একদিনের ব্যবধানে
হিলিতে পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ১০ টাকা বেড়েছে। ইন্দোর জাতের পেঁয়াজ একদিন আগে ৪৮-৫০
টাকা বিক্রি হলেও এখন সেটি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। নাসিক জাতের পেঁয়াজ গতকাল ৫৪ টাকা
বিক্রি হলেও আজ বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকায়।
বন্দরের কমিশন
ব্যবসায়ী ও সাধারণ ক্রেতারা বলেন, পেঁয়াজের দাম ৪০-৫০ টাকা হলো কিন্তু হঠাৎ সেটি বেড়ে
৬০ টাকা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। হঠাৎ দাম বাড়ায় আমরা বিপাকে পড়েছি। দাম কম হলে বন্দর
থেকে বেশি পরিমাণ পেঁয়াজ কিনতে পারি। এ দাম বাড়ার কারণ হিসেবে তারা আমদানিকারকদের সিন্ডিকেটকে
দায়ী করছেন।
হিলি স্থলবন্দরের
আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ হারুনের কাছে দাম বাড়ার বিষয়ে জানতে
চাইলে তিনি বলেন, ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির কারণে সেখান থেকে
বেশি দামে কিনে আমদানি করতে হচ্ছে। যার কারণে বন্দরে পেঁয়াজের দাম বাড়ছে। তবে আমদানি
বাড়লে দাম আবারো কমে আসতে পারে বলে জানান তিনি।
সিন্ডিকেট করে
দাম বাড়ানো হচ্ছে কি না এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বন্দরে সিন্ডিকেট করে পেঁয়াজের
দাম বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই। এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা।
হিলি পানামা
পোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন প্রতাপ মল্লিক বলেন, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত
থেকে পেঁয়াজ আমদানি স্বাভাবিক রয়েছে। যেহেতু পেঁয়াজ কাঁচাপণ্য তাই বন্দর থেকে আমদানিকারকরা
যাতে দ্রুত নিয়ে বাজারজাত করতে পারে সেজন্য তাদের সবধরনের সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে।
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।