নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯
জার্মান সফরে গিয়ে ডয়েচে ভেলে’কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তাঁর অভিপ্রায়ের কথা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি আর দায়িত্ব পালন করতে চান না। এটাই তাঁর শেষ মেয়াদ।
প্রধানমন্ত্রীর এই সাক্ষাৎকারের পর রাজনৈতিক অঙ্গনে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন মহল আর দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে চলছে আলাপ-আলোচনা, জল্পনা-কল্পনা। ২০২৩ সাল পর্যন্ত রয়েছে বর্তমান সরকারের মেয়াদ। এই মেয়াদের পর তাহলে কে প্রধানমন্ত্রী হবেন- তা নিয়ে এখনই আওয়ামী লীগে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে। তবে আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় পর্যায়ের নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, আগামী নির্বাচন তো অনেক পরের বিষয়। নির্বাচনের আগেই আগামী অক্টোবরে আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দলের সভাপতি বিভিন্ন নেতাদের কাছে খোলামেলাভাবেই বলেছেন যে এই অক্টোবরে কাউন্সিল অধিবেশনেই তিনি সভাপতির পদ ছাড়তে চান এবং দলে আনতে চান নতুন নেতৃত্ব। যদিও এমন অভিপ্রায় তিনি আগেও করেছিলেন। কিন্তু দলের নেতাকর্মী এবং কাউন্সিলরদের আবেগ আর আপত্তির মুখে তিনি সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করেন। এবার তিনি তাঁর অবস্থানে অনঢ় বলেই জানা গেছে।
তবে আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় একজন নেতা বলছেন, আগামী কাউন্সিলেই শেখ হাসিনা হয়তো সভাপতির পদ ছাড়বে না। তিনি সভাপতির পদে থাকলেও ২০২৩ এর নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন না। তিনি যদি প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করেন তবে আওয়ামী লীগের দল পরিচালনা বা সংসদীয় গণতন্ত্রের রীতি অনুযায়ী সংসদে দল বিজয়ী বা পরাজিত যাই হোক- সংসদ নেতা বা নির্বাচনে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো নেতা প্রয়োজন হবে। সেই নেতা কে হবেন তা নিয়েও আওয়ামী লীগের মধ্যে নানা মত ও চিন্তাভাবনা শোনা যাচ্ছে।
দলের একজন দায়িত্বশীল নেতা বলেছেন, আগামী অক্টোবরে কাউন্সিলের মাধ্যমেই আওয়ামী লীগ নতুন পথযাত্রা শুরু করবে। ঐ নেতা বলেছেন, অক্টোবরের কাউন্সিলে তিনি হয়তো সভাপতির পদ ছেড়ে নতুন নেতৃত্ব আনবেন। এই নেতৃত্বই ২০২৩ সালের নির্বাচনের জন্য দলকে নেতৃত্ব দেবে। এবং এখান থেকেই নতুন নেতৃত্বের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের পথচলা শুরু হতে পারে। সেক্ষেত্রে তাদের যুক্তি হচ্ছে যে, ২০২৩ এর নির্বাচনের আগেই যদি আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা নির্বাচন না করেন, তখন হঠাৎ করে নতুন একজন নেতা দলের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে কিনা এবং দলের পুরো নেতৃত্বকে গ্রহণ করা কিছুটা সমস্যা হতেই পারে। এ কারণেই তারা চিন্তা করছেন যে আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী হয়তো অক্টোবরেই নতুন নেতৃত্বের একটা ইঙ্গিত দেবেন।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কে হবেন আওয়ামী লীগের নতুন নেতা। এ নিয়ে দলের মধ্যে নানারকম মত আর চিন্তাভাবনা আছে। তবে একটা ব্যাপারে সবাই একমত যে, বঙ্গবন্ধুর কোনো উত্তরাধিকারেরই আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আসা উচিৎ। কারণ আওয়ামী লীগ খুবই আবেগঘন এবং স্পর্শকাতর একটি রাজনৈতিক দল। এখানে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের বাইরে অন্যকেউ নেতৃত্বে আসেল দলের অখণ্ড ঐক্য আর শৃঙ্খলা রাখা কঠিন হযে পড়বে। এবং এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগের তৃণমূল থেকে শীর্ষ পর্যায়ের সব নেতাই মোটামুটি নিশ্চিত যে দলের নেতৃত্ব বঙ্গবন্ধুর পরিবার থেকেই আসছে। এক্ষেত্রে কে দলের নেতৃত্ব দেবেন এ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। অনেকেই মনে করছেন, আগামী কাউন্সিলে হয়তো আওয়ামী সভাপতি শেখ হাসিনা নতুন নেতৃত্ব আনবেন। এক্ষেত্রে কাউন্সিলরদের পছন্দের ওপর তিনি বিষয়টি ছেড়ে দেবেন। তবে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বলছেন যে, সজীব ওয়াজেদ জয় যেহেতু গত ১০ বছর ধরে সরকার পরিচালনা এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রণয়নে বিভিন্নভাবে অবদান রাখছেন- তিনিই হয়তো আওয়ামী লীগের পরবর্তী নেতা হিসেবে আবির্ভূত হবেন। এর বিকল্প চিন্তাও আছে যে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলও নেতৃত্বে আসতে পারেন। তিনি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মনোবিজ্ঞানী এবং এবং অটিজম বিষয়ে বিশ্বখ্যাত বিশেষজ্ঞ হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছেন। তিনিও দলকে সূচারুভাবে পরিচালনা করতে পারবেন বলে ধারণা অনেকের।
কেউ আবার দল পরিচালনায় শেখ রেহানার নামও নিচ্ছেন। তার নেতৃত্বেই হয়তো ২০২৩ সালে আওয়ামী লীগ আবার দল গঠন করবে। তবে শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠরা বলছেন, সরাসরি রাজনীতিতে জড়ানোর ইচ্ছা শেখ রেহানার নেই। বরং তিনি বড়বোনের পাশে থেকেই তাকে সহযোগীতা করতে চান। এছাড়াও রেদওয়ান মুজিব সিদ্দিকী ববির নামও আসছে পরবর্তী নেতৃত্বের জন্য।
তবে শেষপর্যন্ত আওয়ামী লীগের নেতা কে হবেন বা আদৌ শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব ছাড়বেন কিনা এ নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। একপক্ষ মনে করছেন, ২০২৩ সালের নির্বাচনে সরাসরি অংশগ্রহণ এবং প্রধানমন্ত্রীত্ব না করলেও শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই ঐ নির্বাচন হবে এবং তাঁর পছন্দের কাউকেই প্রধানমন্ত্রী করা হবে। তাদের মতে, শেখ হাসিনা আর আওয়ামী লীগ একে অন্যের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। ২০২৩ এর পরে হয়তো তিনি আর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে থাকবেন না। কিন্তু আমৃত্যু তিনি আওয়ামী লীগের সভাপতিত্ব করে যাবেন বলে তারা প্রত্যাশা করেন। অনেকের ধারণা শেখ হাসিনা ছাড়া আওয়ামী লীগের এই জনপ্রিয়তা এবং অগ্রযাত্রা ধরে রাখা কষ্টসাধ্য হবে। এরপর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে হয়তো অন্য কেউ আসবে, কিন্তু যতদিন শেখ হাসিনা বেঁচে থাকবেন, তার নেতৃত্বেই এই দল পরিচালনা হবে।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচনে যে সমস্ত বিএনপি নেতারা প্রার্থী হয়েছেন, সেই সমস্ত প্রার্থীদেরকে ইতোমধ্যে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, তারা যদি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন তাহলে তাদেরকে দলে ফিরিয়ে আনা হবে। কিন্তু মজার ব্যাপার হল যে, বিএনপিতে বহিষ্কৃত এই সমস্ত উপজেলা নির্বাচনের প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা।
কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে উপজেলা নির্বাচনের প্রার্থীদের যোগাযোগ হচ্ছে। একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উপজেলা নির্বাচনে তাদের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার জন্য নেতাকর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন। অনেকেই উপজেলা নির্বাচনে যারা প্রার্থী হয়েছেন তাদের পক্ষে কাজ করার জন্য কর্মীদেরকে টেলিফোনেও বার্তা দিচ্ছেন। ফলে উপজেলা নির্বাচন নিয়ে বিএনপির মধ্যে একটি স্ববিরোধী অবস্থান লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
উল্লেখ্য যে, বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যে, উপজেলা নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করবে না। ওই বৈঠকেই আরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, যারা উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে তাদেরকে দল থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হবে এবং সেই ধারাবাহিকতায় ৭৩ জন বিএনপি নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছিল উপজেলা নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার জন্য। কিন্তু বিএনপির অধিকাংশ তৃণমূলের নেতা যারা উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন তারা শেষ পর্যন্ত মনোনয়ন প্রত্যাহার করেননি।
প্রথম ধাপে ধাপে বিএনপির ৬৭ জন উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন। তাদের মধ্যে মাত্র আটজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। এখনও ৫৯ জন বিএনপির প্রার্থী ১৫০টি উপজেলার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে। যে সমস্ত প্রার্থীরা উপজেলা নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেছেন তাদের এলাকার কেন্দ্রীয় নেতারা সাবেক এমপি বা বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা ওই সমস্ত উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রার্থীর পক্ষে কাজ করছেন এবং তাদের জন্য ভিন্ন কৌশলে প্রচারণা চালাচ্ছেন।
প্রচারণার ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় নেতারা অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করছেন। উপজেলা নির্বাচনে যারা প্রার্থী হয়েছেন তারা দলের স্থানীয় পর্যায়ের কর্মীদেরকে একত্রিত করছেন কর্মীসভার আদলে এবং সেই কর্মীসভায় বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ উপস্থিত হচ্ছেন। তারা বক্তব্য রাখছেন এবং শুধু বক্তব্য রেখেই ক্ষান্ত হননি, তারা উপজেলায় স্বতন্ত্র ওই প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার জন্য নেতাকর্মীদেরকে আহ্বান জানাচ্ছেন। তারা দলের ঐক্য বজায় রাখার জন্য নির্দেশনা দিচ্ছেন এবং ঐক্যবদ্ধভাবে আওয়ামী লীগকে মোকাবিলার জন্য বার্তা দিচ্ছেন।
উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দলগতভাবে অংশ গ্রহণ করছে না। সেখানে তাদের একাধিক প্রার্থী রয়েছে। প্রায় অধিকাংশ উপজেলা আওয়ামী লীগের গড়ে তিন জন করে প্রার্থী রয়েছে। এরকম বাস্তবতায় বিএনপির যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন, তারা মনে করছেন যে, এটি তাদের জন্য একটি অনবদ্য সুযোগ। কারণ এর ফলে উপজেলাগুলোতে আওয়ামী লীগের কোন্দলের ফসল তারা ঘরে তুলতে পারবে। আর এ কারণেই উপজেলা নির্বাচনের ব্যাপারে লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার সিদ্ধান্ত অনেকে মানছেন না। আর বাস্তবতা অনুধাবন করে যারা এলাকার এমপি তারাও উপজেলায় একটা ভিত্তি রাখার জন্য বিদ্রোহী প্রার্থীদেরকে সমর্থন করছেন।
বিএনপি আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন মির্জা ফখরুল ড. মঈন খান নজরুল ইসলাম খান
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগ কার্যনির্বাহী কমিটি উপজেলা নির্বাচন শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
সারাদেশে বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতার নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে
নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিএনপি। তবে অনুমতি না
থাকায় পুলিশের বাধার মুখে পড়তে হয় মিছিলটিকে।
পরে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে দলটির নেতারা
অভিযোগ করে বলেন, সরকার বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোকে গণতান্ত্রিক কর্মসূচিতে বাধা দিচ্ছে।
রোববার (২৮ এপ্রিল) সকাল ১১টার পরে রাজধানীর বিভিন্ন ওয়ার্ড ও ইউনিটের
নেতাকর্মীরা জড় হন নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে। দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব
রুহুল কবীর রিজভীর নেতৃত্বে বিএনপি নেতাকর্মীরা মিছিল বের করেন৷
বিএনপি নেতাদের অভিযোগ, সরকারের নির্দেশেই পুলিশ বারবার বিএনপির কর্মসূচিতে বাধা দিচ্ছে। বিরোধী দল দমন করে ক্ষমতাসীনরা একদলীয় শাসন কায়েম করার অপচেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী।
তিনি বলেন, সরকারের নির্দেশে পুলিশ বারবার বিএনপির মিছিলে বাধা
দিচ্ছে, বিরোধী দলের গণতান্ত্রিক কর্মসূচি পণ্ড করছে। দুর্নীতি দমন, আর জনকল্যাণ রেখে
ক্ষমতাসীনরা বিরোধী দলকে দমনে ব্যস্ত।
তিনি আরও বলেন, যত প্রতিকূল পরিবেশ হোক না কেন, আওয়ামী লীগকে বিদায় না করা পর্যন্ত রাজপথে বিএনপির কর্মসূচি চলবে। একদলীয় শাসন কায়েম করতেই বেগম জিয়াকে গৃহবন্দি করে রেখেছে সরকার।
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচনে যে সমস্ত বিএনপি নেতারা প্রার্থী হয়েছেন, সেই সমস্ত প্রার্থীদেরকে ইতোমধ্যে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, তারা যদি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন তাহলে তাদেরকে দলে ফিরিয়ে আনা হবে। কিন্তু মজার ব্যাপার হল যে, বিএনপিতে বহিষ্কৃত এই সমস্ত উপজেলা নির্বাচনের প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা।
আগামী ৩০ এপ্রিল আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের অবাধ্যতা, দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গ এবং উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা ইত্যাদি নিয়ে এই বৈঠকের দিকে তাকিয়ে আছে সারা দেশে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। আওয়ামী লীগ সভাপতি কী অবস্থান গ্রহণ করেন এবং কীভাবে তিনি বিদ্রোহীদের মোকাবেলা করেন সেটির দিকে তাকিয়ে আছে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ।