স্বাধীনতা চিকিৎসা পরিষদ (স্বাচিপ) এর মহাসচিব অধ্যাপক ডা. এম এ আজিজ বলেন, পৃথিবীতে করোনা আসার পরে সারা বিশ্বে এই করোনা নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে, জাতিসংঘ কাজ করছে, ডাব্লিউএইচও এটা নিয়ে কাজ করছে, বিভিন্ন দেশের সাইন্টিস্ট-চিকিৎসকরা এটা নিয়ে কাজ করছে, প্রতিষেধক হিসেবে ভ্যাকসিন আবিষ্কার হবে, করোনা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে, চিকিৎসার চেষ্টা করছে। আমাদের দেশেও সরকার সফলতার সাথে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছে, হাসপাতালে চিকিৎসকরা যতটা পেরেছে চিকিৎসা দেয়ার ব্যবস্থা করেছে সরকারের সহযোগিতার মাধ্যমে।
আগামী বছর করোনার প্রকোপ থাকবে কিনা, করোনার ট্যাবলেটের কার্যকারিতা সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বাংলা ইনসাইডার এর সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় তিনি এসব কথা বলেছেন। পাঠকদের জন্য অধ্যাপক ডা. এম এ আজিজ এর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন বাংলা ইনসাইডার এর নিজস্ব প্রতিবেদক মাহমুদুল হাসান তুহিন।
অধ্যাপক ডা. এম এ আজিজ বলেন, আমাদের দেশে সফলতার সাথে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করতে পারায় এখন কোভিড নিয়ন্ত্রণে। আমাদের দেশের সরকারের টার্গেট যে আক্রান্তের হার জিরোতে নিয়ে আসবে এবং মৃত্যুর হারও জিরোতে নিয়ে আসবে। এই টার্গেটে সরকার কাজ করে যাচ্ছে এবং সারাবিশ্ব এই টার্গেটে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের আগামী জুনের মধ্যে ৮০ শতাংশ জনসাধারণকে ভ্যাকসিনের আওতায় নিয়ে আসার কথা।
তিনি আরও বলেন, তৃতীয় বিশ্বের আধুনিক দেশ প্রায় সবগুলো তাদের টার্গেটে পৌঁছতে পেরেছে। আমরাও আশা করি যে হার্ড-ইমিউনিটি ডেভেলপ করবে বা ৮০ শতাংশে যেতে পারলে ঝুঁকি-মুক্ত হবে। এরফলে করোনা নিয়ন্ত্রণে আসবে। অথবা আমাদের সরকারের যে টার্গেট আক্রান্তের হার জিরোতে চলে আসবে। সেই প্রেক্ষাপটে আগামী বছর করোনা আসলে শূন্যের কোটায় চলে আসবে। একদম থাকবে না এটা এখনো বলার সময় আসেনি।
করোনার ট্যাবলেট প্রসঙ্গে অধ্যাপক ডা. এম এ আজিজ বলেন, করোনার ট্যাবলেট তৈরির সক্ষমতা আমাদের দেশের ঔষধ কোম্পানির আছে। এই প্রেক্ষাপটে কয়েকটা কোম্পানি বের করেছে। এটার কারয়িতা নিয়ে বলা মুশকিল। তবে মনে করা হয় ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ কার্যকরী অনেক ক্ষেত্রে। কিন্তু এটা খাওয়ালে ভালো হয়ে যাবে সেটি বলা মুশকিল। এখনো এটা কোন দেশেই এস্টাব্লিশড না। ডাব্লিউএইচও’তেও না, কোন জার্নালে বা গবেষণাও না।
মন্তব্য করুন
বন্যা পরিস্থিতি বন্যা বন্যার্ত
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান বলেছেন, পদ্মা সেতুর আশেপাশের যে অঞ্চলগুলো আছে, আমরা যেগুলোকে পদ্মা সেতুর বিশেষ সুবিধাভোগী বলে থাকি, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ওই ২১টি জেলার মধ্যে ১৩টি জেলা একেবারে দরিদ্র্য জেলা। বাংলাদেশের দরিদ্র্য জেলাগুলোর যে তালিকা সেখানে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ১৩টি জেলা আছে। সেখানকার মানুষ যারা চরাঞ্চলের অর্থাৎ যারা সুন্দরবনের আশেপাশে বাস করছেন, যারা প্রতিবছর আইলা বা ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যারা মেনেই নিয়েছে যে, তাদের জীবনটা এ রকমই হবে।
দুই বাংলার জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া। তার নামটিই ঢালিউডের শোবিজ অঙ্গনের দুরন্ত এক মেধাবীর নাম। শোবিজে তার শুরুটা হয়েছিল আরজে হিসেবে। এরপর নিজেকে মেলে ধরেন উপস্থাপনায়। তারপর মডেলিং, স্টেজ শো উপস্থাপনা যখন যেখানে কাজ করেছেন সেখানেই সাফল্য কুড়িয়েছেন দুহাত ভরে। সিনেমায় নাম লেখিয়েও নিজেকে প্রমাণ করেছেন তিনি...
প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ বলেছেন, এখন বর্ষাকাল চলছে। আর বর্ষাকাল এডিস মশার বংশ বিস্তারের জন্য উপযুক্ত সময়। এখন ঘন ঘন বৃষ্টি হবে। বৃষ্টির ফলে ঘরে-বাইরে যেকোনো জায়গায় পানি জমবে। পরিত্যক্ত ক্যান, টায়ার, ডাবের খোসা, চিপসের প্যাকেট এই রকম পরিত্যক্ত যেকোনো জিনিসের মধ্যে অল্প অল্প বৃষ্টির পানি বিক্ষিপ্তভাবে জমে যাবে। সেজন্য এখন আমাদের আরও সতর্ক হতে হবে।