিএনপিতে নানা রকম কথাবার্তা হয়েছে। এ নিয়ে বিএনপির মহাসচিব সমালোচিত হয়েছেন। বিশেষ করে ২০১৮’র নির্বাচনের আগে আগে সরকারের সঙ্গে তার গোপন যোগাযোগের খবর বিএনপির বিভিন্ন আলোচনায় বেশ উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি করছিল। এ সময় বিএনপির অনেক নেতাই তাকে সরকারের দালাল হিসেবে চিহ্নিত করতেন। 

২০১৮’র নির্বাচনের পর বিএনপির যে সংসদ সদস্যরা শপথ নেন সেটাকেও কেউ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সরকারের আদেশ প্রতিপালনের একটি দৃষ্টান্ত হিসাবে মনে করেন অনেক বিএনপির নেতা। বিশেষ করে নিজে সংসদে না গিয়ে অন্যদের সংসদে পাঠানোর মতো ঘৃণ পরিকল্পনা বিএনপির রাজনীতিতে একটি বড় সমালোচনার বিষয় হিসেবে বিবেচিত হয় এখনও। ওই নির্বাচনে বিএনপি কেন গিয়েছিল, নির্বাচনের পরে যখন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছিলেন যে, তারা নির্বাচন মানে না এবং সংসদে যাবেন না সে ক্ষেত্রে তারা কেন আবার সংসদে তাদের হাতে গোনা কয়েক জন সংসদ সদস্যকে পাঠিয়ে সরকারকে বৈধতা দিলেন ইত্যাদি প্রশ্ন নিয়ে বিভিন্ন সময় সমালোচিত হয়েছেন বিএনপির এই মহাসচিব। 

তবে লন্ডনের আশীর্বাদে তিনি মহাসচিব পদে শেষ পর্যন্ত টিকে গিয়েছিলেন। এখন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কারামুক্তির পর অনেকেই মনে করেন যে, তার জনপ্রিয়তা আগের চেয়ে বেড়েছে। বিশেষ করে গত এক বছরে তিনি নেতৃত্বশূন্য বিএনপিকে একটা অবস্থানে আনতে সক্ষম হয়েছিলেন বলেই কেউ কেউ মনে করেন। কিন্তু মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সরকারের গোপন সখ্যতা বা সরকারের বিভিন্ন পরামর্শে তিনি দলকে যে বিভিন্ন ভুল পথে পরিচালিত করেছিলেন এ নিয়ে বিতর্ক বিএনপিতে রয়েই গেছে। এখন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জামিনে মুক্তি পেলেন। তিনি সরকারের সাথে আপস করেই মুক্তি পেয়েছেন কিনা সেই প্রশ্নের উত্তর সঠিক ভাবে হয়তো কেউই দিতে পারবে না। তবে সামনের দিনগুলোতে বিএনপির মহসচিব কিভাবে দায়িত্ব পালন করেন তার ওপর নির্ভর করছে এই প্রশ্নের উত্তর। যদি দেখা যায় যে, তিনি রাজনৈতিক কর্মসূচিতে ঢিলেঢালা ভাব রাখছেন, সংগঠনকে নিয়ে সে আগের মতো সময় দিচ্ছেন না বা হুটহাট করেই বিদেশি চলে যাচ্ছেন রহস্যজনকভাবে তাহলে বুঝতে হবে সরকারের সাথে সমঝোতা করেই মির্জা ফখরুল জামিন পেয়েছেন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর   আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

‘এক জায়গা বউকে, আরেক জায়গা ছেলেকে দিল, এগুলো ঠিক না’

প্রকাশ: ০২:০১ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কেউ কেউ আগে থেকেই ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, বা উপজেলা চেয়ারম্যান আছেন। আবার নিজের স্ত্রী বা ছেলেকে নির্বাচনে দাঁড় করানোর চেষ্টা করছেন। এক জায়গা বউকে দিল, আরেক জায়গায় ছেলেকে দিল, এগুলো ঠিক না। কর্মীদের মূল্যায়ন করা উচিত।

থাইল্যান্ড সফর নিয়ে বৃহস্পতিবার (২ মে) গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
 
উপজেলা নির্বাচন ঘিরে আওয়ামী লীগের দলীয় নির্দেশনা সংক্রান্ত ওই প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা আরও বলেন, পারিবারিক ফর্মুলায় কারা পড়েন? নিজের ছেলে-মেয়ে-স্ত্রী, এই তো? হিসাব করে দেখেন কয়জন ছেলে-মেয়ে, কয়জন স্ত্রী নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন? এর বাইরে তো পরিবার ধরা হয় না। আমাদের কথা হচ্ছে নির্বাচন যেন প্রভাবমুক্ত হয়। মানুষ যেন স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পারে। আমাদের লক্ষ্য।

শেখ হাসিনা বলেন, সবকিছু নিজেরা নিয়ে নেব, আমার নেতাকর্মীদের জন্য কিছু রাখবো না, এটা হয় না। সেই কথাটা আমি বলতে চেয়েছি। যেন প্রভাব বেশি না ফেলে। সবাই দাঁড়িয়েছে, নির্বাচন করছে, সেটার লক্ষ্য হলো নির্বাচনকে অর্থবহ করা।’ 

তিনি বলেন, অনেকগুলো রাজনৈতিক দল নির্বাচন বর্জন করেছে। বর্জন করে কেন? নির্বাচন করার মতো সক্ষমতাই নাই। পার্লামেন্ট নির্বাচন করতে হলে জাতিকে দেখাতে হবে যে পরবর্তী নেতৃত্বে কে আসবে, প্রধানমন্ত্রী কে হবে, নেতা কে হবে? একটা নেতা দেখাতে হবে। আপনার কাছে উপযুক্ত নেতা না থাকলে তখন তো আপনাকে ছুতা খুঁজতে হয়। নির্বাচন করলাম না,বিরাট ব্যাপার দেখালাম।আমাদের দেশে সেটাই হচ্ছে। 

উপজেলা নির্বাচন   আওয়ামী লীগ   প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা   সংবাদ সম্মেলন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

হাসপাতালে থেকে আজই বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া

প্রকাশ: ০২:২৮ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে একদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর বাসায় নেওয়া হচ্ছে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বিকেলে গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় ফিরবেন তিনি।

বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার বলেন, ‘ম্যাডামকে আজকে বাসায় আনার কথা রয়েছে। তবে এখনও সময় নির্ধারণ হয়নি’।

এর আগে, বুধবার (০১ মে) সন্ধ্যায় খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে সিসিইউতে রেখে তার বেশ কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করানো হয়। 


খালেদা জিয়া   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

ওমরাহ পালনে আজ সস্ত্রীক সৌদি আরব যাচ্ছেন মির্জা ফখরুল

প্রকাশ: ০১:৩১ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর পবিত্র ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্য সৌদি আরব যাচ্ছেন। সঙ্গে থাকছেন তার সহধর্মিণী রাহাত আরা বেগম। 

বৃহস্পতিবার (০২ মে) দুপুর সোয়া ৩টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সৌদি আরবের উদ্দেশ্যে তাদের ঢাকা ছাড়ার কথা রয়েছে।

বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, পবিত্র ওমরাহ পালন শেষে আগামী ৮ মে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দেশে ফেরার কথা রয়েছে।


মির্জা ফখরুল   ওমরাহ হজ   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

নির্বাচনের প্রস্তুতি-প্রচারণা দেখতে বিজেপির আমন্ত্রণ পেল আওয়ামী লীগ

প্রকাশ: ১০:০০ এএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের জাতীয় নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখতে বাংলাদেশ থেকে আওয়ামী লীগকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। বুধবার (০১ মে) আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে সাতটি ধাপে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ক্ষমতাসীন বিজেপি এই নির্বাচনে তাদের সার্বিক প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখানোর জন্য বিদেশি কিছু রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। বাংলাদেশ থেকে একমাত্র আওয়ামী লীগকে তারা আমন্ত্রণ জানিয়েছে।

এতে আরো বলা হয়, ভারতে বিজেপি দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতায়। অন্যদিকে, বাংলাদেশে পরপর চারটি জাতীয় নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশভাবে জয়লাভ করে ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এই সময়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে যুগান্তকারী উন্নয়ন হয়েছে। এই উন্নয়ন পুরো পৃথিবীকে অবাক করেছে।

ভারতের ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে শুধুমাত্র আওয়ামী লীগকে আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়টি তাৎপর্যপূর্ণ। পৃথিবীর সর্ববৃহৎ গণতন্ত্র ভারত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি যে আস্থাশীল এবং আওয়ামী লীগকে যে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও তাদের প্রকৃত বন্ধু মনে করে, এই আমন্ত্রণ সেই ইঙ্গিতই বহন করে।

বিজেপির নির্বাচনী প্রস্তুতি ও প্রচারণা পর্যবেক্ষণের জন্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে পাঠানো আমন্ত্রণপত্রে তারা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে একজন প্রতিনিধি পাঠাতে অনুরোধ করেছে।

এই আমন্ত্রণের পরিপ্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবে দলের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এবং সংসদ সদস্য ড. সেলিম মাহমুদকে আওয়ামী লীগ সভাপতি ভারত সফরে মনোনীত করেছেন।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, এই সফরটি মূলত পাঁচ দিনের। ১ মে থেকে ৫ মে পর্যন্ত। সফরে আওয়ামী লীগ প্রতিনিধির সঙ্গে বিজেপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দের বৈঠক রয়েছে। দিল্লির বাইরে বিজেপির নির্বাচনী প্রচারণা সরেজমিনে দেখানোর জন্য বিজেপি আওয়ামী লীগ প্রতিনিধিকে ছত্রিশগড়ে নিয়ে যাবে।

ভারতের নির্বাচন ১৯ এপ্রিল শুরু হয়েছে যা ১ জুন পর্যন্ত চলবে। ৪ জুন ভোটের ফলাফল ঘোষিত হবে।


ভারত নির্বাচন   বিজেপি   আওয়ামী লীগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগের পানি ও শরবত বিতরণ

প্রকাশ: ০৯:১৮ পিএম, ০১ মে, ২০২৪


Thumbnail

তীব্র তাপদাহ বিপর্যস্থ জনজীবনে পরিশ্রান্ত ও তৃষ্ণার্ত জনসাধারণের মাঝে বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সংগঠনের সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু ও সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু'র নেতৃত্বে সুপেয় পানি, খাবার স্যালাইন ও শরবত বিতরণ করে স্বেচ্ছাসেবক লীগ।

বুধবার (১ মে) বেলা সাড়ে ১১ টায় মিরপুর ১৪ নম্বর থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্পট ঘুরে বেলা সাড়ে তিনটায় জিগাতলায় এসে শরবত ও সুপেয় পানি বিতরণ করে স্বেচ্ছাসেবক লীগ। 

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সহ- সভাপতি কাজী মোয়াজ্জেম হোসেন, ঢাকা মহানগর উত্তর স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি ইসহাক মিয়া, কেন্দ্রীয় গ্রন্থনা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক কেএম মনোয়ারুল ইসলাম বিপুল, প্রতিবন্ধী উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার পারভেজ টিংকু, মহানগর উত্তর স্বেচ্ছাসেবক লীগ এর সহ সভাপতি শাহ আলম মিন্টু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমজাদ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক এ হান্নান হাওলাদার শাওন প্রমুখ।


স্বেচ্ছাসেবক লীগ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন