কিছুদিন ধরেই আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছিল। অবশেষে বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) জ্বালানি পণ্যটির মূল্য হ্রাস পেলো। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
এতে বলা হয়, চীনের অর্থনীতি দুর্বল হয়েছে। ফলে সেখানে চাহিদা কমার আশঙ্কা করা হচ্ছে। ফলে তেলের দরপতন ঘটেছে।
এদিন বৈশ্বিক বেঞ্চমার্ক অপরিশোধিত ব্রেন্টের দর নিম্নমুখী হয়েছে ২০ সেন্ট বা শূন্য দশমিক ২ শতাংশ। প্রতি ব্যারেলের সরবরাহ মূল্য স্থির হয়েছে ৮৭ ডলার ৩৫ সেন্টে।
আগের কার্যদিবসে বেঞ্চমার্কটির দাম ঊর্ধ্বমুখী ছিল। গত ২৭ জানুয়ারির পর যা ছিল সর্বোচ্চ।
একই কার্যদিবসে যুক্তরাষ্ট্রের বেঞ্চমার্ক অপরিশোধিত ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের (ডব্লিউটিআই) দাম নিম্নগামী হয়েছে ২৩ সেন্ট বা শূন্য দশমিক ৩ শতাংশ। ব্যারেলপ্রতি দর নিষ্পত্তি হয়েছে ৮৪ ডলার ১৭ সেন্টে।
আগের কর্মদিবসে বেঞ্চমার্কটির দর বেড়ে ছিল। ২০২২ সালের নভেম্বরের পর তা ছিল সর্বাধিক।
গত মঙ্গলবার অর্থনীতির উপাত্ত প্রকাশ করেছে চীন। এতে দেখা গেছে, বিদায়ী জুলাইয়ে দেশটিতে অপরিশোধিত তেলের আমদানি কমেছে ১৮ দশমিক ৮ শতাংশ। গত জানুয়ারির পর যা সর্বনিম্ন।
আলোচ্য মাসে চীনে ভোক্তা মূল্য সূচকও (সিপিআই) পড়েছে। এতে স্পষ্ট বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে চাহিদা পুনরুদ্ধার সহসাই হচ্ছে না। ফলে তেলের দাম কমেছে।
ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে জ্বালানি মজুত কমেছে। আরও ১ মাস উত্তোলন কমানোর ঘোষণা দিয়েছে বিশ্বের দুই শীর্ষ রপ্তানিকারক সৌদি আরব ও রাশিয়া। তবু তেলের দাম কমলো।
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।