ইনসাইড পলিটিক্স

ভারতের রাষ্ট্রপতি সফর: আবারও দেখা করতে ব্যর্থ বিএনপি

প্রকাশ: ০৬:০০ পিএম, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২১


Thumbnail ভারতের রাষ্ট্রপতি সফর: আবারও দেখা করতে ব্যর্থ বিএনপি

ভারত থেকে কোন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা এলেই বিএনপি নেতাদের মধ্যে এক ধরনের মরিয়া ভাব লক্ষ্য করা যায়। তারা যেকোনো মূল্যে ভারতের রাজনীতিবিদ বা কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করতে চায়। কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে বিএনপি বারবার ব্যর্থ হচ্ছে। একটা সময়ে রেওয়াজ ছিলো, ভারত থেকে মন্ত্রী পর্যায়ের কোনো বিশিষ্ট ব্যক্তি এলে আওয়ামী লীগের পাশাপাশি বিএনপির নেতাদের সঙ্গেও দেখা করতেন। বাংলাদেশের এ দু'টি প্রধান রাজনৈতিক দলের সাথে সমান্তরালভাবে সম্পর্ক রাখার নীতিতে ছিলো ভারত কিন্তু প্রণব মুখার্জি রাষ্ট্রপতি হিসেবে যখন বাংলাদেশ সফর করেন, সেসময় বিএনপি-জামায়াত জোট হরতাল ডেকেছিল। বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে প্রণব মুখার্জির বৈঠকটি ছিলো হোটেল সোনারগাঁয়ে। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া ওই বৈঠকে যোগদান করেননি। বরং তিনি এই অজুহাত দাঁড় করিয়েছিলেন যে, হরতাল ডাকা হয়েছে। এ জন্য তিনি যেতে পারেন না। প্রণব মুখার্জি অত্যন্ত সজ্জন মানুষ। তিনি এটি নিয়ে কিছু মনে করেনি। কিন্তু ভারত বিষয়টি অত্যন্ত নেতিবাচকভাবে গ্রহণ করে। কারণ প্রণব মুখার্জি কোনো ব্যক্তি নন। তিনি ভারতের সর্বোচ্চ ব্যক্তি। রাষ্ট্রপতিকে সম্মান না জানানোতে ভারতের সঙ্গে বিএনপির কূটনৈতিক সম্পর্কের এক প্রচণ্ড টানাপড়েন সৃষ্টি হয় এবং এর পর থেকেই ভারতের কোন মন্ত্রী পর্যায়ের বিশিষ্ট ব্যক্তি বাংলাদেশ সফরে আর বিএনপি নেতাদের সঙ্গে দেখা করছেন না।

বিএনপি নেতারাও মনে করেন, প্রণব মুখার্জির সাথে ওই সাক্ষাৎ না করাটা ছিলো একটি বড় ধরণের রাজনৈতিক ভুল। যারা বেগম জিয়াকে এই পরামর্শ দিয়েছিল, তারা বিএনপির সবচেয়ে বড় সর্বনাশ এনেছিল বলেও বিএনপির অনেক নেতারা আড়ালে-আবডালে বলেন। কিন্তু এর পাশাপাশি ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য প্রচণ্ড চেষ্টা বিএনপি গত কয়েক বছর ধরেই করছে। বিশেষ করে ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বের হাত বাড়ানোর জন্য অনেকগুলো পদক্ষেপ নিয়েছিল বিএনপি। এই পদক্ষেপগুলোর মধ্যে ছিল- ভারতে একটি প্রতিনিধিদল পাঠানো। সেই প্রতিনিধিদল ভারতের থিংক ট্যাঙ্ককে বোঝানোর চেষ্টা করেছিল যে, বিএনপি ভারতের ব্যাপারে নেতিবাচক নয়। বরং বিএনপি আওয়ামী লীগের চেয়ে আরও বেশি ভারত বান্ধব। এরপর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর লন্ডনে গিয়েছিলেন। সেখানে গিয়ে তিনি এক সাক্ষাৎকারে বলেন যে, বিএনপি ভারত বিরোধী নয়।
 
বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত খবরে জানা যায়, ওই সময় ভারত বিএনপিকে তিনটি প্রস্তাব দিয়েছিল। একটি হলো জামাতের সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ। দ্বিতীয়ত, তারেক জিয়াকে নেতৃত্ব থেকে আপাতত সরিয়ে দেওয়া এবং তৃতীয়ত, আসন্ন নির্বাচনে স্বাধীনতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী বা মৌলবাদী কাউকে মনোনয়ন না দেওয়া। কিন্তু এই পরামর্শগুলোর একটিও বিএনপি শোনেনি। এরপর সম্পর্ক আর এগোয়নি। গত মার্চে নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ সফর করলেও সেই সময় বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী দেখা পাননি। আর এবার ভারতের রাষ্ট্রপতি আজ বাংলাদেশে এলেন। তার যে সফর সূচি তৈরি করা হয়েছে, সে সফরসূচিতেও বিএনপির সঙ্গে বৈঠকের কোনো কর্মসূচি রাখা হয়নি। 

ভারতের দূতাবাসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশের বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন অনুষ্ঠানে এসেছেন। তার কর্মব্যস্ত শিডিউল। এই শিডিউলের মধ্যে কোনো রাজনৈতিক দলের সাথে বিশেষভাবে বৈঠক করার কোনো সুযোগ নেই। তারা মনে করেন, যেহেতু জাতীয় সংসদে প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টি, কাজেই স্বীকৃত বিরোধী দলের বাইরের কারও সঙ্গে রাষ্ট্রপতির সাক্ষাৎ করা প্রটোকলভুক্ত নয় বলেও তারা মনে করছেন।

খালেদা জিয়া   বিএনপি   ভারত  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

বিএনপি নেতানিয়াহুর দোসরে পরিণত হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশ: ০২:১৮ পিএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফিলিস্তিনের পক্ষে না দাঁড়িয়ে বিএনপি ইসরায়েলের দোসরে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

মঙ্গলবার (১৪ মে) সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ স্বাধীনতা পরিষদ আয়োজিত ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধ ও বিএনপির দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে এক মানববন্ধন ও সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিএনপি ফিলিস্তিনের পক্ষে না দাঁড়িয়ে ইসরায়েলের দোসরে পরিণত হয়েছে, নেতানিয়াহুর দোসরে পরিণত হয়েছে। ইসরায়েলের এজেন্টদের সঙ্গে মিলে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। আমাদের কাছে তথ্য প্রমাণ আছে। এদের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে।

তিনি বলেন, পুরো পৃথিবী এই বর্বরতার প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছে কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি বিএনপি ও জামায়াত, যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করার চেষ্টা করে, এই মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের বিরুদ্ধে একটা শব্দও উচ্চারণ করেনি। কারণ কেউ অসন্তুষ্ট হতে পারে। গত নির্বাচনে তাদের পরিকল্পনা ভেস্তে যাওয়ার পর ইসরায়েলি লবিস্টদের সঙ্গে মিলে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। 

তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশে কিছু ইসলামী দল আছে, তারা কারণে-অকারণে বায়তুল মোকাররমের দাঁড়িয়ে যান। আপনারা কোথায় এখন? আপনাদের কেন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। নির্বাচনের আগে সরকার নামানোর জন্য বায়তুল মোকাররমের সামনে এসে আন্দোলন করেন, কই ফিলিস্তিনি ভাইদের পক্ষে, ইসরায়েলের বিপক্ষে তো একটা বড় মিছিল করতে দেখলাম না।

সামাজিক মাধ্যমে সরকারের সমালোচনাকারীদের নিয়ে বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেককেই দেখি সরকারের বিরুদ্ধে বড় বড় ভাষণ দেয়, সরকারের বিরুদ্ধে বিষোদগার করে। নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে তাদের কথা বলতে তো শুনলাম না। এরা কোথায়? এরা কোথায় লুকিয়ে আছে? এরা আসলে ইসলাম প্রেমী নয়, এরা হলো মুখোশধারী ধর্ম ব্যবসায়ী। এদের মুখোশও উন্মোচন করতে হবে।

এরপর ফিলিস্তিনি মানুষদের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ইসরায়েলি বর্বরতার কারণে যারা নিহিত হয়েছেন তাদের মাগফেরাত কামনা করি। যারা আহত হয়েছেন তাদের প্রতি সহানুভূতি জানাই। বাংলাদেশের মানুষের অবস্থান সবসময় মুক্তিকামী মানুষের পক্ষে ছিল। আমাদের নীতি ফিলিস্তিনি মুক্তিকামী মানুষের পক্ষে।


বিএনপি   নেতানিয়াহু   দোসর   হাছান মাহমুদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

স্ত্রীকে নিয়ে সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

প্রকাশ: ০১:৪৫ পিএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছেড়েছেন। 

মঙ্গলবার (১৪ মে) সকালে হযতর শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সিঙ্গাপুর যান তারা। 

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে জানান, মঙ্গলবার সকালে মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী আফরোজা দুইজনই চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গিয়েছেন। চিকিৎসা শেষে তারা কবে দেশে ফিরবেন সেটা এখনি বলতে পারছেন না তিনি। 


সিঙ্গাপুর   মির্জা আব্বাস   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

মার্কিন স্যাংশন, ভিসানীতির পরোয়া করে না আওয়ামী লীগ: কাদের

প্রকাশ: ০১:০০ পিএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

আওয়ামী লীগ সরকার মার্কিন স্যাংশন, ভিসানীতি পাত্তা দেয় না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। 

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ কাউকে দাওয়াত করে আনে নি,তাদের এজেন্ডা আছে। তারা সেসব নিয়ে ঢাকায় এসেছে। ওপরে ওপরে বিএনপি তাদের পাত্তা দেয় না বললেও, তলে তলে  বিএনপির সঙ্গে তাদের কি আছে, তারাই ভালো জানে। 

মঙ্গলবার (১৪ মে) সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে আলোচনাকালে এসব কথা বলেন তিনি।  

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক বিএনপির আন্দোলনের ব্যর্থ চেষ্টা। আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে খড়কুটো ধরে বাজতে চায় তারা। আসলে তাদের কোনো ইস্যু নাই। তারা ভারতীয় পণ্য বর্জনকে ইস্যু বানাতে চায়। আমার প্রশ্ন হলো-ভারতীয় মসলা ছাড়া কি আমাদের চলে?  

তিনি বলেন, ভারতের মসলা ছাড়া আমাদের চলে না। শুধু মসলা কেন, ভারত থেকে শাড়ী-কাপড় আসবে, এছাড়া আরও কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যও আসবেই। 

তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি ঢাকায় বিএনপির দুইটা সমাবেশই ফ্লপ হয়েছে। বিএনপি ও তাদের সমমনাদের আন্দোলনের ডাকে জনগণের সাড়া নেই। দলটির কর্মীরা হতাশ, তাদের আর নেতাদের ওপর আস্থা নেই। সে কারণেই বিএনপির কর্মীরা তাদের সমাবেশে যোগ দেয় না।


মার্কিন স্যাংশন   ভিসানীতি   আওয়ামী লীগ   ওবায়দুল কাদের  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

ডোনাল্ড লু’র ঢাকা সফর: যা বললেন আওয়ামী লীগ-বিএনপির শীর্ষ নেতারা

প্রকাশ: ১১:০০ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন। এ সফরে তিনি ব্যবসা-বিনিয়োগ, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন, নাগরিক অধিকারসহ দুই দেশের অগ্রাধিকারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে আলোচনা করবেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। 

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গত বছর ডোনাল্ড লু’র সফর ছিল বেশ আলোচনায়। সরকার পতনের এক দফা আন্দোলন করা বিএনপি বেশ চাঙ্গা হয়ে উঠেছিল। ভোট হয়ে যাওয়ার চার মাস পর যুক্তরাষ্ট্রের এই সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবার ঢাকায় আসছেন। রাজনৈতিক অঙ্গনে তাঁর ঢাকা সফর নিয়ে বেশ আলোচনা হলেও ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের আগে লু’র সফর নিয়ে যেভাবে বিভিন্ন ধরনের গুঞ্জন বা আতঙ্কের কথা শোনা গিয়েছিল এবার সেটি হচ্ছে না। কিন্তু তারপরও তাঁর ঢাকা সফর নিয়ে কথা বলেছেন আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির শীর্ষ নেতাদের মধ্যে কথা বাহাস লক্ষ্য করা গেছে।


লু’র ঢাকা সফর নিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, কে আসলো আর কে গেলো তা নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় নেই। যদিও নির্বাচনের আগে লু’র ঢাকা সফর নিয়ে সবচেয়ে বেশি উচ্ছ্বসিত ছিল বিএনপির নেতারা। তবে এবার দলটির মহাসচিব সুর পাল্টে বলছেন, ‘কে আসলো আর কে গেলো তা নিয়ে মাথাঘামানোর সময় নেই। তিনি বলছেন তার দলের প্রধান শক্তি হলো জনগণ।’

লু’র ঢাকায় আসাটা গুরুত্বপূর্ণ নয় উল্লেখ্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু’র আসা-না আসায় কিছু যায়-আসে না। লু তো অনেক দূরের কথা। আমরা শঙ্কিত দেশের অবস্থা নিয়ে। 


এদিকে লু’র এবারের সফর দুই দেশের সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে বলে মনে করছে আওয়ামী লীগ। দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ডোনাল্ড লু বাংলাদেশের সরকারের সঙ্গে কথাবার্তা বলবেন। দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক এগিয়ে নিতে তিনি আসবেন। বিএনপি মনে করেছে, আবার নতুন করে নিষেধাজ্ঞা দেবে কি না। এই ধরনের উদ্ভট চিন্তা করছে। এ রকম উদ্ভট চিন্তা তারা আগেও করেছিল।’

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বিদেশিদের কাছে বারবার ধরর্না দিয়ে কোনো কিছুই করতে পারেনি বিএনপি। এজন্য লু’র ঢাকা সফর নিয়ে প্রকাশ্যে উচ্ছ্বাস দেখাচ্ছেনা বিএনপি। দেশে শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন হওয়া এবং বর্তমান সরকারের সাথে কাজ করার ঘোষণা দেওয়ায় বিএনপির মোহভঙ্গ হয়েছে। তাই প্রকাশ্যে লু’র সফর নিয়ে উচ্ছ্বাস দেখাচ্ছে না বিএনপির নেতারা।



ডোনাল্ড লু   আওয়ামী লীগ   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

কারামুক্ত হলেন বিএনপি নেতা হাবিব উন নবী সোহেল

প্রকাশ: ০৯:৩৩ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

জামিনে কেরাণীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাবেক সভাপতি হাবিব উন নবী খান সোহেল।

সোমবার (১৩ মে) সন্ধ্যা পৌনে সাতটার দিকে কেন্দ্রীয় কারাগার কেরানীগঞ্জ থেকে মুক্তি লাভ করেন তিনি। এ সময় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসিরসহ বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী তাকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করেন।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, মুক্তি পাওয়ার পর তিনি নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যান। 
এর আগে গত ৩১ মার্চ আদালতে জামিন নিতে গেলে জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো হয় সোহেলকে।

বিএনপি   হাবিব উন নবী সোহেল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন