ইনসাইড ওয়েদার

সিত্রাং এর প্রভাবে বাগেরহাটে সারাদিন প্রবল বৃষ্টি

প্রকাশ: ১১:২০ এএম, ২৪ অক্টোবর, ২০২২


Thumbnail সিত্রাং এর প্রভাবে বাগেরহাটে সারাদিন প্রবল বৃষ্টি

বঙ্গোপসাগরের সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে উপকূলের জেলা বাগেরহাটে। সকাল থেকেই জেলা শহর থেকে শুরু করে সব উপজেলায় গুড়ি-গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই বৃষ্টি ও বাতাসের গতি বাড়বে এবং নিম্নচাপটি রবিবার (২৩ অক্টোবর) মধ্যরাতেই ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ে রূপ নেবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত নিম্নচাপটি আরও সামান্য উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়েছে। এটি এখন গভীর নিম্নচাপ আকারে একই এলাকায় অবস্থান করছে। নিম্নচাপটি মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ৭৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণে রয়েছে। যার ফলে মোংলা সমুদ্রবন্দকে তিন নম্বর সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। তবে মোংলা বন্দরের পণ্য খালাস ও বোঝাই স্বাভাবিক রয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সকাল থেকে মোংলা, শরণখোলা, মোরেলগঞ্জ, কচুয়া, রামপালসহ সব উপজেলায়ই গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। কোথাও কোথাও ভাড়ি বৃষ্টির খবরও পাওয়া গেছে। বৃষ্টির কারণে মোংলা, মোরেলগঞ্জ ও শরণখোলায় ফেরি-খেয়াঘাট পারাপারে ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।
এখন পর্যন্ত বন্দরের সকল কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানিয়েছেন মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের হারবার মাস্টার ক্যাপ্টেন শাহীন মজিদ। 
তিনি বলেন, আবহওয়া অধিদপ্তরের সিগনাল বৃদ্ধি ও পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। রোববার (২৩ অক্টোবর) সকাল ৬টা পর্যন্ত বন্দরে ১৪টি বাণিজ্যিক জাহাজ ছিল। সবগুলোর কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে।

মোংলা আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক শিহাব কবির বলেন, নিম্নচাপের প্রভাবে সকাল থেকে সূর্য উঠে নেই। সকাল থেকে হালকা বৃষ্টি হচ্ছে। ২৪ ও ২৫ অক্টোবর সকাল থেকে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নিম্নচাপের ফলে নদীতে স্বাভাবিকের চেয়ে দুই থেকে তিন ফুট পানি বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ওয়েদার

৪২ জেলায় দাবদাহ, ৫ বিভাগে হিট অ্যালার্ট

প্রকাশ: ০৮:২৩ এএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

দেশের ৬৪টি জেলার মধ্যে ৪২টি জেলায় মৃদু থেকে মাঝারি দাবদাহ বিরাজ করছে। বুধবার (১৫ মে) সন্ধ্যা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে কোথাও বৃষ্টি হয়নি। এদিকে দেশের পাঁচটি বিভাগের ওপর দিয়ে দুই দিনের তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মে মাসের ২১ তারিখের পর সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির বার্তাও দিয়েছে সংস্থাটি। যা পরবর্তীতে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। বৃহস্পতিবার সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।

বুধবার দিনাজপুরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এদিন ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ৩৬ দশমিক ডিগ্রি সেলসিয়াস। ছাড়া রাজশাহীতে ৩৮, রংপুরে ৩৭ দশমিক , ময়মনসিংহে ৩৬ দশমিক , সিলেটে ৩৬ দশমিক , চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ৩৭ দশমিক , খুলনায় ৩৬ দশমিক এবং বরিশালে ৩৫ দশমিক ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। মাত্র পাঁচ দিন আগে ১০ মে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪ দশমিক ডিগ্রি সেলসিয়াস। হিসাবে তাপমাত্রা বেড়েছে ডিগ্রির বেশি।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পাবনা, দিনাজপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম এবং রাঙ্গামাটি জেলার ওপর দিয়ে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী এবং বান্দরবান জেলাসহ ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল সিলেট বিভাগ এবং রাজশাহী রংপুর বিভাগের অন্যান্য অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এটি অব্যাহত থাকতে পারে বিস্তার লাভ করতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।

সতর্কবার্তায় জানানো হয়েছে, ঢাকা, খুলনা, রাজশাহী, বরিশাল, রংপুর বিভাগের ওপর দিয়ে বুধবার সন্ধ্যা থেকে শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যাবে। সময় জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে।

এদিকে আগামী ২০ মের পর সাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। যেটি শক্তি পেলে পরবর্তীতে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, নিম্নচাপ গভীর নিম্নচাপের ধাপ পেরিয়ে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। ভারতের আবহাওয়া অফিস বলছে, বঙ্গোপসাগরে এই নতুন ঘূর্ণিঝড় তৈরি হলে, সেটির নাম রাখা হবে রেমাল। এই নামটি ওমানের দেওয়া। এটির বাংলা অর্থ বালি। পূর্বাভাস অনুসারে আগামী ২০ মে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে পারে একটি ঘূর্ণাবর্ত। সেটি সোজা উত্তর দিকে শক্তি বাড়াবে। ২৪ মে সেটি ঘূর্ণিঝড়ের আকার নিতে পারে। ২৫ মে সন্ধের পর ঘূর্ণিঝড়টি পশ্চিমবঙ্গ বা বাংলাদেশের দিকে যেতে পারে।

আবহাওয়াবিদ . মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন, আগামী দুই দিন বিক্ষিপ্তভাবে দেশের পাঁচ বিভাগে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বইবে। ঘূর্ণিঝড়ের বিভিন্ন মডেল পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে ২১ তারিখের পর দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে একটা ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হতে পারে। যেটি পরবর্তীতে লঘুচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা আছে। এটির গতি প্রকৃতি এখন স্পষ্ট নয়। লঘুচাপ সৃষ্টির পর বলা যাবে।


দাবদাহ   হিট অ্যালার্ট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ওয়েদার

ফের ২ দিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি

প্রকাশ: ০৭:২৫ পিএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফের ২ দিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি করেছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ আরও বিস্তৃত হওয়ার আভাস থাকায় দুই দিনের তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা বা ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি করেছে অধিদপ্তর।

বুধবার (১৫ মে) বিকেলে এ সতর্কবার্তা দেওয়া হয়।  

আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক জানান, রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ বুধবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে।

আরেক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রাজশাহী, রংপুর, খুলনা ও সিলেট বিভাগসহ টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, মাদারীপুর, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, রাঙ্গামাটি, কুমিল্লা, নোয়াখালী, ফেনী, কক্সবাজার, ভোলা এবং পটুয়াখালী জেলার ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এটি অব্যাহত থাকতে পারে এবং বিস্তার লাভ করতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়বে।


হিট অ্যালার্ট   আবহাওয়া অধিদপ্তর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ওয়েদার

মে মাসের শেষে বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা

প্রকাশ: ১১:২৪ এএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

চলতি মে মাসের শেষের দিকে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতের আবহাওয়া দপ্তর। বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়টি পূর্ণ রূপ নিলে এর নাম হবেরেমাল এই নামটি দিয়েছে ওমান।

ভারতীয় আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, মে মাসে বঙ্গোপসাগরে দুটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে। ২০ মে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে পারে ঘূর্ণাবর্ত। এরপর সেটি ক্রমে উত্তর দিকে হয়ে শক্তি বাড়িয়ে ২৪ মে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে।

আগামী ২৫ মে সন্ধার পরে এই ঘূর্ণিঝড় পশ্চিমবঙ্গ বাংলাদেশের উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে বলে ভারতীয় আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে।

এক রিপোর্টের বরাতে হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, আগামী ২০ মে থেকে এই সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথ স্পষ্ট হতে পারে। তবে কোথায়, কত গতিতে এই ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানতে পারে, তা এখনই বলা যাচ্ছে না। অনুমান করা হচ্ছে, পশ্চিমবঙ্গ বা বাংলাদেশের মধ্যে কোথাও এটি আছড়ে পড়তে পারে।

প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালের ২৫ মে সুন্দরবনে আঘাত হেনেছিল ঘূর্ণিঝড় আইলা। সেই ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ের ১৫তম বর্ষের সন্ধ্যাতেই ঘূর্ণিঝড় 'রেমাল' আছড়ে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।


বঙ্গোপসাগর   ঘূর্ণিঝড়  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ওয়েদার

আগামী রোববার বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

প্রকাশ: ০৯:৫৫ এএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

সারা দেশে বৃষ্টি কমে যাওয়ায় তাপমাত্রা বেড়েছে। তাপপ্রবাহের কবলে পড়েছে দেশের ৪২ জেলা। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ বুধবারও (১৫ মে) তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে এবং এই কম বৃষ্টিপাত ও তাপমাত্রা বাড়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে আগামী শনিবার (১৮ মে) পর্যন্ত। বাড়বে তাপপ্রবাহের বিস্তৃতিও। তবে আগামী রোববার (১৯ মে) থেকে আবার বৃষ্টি বেড়ে কমতে শুরু করবে তাপমাত্রা।

আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, গতকাল মঙ্গলবার নীলফামারীর সৈয়দপুরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছে ৩৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। আর ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৫ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় বগুড়ায় দেশের সর্বোচ্চ ১৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এ ছাড়া বাগেরহাটের মোংলায় ১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। এর বাইরে আর কোথাও পরিমাপযোগ্য বৃষ্টিপাত হয়নি।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘বৃষ্টি অনেকটাই কমে গেছে। ফলে তাপমাত্রাও বেড়েছে। আগামী শনিবার (১৮ মে) পর্যন্ত তাপমাত্রা বাড়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকবে। এ সময় মূলত মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ থাকতে পারে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। ১৯ মে থেকে আবার বৃষ্টি বেড়ে তাপমাত্রা কমা শুরু করবে।’


রোববার   বৃষ্টি   আবহাওয়া অফিস  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ওয়েদার

সাত জেলায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ

প্রকাশ: ০৯:৩৯ এএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

দেশে সাত জেলার বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থা আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকবে। তাপপ্রবাহ চলমান জেলাগুলো হচ্ছে- টাঙ্গাইল, রাজশাহী, পাবনা, যশোর, নীলফামারী, রাঙ্গামাটি ও ফেনী। 

সোমবার (১৩ মে) সন্ধ্যা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ সাক্ষরিত পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। তবে আগামী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা ও সিলেট বিভাগসমূহের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা, ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। 

এ সময়ের মধ্যে সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।

পূর্বাভাসে মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগগুলোর দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে।

একইসঙ্গে ওই দিনও চলমান তাপপ্রবাহ পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে এবং তা কিছু কিছু জায়গায় বিস্তার লাভ করতে পারে বলেও জানানো হয়েছে।

সেইসঙ্গে সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রাও সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।


তাপপ্রবাহ   আবহাওয়া অধিদপ্তর  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন