লিট ইনসাইড

পিতা, আমরা মুক্ত আকাশ দেখছি (পর্ব-৮)


Thumbnail

শুরু হলো শোকাবহ আগস্ট মাস। এ মাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করেছিল ষড়যন্ত্রকারীরা। আগস্ট ষড়যন্ত্রের আদ্যোপান্ত নিয়ে অধ্যাপক ড. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর সারা জাগানো বই ‘পিতা, আমরা মুক্ত আকাশ দেখছি’ এর ধারাবাহিক পর্বের অষ্টম পর্ব পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হল-


ঢাকা সচিবালয়ে একজন জাদরেল মন্ত্রীর কক্ষ। কক্ষটি লোকে গিজগিজ করছে। প্রায় সকলেই এসেছেন কোনো-না-কোনো তদ্বির নিয়ে। এই মন্ত্রী মুখে উন্নত দেশের গণতন্ত্রের কথা খুব বলে থাকেন। বেশভূষার ব্যাপারে বেশ সতর্ক। মাথায় একধরনের কিস্তিটুপি পরে থাকেন। তার মুখে ন্যায়বিচার আর গণতন্ত্রের কথা লেগে থাকলেও তাঁর সংস্পর্শে যারা গিয়েছেন, তাঁদের পক্ষে বুঝতে খুব বেশি দিন লাগে না যে এই মন্ত্রীর কথাবার্তা আর কাজকর্মের মধ্যে বিরাট রকমের গড়মিল। এই স্মার্ট মন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধের সময় দেশের স্বাধীনতা অর্জনের পরিবর্তে পাকিস্তানের সঙ্গে শেষ পর্যন্ত একটা কনফেডারেশন গঠন করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। দেশের বিরুদ্ধে এবং যারা দেশকে স্বাধীন করার জন্য সত্যিকার অর্থে ছিল কট্টর, তাদের বিপক্ষে ষড়যন্ত্রে তিনি সব সময় নিয়োজিত ছিলেন। সচিবালয়ের কক্ষে মন্ত্রী কোনো জেলা শহর থেকে আগত সেখানকার এক শীর্ষস্থানীয় নেতার তদ্বির রাখতে অপারগ হলেন। কারণ, তদ্বিরের বিষয়টি ফাঁস হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে এবং বঙ্গবন্ধু জানতে পারলে কাজটি করা কোনো অবস্থাতেই সম্ভব হবে। না। কাজেই তিনি তদ্বিরের জন্য জেলা পর্যায়ের নেতাটিকে কোনো-না-কোনোভাবে বঙ্গবন্ধুর সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন। এতে জেলা পর্যায়ের নেতাটি ক্ষিপ্ত হন। তিনিও কম স্মার্ট নন। মন্ত্রীর মুখের উপরেই বললেন, 'আমাদের কোন কাজ করতে গেলেন বলবেন দলের অসুবিধা আছে, বঙ্গবন্ধু এতে বাধা দেবেন—আর আপনাদের ব্যক্তিগত স্বার্থ-সুবিধা যেখানে থাকে সেসব কাজে কিন্তু কোনো বাধা থাকে না। আমাদের সকল বান্দাবাজির কথা বলে সুবিধা হবে না। আমি যে কাজের কথা বলছি, সেটা করার ব্যবস্থা নেন-না হলে কাজ কিভাবে আদায় করতে হয়, আপনাকে সেটা দেখিয়ে দেব।’ একথা বলেই জেলা পর্যায়ের নেতাটি হনহন করে কক্ষ ত্যাগ করে চলে গেলেন।

সেদিন রাতেই মন্ত্রীর পুরনো ঢাকার বাড়িতে খাওয়াদাওয়ার পর এক ঘরোয়া বৈঠক বসল। দুচারজন রাজনীতিবিদের সঙ্গে ঐ বৈঠকে-বিশেষ করে চকবাজার-মৌলভীবাজার, এলাকার খুব পয়সাওয়ালা কয়েকজন ব্যবসায়ী ছিলেন। বলা বাহুলা, এসকল ব্যবসায়ীর বিগত কয়েক মাস ধরে মন্ত্রীর বেশ ভাল সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। এ বৈঠকে ব্যবসায়ীরা কথা প্রসঙ্গে মন্ত্রী মহোদয়কে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানান। যেহেতু ব্যবসায়ীরা অধিকাংশ সময়ে সাধারণ লোকজনদের সঙ্গে তাদের কারবার করে থাকেন, এ কারণে দেশের অবস্থা সম্পর্কে সাধারণ লোকজনের মনোভাব জানা তাদের পক্ষে অনেক সহজ হয়। বৈঠকে উপস্থিত চকবাজারের জনৈক বড় ব্যবসায়ীর নাম ছগির মিয়া। তিনি জানান, অনেক লোকই দেশের বাস্তব অবস্থা বিচার-বিবেচনা না করে বরং বঙ্গবন্ধুর কাছেই খাবার আশা করছে। তাদের ভাবখানা দেখে মনে হয়, বঙ্গবন্ধু ইচ্ছা করলে বাংলার সমস্ত মানুষকে শুধু ভাত কেন, পোলাও-কোর্মা খাওয়াতে পারেন। 

একথা শুনে মন্ত্রী মহোদয় ছগির মিয়াকে বলতে ভুললেন না যে, জনগণ যদি অবসরে ভালোভাবে থাকা-খাওয়ার সুযোগ না পায়, এজনো দায়ী আসলে বঙ্গবন্ধু। কেননা, বঙ্গবন্ধুর অনুমতি ছাড়া সামান্য কাজও করা যায় না এবং বিদেশ থেকে যত সাহায্যে  পাওয়া যায়, সেগুলো দেশে পৌঁছার পূর্বেই বিক্রি হয়ে যায়। সাহায্য-সামগ্রী বিক্রি  করে যে অর্থ পাওয়া যায় সে অর্থ দিয়ে বঙ্গবন্ধু বিদেশে একের পর এক বাড়ি এবং সম্পদ করে চলেছেন। এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু প্ল্যান করেছেন বিদেশে কিছু বাড়ি এবং সম্পদ গড়তে পারলে তিনি এবং তার পরিবার বাকি জীবন বিলেতে বসে নিশ্চিতে কাটিলো দিতে পারবেন। বঙ্গবন্ধুর এ ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ফলে মন্ত্রী মহোদয় থেকে শুরু করে অনেকের পক্ষেই দেশের সাধারণ মানুষের জন্য কিছু করা সম্ভব হচ্ছে না। এরপর মন্ত্রীর কথা অনুযায়ী ছগির মিয়া তাকে আশ্বস্ত করেন যে, দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে যেসব ছোট ছোট ব্যবসারী তাঁর কাছে আসে, তাদেরকে অবশ্যই বঙ্গবন্ধুর এই আসল রূপ সম্পর্কে অবহিত করবেন। ছগির মিয়া বিদায় নেয়ার আগে মন্ত্রীর কার থেকে একটি জরুরি রিকমেন্ড করা কাগজ নিতে ভুল করেন না। অবশ্য রিকমেন্ড করা কাগজটি নেয়ার সময় মন্ত্রীর হাতের মধ্যে তিনি যথারীতি একটি মোটা ঘাম গুঁজে দেন। এ কারণেই মন্ত্রী মহোদয় ছগির মিয়াকে খুব পছন্দ করেন।

খুব খুশিখুশি ভাব নিয়ে ছগির মিয়া মন্ত্রীর বাড়ি ত্যাগ করলেও দোতলা থেকে নেমে রাস্তায় এসে একটি রিকশায় ওঠার পর মনে মনে বলতে থাকেন, এই মন্ত্রী হচ্ছে একজন মোনাফেক। এই ধরনের মোনাফেকের কাজ থেকে তারা ব্যবসায়ীরা উপকৃত হচ্ছে ঠিকই, কিন্তু বঙ্গবন্ধুর এবং দেশের অনেক ক্ষতি হচ্ছে।

পরের দিন ছগির মিয়া চকবাজারে তাঁর গদিতে বসে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা ব্যবসায়ীদের সাথে দেশের অবস্থা নিয়ে আলোচনা শুরু করলেন। তবে তিনি বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে সাধারণ মানুষের বর্তমান মনোভাব কি সেটা জানার জন্য নানা প্রশ্ন করে অবগত হন যে, দেশের অধিকাংশ মানুষ এখন বঙ্গবন্ধুকে অন্ধভাবে ভক্তি করে। তাদের বিশ্বাস যে বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে তাদের ওপর সত্যিকার অর্থে কোনো বিপদ নেমে আসতে পারবে না। তবে গ্রামের লোকজনের ধারণা, বঙ্গবন্ধু নাকি নরম প্রকৃতির লোক এবং বাঙালিদের প্রতি বেশি সদয় হওয়ার কারণেই ঢাকার বেশকিছু লোক অন্যায় করে পার পেয়ে যাচ্ছে। এটা সাধারণ জনগণের পছন্দ নয়। কিন্তু এসব হচ্ছে উপরতলার বড় বড় লোকের ব্যাপার। সুতরাং তাদের মতো সাধারণ মানুষের এ ব্যাপারে করণীয় আর কিই-বা আছে।

সাধারণ ব্যবসায়ীরা চলে যাওয়ার পর দুপুরে গদিতে বসে ছগির মিয়া ভাবতে থাকেন যে, এ দেশের ভবিষ্যৎ ভাল নয়। তবে এখানে হালচাল অনুযায়ী নিজের ব্যবসা চালিয়ে যাওয়াটাই ভাল। কেননা, দেশের অবস্থা কখন কি হয় বলা মুশকিল। এসব কথা ভাবতে ভাবতে বঙ্গবন্ধুর জন্য ছগির মিয়ার খারাপ লাগল। কেননা, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় বঙ্গবন্ধু যখন পাকিস্তানিদের হাতে বন্দি ছিলেন, তখন ছগির মিয়া তার ৮০ বছরের বৃদ্ধা মাকে বঙ্গবন্ধুর জন্যে রোজা রাখতে দেখেছেন। এখন তাঁর বৃদ্ধা মা বঙ্গবন্ধুকে নিজ চোখে না দেখলেও সব সময় তাঁর মঙ্গল কামনা করেন।



মন্তব্য করুন


লিট ইনসাইড

কবিতা

প্রকাশ: ০২:০৩ পিএম, ২৩ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail




মন্তব্য করুন


লিট ইনসাইড

বিশ্বের সেরা এবং আকর্ষণীয় পাচ মসজিদ

প্রকাশ: ১১:০২ এএম, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

বিশ্বের এমন পাঁচটি মসজিদ সম্পর্কে জেনে নিন:


১. মসজিদুল হারাম, মক্কা, সৌদি আরব:

বিশ্বের সবচেয়ে বেশি মানুষ দেখতে যায়, এমন মসজিদের তালিকায় সবার প্রথমে আছে পবিত্র নগরী মক্কার মসজিদুল হারাম। প্রতিবছর প্রায় ৮০ লাখ মানুষ এই মসজিদে যান। এটিই বিশ্বের সবচেয়ে বড় মসজিদ। একসঙ্গে ১৫ লাখ মানুষ এখানে প্রবেশ করে ঘুরে দেখতে পারেন। মুসলমানদের কাছে সবচেয়ে পবিত্র তিন স্থানের একটি এই মসজিদুল হারাম। মুসলমানদের কিবলা পবিত্র কাবাশরিফ এখানেই অবস্থিত।

তবে যে কেউ চাইলেই মসজিদুল হারামে প্রবেশ করতে পারেন না। অমুসলিমদের জন্য মক্কা নগরীতে প্রবেশ পুরোপুরি নিষিদ্ধ।


২. শেখ জায়েদ মসজিদ, আবুধাবি, সংযুক্ত আরব আমিরাত:

২০০৭ সালে স্থাপিত এই মসজিদ পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মসজিদগুলোর একটি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ঝাড়বাতি ও সবচেয়ে বড় গালিচাও আছে এই মসজিদে।

আরব আমিরাতে বসবাসকারীদের বেশির ভাগই প্রবাসী, যাঁরা মূলত শ্রমজীবী হিসেবে বিভিন্ন দেশ থেকে সেখানে যান। এই বৈচিত্র্যময়তাই মসজিদটির নকশার মূল ভিত্তি। ব্রিটিশ, ইতালীয় ও আমিরাতি স্থপতিরা মিসর, মরক্কো, তুরস্ক, পাকিস্তানসহ বিশ্বের বিভিন্ন মুসলিম দেশের মসজিদের নকশা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে শেখ জায়েদ মসজিদের নকশা এঁকেছেন।

প্রতিবছর মসজিদটি দেখতে প্রচুর দর্শনার্থী আসেন। শুধু ২০১৭ সালেই এসেছেন প্রায় ৫৮ লাখ দর্শনার্থী। নামাজের সময় ছাড়া অন্য সময় অমুসলিম দর্শনার্থীরাও মসজিদ ঘুরে দেখতে পারেন। তবে শুক্রবার অমুসলিম দর্শনার্থীদের এই মসজিদে প্রবেশ নিষেধ।


৩. আয়া সোফিয়া, ইস্তাম্বুল, তুরস্ক:

ইউরোপের সবচেয়ে আকর্ষণীয় শহরগুলোর একটি তুরস্কের রাজধানী ইস্তাম্বুল। আর ইস্তাম্বুল বা গোটা ইউরোপের অন্যতম সুন্দর মসজিদ আয়া সোফিয়া। ৩৬০ খ্রিষ্ট-পূর্বাব্দে স্থাপিত এ স্থাপনা শুরুতে মসজিদ ছিল না। ১৪৬৩ সালে সুলতান মেহমেদ এটিকে মসজিদ হিসেবে স্বীকৃতি দেন।

১৯৩৪ সালে এটিকে জাদুঘরে রূপান্তরিত করে তৎকালীন তুরস্ক সরকার। কিন্তু ২০২০ সালে তুরস্কের রাষ্ট্রপতি রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান এটিকে আবার নামাজ আদায়ের জন্য মুসল্লিদের কাছে উন্মুক্ত করে দেন। ১৯৮৫ সালে আয়া সোফিয়াকে বিশ্ব ঐতিহ্যর স্বীকৃতি দেয় ইউনেসকো।


৪. আল–আকসা মসজিদ, পূর্ব জেরুজালেম, ইসরায়েল:

মুসলিম স্থাপত্যশৈলীর শুরুর দিককার অন্যতম নিদর্শন জেরুজালেমের আল–আকসা মসজিদ।

বলা হয়ে থাকে, খোলাফায়ে রাশিদিনের অন্যতম খলিফা হজরত উমর (রা.)–র শাসনামলে ৬৩৭ খ্রিষ্টাব্দে শুরু হয় মসজিদটির নির্মাণকাজ। তবে বর্তমানে আল-আকসা বলতে পুরো চত্বরটাকেই বোঝানো হয়। ‘হারাম আল শরিফ’ নামে পরিচিত এই চত্বরের চার দেয়ালের মধ্যে আছে কিবলি মসজিদ, কুব্বাতুস সাখরা (ডোম অব দ্য রক) ও বুরাক মসজিদ। মূল আল–আকসা বা কিবলি মসজিদ হলো ধূসর সীসার পাতে আচ্ছাদিত গম্বুজওয়ালা একটি স্থাপনা। তবে পর্যটকের কাছে আল–আকসা নামে বেশি প্রসিদ্ধ সোনালি গম্বুজের স্থাপনা কুব্বাতুস সাখরা।

জেরুজালেমের সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন এই মসজিদ ইউনেসকোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকায় উঠে আসে ১৯৮১ সালে। এখানে প্রায় চার লাখ মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারেন । তবে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে দখলকৃত পূর্ব জেরুজালেমে অবস্থিত আল-আকসা মসজিদ বন্ধ করে দিয়েছে ইসরায়েলি পুলিশ। কোনো মুসল্লিকে তারা মসজিদ প্রাঙ্গণে ঢুকতে দিচ্ছে না। পবিত্র স্থানটির দায়িত্বে থাকা ইসলামিক ওয়াক্‌ফ বিভাগ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।


৫. দ্বিতীয় হাসান মসজিদ, কাসাব্লাঙ্কা, মরক্কো:

আলজেরিয়ার জামা এল জাযের মসজিদের মিনার সবচেয়ে উঁচু, ৮৭০ ফুট। তারপরেই কাসাব্লাঙ্কার দ্বিতীয় হাসান মসজিদের মিনার, উচ্চতা ৬৮৯ ফুট। মরক্কোর বাদশাহ দ্বিতীয় হাসানের তত্ত্বাবধানে নির্মিত মসজিদটির নকশাকার ফরাসি স্থপতি মিশেল পিনসু।

আটলান্টিক মহাসাগরের একটি শৈলান্তরীপের মাথায় মসজিদটির অবস্থান। মেঝের একটা অংশ স্বচ্ছ কাচের বলে আটলান্টিকের নীল পানি দেখতে পান নামাজে যাওয়া মুসল্লিরা। দেয়ালে মার্বেলের চোখধাঁধানো কারুকাজ। ছাদ অপসারণযোগ্য বলে নামাজ পড়তে যাওয়া মুসল্লিরা রাতের আকাশও দেখতে পান।

দ্বিতীয় হাসান মসজিদের মিনার থেকে একটি লেজাররশ্মি মুসলমানদের কিবলা কাবাঘরের দিকে তাক করা। অনন্য স্থাপত্যশৈলীর জন্য জগৎ–খ্যাত এই মসজিদে একসঙ্গে ১ লাখ ৫ হাজার মুসল্লির নামাজ আদায় করার সুবিধা আছে।


মসজিদ   সেরা  


মন্তব্য করুন


লিট ইনসাইড

মুখের ঠিকানা

প্রকাশ: ১২:১৬ পিএম, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail




মন্তব্য করুন


লিট ইনসাইড

স্পর্শে তুমি

প্রকাশ: ০৪:৪৫ পিএম, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail




মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন