লিট ইনসাইড

পিতা, আমরা মুক্ত আকাশ দেখছি (পর্ব-৪)


Thumbnail পিতা, আমরা মুক্ত আকাশ দেখছি (পর্ব-৪)।

শুরু হলো শোকাবহ আগস্ট মাস। এ মাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করেছিল ষড়যন্ত্রকারীরা। আগস্ট ষড়যন্ত্রের আদ্যোপান্ত নিয়ে অধ্যাপক ড. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর সারা জাগানো বই ‘পিতা, আমরা মুক্ত আকাশ দেখছি’ এর ধারাবাহিক পর্বের চতুর্থ পর্ব পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হল।

রাজধানী ঢাকার অভিজাত এলাকা গুলশানের একটি বাড়ি। বাড়িটির মালিক যদিও একজন উঠতি ব্যবসায়ী, তার ভাড়াটিয়া হলেন একটি বিদেশি কূটনৈতিক মিশনের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। এ বাড়িটির ড্রইংরুমে বিদেশি কূটনীতিকের সঙ্গে দু’জন বাঙালি ভদ্রলোক আলাপরত। এঁদের একজন হলেন রাজনীতিবিদ এবং আরেকজন হলেন ঢাকার ডাকসাইটে এক সাংবাদিক। এঁরা দুজনেই বঙ্গবন্ধুর কাছের লোক হিসেবে পরিচিত। সময়টা ছিল ১৯৭৪ সালের মাঝামাঝি।

সেদিন তিনজনে মিলে এই শলাপরামর্শে বসেন কি করে দেশের সামাজিক ও রাজনৈতিক অস্থিরতার মাত্রা আর বাড়ানো যায়। রাজনীতিবিদ আহমেদ আলী দেশের পরিস্থিতির আর অবনতি ঘটানোর লক্ষ্য নিয়ে বললেন, যে, তিনি দায়িত্ব নিয়ে এমন সব বক্তব্য দেবেন, যাতে তার সাংবাদিক বন্ধু জনাব গফুর চৌধুরী দেশের সামাজিক অস্থিরতা, বিশেষ করে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি সম্পর্কে বঙ্গবন্ধুর ব্যর্থতার কথা বেশি করে জানিয়ে দেয়ার সুযোগ পান। বিদেশি কূটনীতিক এ ব্যাপারে শুধু একমতই পোষণ করলেন না, উপরন্তু প্রস্তাবও রাখলেন যে, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির অজুহাতে দেশের বিভিন্ন স্থানে সাধারণ লোকজন দিয়ে বিক্ষোভের আয়োজন করতে যত অর্থেরই প্রয়োজন হোক না কেন, তিনি তা জোগান দেবেন। তবে কূটনীতিক ভদ্রলোক জানান, ঢাকাতেই বিক্ষোভের মাত্রা বেশি হতে হবে। কেননা, ঢাকায় বিক্ষোভ হলে বিভিন্ন দেশে তা সহজেই প্রচার মাধ্যমে প্রচারিত হবে। আর এ ধরনের। প্রচার চলতে থাকলে, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বঙ্গবন্ধুর ভাবমূর্তি বিনষ্ট হতে বাধ্য। গুলশানের এ বৈঠকে আর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়, বিদেশি কূটনীতিকটি এমন সব পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন, যাতে করে বাংলাদেশ সবচে কম বিদেশি সাহায্য পেতে সমর্থ হয়। বর্তমান পরিস্থিতিতে বিদেশি সাহায্যের পরিমাণ কমে গেলে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভেঙে পড়বে। অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল হয়ওার সুযোগে ষড়যন্ত্রকারীদের পক্ষে বঙ্গবন্ধু সরকারকে উৎখাত করা সহজ হবে।

সাংবাদিক চৌধুরী বেশ সন্তুষ্ট হয়েই তাঁর দায়িত্ব গ্রহণ করলেন এবং একথাও জানালেন যে, শুধু তিনিই নন, দেশ-বিদেশের অন্যান্য সাংবাদিকও যাতে বাংলাদেশের নাজুক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত খবর পরিবেশন করতে পারেন সে ব্যবস্থাও তিনি করবেন। জনাব চৌধুরী বলেন, দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির খুব ফলাও করে প্রচার করতে গিয়ে দুষ্কৃতকারীদের অপকর্মকে এমনভাবে তুলে ধরা হবে, যাতে করে দেশে এবং বিদেশে বঙ্গবন্ধুর এমন ভাবমূর্তি গড়ে ওঠে যে শাসক হিসেবে বঙ্গবন্ধু সম্পূর্ণ ব্যর্থ। উদ্দেশ্য সফল করার জন্য জনাব চৌধুরী তাঁর বিশ্বস্ত সাংবাদিক-বন্ধুদের সাহায্য নিলেও তাদেরকে আসল মতলবের কথা কোনো অবস্থাতেই জানতে দেয়া হবে না।

গুলশানের ঐ গোপন বৈঠকের পর রাজনীতিবিদ আহমেদ আলী তার লোকজনকে দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্ত এলাকায় চোরাচালানিদের নেটওয়ার্ক গড়ে তোলেন এবং পরিকল্পনা মাফিক চোরাচালানের অনেক কিছুই সাংবাদিক চৌধুরীর মাধ্যমে জনসমক্ষে ফাঁশ করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। অন্যদিকে বিদেশি কূটনীতিকের মাধ্যমে ঢাকার কূটনৈতিক মহল অবগত হয় যে বাংলাদেশের সীমান্ত দিয়ে কি হারে চোরাচালান হচ্ছে এবং চোরাচালানিদের আসল শক্তি হচ্ছেন ক্ষমতাসীন দলের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা। এর অর্থ হল এই যে, চোরাচালান দমনে বঙ্গবন্ধু, আসলেই অক্ষম। এদিকে আবার জনাব চৌধুরীর মাধ্যমে একটি পত্রিকায় এই বানোয়াট সংবাদ প্রকাশিত হল যে, বঙ্গবন্ধু বিলেতে এক দামি বাড়ি কিনেছেন। এই বাড়ি কেনার উদ্দেশ্য হল বিলেতকে কেন্দ্র করে বিদেশে বঙ্গবন্ধুর একটি অর্থনৈতিক সাম্রাজ্য গড়ে তোলা। এই সংবাদের সূত্র ধরেই ষড়যন্ত্রকারীরা সাধারণ মানুষের মাঝে পরিকল্পিতভাবেই এই অপপ্রচার চালাতে থাকে, দেশের মধ্যে অভাব-অনটন চললেও বিদেশে নিজের এবং তাঁর পরিবারের জন্য অর্থনৈতিক সাম্রাজ্য গড়ে তুলতে বঙ্গবন্ধুর কোনো অর্থের অভাব হচ্ছে না। শুধু বিলেতেই নয়, সুইজারল্যান্ড থেকেও এই অর্থনৈতিক সাম্রাজ্য একই সঙ্গে তদারক করা হবে। বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক মোহের নামে জনগণের মাঝে এ ধরনের অপপ্রচার চালানোর উদ্দেশ্য ছিল যাতে ষড়যন্ত্রকারীদের নীল নকশা অনুযায়ী সাধারণ মানুষ তাদের প্রাণপ্রিয় নেতার প্রতি বিক্ষুদ্ধ হয়ে উঠে।

রাজনীতিবিদ জনাব আহমেদ আলী বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে মাঝেমধ্যেই দেখা করতে যেতেন এবং ঘনিষ্ঠতার সুবাদেই জেনে নিতেন সরকারের মধ্যে কি কি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। এ সকল খবর সংগ্রহ করে তিনি যথারীতি মূল ষড়যন্ত্রকারীদের কাছে পৌঁছে দিতে থাকেন। ঠিক সময়মতো ষড়যন্ত্রের সমস্ত অগ্রগতিই ষড়যন্ত্রের মূল হোতা জনাব রহমানকে জানানো হত। জনাব রহমান ঢাকা থেকে কুমিল্লায় গিয়ে অন্যান্য ষড়যন্ত্রকারীদের সঙ্গে মিলিত হয়ে তাদের কাজের অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করতেন ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা গ্রহণ করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতেন।

ঢাকায় অবস্থানরত এবং ষড়যন্ত্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিদেশী কূটনীতিকের মাধ্যমে অধিকাংশ পশ্চিমা দেশে এমন সব খবর গিয়ে পৌঁছতে থাকল, যার ফলে বঙ্গবন্ধুর এমন ভাবমূর্তি সেখানে গড়ে উঠল যে নব্য স্বাধীন বাংলাদেশ পরিচালনার জন্য তিনি হলেন সবচে অযোগ্য ব্যক্তি। যত বিদেশি সাহায্যই দেয়া হোক না কেন, বাংলাদেশকে বাঁচানো সম্ভব হবে না যতদিন পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্বে আছে। সাধারণ বিদেশিরাও বঙ্গবন্ধু সরকারের অযোগ্যতার কথা বিশ্বাস করতে শুরু করল। ফলে বিদেশি যেসব ব্যক্তি ও সংস্থা বাংলাদেশের সাহায্যে কোনো-না-কোনভাবে সঠিক ভূমিকা রাখতে পারত, তার অধিকাংশই বিভ্রান্ত হয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতি আস্থা হারাতে থাকল।

উপরোক্ত ঘটনার ফলে যড়যন্ত্রকারীদের পরিকল্পনা দিন দিন সফলতার দিকেই এগুতে থাকে। বলতে গেলে ষড়যন্ত্রকারীরা একের পর এক সফলতার মুখ দেখতে পেল প্রায় বিনা বাধায়।


পিতা   মুক্ত আকাশ   বঙ্গবন্ধু   শেখ মুজিবুর রহমান  


মন্তব্য করুন


লিট ইনসাইড

কবিতা

প্রকাশ: ০২:০৩ পিএম, ২৩ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail




মন্তব্য করুন


লিট ইনসাইড

বিশ্বের সেরা এবং আকর্ষণীয় পাচ মসজিদ

প্রকাশ: ১১:০২ এএম, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

বিশ্বের এমন পাঁচটি মসজিদ সম্পর্কে জেনে নিন:


১. মসজিদুল হারাম, মক্কা, সৌদি আরব:

বিশ্বের সবচেয়ে বেশি মানুষ দেখতে যায়, এমন মসজিদের তালিকায় সবার প্রথমে আছে পবিত্র নগরী মক্কার মসজিদুল হারাম। প্রতিবছর প্রায় ৮০ লাখ মানুষ এই মসজিদে যান। এটিই বিশ্বের সবচেয়ে বড় মসজিদ। একসঙ্গে ১৫ লাখ মানুষ এখানে প্রবেশ করে ঘুরে দেখতে পারেন। মুসলমানদের কাছে সবচেয়ে পবিত্র তিন স্থানের একটি এই মসজিদুল হারাম। মুসলমানদের কিবলা পবিত্র কাবাশরিফ এখানেই অবস্থিত।

তবে যে কেউ চাইলেই মসজিদুল হারামে প্রবেশ করতে পারেন না। অমুসলিমদের জন্য মক্কা নগরীতে প্রবেশ পুরোপুরি নিষিদ্ধ।


২. শেখ জায়েদ মসজিদ, আবুধাবি, সংযুক্ত আরব আমিরাত:

২০০৭ সালে স্থাপিত এই মসজিদ পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মসজিদগুলোর একটি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ঝাড়বাতি ও সবচেয়ে বড় গালিচাও আছে এই মসজিদে।

আরব আমিরাতে বসবাসকারীদের বেশির ভাগই প্রবাসী, যাঁরা মূলত শ্রমজীবী হিসেবে বিভিন্ন দেশ থেকে সেখানে যান। এই বৈচিত্র্যময়তাই মসজিদটির নকশার মূল ভিত্তি। ব্রিটিশ, ইতালীয় ও আমিরাতি স্থপতিরা মিসর, মরক্কো, তুরস্ক, পাকিস্তানসহ বিশ্বের বিভিন্ন মুসলিম দেশের মসজিদের নকশা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে শেখ জায়েদ মসজিদের নকশা এঁকেছেন।

প্রতিবছর মসজিদটি দেখতে প্রচুর দর্শনার্থী আসেন। শুধু ২০১৭ সালেই এসেছেন প্রায় ৫৮ লাখ দর্শনার্থী। নামাজের সময় ছাড়া অন্য সময় অমুসলিম দর্শনার্থীরাও মসজিদ ঘুরে দেখতে পারেন। তবে শুক্রবার অমুসলিম দর্শনার্থীদের এই মসজিদে প্রবেশ নিষেধ।


৩. আয়া সোফিয়া, ইস্তাম্বুল, তুরস্ক:

ইউরোপের সবচেয়ে আকর্ষণীয় শহরগুলোর একটি তুরস্কের রাজধানী ইস্তাম্বুল। আর ইস্তাম্বুল বা গোটা ইউরোপের অন্যতম সুন্দর মসজিদ আয়া সোফিয়া। ৩৬০ খ্রিষ্ট-পূর্বাব্দে স্থাপিত এ স্থাপনা শুরুতে মসজিদ ছিল না। ১৪৬৩ সালে সুলতান মেহমেদ এটিকে মসজিদ হিসেবে স্বীকৃতি দেন।

১৯৩৪ সালে এটিকে জাদুঘরে রূপান্তরিত করে তৎকালীন তুরস্ক সরকার। কিন্তু ২০২০ সালে তুরস্কের রাষ্ট্রপতি রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান এটিকে আবার নামাজ আদায়ের জন্য মুসল্লিদের কাছে উন্মুক্ত করে দেন। ১৯৮৫ সালে আয়া সোফিয়াকে বিশ্ব ঐতিহ্যর স্বীকৃতি দেয় ইউনেসকো।


৪. আল–আকসা মসজিদ, পূর্ব জেরুজালেম, ইসরায়েল:

মুসলিম স্থাপত্যশৈলীর শুরুর দিককার অন্যতম নিদর্শন জেরুজালেমের আল–আকসা মসজিদ।

বলা হয়ে থাকে, খোলাফায়ে রাশিদিনের অন্যতম খলিফা হজরত উমর (রা.)–র শাসনামলে ৬৩৭ খ্রিষ্টাব্দে শুরু হয় মসজিদটির নির্মাণকাজ। তবে বর্তমানে আল-আকসা বলতে পুরো চত্বরটাকেই বোঝানো হয়। ‘হারাম আল শরিফ’ নামে পরিচিত এই চত্বরের চার দেয়ালের মধ্যে আছে কিবলি মসজিদ, কুব্বাতুস সাখরা (ডোম অব দ্য রক) ও বুরাক মসজিদ। মূল আল–আকসা বা কিবলি মসজিদ হলো ধূসর সীসার পাতে আচ্ছাদিত গম্বুজওয়ালা একটি স্থাপনা। তবে পর্যটকের কাছে আল–আকসা নামে বেশি প্রসিদ্ধ সোনালি গম্বুজের স্থাপনা কুব্বাতুস সাখরা।

জেরুজালেমের সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন এই মসজিদ ইউনেসকোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকায় উঠে আসে ১৯৮১ সালে। এখানে প্রায় চার লাখ মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারেন । তবে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে দখলকৃত পূর্ব জেরুজালেমে অবস্থিত আল-আকসা মসজিদ বন্ধ করে দিয়েছে ইসরায়েলি পুলিশ। কোনো মুসল্লিকে তারা মসজিদ প্রাঙ্গণে ঢুকতে দিচ্ছে না। পবিত্র স্থানটির দায়িত্বে থাকা ইসলামিক ওয়াক্‌ফ বিভাগ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।


৫. দ্বিতীয় হাসান মসজিদ, কাসাব্লাঙ্কা, মরক্কো:

আলজেরিয়ার জামা এল জাযের মসজিদের মিনার সবচেয়ে উঁচু, ৮৭০ ফুট। তারপরেই কাসাব্লাঙ্কার দ্বিতীয় হাসান মসজিদের মিনার, উচ্চতা ৬৮৯ ফুট। মরক্কোর বাদশাহ দ্বিতীয় হাসানের তত্ত্বাবধানে নির্মিত মসজিদটির নকশাকার ফরাসি স্থপতি মিশেল পিনসু।

আটলান্টিক মহাসাগরের একটি শৈলান্তরীপের মাথায় মসজিদটির অবস্থান। মেঝের একটা অংশ স্বচ্ছ কাচের বলে আটলান্টিকের নীল পানি দেখতে পান নামাজে যাওয়া মুসল্লিরা। দেয়ালে মার্বেলের চোখধাঁধানো কারুকাজ। ছাদ অপসারণযোগ্য বলে নামাজ পড়তে যাওয়া মুসল্লিরা রাতের আকাশও দেখতে পান।

দ্বিতীয় হাসান মসজিদের মিনার থেকে একটি লেজাররশ্মি মুসলমানদের কিবলা কাবাঘরের দিকে তাক করা। অনন্য স্থাপত্যশৈলীর জন্য জগৎ–খ্যাত এই মসজিদে একসঙ্গে ১ লাখ ৫ হাজার মুসল্লির নামাজ আদায় করার সুবিধা আছে।


মসজিদ   সেরা  


মন্তব্য করুন


লিট ইনসাইড

মুখের ঠিকানা

প্রকাশ: ১২:১৬ পিএম, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail




মন্তব্য করুন


লিট ইনসাইড

স্পর্শে তুমি

প্রকাশ: ০৪:৪৫ পিএম, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail




মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন