দেশব্যাপী
এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারী
নিম্ন আয়ের পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে চালসহ টিসিবির পণ্য বিক্রয় কার্যক্রম
শুরু হচ্ছে রোববার (১৫ অক্টোবর) থেকে।
অক্টোবর মাসের এ দফায় চালসহ
অন্যন্য পণ্যের সঙ্গে ফ্যামিলি কাডধারী প্রতি ক্রেতা ৩৫ টাকা দরে
দুই কেজি করে পেঁয়াজ
কিনতে পারবেন।
শনিবার
(১৪ অক্টোবর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব
তথ্য জানায় সংস্থাটি। এতে বলা হয়,
নিম্ন আয়ের এক কোটি উপকারভোগী
কার্ডধারী পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য সাশ্রয়ী মূল্যে
বিক্রয় কার্যক্রম চলমান। অক্টোবর মাসের বিক্রয় কার্যক্রম রোববার সারাদেশে শুরু হবে।
এ
বিক্রয় কার্যক্রম ডিলারদের দোকান/নির্ধারিত স্থায়ী স্থাপনা থেকে সিটি করপোরেশন,
জেলা-উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতায় ও তাদের নির্ধারিত
তারিখ এবং সময় পরিকল্পনা
অনুযায়ী পরিচালনা করা হবে।
কার্ডধারী
ভোক্তা সাধারণ নির্ধারিত ডিলারদের কাছ থেকে চাল,
ভোজ্যতেল, মসুর ডাল, চিনি
ও পেঁয়াজ কিনতে পারবেন। একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ
পাঁচ কেজি চাল ৩০
টাকা দরে, দুই লিটার
ভোজ্যতেল ১০০ টাকা দরে,
দুই কেজি ডাল ৬০
টাকা দরে, এক কেজি
চিনি ৭০ টাকা দরে
কিনতে পারবেন। তবে চিনি প্রাপ্যতা
সাপেক্ষে কয়েকটি স্থানে এবং আমদানি করা
পেঁয়াজও প্রাপ্তি সাপেক্ষে শুধু ঢাকা মহানগরীতে
বিক্রয় হবে বলে জানানো
হয়েছে।
টিসিবি পণ্য রোববার চিনি পেয়াজ তেল প্রাপ্যতা
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।