নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:৪৬ এএম, ১০ মে, ২০১৮
ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে কারা আসছেন তা চূড়ান্ত হয়ে গেছে। একমাত্র প্রধানমন্ত্রী জানেন কারা আসছেন এই দুই পদে। প্রধানমন্ত্রী নিজেই চূড়ান্ত করেছেন ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক।
আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে, সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নিয়ে বিভিন্ন সময় পত্র-পত্রিকায় যাঁদের নাম আলোচনায় হচ্ছে, তাদের কেউ আসছে না নেতৃত্বে।
আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্রে জানা গেছে, ১১ তারিখ শুরু হবে দুই দিনব্যাপী বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জাতীয় সম্মেলন। ১২ তারিখ সম্মেলনের শেষে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণা করা হবে। পরে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হবে। গতকাল বুধবার রাতে ছাত্রলীগের সম্মেলন বিষয়ে সব সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হয়েছে।
এবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ছাত্রলীগের ২৯তম জাতীয় সম্মেলন। অবশ্য এর আগেই গত ২৫ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সম্মেলন। আর ঢাকা মহানগর উত্তরের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে ২৬ এপ্রিল। ২৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সম্মেলন।
এবারের ছাত্রলীগের সম্মেলন নিয়ে দেশজুড়েই ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ দেখা গেছে। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পর থেকেই ছাত্রলীগের নেতৃত্বে কোনো বিএনপি-জামাত যেন না আসতে পারে এ ব্যাপারে বেশ সচেতন আওয়ামী লীগ। ছাত্রলীগের নেতৃত্ব-স্থানীয় পর্যায়ে যাঁরা আসবেন তাঁদের সবার অতীত ইতিহাস ও পারিবারিক ইতিহাস ঘেঁটে দেখা হবে বলেও আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে। পরিবারের কেউ অন্য কোনো দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকলেও নির্দিষ্ট ছাত্রলীগ কর্মী নেতৃত্বে আসতে পারবে না।
বাংলা ইনসাইডার/জেডএ
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।