সাবেক মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদের হত্যাকাণ্ডের পর আলোচিত কক্সবাজার ও টেকনাফের পুলিশ। এই হত্যাকাণ্ডে যারা জড়িত তাদের সঙ্গে বিএনপি এবং জামাতের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। এই মামলার প্রধান আসামী লিয়াকত আলী শিবিরের ক্যাডার ছিলেন। এই সম্পর্কে বাংলা ইনসাইডারের হাতে তথ্য প্রমাণ হাতে এসেছে। এ নিয়ে বাংলা ইনসাইডার আজ শিবিরের ক্যাডার ছিল শুটার লিয়াকত শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
এছাড়া প্রদীপ কুমার দাশ খালেদা জিয়ার আমলে চাকরিতে ঢুকেছিলেন। তিনিও ছাত্রদলের ক্যাডার ছিলেন। খালেদা জিয়ার কাছ থেকে তিনি পদকও গ্রহণ করেছিলেন। এ নিয়ে বাংলা ইনসাইডার গতকাল খালেদার প্রদীপ আওয়ামী লীগের আমলে যেভাবে জ্বললো শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এই ঘটনায় এসপি এ বি এম মাসুদ হোসেনের সংশ্লিষ্টতা নিয়েও বিভিন্ন মহলে কথা উঠেছে। কক্সবাজারের এসপি এ বি এম মাসুদ হোসেনের আশ্রয় প্রশ্রয়ে প্রদীপ এবং লিয়াকতরা ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছিলো বলে বিভিন্ন মহল থেকে বলা হচ্ছে।
অনুসন্ধান করে জানা গেছে যে, এ বি এম মাসুদ হোসেন বরিশাল বিএম কলেজে অধ্যায়ন কালীন সময়ে ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন, তিনি শিবিরের কলেজ শাখার সাথী হিসেবে সাংগঠনিক দায়িত্ব পালন করেছেন।
তিনি ইসলামী ব্যাংক লিঃ এ ১০ সেপ্টেম্বর ২০০১ সালে সহকারি অফিসার গ্রেড-৩ হিসেবে যোগদান করেন। ২৪তম বিসিএস এর পুলিশ ক্যাডারে যোগদান করার পূর্বে এই ব্যাংকে কর্মরত ছিলেন। ২০০৫ সালের পয়লা জুলাই এই ব্যাংক হতে চাকুরী ছেড়ে দেন।
মন্তব্য করুন
কোটা আন্দোলন সরকার পতন বিটিভি বিমানবন্দর
মন্তব্য করুন
মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান দুর্নীতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
যুক্তরাজ্য লেবার পার্টি বিএনপি তারেক জিয়া অভিবাসী লেবার সরকার কিয়ার স্টারমার
মন্তব্য করুন
বিএনপি মহাসচিব তারেক জিয়া রুহুল কবির রিজভী
মন্তব্য করুন
কোটা সংস্কার আন্দোলনের আড়ালে আসলে সরকার পতনের একটি আন্দোলন পরিচালিত হয়েছিল এবং এই আন্দোলন দীর্ঘ পাঁচ মাস ধরে পরিকল্পিত হয়েছিল। সরকার পতনের জন্য সারা দেশে তাণ্ডব সৃষ্টি, নাশকতা এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা দখল করার নীলনকশা বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হয়েছিল। আর এ কারণে ঢাকায় প্রায় পাঁচ লাখ ছাত্রশিবির, ছাত্রদল এবং পেশাদার সন্ত্রাসীদেরকে নিয়ে আসা হয়েছিল।
তার নাম মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাকর ছিলেন দীর্ঘদিন ধরে। প্রধানমন্ত্রীর ফাই-ফরমাস করছেন। বাজার হাট করে দিতেন এবং জাহাঙ্গীরের (প্রধানমন্ত্রীর আরেক চাকর) চেয়ে এক ধাপ নিচের হিসেবে তাকে বিবেচনা করা হতো। সেই মোহাম্মদ আব্দুল মান্নানও এখন ১০০ কোটি টাকার মালিক। আব্দুল মান্নানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন অনুসন্ধান করছে। তবে কুমিল্লা নিবাসী মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান এখন দেশে নেই। তিনি বিদেশে আছেন।
যুক্তরাজ্যে নতুন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছে। নতুন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করার পরই সেই দেশের আভ্যন্তরীণ নীতি, পররাষ্ট্রনীতিতে বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছে সরকার। স্টারমার সরকার অভিবাসী নীতির বিপক্ষে নয়। তবে অভিবাসীদের কিছু সীমারেখার মধ্যে আবদ্ধ থাকা উচিত বলে তারা মনে করছেন। স্টারমার সরকার মনে করছে যে, অভিবাসীরা যুক্তরাজ্যে অবস্থান করে যা খুশি তা করলে যেমন পররাষ্ট্রনীতির ওপর তার প্রভাব পড়ছে, অন্যদিকে যুক্তরাজ্যের স্থিতিশীলতা এবং ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। এ কারণেই লেবার সরকার তার প্রথম দিকে যে সমস্ত নীতি এবং উদ্যোগগুলো গ্রহণ করতে যাচ্ছে, তার মধ্যে একটি হল অভিবাসীদের কার্যক্রম সীমিতকরণ।