নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:২৭ এএম, ০৬ নভেম্বর, ২০২১
ঢাকার রাস্তায় এখন ব্যস্ততা। অবশ্য শহর মানেই ব্যস্ত। সেই সাথে উন্নয়নের প্রজেক্ট হিসেবে রাস্তার সংস্কার সাধন আর মেট্রোরেল প্রজেক্ট তো আছেই৷ এই উন্নয়ন প্রকল্পের মাঝে আছে জ্যাম, ট্রাফিকের হ্যাপো। ফলে বায়ু দূষণ আর ধুলোবালির যন্ত্রণায় টিকে থাকা দায়। এই ধুলো বালি থেকে রক্ষার জন্যে সকলেই মাস্ক পরিধানে অভ্যস্ত হতে শুরু করছে৷ তবু মাস্ক ব্যবহারে অনেকেরই অস্বস্তি থাকে। এছাড়া ভালো মানের মাস্ক ব্যবহার না করলে তেমন সুবিধাও পাওয়া যাবেনা। কেউ কি ভেবেছিলো এই বায়ুদূষণের সমস্যা থেকে বাঁচার জন্যে কিছু খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলা ভালো? সম্ভবত না। তবে বিশেষজ্ঞদের মতামত, এই কটি খাবার খেলে বায়ু দূষণ থেকে কিছুটা হলেও নিস্তার পেতে পারে আপনার স্বাস্থ্য। আসুন জেনে নেই কোনগুলো:
হলুদ
আমাদের রান্নায় হলুদ একটি চিরপরিচিত মশলা। হলুদে পাওয়া যায় কারকিউমিন নামক একটি উপাদান। এই উপাদান শরীরে বায়ুদূষণের প্রভাব থেকে রক্ষা করতে পারে। তাছাড়া বায়ু দূষণের ফলে ফুসফুসে সংক্রমণ হতে পারে নানাবিধ রোগের৷ হলুদ অনেকটাই প্রতিরোধ করতে পারে এমন সমস্যা।
মধু
আপনি যদি মিষ্টি পছন্দ করে থাকেন তাহলে এই খাদ্যাভ্যাসটি আপনার বেশ পছন্দসই হবে। প্রতিদিন সকালে নিয়ম করে এক চামচ মধু খেয়ে নিন। মধুতে ভিটামিন এ, সি, ডি, কে, ই আছে প্রচুর পরিমাণে। তাই মধু সহজেই দেহকে নানা রোগের সংক্রমণ থেকে বাঁচাতে পারে। ঠাণ্ডার সংক্রমণে অনেকেই মধু খেয়ে আরাম পেয়ে থাকেন। তাই শ্বাসযন্ত্রের অসুখ থেকে মুক্তি পেতে মধু হতে পারে একটি গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য।
টমেটো
টমেটোর আদর এখন বেশ। সালাদ, কিংবা ফল হিসেবেও অনেকে টমেটো খেয়ে থাকেন। টমেটো ভিটামিন সি এর প্রধান আধার। কিন্তু টমেটোতে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে৷ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট শরীরে প্রদাহজনিত সমস্যা দূর করতে সাহায্য করতে। তাই ধুলোবালিতে কখনো আপনার শ্বাসকষ্ট হলে অবশ্যই টমেটো একটি ভালো নিরাময় মাধ্যম হয়ে উঠতে পারে।
তুলসি
তুলসি বা মিন্ট ক্যান্ডি অনেকেই গলায় খুসখুস করলে খেয়ে থাকেন। তবে ক্যান্ডি থেকে সরাসরি তুলসির গুণাগুণ আরেকগুণ বেশি৷ এতে ঠিক টমেটোর মতোই অ্যান্টি অক্সিডেন্ট পাওয়া যায়৷ তাই তুলসিও আপনাকে বায়ু দূষণের প্রভাব থেকে রক্ষা করবে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বর্ষাকাল ছত্রা্ সংক্রমণ প্রতিরোধ করণীয়
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
দুধ হতে উৎপাদিত পণ্যের মধ্যে মহিষের দুধের কাঁচা দইয়ের সুখ্যাতি সবচেয়ে বেশি। স্থানীয়ভাবে এটি ‘ভৈষা দই’ নামে পরিচিত। এই টক দই গুড়, মিষ্টি অথবা চিনি দিয়ে খাওয়া হয়। যা ভোলা সহ দেশের দক্ষিণ উপকূলের মানুষের ঐতিহ্যের একটি অপরিহার্য অংশ। ঈদ, পূজা, পার্বণসহ এই অঞ্চলের যেকোন সামাজিক অনুষ্ঠান এই দই ছাড়া এক প্রকার অসম্পূর্ণ রয়ে যায়...
চলছে বর্ষা মৌসুম। এ সময় হুটহাট বৃষ্টি চলে আসে, আবার প্রচণ্ড গরমও পড়তে পারে। প্রকৃতির এই খামখেয়ালি আচরণের প্রভাব পড়ে আমাদের শরীরে। এসময় সর্দি-কাশি এবং জ্বর দেখা দেয় ঘরে ঘরে। আর্দ্রতা ও স্যাঁতসেঁতে ভাবের জন্য অ্যালার্জিও বেড়ে যেতে পারে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কোনোভাবে একটু দুর্বল হলেই অসুখ-বিসুখ আক্রমণ করে!
ডায়রিয়া একটি জলবাহিত রোগ। ডায়রিয়া হলে শরীর থেকে পানি বেরিয়ে যায় বলে রোগী দুর্বল হয়ে পড়ে। এমনকি রোগীর অবস্থা গুরুতর হলে হাসপাতালে পর্যন্ত ভর্তি করতে হতে পারে। চিকিৎসকদের মতে, শিশুরা এতে তুলনামূলক বেশি আক্রান্ত হয়। তাদের রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতাও কম থাকে। তবে বড়দের ক্ষেত্রেও সময় মতো চিকিৎসা শুরু না করলে এই অসুখ মারাত্মক আকার নিতে পারে।