বঙ্গোপসাগরে
সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি ঘনীভূত হয়ে আগামীকাল রোববার ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। যার প্রভাবে
আগামী বুধবার সারা দেশে কমবেশি বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
শনিবার (২ ডিসেম্বর)
দেওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী সোমবার পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ
সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। পরে পাঁচ দিনের আবহাওয়া পরিবর্তন হয়ে বৃষ্টি
ও বজ্রসহ বৃষ্টিপাত বাড়ার আশঙ্কা আছে
আরও বলা হয়েছে,
নিম্নচাপটি ঘনীভূত হয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। যা ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে।
গতিপথ অনুযায়ী এটি বাংলাদেশের পরিবর্তে ভারতের হারিয়ানা অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে। ঘূর্ণিঝড়
না হলেও দেশে এর কিছুটা প্রভাব পড়বে।
আবহাওয়া অফিস
বলছে, আগামী বুধবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত সারা দেশে কমবেশি বৃষ্টি হবে। ভারী বৃষ্টিপাত
হবে দেশের উপকূলীয় অঞ্চলগুলোতে। তুলনামূলক কম বৃষ্টিপাত হবে উত্তরাঞ্চলে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর
জানায়, সোমবার পর্যন্ত সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে। এ
সময় দেশের উত্তরাঞ্চল ও নদী অববাহিকায় শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত হালকা কুয়াশা পড়তে
পারে।
মন্তব্য করুন
রাজধানীর তাপমাত্রা দুই দিন ধরে কমছে। আজ শনিবার (০৪ মে) ২৪ ঘণ্টার
ব্যবধানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা এক ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি কমেছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলেছে, বর্তমানে দেশের কয়েকটি স্থানে বৃষ্টি হচ্ছে।
আগামী সোমবার (০৬ মে) থেকে বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়তে পারে। কালবৈশাখীর এ সময়ে নিজেদের
সুরক্ষার জন্য সতর্কও থাকতে হবে। কয়েক দিনের বৃষ্টির পর তাপপ্রবাহ কমে যেতে পারে।
আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান বলেন, আজ ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
করা হয়েছে ৩৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল রাজধানীর তাপমাত্রা ছিল ৩৮ দশমিক ১ ডিগ্রি
সেলসিয়াস। আগের দিন এ তাপমাত্রা ছিল ৩৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
শনিবার (০৪ মে) সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তর পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়া
পরিস্থিতির পূর্বাভাস দেয়। সেখানে বলা হয়, আজ সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর,
ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো
হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি
হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক
থাকতে পারে।
তাপপ্রবাহের বিষয়ে শনিবার (০৪ মে) বলা হয়েছে, পাবনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা
ও বাগেরহাট জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। চাঁদপুর, মৌলভীবাজার জেলাসহ
ঢাকা, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, রংপুর ও বরিশাল বিভাগ এবং খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশের ওপর
দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন,
সোমবার (৬ মে) থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রঝড় শুরু হতে পারে। এমনিতেই এখন কিছু কিছু
স্থানে বৃষ্টি হচ্ছে। তবে তা আরও বাড়তে পারে। আর এ অবস্থা ছয় দিন থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, মে মাসে দেশের সর্বোচ্চ গড় তাপমাত্রা
হলো ৩২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত বৃহস্পতিবার আবহাওয়া অধিদপ্তর মে মাসের দীর্ঘমেয়াদি
পূর্বাভাস দিয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, মে মাসে স্বাভাবিক বৃষ্টিই হতে পারে। দেশের কোথাও
কোথাও এক থেকে তিনটি মৃদু ও মাঝারি এবং এক থেকে দুটি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
এই মাসে দিনের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকবে।
এপ্রিল মাসে দেশে টানা তাপপ্রবাহের রেকর্ড হয়। এপ্রিলের প্রথম দিন
থেকে শুরু করে পুরো মাস দেশের বিভিন্ন স্থানে টানা তাপপ্রবাহ বয়ে গেছে। গত ৭৬ বছরে
এমনটি হয়নি।
মন্তব্য করুন
সোমবার থেকে দেশজুড়ে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ বৃষ্টি দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছয় দিন ধরে চলতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
শনিবার ই তথ্য দিয়ে কালবৈশাখীর সতর্কও করে দিয়েছেন আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তারা। তারা বলেছেন, কয়েক দিনের বৃষ্টির পর তাপপ্রবাহ কমে যেতে পারে।
সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তর পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়া পরিস্থিতির পূর্বাভাস দেয়। সেখানে বলা হয়, আজ সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু'এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
তাপপ্রবাহের বিষয়ে আজ বলা হয়েছে, পাবনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও বাগেরহাট জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। চাঁদপুর, মৌলভীবাজার জেলাসহ ঢাকা, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, রংপুর ও বরিশাল বিভাগ এবং খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর প্রতিদিন ৪৪টি স্টেশনের আবহাওয়া পরিস্থিতি তুলে ধরে। এসব স্টেশনের মধ্যে গতকাল ১১টিতে বৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে কুমিল্লায়, ৩৭ মিলিমিটার। বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীতে ১০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছিল। তাতে রাজধানীর তাপমাত্রা সামান্য কমেছিল।
আবহাওয়াবিদেরা মনে করেন, দেশজুড়ে বড় ধরনের বৃষ্টি না হলে এই তাপপ্রবাহ শেষ হবে না।
এর মধ্যে বৃহস্পতিবার এবং শুক্রবার বজ্রপাতে প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। এ পরিস্থিতিতে ঝড়ের সময় সবাইকে সাবধানে থাকতে বলেছেন আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক।
তিনি বলেন, মে মাসে দেশে সবচেয়ে বেশি কালবৈশাখী হয়। এ মাসেও কয়েকটি কালবৈশাখী হতে পারে। এসময় বজ্রপাতে অনেক প্রাণহানি হয়। তাই ঝড়ের সময় অবশ্যই নিরাপদ স্থানে থাকতে হবে।
ঝড়বৃষ্টি আবহাওয়া অধিদপ্তর কালবৈশাখী
মন্তব্য করুন
বায়ুদূষণের শীর্ষে রয়েছে আজ ভারতের দিল্লি। তবে দূষণমাত্রার দিক থেকে রাজধানী ঢাকার অবস্থান ১০ম। শনিবার (৪ মে) সকাল ৯টা ৫১ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এ তথ্য।
তালিকার শীর্ষে অবস্থান করা দিল্লির বায়ুর মানের স্কোর হচ্ছে ২৭৮। এর পরে রয়েছে নেপালের কাঠমান্ডু এবং এই শহরটির স্কোর ২১৭। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। এই শহরটির স্কোর ১৬৭। এরপর থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়ার, জাকার্তা, চীনের বেইজিং, মিশরের কাইরো, ভিয়েতনামের হ্যানয় ও দক্ষিণ কোরিয়া রয়েছে।
রাজধানী ঢাকা রয়েছে ১০ নম্বরে। এই শহরের স্কোর ১১৭ অর্থাৎ এখানকার বাতাস ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’। বিশেষ করে যাদের ফুসফুসজনিত রোগ, অ্যাজমার সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর।
বায়ুদূষণ ঢাকা ১০ম প্রথম দিল্লি
মন্তব্য করুন
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় বৃহস্পতিবার ( ১ মে ) স্বস্তি বৃষ্টি এনেছিল। রংপুর বিভাগের বেশির ভাগ জেলায় দিন ও রাতের তাপমাত্রা একলাফে ৪ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত নেমে গেছে। পঞ্চগড়ের রাতের তাপমাত্রাও তো একলাফে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে এসেছে। তবে গতকাল শুক্রবার সকাল গড়িয়ে যত দুপুরের দিকে গিয়েছে, দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তাপপ্রবাহ ফিরে এসেছে।
আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, আগামী দুই দিন অন্তত উষ্ণতার ভেতর দিয়ে অর্থাৎ তাপপ্রবাহের মধ্য দিয়ে যাবে। বিশেষ করে চুয়াডাঙ্গা, যশোরসহ দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলীয় এলাকায় প্রচণ্ড গরমের কষ্ট আবারও ফিরে এসেছে। দিনের বেলা তো তাপপ্রবাহ থাকছেই, রাতের বেলার তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তাপপ্রবাহের এলাকাও বিস্তৃত হতে পারে; পাশাপাশি বাতাসে জলীয়বাষ্প বা আর্দ্রতা বেড়ে গরমের অস্বস্তিও বাড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস বলছে, আজ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। দিনের তাপমাত্রা গতকালের মতোই উষ্ণ থাকতে পারে। রাতের তাপমাত্রাও বৃদ্ধির আশঙ্কা আছে। তবে দেশের কোথাও কোথাও ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে শিলাবৃষ্টিও হতে পারে কিছু জেলায়। ঝোড়ো হাওয়া ও বৃষ্টি হলে তাৎক্ষণিকভাবে সংশ্লিষ্ট এলাকায় তাপমাত্রা কমতে পারে। তবে তা বেশি সময় স্থায়ী হবে না।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ নাজমুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, আগামী সোম ও মঙ্গলবার থেকে বৃষ্টি বাড়লে তারপর তাপমাত্রা কিছুটা কমে আসার সম্ভাবনা আছে।
এদিকে গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল যশোরে, ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজধানীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে চট্টগ্রাম বিভাগের বেশির ভাগ এলাকা এবং রংপুরের কয়েকটি এলাকায় সামান্য বৃষ্টি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি ঝরেছে রাঙামাটিতে, ৪৪ মিলিমিটার।
মন্তব্য করুন
ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে দেশের ৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সেইসঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শনিবার (৪ মে) সকাল ৯টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক সতর্কবার্তায় এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, বরিশাল, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ সময় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
অপর এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বাড়তি অংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল হয়ে উত্তর-পূর্ব বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
এ অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।
মন্তব্য করুন
রাজধানীর তাপমাত্রা দুই দিন ধরে কমছে। আজ শনিবার (০৪ মে) ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা এক ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি কমেছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলেছে, বর্তমানে দেশের কয়েকটি স্থানে বৃষ্টি হচ্ছে। আগামী সোমবার (০৬ মে) থেকে বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়তে পারে। কালবৈশাখীর এ সময়ে নিজেদের সুরক্ষার জন্য সতর্কও থাকতে হবে। কয়েক দিনের বৃষ্টির পর তাপপ্রবাহ কমে যেতে পারে।
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় বৃহস্পতিবার ( ১ মে ) স্বস্তি বৃষ্টি এনেছিল। রংপুর বিভাগের বেশির ভাগ জেলায় দিন ও রাতের তাপমাত্রা একলাফে ৪ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত নেমে গেছে। পঞ্চগড়ের রাতের তাপমাত্রাও তো একলাফে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে এসেছে। তবে গতকাল শুক্রবার সকাল গড়িয়ে যত দুপুরের দিকে গিয়েছে, দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তাপপ্রবাহ ফিরে এসেছে।