বায়ুদূষণের তালিকার প্রথমদিকেই থাকছে মেগাসিটি ঢাকা, আজ অবস্থান তৃতীয়। দূষণ তালিকার শীর্ষে রয়েছে ভারতের দিল্লি, দ্বিতীয় কলকাতা।
আজ শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা ২৮ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এ তথ্য।
তালিকার শীর্ষে অবস্থান করা দিল্লির বায়ুর মানের স্কোর হচ্ছে ২৬২ অর্থাৎ সেখানকার বায়ু ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের আরেক শহর কলকাতা। শহরটির স্কোর হচ্ছে ২৩৭ অর্থাৎ সেখানকার বায়ুর মান খুবই অস্বাস্থ্যকর।
অন্যদিকে, ঢাকার অবস্থান ৩ নম্বরে। এই শহরের দূষণ স্কোর ২৩৭ অর্থাৎ এখানকার বায়ুর মানও খুবই অস্বাস্থ্যকর। এরপরে দূষণ তালিকায় রয়েছে ভিয়েতনামের হ্যানয় এবং চীনের বেইজিং শহর।
স্কোর
শূন্য থেকে ৫০ এর
মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে
বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে
১০০ হলে মাঝারি বা
সহনীয় ধরা হয় বায়ুর
মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে
বিবেচিত হয় ১০১ থেকে
১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০
পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১
থেকে ৩০০ হলে খুবই
অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা
হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি
হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে
বিবেচিত হয়।
বায়ুদূষণ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ঢাকা
মন্তব্য করুন
হিট অ্যালার্ট আবহাওয়া অধিদপ্তর
মন্তব্য করুন
চলতি
মে মাসের শেষের দিকে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা
রয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতের
আবহাওয়া দপ্তর। বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়টি পূর্ণ রূপ নিলে এর
নাম হবে ‘রেমাল’।
এই নামটি দিয়েছে ওমান।
ভারতীয়
আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, মে মাসে বঙ্গোপসাগরে
দুটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে। ২০
মে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে পারে
ঘূর্ণাবর্ত। এরপর সেটি ক্রমে
উত্তর দিকে হয়ে শক্তি
বাড়িয়ে ২৪ মে ঘূর্ণিঝড়ে
পরিণত হবে।
আগামী
২৫ মে সন্ধার পরে
এই ঘূর্ণিঝড় পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূলে
আছড়ে পড়তে পারে বলে ভারতীয়
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে।
এক
রিপোর্টের বরাতে হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, আগামী ২০ মে থেকে
এই সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথ স্পষ্ট হতে পারে। তবে
কোথায়, কত গতিতে এই
ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানতে পারে,
তা এখনই বলা যাচ্ছে
না। অনুমান করা হচ্ছে, পশ্চিমবঙ্গ
বা বাংলাদেশের মধ্যে কোথাও এটি আছড়ে পড়তে
পারে।
প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালের ২৫ মে সুন্দরবনে আঘাত হেনেছিল ঘূর্ণিঝড় আইলা। সেই ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ের ১৫তম বর্ষের সন্ধ্যাতেই ঘূর্ণিঝড় 'রেমাল' আছড়ে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
মন্তব্য করুন
সারা
দেশে বৃষ্টি কমে যাওয়ায় তাপমাত্রা
বেড়েছে। তাপপ্রবাহের কবলে পড়েছে দেশের
৪২ জেলা। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ বুধবারও (১৫
মে) তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে এবং এই
কম বৃষ্টিপাত ও তাপমাত্রা বাড়ার
প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে আগামী শনিবার
(১৮ মে) পর্যন্ত। বাড়বে
তাপপ্রবাহের বিস্তৃতিও। তবে আগামী রোববার
(১৯ মে) থেকে আবার
বৃষ্টি বেড়ে কমতে শুরু
করবে তাপমাত্রা।
আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, গতকাল মঙ্গলবার নীলফামারীর সৈয়দপুরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছে ৩৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। আর ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৫ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় বগুড়ায় দেশের সর্বোচ্চ ১৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এ ছাড়া বাগেরহাটের মোংলায় ১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। এর বাইরে আর কোথাও পরিমাপযোগ্য বৃষ্টিপাত হয়নি।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘বৃষ্টি অনেকটাই কমে গেছে। ফলে তাপমাত্রাও বেড়েছে। আগামী শনিবার (১৮ মে) পর্যন্ত তাপমাত্রা বাড়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকবে। এ সময় মূলত মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ থাকতে পারে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। ১৯ মে থেকে আবার বৃষ্টি বেড়ে তাপমাত্রা কমা শুরু করবে।’
মন্তব্য করুন
দেশে সাত জেলার বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থা আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকবে। তাপপ্রবাহ চলমান জেলাগুলো হচ্ছে- টাঙ্গাইল, রাজশাহী, পাবনা, যশোর, নীলফামারী, রাঙ্গামাটি ও ফেনী।
সোমবার (১৩ মে) সন্ধ্যা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ সাক্ষরিত পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। তবে আগামী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা ও সিলেট বিভাগসমূহের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা, ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
এ সময়ের মধ্যে সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
পূর্বাভাসে মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগগুলোর দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে।
একইসঙ্গে ওই দিনও চলমান তাপপ্রবাহ পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে এবং তা কিছু কিছু জায়গায় বিস্তার লাভ করতে পারে বলেও জানানো হয়েছে।
সেইসঙ্গে সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রাও সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
সারা দেশে বৃষ্টি কমে যাওয়ায় তাপমাত্রা বেড়েছে। তাপপ্রবাহের কবলে পড়েছে দেশের ৪২ জেলা। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ বুধবারও (১৫ মে) তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে এবং এই কম বৃষ্টিপাত ও তাপমাত্রা বাড়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে আগামী শনিবার (১৮ মে) পর্যন্ত। বাড়বে তাপপ্রবাহের বিস্তৃতিও। তবে আগামী রোববার (১৯ মে) থেকে আবার বৃষ্টি বেড়ে কমতে শুরু করবে তাপমাত্রা।