নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:২৩ এএম, ০৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
আকাশে চাঁদ উঠলে নাকি সেটা সবাই-ই দেখতে পায়। সেটা ছোট-বড়, পূর্ণ বা অর্ধেক চাঁদ যাই হোক না কেন। কিন্তু সেটা যদি সুপারমুন হয়, তাহলে তো সেই চাঁদ দেখতে হয় বিশাল আয়োজন করে। আনন্দের কথা এই যে, আজ রোববারই আকাশে দেখা মিলবে সুপারমুনের।
নাসার তথ্যমতে, আজ রাতের আকাশে দেখা যেতে পারে সবচেয়ে বড় চাঁদের। যা ‘সুপারমুন’ হিসাবে পরিচিত। স্বাভাবিক অবস্থানের তুলনায় রোববার রাতে অনেক কাছে দেখা যাবে চাঁদকে। ফলে এর আকারে অনেক বড় দেখাবে। স্বাভাবিক অবস্থা থেকে প্রায় ১৪ শতাংশ বড় দেখাবে চাঁদকে।
বেশকিছু অনলাইন ওয়েবসাইটের লাইভ স্ট্রিমিং-এ সুপার মুন দেখতে পারেন। irtual Telescope Project 2.0- দেখা যাবে লাইভ।
চলতি বছরে এটাই প্রথম ও শেষ ‘সুপারমুন’। এর আগে শেষবার ‘সুপারমুন’ দেখা গিয়েছিল ২০১৬ সালের ১২ ডিসেম্বর। এরপর ২০২১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারিতে আবার সুপারমুন দেখা যেতে পারে যাবে। অর্থাৎ আবার সুপারমুন দেখতে আপনাকের অপেক্ষা করতে হবে আরও একটা বছর। তাই একবছরের অপেক্ষা না করে এখনই তৈরি হয়ে নিন আজকের সুপারমুনটি দেখার জন্য।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পরিবেশের ওপর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রভাব মোকাবিলার একটি উপায় হয়তো খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।
ক্রমবর্ধমান বিপুল পরিমাণ খাদ্যচাহিদা পূরণে চাষাবাদের জন্য প্রচুর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমি তো সীমিত।
এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন হাইব্রিড খাদ্য উদ্ভাবন করেছেন। ধানের ভেতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড খাদ্য গঠিত।
গবেষণাটি ম্যাটার নামের বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।
গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের। তবে খাবারটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান।
বিজ্ঞানসংক্রান্ত খবরাখবর প্রকাশকারী ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে গবেষণাটি সম্পর্কে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন, কোষ-কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন। ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রায় পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোষ যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদানকে আরও বাড়ানো যায়।
পার্ক আরও বলেন, এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাদ্য একদিন খাবারের ওপর চাপ কমাতে পারে।
গবেষণা দলের ভাতকে বেছে নেওয়ার কারণ হলো—এটি মানুষের প্রধান একটি খাদ্য। এতে ৮০ শতাংশ শ্বেতসার, ২০ শতাংশ প্রোটিনসহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের। গবেষকেরা বলেছেন, এই চাল সস্তা, নিরাপদ, আরও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প হতে পারে। জলবায়ু সংকটের মধ্যে মানুষ যেভাবে খাচ্ছে, তাতে একটা বদল আনতে পারে এই চাল।
মন্তব্য করুন