‘সর্বস্তরে
বাংলা ভাষা প্রচলনের জন্য
শুধু আমরা নই, সকল
মন্ত্রণালয় কাজ করছে। এই
ব্যাপারে মহামান্য হাইকোর্টের একটি নির্দেশনা রয়েছে।
কাজেই সেই ধারণা নিয়েই
আমরা কাজ করছি। মাননীয়
প্রধানমন্ত্রী সব সময়ই বলেন,
বাংলা নিয়ে কাজ করতে
হবে। আপনারা জানেন, তিনি যতবার জাতিসংঘে
ভাষণ দিয়েছেন, তিনি বাংলায় ভাষণ
দিয়েছেন। এছাড়া বঙ্গবন্ধুও জাতিসংঘে প্রথম বাংলায় ভাষণ দিয়েছেন। এর
পর থেকেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যতবার জাতিসংঘে ভাষণ দিয়েছেন তিনি
বাংলাতেই ভাষণ দিয়েছেন। কাজেই
সর্বস্তরে বাংলা ভাষা প্রচলনের জন্য
নির্দিষ্ট কোনো পদক্ষেপ নেই,
আমরা সর্বস্তরে বাংলা ভাষা প্রচলণের জন্য
সামগ্রিকভাবে, সরকারিভাবে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য চেষ্টা করছি।’-
বলছিলেন ময়মনসিংহ-৫ আসনের সংসদ
সদস্য এবং সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
কে এম খালিদ।
সর্বস্তরে
বাংলা ভাষার ব্যবহারে সরকারি পদক্ষেপ, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম, বিভিন্ন জাতীয় অনুষ্ঠানে বিদেশি সঙ্গীত কিংবা ডিজে মিউজিকের ব্যবহার,
এসব ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা কী? এসব বিষয়ে
বাংলা ইনসাইডারের সাথে কথা বলেছেন
ময়মনসিংহ-৫ আসনের সংসদ
সদস্য এবং সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
কে এম খালিদ। বাংলা
ইনসাইডারের সাথে একান্ত আলাপচারিতায়
তিনি জানিয়েছেন সর্বস্তরে বাংলা ভাষা ব্যবহারে সরকার
এবং তার মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগের
কথা। পাঠকদের জন্য সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
কে এম খালিদ -এর
সাক্ষাৎকার নিয়েছেন বাংলা ইনসাইডার এর নিজস্ব প্রতিবেদক
আল মাসুদ নয়ন।
সংস্কৃতি
প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ
বলেন, দেশীয় এবং জাতীয় পর্যায়ের
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানগুলোতে অবশ্যই আমরা বাংলা ভাষার
যথাযত ব্যবহার করে থাকি এবং
এর মাধ্যমে আমরা জনগণের মাঝে
জনসচেতনতা বৃদ্ধি করে থাকি।
দেশের
বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বা ঘরোয়া অনুষ্ঠানগুলোতে
ভিন্ন ভাষার সঙ্গীত এবং ডিজে মিউজিক
ব্যবহারের একটা প্রবণতা আমরা
লক্ষ্য করি, সেক্ষেত্রে আপনার
মন্ত্রণালয়ের কোনো পদক্ষেপ রয়েছে
কি?- এমন প্রশ্নের উত্তরে
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ
বলেন, ব্যক্তিগত পর্যায়ে কেউ কেউ বিচ্ছিন্নভাবে
এগুলো করে থাকে। সরকারি
পর্যায়ে বা দেশিয় কোনো
সংস্কৃতিক সংগঠন এ রকম করে
না। যারা বিচ্ছিন্নভাবে এগুলো
করে থাকে এই ক্ষেত্রে
আসলে আমাদের কিছুই করার নেই। তবে
বিজাতীয় সংস্কৃতি আমাদের সংস্কৃতিকে সম্পূর্ণভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করে। এসব বিষয়ে
আমরা মানুষকে সব সময় সচেতন
করি যে, আপনারা এমন
কিছু কইরেন না- যাতে আমাদের দেশীয় সংস্কৃতিটা নষ্ট হয়, ক্ষতিগ্রস্ত
হয়।
তিনি বলেন, জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমেই দেশীয় সংস্কৃতিতে বিজাতীয় সংস্কৃতির প্রভাব বন্ধ রাখতে হবে। আমরা সব সময়ই চেষ্টা করছি, যাতে কোনোভাবেই আমাদের দেশীয় সংস্কৃতিটা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, নষ্ট না হয়।
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ সর্বস্তর বাংলা ভাষা প্রচলন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান বলেছেন, এপ্রিল মাসে তীব্র তাপদাহ যাচ্ছে। এটা একটু কষ্টদায়ক বটে। তবে মে মাসেও তো আবহাওয়া এমন থাকবে এবং সে সময় প্রচন্ড গরম থাকবে। কিন্তু তাই বলে তো আর স্কুল, কলেজ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এত লম্বা সময় ধরে বন্ধ রাখা যায় না।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, যারা দলের নির্দেশনা মানতে পারেননি, তারা তো না পারার দলে। দল থেকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে যে, কোন মন্ত্রী-এমপির পরিবারের সদস্য বা নিকট আত্মীয় স্বজনরা উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন না। এটা ছিল দলের বৃহত্তর স্বার্থে। সেজন্য সেটা পালন করা সবাই নৈতিক দায়িত্ব ছিল। কিন্তু যখন কেউ কেউ সেই নির্দেশ মান্য করেননি সেটার দায়-দায়িত্ব তাকেই বহন করতে হবে। দলের প্রতি তাদের কমিটমেন্ট নিয়ে আমার বড় প্রশ্ন রয়েছে।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, উপজেলা নির্বাচনে স্বজনদের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন এর মধ্য দিয়ে একটি স্পষ্ট হয়েছে যে, রাজনীতির মধ্য দিয়েই প্রধানমন্ত্রীর উত্থান হয়েছে এবং তিনি যে দল ও ত্যাগী নেতাদের ভালোবাসেন, তাদের প্রতি যে তার মমত্ববোধ সেটি প্রকাশ পেয়েছে। আওয়ামী লীগ সভাপতির এই সিদ্ধান্তের কারণে দলের ত্যাগী নেতাকর্মীরা রাজনীতিতে নতুন আলোর সঞ্চার দেখছেন এবং তারা নিঃসন্দেহে অনুপ্রাণিত হয়েছেন। তারা আশ্বস্ত হয়েছেন যে, রাজনীতি রাজনীতিবিদদের কাছেই থাকবে।
প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ বলেছেন, কেউ যদি হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হয় তাহলে তাকে যত দ্রুত সম্ভব ছায়াযুক্ত স্থানে নিতে হবে। ঘরে থাকলে ফ্যান ও এসি চালু করে তাকে ঠান্ডা স্থানে রাখতে হবে। ভেজা কাপড় দিয়ে শরীর মুছে দিতে হবে। বেশি বেশি পানি, ফলের জুস পান করাতে হবে। আক্রান্ত ব্যক্তির প্রেশার কমে যাওয়া, প্রস্রাব বন্ধ, পালস কমে যাওয়া বা অজ্ঞান হয়ে গেলে দ্রুত আক্রান্ত ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।
ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইসহাক আলী খান পান্না বলেছেন, বুয়েটে শুধু ছাত্রলীগ ছাত্ররাজনীতি চায় না। অন্যান্য ছাত্র সংগঠনগুলোও তো ছাত্ররাজনীতি চায়। তাহলে কেন শুধু এখন সামনে ছাত্রলীগের নাম সামনে আসছে। বুয়েটে যারা ছাত্ররাজনীতি চাচ্ছে তাদের প্রথম পরিচয় তারা বুয়েটের ছাত্র। আর বুয়েট কর্তৃপক্ষ যেটা করেছে যে, ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করেছে, এটা বুয়েট প্রশাসন করতে পারে না। তাদের এখতিয়ার নেই। দেশের প্রচলিত মৌলিক আইন যেখানে আমাকে অধিকার দিয়েছে বুয়েট সেটা নিষিদ্ধ করতে পারে না। আইনে বলা হয়েছে, দেশের প্রচলিত আইন এবং নিয়মের মধ্যেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হবে। সেখানে বুয়েট তো বাংলাদেশের বাইরের কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয়। দেশের নিয়মেই তো বুয়েট চলার কথা। কিন্তু সেখানে বুয়েট প্রশাসন কীভাবে আমার মৌলিক অধিকার রহিত করে? আমার ক্যাম্পাসে আমি মুক্ত চিন্তায় ঘুরবো, আমি কথা বলবো, আমি স্লোগান দিবো, আমি বক্তৃতা দিবো, আমি পড়াশুনা করবো। এটা থেকে বুয়েট কর্তৃপক্ষ কীভাবে আমাকে বঞ্চিত করতে পারে।