নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ২৯ জুন, ২০২০
করোনা সঙ্কট মোকাবেলার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিনরাত একাকার করে কাজ করছেন এবং বিভিন্ন ধরণের নির্দেশনা দিচ্ছেন। আওয়ামী লীগও এখন করোনা মোকাবেলায় জনগণের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। জনগণকে ত্রান দেওয়া থেকে শুরু করে জনস্বাস্থ্যের বিষয় দেখাশোনা করা- সব করছে আওয়ামী লীগ। করোনা সঙ্কটের সময় একমাত্র আওয়ামী লীগকেই মাঠে দেখা গেছে, জনগণের পাশে দেখা গেছে। কিন্তু এতসব ইতিবাচক দিক থাকা সত্ত্বেও কিছু কিছু মানুষের ব্যর্থতা, দায়িত্বহীনতা, অযোগ্যতা এবং ভুল পদক্ষেপের কারণে আওয়ামী লীগ বিব্রত হচ্ছে। বাইরের মানুষ নয়, বরং আওয়ামী লীগের ভেতরেই সমালোচনা হচ্ছে। যাঁদের নিয়ে আওয়ামী লীগের ভেতরে সমালোচনা হচ্ছে তাঁদের মধ্যে রয়েছে..
স্বাস্থ্যখাতে থাকা ব্যক্তিবর্গ
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেককে নিয়ে আওয়ামী লীগের ভেতরে এখন প্রকাশ্যেই সমালোচনা হয়, আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা এবং এমপিরা প্রকাশ্যেই স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সমালোচনা করেন। প্রধানমন্ত্রীর কাছেও একাধিক এমপি স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ব্যাপারে নেতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছেন।
কিন্তু স্বাস্থ্যমন্ত্রী ছাড়াও আওয়ামী লীগের সহযোগী অঙ্গসংগঠন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের ভূমিকা নিয়েও আওয়ামী লীগ বিব্রত। স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ এই সময় সরকার বা আওয়ামী লীগের স্বার্থ, বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনা না মেনে একে অন্যকে ঘায়েল করা বা বিভিন্ন রকমের বিভক্তি করে একটি অস্বস্তিকর অবস্থা সৃষ্টি করতে চাইছে বলে অনেকে মনে করছে। বিশেষ করে এই সময়ে স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের ভূমিকা নিয়েও অনেক প্রশ্ন উঠেছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বদল করা হবে এবং সেখানে একজন আমলা নিয়োগ দেওয়া হবে এই ধরণের কথাবার্তা ছড়িয়ে স্বাচিপ সভাপতি নিজেই বিতর্কিত হয়েছেন। একই পথে হেঁটেছেন আওয়ামী লীগ নিয়ন্ত্রিত বাংলাদেশ মেডিকেল এ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ডা. এহতেশামুল হক চৌধুরী দুলালও। এই ধরণের বিষয়গুলো এখন করা অপ্রয়োজনীয় বলে মনে করছেন আওয়ামী লীগের একাধিক শীর্ষ নেতা। তাঁরা বলছেন যে, এখন স্বাচিপের উচিত সরকারকে সহযোগিতা করা। কিন্তু সেই কাজটি অনেক ক্ষেত্রেই করছেন না। বরং এমন ঘটনা ঘটাচ্ছেন যাতে সরকার বিব্রতকর অবস্থার ভেতর পড়ছেন।
গার্মেন্টস মালিক
গার্মেন্টস মালিকদের বেশ কয়েকজন রয়েছেন সরকারের এমপি এবং মন্ত্রীর দায়িত্বে। তাঁদের ভূমিকা নিয়ে শুরু থেকেই প্রশ্ন উঠছে এবং বিশেষ করে এপ্রিলে যখন গার্মেন্টসগুলো খুলে দেওয়া হলো তখন খোদ প্রধানমন্ত্রীই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। গার্মেন্টস খোলা হলেও গার্মেন্টস শ্রমিকদের বেতন দেওয়া হয়নি, শ্রমিকদের ছাঁটাই করা হচ্ছে ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়ে অস্বস্তি তৈরি হয়েছে এবং আওয়ামী লীগের জন্য বিষয়টি বিব্রতকর বলে মনে করছেন আওয়ামী লীগের একাধিক এমপি আর প্রভাবশালী নেতারা। যখন সরকার অর্থনৈতিক সঙ্কট মোকাবেলায় প্রাণান্ত চেষ্টা করছে তখন গার্মেন্টস মালিকরা আরো প্রণোদনা চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে। এই ধরণের আবদারে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাই হতবাক হয়ে গেছে।
ত্রাণের আত্মসাৎকারী জনপ্রতিনিধিরা
এখন পর্যন্ত ১০০ জনের বেশি স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে এবং তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তাঁদেরকে বরখাস্ত করা হয়েছে। কিন্তু এই সমস্ত ঘটনাগুলোতে স্থানীয় পর্যায়ের যে সমস্ত জনপ্রতিনিধি জড়িত তাঁদের কারণে আওয়ামী লীগ বিব্রত। কারণ আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, আওয়ামী লীগ জনগণের দল হিসেবেই পরিচিত, সবসময় জনগণের পাশে থেকেছে এবং জনগণের সাহায্য-সহযোগিতা করাই হলো আওয়ামী লীগের মূল বৈশিষ্ট্য। আর সেই আওয়ামী লীগের একজন জনপ্রতিনিধি যখন ত্রাণের অর্থ আত্মসাৎ করে তখন তা পুরো আওয়ামী লীগকে লজ্জায় ফেলে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ। আর একারণেই আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন যে, যারা স্বাস্থ্যখাতে দূর্নীতি করছেন এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে যারা দূর্নীতি করছে তাঁদের ব্যাপারে আওয়ামী লীগ শূন্য সহিষ্ণুতা নীতি গ্রহণ করবে এবং দলের জন্য যারা বিব্রতকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে তাঁদের প্রত্যেকের সম্পর্কে খোঁজখবর প্রধানমন্ত্রীর কাছে আছে এবং যথাযথ সময়ে তাঁদেরকে এর ফল ভোগ করতে হবে।
মন্তব্য করুন
ভারতের জাতীয় নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখতে বাংলাদেশ
থেকে আওয়ামী লীগকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। বুধবার (০১ মে)
আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে সাতটি ধাপে জাতীয়
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ক্ষমতাসীন বিজেপি এই নির্বাচনে তাদের সার্বিক প্রস্তুতি ও
প্রচারণা দেখানোর জন্য বিদেশি কিছু রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। বাংলাদেশ থেকে
একমাত্র আওয়ামী লীগকে তারা আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
এতে আরো বলা হয়, ভারতে বিজেপি দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতায়। অন্যদিকে,
বাংলাদেশে পরপর চারটি জাতীয় নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশভাবে
জয়লাভ করে ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এই সময়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে
যুগান্তকারী উন্নয়ন হয়েছে। এই উন্নয়ন পুরো পৃথিবীকে অবাক করেছে।
ভারতের ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে
শুধুমাত্র আওয়ামী লীগকে আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়টি তাৎপর্যপূর্ণ। পৃথিবীর সর্ববৃহৎ
গণতন্ত্র ভারত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি যে আস্থাশীল এবং
আওয়ামী লীগকে যে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও তাদের প্রকৃত বন্ধু
মনে করে, এই আমন্ত্রণ সেই ইঙ্গিতই বহন করে।
বিজেপির নির্বাচনী প্রস্তুতি ও প্রচারণা পর্যবেক্ষণের জন্য বাংলাদেশ
আওয়ামী লীগকে পাঠানো আমন্ত্রণপত্রে তারা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে একজন প্রতিনিধি পাঠাতে
অনুরোধ করেছে।
এই আমন্ত্রণের পরিপ্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবে দলের
তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এবং সংসদ সদস্য ড. সেলিম মাহমুদকে আওয়ামী লীগ সভাপতি ভারত সফরে
মনোনীত করেছেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, এই সফরটি মূলত পাঁচ দিনের। ১
মে থেকে ৫ মে পর্যন্ত। সফরে আওয়ামী লীগ প্রতিনিধির সঙ্গে বিজেপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দের
বৈঠক রয়েছে। দিল্লির বাইরে বিজেপির নির্বাচনী প্রচারণা সরেজমিনে দেখানোর জন্য বিজেপি
আওয়ামী লীগ প্রতিনিধিকে ছত্রিশগড়ে নিয়ে যাবে।
ভারতের নির্বাচন ১৯ এপ্রিল শুরু হয়েছে যা ১ জুন পর্যন্ত চলবে।
৪ জুন ভোটের ফলাফল ঘোষিত হবে।
ভারত নির্বাচন বিজেপি আওয়ামী লীগ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
খালেদা জিয়া বিএনপি এভারকেয়ার হাসপাতাল তারেক জিয়া
মন্তব্য করুন
গতকাল আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে উপজেলা নির্বাচন প্রসঙ্গটি আলোচনাই হয়নি। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কৌশলগত অবস্থান গ্রহণ করে কেবল সাংগঠনিক বিষয়ে আলোচনার জন্য নির্দেশনা দেন। ফলে আওয়ামী লীগের কোন নেতাই আর উপজেলা নির্বাচনের প্রসঙ্গটি আলোচনায় নিয়ে আসেনি।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় বৈঠকে উপস্থিত অন্তত দুজন নেতা বলেছেন যে, আগামী ২৩ জুন দলের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী কীভাবে জাকজমকপূর্ণভাবে উদযাপন করা যায় ও ২১ থেকে ২৩ জুন পর্যন্ত তিন দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালা করা এবং শেষদিনে বড় সমাবেশ করার বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়। এবার আওয়ামী লীগ ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে করবে। সেই প্রসঙ্গটি সামনে নিয়ে আসা হয়।
আর আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইচ্ছে করেই উপজেলা নির্বাচনের প্রসঙ্গটি আনেননি বলে ধারণা করা হচ্ছে। কিন্তু তাই বলে আওয়ামী লীগ সভাপতি যারা উপজেলা নির্বাচনে শৃঙ্খলাভঙ্গ করেছে, দলের নির্দেশনা অমান্য করে আত্মীয় স্বজনদেরকে প্রার্থী করেছেন, তাদেরকে ক্ষমা করে দিয়েছেন বলে মনে করলে ভুল হবে।
বিএনপিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় হটকারী ভাবে। যারা দলের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেছে তাদেরকে বহিষ্কার করে সবকিছু শেষ করে দেওয়া হয়। কিন্তু আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন রাজনৈতিক প্রজ্ঞায়, ধীরস্থিরভাবে, আস্তে আস্তে।
জাতীয় সংসদে একবার সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেছেন যে, বাঘে ধরলেও ছাড়ে, কিন্তু শেখ হাসিনা যাকে ধরে তাকে ছাড়ে না। যারা উপজেলা নির্বাচনে দলের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করে স্বজনদেরকে প্রার্থী করেছেন তারা দীর্ঘমেয়াদি প্রায়শ্চিত্ত ভোগ করবেন। আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে তারা শেখ হাসিনার কালো ডায়েরিতে নাম লিখিয়েছেন। শেখ হাসিনার কালো ডায়েরিতে নাম লেখালে রাজনৈতিক পরিণতি কী হয় তা অতীত অভিজ্ঞতা থেকে দেখা যায়।
এক এগারোর সময় যারা শেখ হাসিনাকে মাইনাস করতে চেয়েছিলেন সেই সমস্ত ডাকসাইটে নেতাদের কাউকেই তিনি দল থেকে বহিষ্কার করেননি। কিন্তু দলে তাদের অকার্য করেছেন, নিষ্ক্রিয় করেছেন। তাদের প্রায়শ্চিত্ত উপলব্ধি করার পথ প্রশস্ত করে দিয়েছেন। এটাই শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কৌশল।
শেখ হাসিনা এক এগারোর পর সংস্কারপন্থিদেরকে দুই ভাগে ভাগ করেছিলেন। যারা কম সংস্কারপন্থী ছিলেন, কম ষড়যন্ত্র করেছেন- তাদেরকে তিনি নির্বাচনে মনোনয়ন দিয়েছেন। প্রায়শ্চিত্ত করার সুযোগ দিয়েছেন। তাদের অনেক হেভিওয়েট নেতাকে প্রেসিডিয়াম থেকে সরিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের আলঙ্কারিক পদ দিয়ে শাস্তি দিয়েছেন। এই শাস্তি দল থেকে বহিষ্কারের চেয়েও ভয়ঙ্কর। তিনি রাজনীতিতে নতুন করে বিদ্রোহী এবং বিশৃঙ্খলা তৈরি করার সুযোগ দেননি। বরং দলে তাদেরকে শাস্তি দিয়ে দলের ঐক্য অটুট রেখেছেন।
আর দ্বিতীয় প্রকার যারা ছিল এক এগারোর সংস্কারপন্থীর মূল হোতা তাদেরকে তিনি মনোনয়ন দেননি। মনোনয়ন না দিয়ে তাদেরকে দলে নিষ্ক্রিয় করেছেন। এদের মধ্যে অনেকে মনোনয়ন না পেয়ে আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে নতুন দল করেছে। কিন্তু রাজনীতিতে জীর্ণ শীর্ণ ভিখারীতে পরিণত হয়েছে। এটাই শেখ হাসিনার কৌশল।
কাজেই এবার যারা উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেছে, তারা আসলে আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেনি, তারা শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেছে। শাস্তি তাদের পেতেই হবে। তবে তারা কবে কীভাবে পাবেন এবং দীর্ঘমেয়াদে তাদের কী হবে সেটি একটি বড় প্রশ্ন।
কারণ যারা আত্মীয়স্বজনদেরকে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে প্রার্থী করেছেন তারা অবশ্যই আওয়ামী লীগ সভাপতির কালো খাতায় নাম লিখিয়েছেন। শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয় তা অতীতে অনেক নেতাই উপলব্ধি করেছেন। অনেকের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার শেষ হয়ে গেছে।
বহিষ্কার হলে একজন রাজনৈতিক নেতা পরিত্রাণ পায়, নির্বাণ লাভ করে। তিনি নতুন সুযোগ পান অন্য কিছু করার। কিন্তু একজন রাজনৈতিক নেতা যখন দলেই উপেক্ষিত হন, অনাহূত হন, পরিত্যক্ত ঘোষিত হন- তখন তার রাজনৈতিক জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠে। আর শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে রাজনৈতিক জীবন দুর্বিষহ হতে বাধ্য।
শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগ তৃণমূল উপজেলা নির্বাচন রাজনীতি ড. আব্দুর রাজ্জাক শাজাহান খান জাহিদ মালেক মোস্তফা কামাল
মন্তব্য করুন
এভারকেয়ার হাসপাতাল খালেদা জিয়া বিএনপি
মন্তব্য করুন