নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:০০ এএম, ০৮ জুলাই, ২০২০
করোনাকালে সবচেয়ে বেশি সমালোচিত হয়েছেন রাজনীতিবিদরা। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে ত্রাণের জিনিসপত্র আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। আর স্থানীয় এমপিদের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ উঠেছে। বিশেষ করে যারা ব্যবসায়ী, কোটিপতি, ধনী এমপিরা রয়েছেন, তারা ঢাকায় বসে আছেন। এলাকার কোন খোঁজ খবর নিচ্ছেন না। এই রকম অভিযোগও পাওয়া গেছে। তবে সমালোচনার মধ্যেও আওয়ামী লিগের অনেক নেতা এলাকায় নিবেদিত প্রাণ কর্মী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। জনগণের অভাব অনটন দুঃখ দুর্দশা দূর করার জন্য সবকিছু উজাড় করে দিয়েছেন এবং জনগণের ভালবাসায় তারা সিক্ত হয়েছেন। এ রকম কয়েকজনকে নিয়েই এই প্রতিবেদন-
শামীম ওসমান
এক বৃদ্ধ দম্পতির শরীরে করোনা উপসর্গ দেখা দিলে সরকারী বেসরকারী কোন হাসপাতালই তাদের ভর্তি নিচ্ছিলনা। পরে বিষয়টি জানতে পেরে শামীম ওসমান মোবাইল ফোনে কথা বলে তাদের ভর্তির ব্যবস্থা করেন। বিএনপির কাউন্সিলর খোরশেদ মানুষের জন্য কাজ করছিলেন। করোনা আক্রান্ত খোরশেদ ও তার স্ত্রীর উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা শামীম ওসমান নিজে করে দেন। শামীম ওসমানের এমন জনবান্ধব কাজের খবর প্রায় প্রতিদিনই পাওয়া যায়। নারায়ণগঞ্জের এমপি শামীম ওসমান করোনা সংকটের শুরু থেকেই সাধারণ মানুষের সবচেয়ে নিকটতম বন্ধু হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। প্রথমত, তিনি দুর্গতদের ত্রাণ সহায়তা দিচ্ছেন। দ্বিতীয়ত, তার এলাকার করোনায় আক্রান্তরা যাতে চিকিৎসা পায় তা নিশ্চিত করছেন। তার উদ্যোগে করোনা পরীক্ষার ল্যাব প্রতিষ্ঠা হয়েছে নারায়ণগঞ্জে। শুধু তা-ই নয়, নারায়ণগঞ্জে করোনায় যারা মারা যাচ্ছে তাদের দাফন যাতে ঠিকমতো হয় সেই ব্যাপারেও তিনি তদারকি করছেন। নারায়ণগঞ্জে আইসিইউর জন্য তিনি স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কাছে ধর্ণা দিয়েছেন, শেষমেষ আল্টিমেটাম দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের হস্তক্ষেপে নিজ এলাকায় দুটি হসপিটালে আইসিইউর ব্যবস্থা করেন। তবে শামীম ওসমান এ সময় আরো এক কারণে আলোচিত হন। মানুষের সেবায় কমতি থাকায় হাতজোড় করে ক্ষমা চান। নিজ দলের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর অক্ষমতাকেও তিনি তুলোধুনো করেন।
আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম
মানুষের জন্য কাজ করতে হলে যে কোনো পদ পদবীর দরকার পড়ে না, সেটা প্রমাণ করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক প্রটোকল অফিসার ও ফেনী ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্য্যান আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম। সরকারের কোনো পদে না থেকেও তিনি তার এলাকাবাসীর জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। ফেনীতে ঘরে থাকা কর্মহীনদের জন্য ৭০ মেট্টিক টন চাল দিয়েছেন। আলাউদ্দিন নাসিম পরিচালিত সালেহউদ্দিন-হোসনে আরা চৌধুরী ফাউন্ডেশন ইতোমধ্যে ফেনী জেনারেল হাসপাতালের আইসিইউ ও সিসিইউ ইউনিটে ৪০ শয্যা হাই ফ্লো অক্সিজেন সেবা নিশ্চিতে ১০টি ম্যানিফোল্ড অক্সিজেন সিলিন্ডার, ৪৫টি অক্সি-মিটার এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জন্য ১০টি বেড সাইড অক্সিজেন সিলিন্ডার দিয়েছে। ফেনীর পাঁচ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সিস্টেম স্থাপনেও অর্থায়ন করেন আলাউদ্দিন নাসিম।
নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন
বিতর্কিত এমপি নুরুন্নবী শাওন করোনা সংকটের সময় যেন অন্য আলোয় উদ্ভাসিত হয়েছেন। তিনি তার নির্বাচনী এলাকায় পড়ে আছেন। তিনি তার এলাকার দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। সারাক্ষণ ত্রাণ তৎপরতা অব্যাহত রেখে তিনি মানুষের কষ্ট লাঘবের চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
একরামুল করিম চৌধুরী
নোয়াখালীর ‘মাটি ও মানুষের নেতা’ বলে খ্যাত এমপি একরাম। নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের সংসদ সদস্য, জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য এমরামুল করিম চৌধুরী। তিনি একদিকে যেমন মানুষের পাশে দাড়িয়েছেন, তেমনি দুর্নীতির বিরুদ্ধে বলিষ্ট কন্ঠস্বর। কি নিজ দল কে কত ক্ষমতাবান, দেশের স্বার্থে কাউকে ছেড়ে কথা বলছেন না। তিনি স্বাস্থ্যমন্ত্রী থেকে শুরু করে মাফিয়া ডন মিঠু, সবার দুর্নীতি অক্ষমতা নিয়ে কথা বলেছেন। এই জনদরদি মানুষটি মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিতে ব্যক্তিগত তহবিল থেকে স্থানীয় জেলা প্রশাসককে (ডিসি) ৫০ লাখ টাকা দেন। পাশাপাশি নোয়াখালীর ৬০-৭০ হাজার পরিবারের মধ্যে নিজ কর্মী বাহিনী দিয়ে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেন। নিজ এলাকার মানুষ যাতে না খেয়ে না থাকে সে জন্য গঠন করেন ‘একরামুল করিম চৌধুরী ফাউন্ডেশন’। সেখানে দ্বিতীয় দফায় হতদরিদ্রদের খাদ্য সহায়তা, স্বাস্থ্য সুরক্ষার সরঞ্জাম বাবদ দেন আরও ৩৮ লাখ টাকা।
একরাম চৌধুরী ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে গঠন করেন ‘ইমার্জেন্সি ফুড ক্রাইসিস রেসপন্স টিম’। এরপর নোয়াখালীতে করোনা পরীক্ষা করার জন্য ল্যাব কার্যক্রম শুরু করা বাবদ দেন ৫ লাখ টাকার অনুদান। শুধু নিজ এলাকায় নয়, করোনায় মৃত্যুবরণকারী সম্মুখযোদ্ধাদের পরিবারের প্রতিও সহায়তা নিয়ে এগিয়ে যান এমপি একরাম। করোনায় মৃত্যুবরণকারী প্রথম ডা. মহিনের পরিবারকে ২ লাখ টাকা দেন তিনি। পাশাপাশি মৃত ৫ সাংবাদিক ও ১৪ পুলিশ সদস্যের প্রত্যেক পরিবারকে ৫০ হাজার টাকা করে দেন তিনি। এমনিভাবে প্রতিনিয়তই তিনি থাকছেন করোনা আক্রান্ত ও করোনার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে।
মাশরাফি বিন মর্তুজা
করোনা সংকটের শুরু থেকেই মাশরাফি বিন মর্তুজা নড়াইলের জন্য অন্যরকম ভাবে কাজ করছেন। তিনি এলাকায় যেমন ত্রাণ তৎপরতা চালিয়েছেন, তেমনি মানুষকে সচেতন করা এবং অসুস্থ মানুষকে চিকিৎসার ব্যাপারেও তার উদ্যোগ প্রশংসা পেয়েছে। তিনি নিজে এবং তার স্ত্রীও করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। কিন্তু এর মধ্যেও তিনি তার এলাকাবাসীর খোঁজ খবর রাখছেন এবং সাধ্যমতো তাদের সাহায্য করার চেষ্টা করছেন।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচনে যে সমস্ত বিএনপি নেতারা প্রার্থী হয়েছেন, সেই সমস্ত প্রার্থীদেরকে ইতোমধ্যে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, তারা যদি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন তাহলে তাদেরকে দলে ফিরিয়ে আনা হবে। কিন্তু মজার ব্যাপার হল যে, বিএনপিতে বহিষ্কৃত এই সমস্ত উপজেলা নির্বাচনের প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা।
কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে উপজেলা নির্বাচনের প্রার্থীদের যোগাযোগ হচ্ছে। একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উপজেলা নির্বাচনে তাদের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার জন্য নেতাকর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন। অনেকেই উপজেলা নির্বাচনে যারা প্রার্থী হয়েছেন তাদের পক্ষে কাজ করার জন্য কর্মীদেরকে টেলিফোনেও বার্তা দিচ্ছেন। ফলে উপজেলা নির্বাচন নিয়ে বিএনপির মধ্যে একটি স্ববিরোধী অবস্থান লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
উল্লেখ্য যে, বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যে, উপজেলা নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করবে না। ওই বৈঠকেই আরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, যারা উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে তাদেরকে দল থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হবে এবং সেই ধারাবাহিকতায় ৭৩ জন বিএনপি নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছিল উপজেলা নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার জন্য। কিন্তু বিএনপির অধিকাংশ তৃণমূলের নেতা যারা উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন তারা শেষ পর্যন্ত মনোনয়ন প্রত্যাহার করেননি।
প্রথম ধাপে ধাপে বিএনপির ৬৭ জন উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন। তাদের মধ্যে মাত্র আটজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। এখনও ৫৯ জন বিএনপির প্রার্থী ১৫০টি উপজেলার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে। যে সমস্ত প্রার্থীরা উপজেলা নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেছেন তাদের এলাকার কেন্দ্রীয় নেতারা সাবেক এমপি বা বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা ওই সমস্ত উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রার্থীর পক্ষে কাজ করছেন এবং তাদের জন্য ভিন্ন কৌশলে প্রচারণা চালাচ্ছেন।
প্রচারণার ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় নেতারা অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করছেন। উপজেলা নির্বাচনে যারা প্রার্থী হয়েছেন তারা দলের স্থানীয় পর্যায়ের কর্মীদেরকে একত্রিত করছেন কর্মীসভার আদলে এবং সেই কর্মীসভায় বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ উপস্থিত হচ্ছেন। তারা বক্তব্য রাখছেন এবং শুধু বক্তব্য রেখেই ক্ষান্ত হননি, তারা উপজেলায় স্বতন্ত্র ওই প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার জন্য নেতাকর্মীদেরকে আহ্বান জানাচ্ছেন। তারা দলের ঐক্য বজায় রাখার জন্য নির্দেশনা দিচ্ছেন এবং ঐক্যবদ্ধভাবে আওয়ামী লীগকে মোকাবিলার জন্য বার্তা দিচ্ছেন।
উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দলগতভাবে অংশ গ্রহণ করছে না। সেখানে তাদের একাধিক প্রার্থী রয়েছে। প্রায় অধিকাংশ উপজেলা আওয়ামী লীগের গড়ে তিন জন করে প্রার্থী রয়েছে। এরকম বাস্তবতায় বিএনপির যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন, তারা মনে করছেন যে, এটি তাদের জন্য একটি অনবদ্য সুযোগ। কারণ এর ফলে উপজেলাগুলোতে আওয়ামী লীগের কোন্দলের ফসল তারা ঘরে তুলতে পারবে। আর এ কারণেই উপজেলা নির্বাচনের ব্যাপারে লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার সিদ্ধান্ত অনেকে মানছেন না। আর বাস্তবতা অনুধাবন করে যারা এলাকার এমপি তারাও উপজেলায় একটা ভিত্তি রাখার জন্য বিদ্রোহী প্রার্থীদেরকে সমর্থন করছেন।
বিএনপি আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন মির্জা ফখরুল ড. মঈন খান নজরুল ইসলাম খান
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগ কার্যনির্বাহী কমিটি উপজেলা নির্বাচন শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
সারাদেশে বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতার নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে
নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিএনপি। তবে অনুমতি না
থাকায় পুলিশের বাধার মুখে পড়তে হয় মিছিলটিকে।
পরে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে দলটির নেতারা
অভিযোগ করে বলেন, সরকার বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোকে গণতান্ত্রিক কর্মসূচিতে বাধা দিচ্ছে।
রোববার (২৮ এপ্রিল) সকাল ১১টার পরে রাজধানীর বিভিন্ন ওয়ার্ড ও ইউনিটের
নেতাকর্মীরা জড় হন নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে। দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব
রুহুল কবীর রিজভীর নেতৃত্বে বিএনপি নেতাকর্মীরা মিছিল বের করেন৷
বিএনপি নেতাদের অভিযোগ, সরকারের নির্দেশেই পুলিশ বারবার বিএনপির কর্মসূচিতে বাধা দিচ্ছে। বিরোধী দল দমন করে ক্ষমতাসীনরা একদলীয় শাসন কায়েম করার অপচেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী।
তিনি বলেন, সরকারের নির্দেশে পুলিশ বারবার বিএনপির মিছিলে বাধা
দিচ্ছে, বিরোধী দলের গণতান্ত্রিক কর্মসূচি পণ্ড করছে। দুর্নীতি দমন, আর জনকল্যাণ রেখে
ক্ষমতাসীনরা বিরোধী দলকে দমনে ব্যস্ত।
তিনি আরও বলেন, যত প্রতিকূল পরিবেশ হোক না কেন, আওয়ামী লীগকে বিদায় না করা পর্যন্ত রাজপথে বিএনপির কর্মসূচি চলবে। একদলীয় শাসন কায়েম করতেই বেগম জিয়াকে গৃহবন্দি করে রেখেছে সরকার।
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচনে যে সমস্ত বিএনপি নেতারা প্রার্থী হয়েছেন, সেই সমস্ত প্রার্থীদেরকে ইতোমধ্যে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, তারা যদি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন তাহলে তাদেরকে দলে ফিরিয়ে আনা হবে। কিন্তু মজার ব্যাপার হল যে, বিএনপিতে বহিষ্কৃত এই সমস্ত উপজেলা নির্বাচনের প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা।
আগামী ৩০ এপ্রিল আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের অবাধ্যতা, দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গ এবং উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা ইত্যাদি নিয়ে এই বৈঠকের দিকে তাকিয়ে আছে সারা দেশে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। আওয়ামী লীগ সভাপতি কী অবস্থান গ্রহণ করেন এবং কীভাবে তিনি বিদ্রোহীদের মোকাবেলা করেন সেটির দিকে তাকিয়ে আছে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ।