বুধবার
(১২ জুলাই) থেকে সয়াবিন ও
অন্যান্য ভোজ্যতেলের দাম কমবে বলে
জানিয়েছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনারস অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।
মঙ্গলবার
(১১ জুলাই) এক বিবৃতিতে এ
তথ্য জানায় সংগঠনটি।
বিবৃতিতে
বলা হয়, বুধবার থেকে
বোতলজাত সয়াবিন তেল লিটারপ্রতি ১০
টাকা কমে ১৭৯ টাকা
এবং খোলা সয়াবিন তেলের
দাম আট টাকা কমে
১৫৯ টাকায় বিক্রি হবে।
সয়াবিন
তেলের পাঁচ লিটার বোতলের
নতুন দাম ৮৭৩ টাকা,
যা আগের থেকে ৪৩
টাকা কম।
এছাড়া
পাম তেলের দাম লিটারপ্রতি পাঁচ
টাকা কমে ১২৮ টাকা
ও বোতলজাত পাম তেলের দাম
লিটারপ্রতি ১২ টাকা কমে
১৪৮ টাকা করা হয়েছে।
বাণিজ্য
মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ বাণিজ্য
ও ট্যারিফ কমিশনের সঙ্গে আলোচনার পর নতুন দাম
নির্ধারণ করা হয়েছে বলে
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
এর আগে, গত ১১
জুন প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ১০ টাকা
কমিয়ে ১৮৯ টাকা নির্ধারণ
করা হয়েছিল। এছাড়া খোলা পাম তেলের
দাম প্রতি লিটারে ২ টাকা কমিয়ে
১৩৩ টাকা নির্ধারণের সিদ্ধান্ত
নেয়া হয়।
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।