ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজি তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলপিজি) দাম ৭৫ টাকা কমিয়ে ৯৯৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগে দাম ছিল এক হাজার ৭৪ টাকা। সোমবার (৩ জুলাই) নতুন এ দর ঘোষণা করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। আজ সন্ধ্যা থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।
এর আগে জুন মাসে
ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজি সিলিন্ডারের
দাম এক হাজার ২৩৩
টাকা থেকে কমিয়ে ১
হাজার ৭৪ টাকা নির্ধারণ
করা হয়। সেবার দাম
কমেছিল ১৫৯ টাকা।
ঘোষণায়
বলা হয়েছে, বেসরকারিভাবে সরবরাহকৃত এলপিজির রিটেইলার পয়েন্টে ভোক্তা পর্যায়ে মূসকসহ মূল্য প্রতি কেজি ৮৩ টাকা
২১ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এছাড়া
রেটিকুলেটেড পদ্ধতিতে তরল অবস্থায় বেসরকারিভাবে
সরবরাহকৃত এলপিজির ভোক্তা পর্যায়ে মূসকসহ মূল্য প্রতি কেজি ৭৯ টাকা
৯৮ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এছাড়া
রেটিকুলেটেড পদ্ধতিতে তরল অবস্থায় বেসরকারিভাবে
সরবরাহকৃত এলপিজির ভোক্তা পর্যায়ে মূসকসহ মূল্য প্রতি কেজি ৭৯ টাকা
৯৮ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।