ইনসাইড ট্রেড

আবার বাড়ল এলপিজির দাম

প্রকাশ: ০১:৫২ পিএম, ০৩ মার্চ, ২০২২


Thumbnail আবার বাড়ল এলপিজির দাম

দেশে আবারো বাড়ল তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম। কেজি প্রতি ৮ টাকা বাড়িয়ে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) বেসরকারি খাতে ১২ কেজি সিলিন্ডারের এলপিজি মূসকসহ সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ১ হাজার ২৪০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৩৯১ টাকা নির্ধারণ করেছে। 

বৃহস্পতিবার (৩ মার্চ) বিইআরসি এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বৃদ্ধি পাওয়া এলপিজি গ্যাসের দাম আজ (৩ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা থেকে কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, বেসরকারি পর্যায়ে মার্চ মাসের জন্য এলপিজি মূসকসহ কেজি প্রতি ১০৩ টাকা ৩১ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১১৫ টাকা ৮৮ পয়সা করা হয়েছে। সে হিসেবে ১২ কেজি সিলিন্ডারের এলপিজির মূসকসহ সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য হবে ১ হাজার ৩৯১ টাকা। ফলে ফেব্রুয়ারিরে তুলনায় মার্চে গ্রাহককে ১২ কেজি সিলিন্ডারের এলপিজিতে ১৫১ টাকা বেশি দিতে হবে।

ঘোষণা অনুযায়ী, মোটরগাড়ির জন্য অটোগ্যাসের দামও বর্তমানে মূসকসহ প্রতি লিটার ৫৭ দশমিক ৮১ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৬৪ দশমিক ৭৮ টাকা করা হয়েছে।

জানা গেছে, এলপিজি তৈরির মূল উপাদান প্রোপেন ও বিউটেন বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হয়। প্রতি মাসে এলপিজির এ দুই উপাদানের মূল্য প্রকাশ করে সৌদি আরবের প্রতিষ্ঠান আরামকো। এটি সৌদি কার্গো মূল্য (সিপি) নামে পরিচিত। এই সৌদি সিপিকে ভিত্তি মূল্য ধরে দেশে এলপিজির দাম সমন্বয় করে বিইআরসি।

সৌদি সিপি অনুসারে মার্চে প্রোপেন ও বিউটেনের দাম যথাক্রমে টন প্রতি ৮৯৫ এবং ৯২০ ডলার, মিশ্রণ অনুপাত ৩৫:৬৫ বিবেচনায় মার্চের জন্য এ নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে।

প্রতি কেজি এলপিজির সর্বোচ্চ মূল্য ১১৫ টাকা ৮৮ পয়সা ধরে মার্চে সাড়ে ৫ কেজির সিলিন্ডারের দাম ৬৩৭ টাকা, ১২ কেজির দাম ১৩৯১ টাকা, সাড়ে ১২ কেজির দাম ১৪৪৯ টাকা, ১৫ কেজির দাম ১৭৩৮ টাকা, ১৬ কেজির দাম ১৮৫৪ টাকা, ১৮ কেজির দাম ২০৮৬ টাকা, ২০ কেজির দাম ২৩১৮ টাকা, ২২ কেজির দাম ২৫৪৯ টাকা, ২৫ কেজির দাম ১৮৯৭ টাকা, ৩০ কেজির দাম ৩৪৭৬ টাকা, ৩৩ কেজির দাম ৩৮২৪ টাকা, ৩৫ কেজির দাম ৪০৫৫ টাকা এবং ৪৫ কেজির দাম ৫ হাজার ২১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

তবে উৎপাদন পর্যায়ে ব্যয়ের পরিবর্তন না হওয়ায় রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির উৎপাদিত এলপিজির দাম পরিবর্তন করা হয়নি। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে এলপিজি দাম সমন্বয় করা হলেও সরকারের বেঁধে দেওয়া দাম মানে না ব্যবসায়ীরা। খুচরা পর্যায়ে নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে দেড়শ থেকে ২০০ বেশি দামে বিক্রি হয় এলপিজি সিলিন্ডার। ফলে এলপিজি ব্যবহারে বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে সাধারণ ভোক্তা আর মুনাফা লুটছে কোম্পানি, ডিলার আর খুচরা ব্যবসায়ীরা।

এর আগে গত ডিসেম্বরে বেসরকারি খাতে ১২ কেজি প্রতি সিলিন্ডারের দাম ৮৫ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তখন প্রতিটি সিলিন্ডারের দাম ছিল ১ হাজার ২২৮ টাকা।
 
গত নভেম্বরে এলপিজি গ্যাসের দাম বাড়ানো হয়েছিল। তখন প্রতি কেজি এলপিজির দাম ১০৪ দশমিক ৯২ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০৯ দশমিক ৪২ টাকা করা হয়। ফলস্বরূপ ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম বেড়ে ১ হাজার ৩১৩ টাকায় পৌঁছায়।
 
তার আগে একই বছরের অক্টোবর মাসেই এ গ্যাসের দাম প্রতি কেজি ৮৬ দশমিক ৭ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০৪ দশমিক ৯২ টাকা করা হয়েছিল। সে হিসেবে ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম অক্টোবর মাসে ছিল এক হাজার ২৫৯ টাকা।


এলপিজি   গ্যাস   আরামকো   সিলিন্ডার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

সোনার দোকান উদ্বোধন করলেন পিবিআই প্রধান

প্রকাশ: ০৮:৪৫ পিএম, ২২ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

দুবাই এর স্বর্ণ ব্যবসায়ী মোঃ আনোয়ার হোসেন এর ঢাকার নয়াপল্টনের রূপায়ন টাওয়ারে নব-প্রতিষ্ঠিত ‘হ্যালো পিওর গোল্ড’ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন পিবিআই প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি বনজ কুমার মজুমদার। 

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) বিকেলে ঢাকার নয়াপল্টনের রূপায়ন টাওয়ারে নবপ্রতিষ্ঠিত এই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের উদ্বোধন করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, পিবিআই প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি বনজ কুমার মজুমদার। 

এ সময় পিবিআই প্রধান বলেন, ভেজালের ভীড়ে খাঁটী জিনিস পাওয়া খুবই কঠিন। স্বর্ণ ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে কথাটি আরো বেশি প্রযোজ্য। তিনি আরো বলেন, সততাই ব্যবসায়ের মূলধন। প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার  আনোয়ার সাহেব সততা নিয়ে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করবেন মর্মে পিবিআই প্রধান প্রত্যাশা করেন। 

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পিবিআই এর পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) কাজী আখতার উল আলম, পুলিশ সুপার (লিগ্যাল এন্ড মিডিয়া) মো. আবু ইউসুফ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মো. নাসিম মিয়াসহ অনেকে।


পিবিআই প্রধান   বনজ কুমার মজুমদার   হ্যালো পিওর গোল্ড  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

ঢাকায় পেঁয়াজের বড় দরপতন

প্রকাশ: ০৮:২৭ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাজধানীর কাঁচাবাজার ঘুরে এমন তথ্য মিলেছে। ঢাকার নর্দ্দা, নতুনবাজার, কারওয়ানবাজার, মগবাজারে দেখা যায়-এদিন প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়। গত সপ্তাহে যা ছিল ১০০ থেকে ১১০ টাকা। সেই হিসাবে সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিপ্রতি পেঁয়াজের দাম কমেছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা।

নতুনবাজারের ব্যবসায়ী বিশারত আলি বলেন, বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ ভালো আছে। পাবনা ও ফরিদপুর থেকে পণ্যটি প্রচুর আসছে। তাই দর হ্রাস পেয়েছে। আগের সপ্তাহে সাধারণ মানের পেঁয়াজের দাম ছিল ৮০ থেকে ৯০ টাকা। এই সপ্তাহে সেটা বেচছি ৫০ থেকে ৬০ টাকায়। মাত্র ২/৩ টাকা লাভে তা বিক্রি করছি আমরা।

নর্দ্দা কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ী রহিম মিয়া বলেন, গত কয়েকদিন ধরেই পেঁয়াজের দাম কমছে। এখন ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি করছি ৬০ টাকায়। সপ্তাহখানেক আগেও যা ছিল ১০০ টাকা। তবে মূল্য কেন কমছে বা বাড়ছে-সেই সম্পর্কে আমি কিছু জানি না। সাধারণত,  আমরা যেমন দামে কিনি, তেমন দামেই বিক্রি করি।

বাংলাদেশে পাঠাতে কৃষকদের কাছ থেকে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। সোমবার (১৮ মার্চ) দেশটির রপ্তানি সংস্থা ন্যাশনাল কো অপারেটিভ এক্সপোর্ট লিমিটেড (এনসিইএল) এমন তথ্য জানায়। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতি কেজি এই পেঁয়াজের দাম পড়বে ২৯ রুপি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৩৮ টাকা ৪০ পয়সা। এই সংবাদেই রান্নাঘরের মুখ্য পণ্যটির দরপতন ঘটছে।

রাজধানী   পেঁয়াজের দাম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

মাছ-মাংসসহ ২৯টি পণ্যের দাম বেঁধে দিল সরকার

প্রকাশ: ০৬:২৬ পিএম, ১৫ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণের পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে ২৯টি পণ্যের মূল্য বেঁধে দিয়েছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর।

শুক্রবার (১৫ মার্চ) কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মাসুদ করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কৃষি বিপণন আইন ২০১৮-এর ৪(ঝ) ধারার ক্ষমতাবলে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করেছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্ধারিত দামে কৃষিপণ্য কেনাবেচার জন্য অনুরোধ করা হলো।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নতুন নির্ধারিত তালিকা অনুযায়ী মুগ ডালের পাইকারি বাজার মূল্য হবে ১৫৮ দশমিক ৫৭ টাকা ও খুচরা ১৬৫ দশমিক ৪১ টাকা।

এছাড়া মাসকলাইয়ের পাইকারি বাজার মূল্য ১৪৫ দশমিক ৩০ টাকা ও খুচরা ১৬৬ দশমিক ৪১, ছোলার (আমদানিকৃত) পাইকারি বাজার মূল্য ৯৩ দশমিক ৫০ টাকা ও খুচরা ৯৮ দশমিক ৩০, মসুরডাল (উন্নত) পাইকারি বাজার মূল্য ১২৫ দশমিক ৩৫ টাকা ও খুচরা ১৩০ দশমিক ৫০, মসুরডাল (মোটা) পাইকারি বাজার মূল্য ১০০ দশমিক ২০ টাকা ও খুচরা ১০৫ দশমিক ৫০, খেসারিডাল পাইকারি বাজার মূল্য ৮৩ দশমিক ৮৩ টাকা ও খুচরা ৯২ দশমিক ৬১।

পাংগাস (চাষের মাছ) পাইকারি বাজার মূল্য ১৫৩ দশমিক ৩৫ টাকা ও খুচরা ১৮০ দশমিক ৮৭, কাতল (চাষের মাছ) পাইকারি বাজার মূল্য ৩০৩ দশমিক শূন্য ৯ টাকা ও খুচরা ৩৫৩ দশমিক ৫৯।

গরুর মাংস কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৬৩১ দশমিক ৬৯ টাকা ও খুচরা ৬৬৪ দশমিক ৩৯, ছাগলের মাংস পাইকারি বাজার মূল্য ৯৫২ দশমিক ৫৮ টাকা ও খুচরা ১০০৩ দশমিক ৫৬, বয়লার মুরগী পাইকারি বাজার মূল্য ১৬২ দশমিক ৬৯ টাকা ও খুচরা ১৭৫ দশমিক ৩০, সোনালী মুরগী পাইকারি বাজার মূল্য ২৫৬ দশমিক ১০ টাকা ও খুচরা ২৬২।

ডিম (পিস) পাইকারি বাজার মূল্য ৯ দশমিক ৬১ টাকা ও খুচরা ১০ দশমিক ৪৯।

দেশী পেঁয়াজ কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৫৩ দশমিক ২০ টাকা ও খুচরা ৬৫ দশমিক ৪০, দেশী রসুন কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৯৪ দশমিক ৬১ টাকা ও খুচরা ১২০ দশমিক ৮১, আদা আমদানিকৃত পাইকারি বাজার মূল্য ১২০ দশমিক ২৫ টাকা ও খুচরা ১৮০ দশমিক ২০, শুকনো মরিচ কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৫৩ দশমিক ২৬ টাকা ও খুচরা ৩২৭ দশমিক ৩৪, কাঁচামরিচ কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৪৫ দশমিক ৪০ টাকা ও খুচরা ৬০ দশমিক ২০।

বাঁধাকপি কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৩ দশমিক ৪৫ টাকা ও খুচরা ২৮ দশমিক ৩০, ফুলকপি কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৪ দশমিক ৫০ টাকা ও খুচরা ২৯ দশমিক ৬০, বেগুন কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৩৮ দশমিক ২৫ টাকা ও খুচরা ৪৯ দশমিক ৭৫, সিম কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৪০ দশমিক ৮২ টাকা ও খুচরা ৪৮, আলু কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৩ দশমিক ৩০ টাকা ও খুচরা ২৮ দশমিক ৫৫, টমোটো কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৩০ দশমিক ২০ টাকা ও খুচরা ৪০ দশমিক ২০, মিষ্টি কুমড়া কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ১৬ দশমিক ৪৫ টাকা ও খুচরা ২৩ দশমিক ৩৮, খেঁজুর জাহিদী পাইকারি বাজার মূল্য ১৫৫ দশমিক ৫৩ টাকা ও খুচরা ১৮৫ দশমিক ০৭, মোটা চিড়া পাইকারি বাজার মূল্য ৫২ দশমিক ৭৫ টাকা ও খুচরা ৬০, সাগর কলা হালি পাইকারি বাজার মূল্য ২২ দশমিক ৬০ টাকা ও খুচরা ২৯ দশমিক ৭৮ ও বেসন পাইকারি বাজার মূল্য ৯৯ দশমিক ০২ টাকা ও খুচরা ১২১ দশমিক ৩০ টাকা।

মূল্য তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

কৃষি বিপণন অধিদপ্তর   দাম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

রমজানের প্রথম দিনেই লেবুর হালি ৮০ টাকা!

প্রকাশ: ০৫:১৮ পিএম, ১২ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

পবিত্র রমজানে ইফতারের জন্য প্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। এক সপ্তাহ আগে প্রতিপিস লেবুর বাজারে বিক্রি হয়েছে পাঁচ টাকায়। ২০ টাকা হালিতে পাওয়া গেছে লেবু। তবে রমজান শুরুর প্রথম দিনেই এক লাফেই লেবুর হালি ৮০ টাকা হয়ে গেছে। এছাড়া শসা বাজারভেদে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। 

সবজির দামও রাতারাতি বেড়েছে। একদিনের ব্যবধানে প্রতিকেজি বেগুনের দাম বেড়েছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা।

এদিকে শসা ও খিরা বিক্রি হচ্ছে দ্বিগুণ দামে। সবধরনের সবজির দামও বেড়ে গেছে। রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে। 

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রমজান মাস শুরু না হতেই বাজারে অস্বাভাবিক উত্তাপ ছড়িয়েছে সব ধরনের ভোগ্যপণ্যের দাম। লেবু, শসা, পেঁয়াজ, আলু, বেগুনসহ সেহরি ও ইফতার সংশ্লিষ্ট সব পণ্যের দাম যেন আকাশছোঁয়া। রমজান শুরুর এক সপ্তাহ আগে থেকেই শসা এবং লেবুর দাম বাড়তে শুরু করে অস্বাভাবিকভাবে। এক হালি লেবুর দাম সাইজ ভেদে ৬০-৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। 

রাজধানীর কুড়িল কুড়াতলী বাজারে লেবু কিনতে গিয়ে হতাশ কবিরুল ইসলাম নামের এক ক্রেতা। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, রাস্তায় ঝাঁকা নিয়ে বসা লেবু বিক্রেতার কাছে দাম জানতে চাইলে বড় সাইজের লেবু ৮০ টাকা হালি চেয়েছেন, আর একটু ছোট সাইজটা ৬০ টাকা। মাত্র কয়েকদিন আগেও একই লেবু কিনেছি ৪০ টাকায়। 

এদিকে রাজধানীর ভাটার নতুনবাজার, বাড্ডা ও রামপুরার বেশকিছু বাজার ঘুরে দেখা গেছে ছোট সাইজের লেবু  ৬০-৭০ টাকা হালি, মাঝাড়ি সাইজ ৭০-৮০ টাকা এবং বড় সাইজ লেবু বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা হালিতে। দামাদামি করে সাধ্যের মধ্যে লেবু কিনছেন কেউ কেউ। 

রমজান   লেবুর দাম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

রমজানের আগে চিনির দাম বাড়লো কেজিতে ২০ টাকা

প্রকাশ: ০৬:৩৩ পিএম, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।

বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।   

এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।

এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।

এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।


বিএসএফআইসি   মাহে রমজান   চিনি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন