১২ কেজি এলপি গ্যাসের
সিলিন্ডারের সর্বোচ্চ দাম ১২৮৪ টাকা
নির্ধারণ করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা- বিইআরসি। তবে নির্ধারিত এই
দামে এলপিজি সিলিন্ডার বিক্রি হচ্ছে না। পাইকারিতেই প্রায়
সব কোম্পানি এসব সিলিন্ডার বিক্রি
করছে ১ হাজার ২৬০
টাকা থেকে ১ হাজার
৩০০ টাকায়। আর খুচরা পর্যায়ে
ভোক্তাদের কিনতে হচ্ছে ১ হাজার ৪০০
টাকা থেকে ১ হাজার
৪৫০ টাকায়।
গত ৩
সেপ্টেম্বর এলপিজি সিলিন্ডারের নতুন দাম ঘোষণা
করে বিইআরসি। এলপিজি খাতের পরিবেশকেরা জানান, পরিবেশকদের ৫০ টাকা ও
খুচরা বিক্রেতার ৪৫ টাকা বাদ
দিলে ১২ কেজি সিলিন্ডারের
পাইকারি দাম হওয়ার কথা
১ হাজার ১৮৯ টাকা।
অথচ
এখন কোম্পানিগুলো রাখছে ১ হাজার ২৮০
থেকে ১ হাজার ৩২০
টাকা। এর সঙ্গে তাদের
পরিবহন খরচ ও মুনাফা
যুক্ত করে ১ হাজার
৩৫০ থেকে ১ হাজার
৪০০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে।
সারা
দেশে এলপিজি সিলিন্ডার পরিবেশক সমিতির সভাপতি সেলিম খান গণমাধ্যমকে বলেন,
এভাবে নির্ধারিত দামে ভোক্তার কাছে
এলপিজি সিলিন্ডার বিক্রি করা সম্ভব নয়।
কেননা সরকারের নির্ধারিত খুচরা দামের চেয়ে বেশি দামে
কোম্পানির কাছ থেকে এই
সিলিন্ডার কিনতে হয়। তাঁর মতে,
কোম্পানি ও পরিবেশকদের মধ্যে
সমন্বয় করে দাম নির্ধারণ
করা উচিত।
সিলিন্ডারের
বাড়তি দামের বিষয়ে ডিলাররা বলছেন, ডলার সংকটের কারণে
কোম্পানিগুলো সিলিন্ডার সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে। বাড়তি দাম দিয়েও সিলিন্ডার
পাওয়া যাচ্ছে না। এ কারণে
পাইকারি বাজারে সিলিন্ডারের দাম কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী।
নীতিমালা
না মেনেই যেখানে সেখানে সিলিন্ডার বিক্রি করা হচ্ছে বলে দাবি করছেন ডিলাররা। এই কারণে খুচরা
বাজারে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে। যে
যেভাবে পারছে সেভাবে দাম আদায় করছে।
আগের মতো নির্দিষ্ট এলাকায়
নির্দিষ্ট ডিলারের মাধ্যমে সিলিন্ডার বিক্রি করলে শৃঙ্খলা থাকতো।
ভোক্তারা উপকৃত হতো। সরকারি সংস্থাগুলোও
সহজে বাজারে নজরদারি করতে পারতো।
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।