লিট ইনসাইড

পিতা, আমরা মুক্ত আকাশ দেখছি (পর্ব-১৮)


Thumbnail পিতা, আমরা মুক্ত আকাশ দেখছি (পর্ব-১৮)।

চলছে শোকাবহ আগস্ট মাস। এ মাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করেছিল ষড়যন্ত্রকারীরা। আগস্ট ষড়যন্ত্রের আদ্যোপান্ত নিয়ে অধ্যাপক ড. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর সারা জাগানো বই ‘পিতা, আমরা মুক্ত আকাশ দেখছি’ এর ধারাবাহিক পর্বের অষ্টদশ পর্ব পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হল-

বঙ্গবন্ধু দুপুরে গণভবনে যেতে বসেছেন। এমন সময় কয়েকজন মন্ত্রী এসে পড়ায় তারাও বঙ্গবন্ধুর সাথে খাবারে অংশগ্রহণ করলেন। বঙ্গবন্ধু অবশ্য কখনোই বাড়ি থেকে গণভবনে তাকে পাঠানো খাবার একা খেতে পারতেন না। অনেকেই তাতে ভাগ বসত। অনেক সময় লোকের সংখ্যা বেশি হওয়ায় অল্প অল্প করে খেতে হয়েছে। তখনকার বাস্তব অবস্থায় বঙ্গবন্ধুর পক্ষে একজন সাধারণ মানুষের মতো নিভৃত নীরবে বা পরম স্বস্তিতে তখনও খাওয়ার সুযোগ হয়ে উঠত না। খাবার টেবিলে বসে বিভিন্ন জনের সঙ্গে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথাবার্তা তাঁকে বলতে হত। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তিনি বিভিন্ন জন্যের বক্তব্য শুনতেন। এ কারণে রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে অনেক আমলা পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে বসে খাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। এমনকি ষড়যন্ত্রের মূল হোতা হাবিবুর রেহমান পর্যন্ত এই খাওয়ার সুযোগ থেকে বাদ পড়েননি। কথায় আছে কারো নিমক খেলে নাকি তার সঙ্গে নিমকহারামি করা যায় না—কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার মাধ্যমে একথাকে মিথ্যায় পরিণত করা হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু সাধারণ মাছ-ভাত খেতেই পছন্দ করতেন। তাঁর এই সাধারণ মাছ-ভাতের সঙ্গে সাধারণভাবেই মিশে গিয়েছিল অসাধারণ ষড়যন্ত্রকারীরা। ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে হাবিবুর রহমান গংরা কত আসাধারণ ছিল যে এক্ষেত্রে তাদের তুলনা একমাত্র তারাই। আসলে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ষড়যন্ত্রকারীদের ষড়যন্ত্রের সঙ্গে তুলনা করার মতো ঘটনা অতীতে এককভাবে কখনও ঘটেনি। কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনাকে একসঙ্গে জড়ো করলে বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র সম্পর্কে একটা ধারণা করা সম্ভব।

গ্রীক ট্র্যাজেডিতে দেখা যায় যে, সক্রেটিস সত্যের অনুসন্ধান করেছিলেন এবং তাঁর প্রচারিত সত্যই তাঁকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। সক্রেটিস নিজ হাতে হেমলক পান করে মৃত্যুবরণ করেছিলেন। তিনি নিজেই নিজের হত্যার পরিবেশ সৃষ্টি করেছিলেন। এদিক থেকে বিচার করলে মনীষী সক্রেটিসের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর মিল খুঁজে পাওয়া যায়। ১৯৫২ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার প্রয়োজন পড়েনি, ১৯৬৯-এ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা একান্ত জরুরি হয়ে দাঁড়ায়নি, ১৯৭১-এ কবর খোঁড়ার পরও বঙ্গবন্ধুকে তখনই হত্যা করা হয়নি। কিন্তু বাঙালি জাতিকে পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করে বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বের বুকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হওয়ার পরই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা অনিবার্য হয়ে দাড়ায়। এ ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে মনীষী সক্রেটিসের মতোই সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করাটাই বঙ্গবন্ধুর জীবনের জন্যে কাল হয়ে দাঁড়ায়। অন্যদিকে শেক্সপিয়রীয় ট্রাজেডিতে দেখা যায় যে, মূল নায়কের সাথে আরও কিছু চরিত্রের সমাগম ঘটে এবং যারা মূল নায়ককে শেষ করার জন্যে আলাদা আলাদাভাবে যার যার অবদান রাখে । বঙ্গবন্ধুর ক্ষেত্রে যেমন হাবিবুর রহমান গং ও খোন্দকার মোশতাক আহমেদসহ ১৫ আগস্ট ট্র্যাজেডির জন্যে যার যার অবদান রেখেছে। কাজেই দেখা যাচ্ছে, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ড হল গ্রীক ও শেক্সপিয়রীয় ট্র্যাজেডির সমন্বয়। বঙ্গবন্ধু দেশকে স্বাধীন করে বিশ্বের বুকে বাঙালি জাতিকে মাথা উঁচু করে দাড় করাতে সক্ষম না হলে তাকে হত্যা করার পরিবেশ সৃষ্টি হত না, অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড অবশ্যম্ভাবী হয়ে দাঁড়াত না।  অন্যদিকে হাবিবুর রহমান গংসহ অন্যরা নিজস্ব ভূমিকা পালন না করলে বঙ্গবন্ধুকে এভাবে হত্যা করা কঠিন হত। যদিও একথা ঠিক যে, বিশ্বের বড় বড় রাষ্ট্র ও তার শক্তিশালী কর্ণধারদের চক্ষু রাঙানিকে তোয়াক্কা না করে বঙ্গবন্ধু একটি স্বাধীন দেশ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হওয়ায় তাঁকে যে ষড়যন্ত্রকারীদের হাতে প্রাণ হারাতেই হবে—এটাই ছিল ইতিহাসের স্বাভাবিক শিক্ষা।

গণভবনের খাবার টেবিলে বসে বঙ্গবন্ধু একদিন তাঁর সহকর্মীদের উদ্দেশে বললাম যে, একের পর এক আইন করে, স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্ট করে কোনোভাবেই সাধারণ লোকের জন্যে করণীয় দায়িত্ব পালন করা সম্ভব হচ্ছে না—যে কারণে সাধারণ মানুষ তার সরকারকে দেশশাসনে ব্যর্থ সরকার বলেই বিবেচনা করতে শুরু করছে। এ অবস্থা চলতে দেয়া যেতে পারে না। সাধারণ মানুষের জন্যে করণীয় দায়িত্ব তাকে অবশ্যই পালন করতে হবে, যেহেতু তিনি নিজেই সাধারণ লোকের একজন এবং তাদেরই নেতা। বঙ্গবন্ধুর মুখে এ ধরনের কথা শোনার পর সেখানে উপস্থিত একজন মন্ত্রী অতিব উৎসাহের সাথে জানান, বঙ্গবন্ধুকে আরও ক্ষমতাবান হতে হবে। তাঁর কথা শুনে বঙ্গবন্ধু মুচকি হাসেন এবং বলেন যে, আল্লাহ্ তাকে যে ক্ষমতা দিয়েছেন, জনগণ যেভাবে তার কথায় ওঠেবসে, সমস্ত দেশবাসী যেভাবে তাঁর মুখের দিকে তাকিয়ে থাকে, তাতে করে নিজের জন্যে আর কি কোনো ক্ষমতার প্রয়োজন আছে? তবু বঙ্গবন্ধু কথা প্রসঙ্গে জানান, দেশের মানুষের মঙ্গলের জন্যে যদি কোনো নতুন পদ্ধতির প্রচলন করতে গিয়ে তাঁর আরও ক্ষমতাগ্রহণের প্রয়োজন দেখা দেয়, তবে সে কথা ভিন্ন। তখন অতিউৎসাহী মন্ত্রী বিগলিত হয়ে বঙ্গবন্ধুকে বলেন যে, কোনো পদ্ধতির কথাটা বড় নয়, আসল কথা হল, বঙ্গবন্ধুর হাতে একচ্ছত্র ক্ষমতা থাকলেই দেশের সাধারণ মানুষের মঙ্গলসাধন সম্ভব হবে। মন্ত্রীর কথা শোনার পর বঙ্গবন্ধু কিছু সময়ের জন্যে ভাত খাওয়া বন্ধ করে কিছু একটা চিন্তা করলেন।

সেদিনের এই অতিউৎসাহী মন্ত্রীটি ছিলেন হাবিবুর রহমান গং-এর একজন। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কথাবার্তার পর এই মন্ত্রী ধীরে ধীরে বিভিন্ন জনের কাছে প্রচার করা শুরু করেন যে, বঙ্গবন্ধু সব রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা নিজের হাতে কুক্ষিগত করতে চান এবং এই ক্ষমতা কুক্ষিগত করার আসল উদ্দেশ্যে হচ্ছে দেশের গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে চিরকালের জন্যে নিজের বা পারিবারিক শাসন কায়েম করা। এমনকি একথা প্রচার করতেও দ্বিধা করলেন না যে, বঙ্গবন্ধু যতদিন বেঁচে থাকবেন ততদিন তিনিই থাকবেন দেশের সর্বময় কর্তা এবং তিনি মারা গেলে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হবেন তাঁরই বড় ছেলে শেখ কামাল। এই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে বঙ্গবন্ধু তার কাজ শুরু করে দিয়েছেন। হাবিবুর রহমান গং এ গুজবকে খুব সফলভাবেই সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হল।


জাতির পিতা   বঙ্গবন্ধু   মুক্ত আকাশ   বাংলাদেশ  


মন্তব্য করুন


লিট ইনসাইড

কবিতা

প্রকাশ: ০২:০৩ পিএম, ২৩ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail




মন্তব্য করুন


লিট ইনসাইড

বিশ্বের সেরা এবং আকর্ষণীয় পাচ মসজিদ

প্রকাশ: ১১:০২ এএম, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

বিশ্বের এমন পাঁচটি মসজিদ সম্পর্কে জেনে নিন:


১. মসজিদুল হারাম, মক্কা, সৌদি আরব:

বিশ্বের সবচেয়ে বেশি মানুষ দেখতে যায়, এমন মসজিদের তালিকায় সবার প্রথমে আছে পবিত্র নগরী মক্কার মসজিদুল হারাম। প্রতিবছর প্রায় ৮০ লাখ মানুষ এই মসজিদে যান। এটিই বিশ্বের সবচেয়ে বড় মসজিদ। একসঙ্গে ১৫ লাখ মানুষ এখানে প্রবেশ করে ঘুরে দেখতে পারেন। মুসলমানদের কাছে সবচেয়ে পবিত্র তিন স্থানের একটি এই মসজিদুল হারাম। মুসলমানদের কিবলা পবিত্র কাবাশরিফ এখানেই অবস্থিত।

তবে যে কেউ চাইলেই মসজিদুল হারামে প্রবেশ করতে পারেন না। অমুসলিমদের জন্য মক্কা নগরীতে প্রবেশ পুরোপুরি নিষিদ্ধ।


২. শেখ জায়েদ মসজিদ, আবুধাবি, সংযুক্ত আরব আমিরাত:

২০০৭ সালে স্থাপিত এই মসজিদ পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মসজিদগুলোর একটি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ঝাড়বাতি ও সবচেয়ে বড় গালিচাও আছে এই মসজিদে।

আরব আমিরাতে বসবাসকারীদের বেশির ভাগই প্রবাসী, যাঁরা মূলত শ্রমজীবী হিসেবে বিভিন্ন দেশ থেকে সেখানে যান। এই বৈচিত্র্যময়তাই মসজিদটির নকশার মূল ভিত্তি। ব্রিটিশ, ইতালীয় ও আমিরাতি স্থপতিরা মিসর, মরক্কো, তুরস্ক, পাকিস্তানসহ বিশ্বের বিভিন্ন মুসলিম দেশের মসজিদের নকশা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে শেখ জায়েদ মসজিদের নকশা এঁকেছেন।

প্রতিবছর মসজিদটি দেখতে প্রচুর দর্শনার্থী আসেন। শুধু ২০১৭ সালেই এসেছেন প্রায় ৫৮ লাখ দর্শনার্থী। নামাজের সময় ছাড়া অন্য সময় অমুসলিম দর্শনার্থীরাও মসজিদ ঘুরে দেখতে পারেন। তবে শুক্রবার অমুসলিম দর্শনার্থীদের এই মসজিদে প্রবেশ নিষেধ।


৩. আয়া সোফিয়া, ইস্তাম্বুল, তুরস্ক:

ইউরোপের সবচেয়ে আকর্ষণীয় শহরগুলোর একটি তুরস্কের রাজধানী ইস্তাম্বুল। আর ইস্তাম্বুল বা গোটা ইউরোপের অন্যতম সুন্দর মসজিদ আয়া সোফিয়া। ৩৬০ খ্রিষ্ট-পূর্বাব্দে স্থাপিত এ স্থাপনা শুরুতে মসজিদ ছিল না। ১৪৬৩ সালে সুলতান মেহমেদ এটিকে মসজিদ হিসেবে স্বীকৃতি দেন।

১৯৩৪ সালে এটিকে জাদুঘরে রূপান্তরিত করে তৎকালীন তুরস্ক সরকার। কিন্তু ২০২০ সালে তুরস্কের রাষ্ট্রপতি রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান এটিকে আবার নামাজ আদায়ের জন্য মুসল্লিদের কাছে উন্মুক্ত করে দেন। ১৯৮৫ সালে আয়া সোফিয়াকে বিশ্ব ঐতিহ্যর স্বীকৃতি দেয় ইউনেসকো।


৪. আল–আকসা মসজিদ, পূর্ব জেরুজালেম, ইসরায়েল:

মুসলিম স্থাপত্যশৈলীর শুরুর দিককার অন্যতম নিদর্শন জেরুজালেমের আল–আকসা মসজিদ।

বলা হয়ে থাকে, খোলাফায়ে রাশিদিনের অন্যতম খলিফা হজরত উমর (রা.)–র শাসনামলে ৬৩৭ খ্রিষ্টাব্দে শুরু হয় মসজিদটির নির্মাণকাজ। তবে বর্তমানে আল-আকসা বলতে পুরো চত্বরটাকেই বোঝানো হয়। ‘হারাম আল শরিফ’ নামে পরিচিত এই চত্বরের চার দেয়ালের মধ্যে আছে কিবলি মসজিদ, কুব্বাতুস সাখরা (ডোম অব দ্য রক) ও বুরাক মসজিদ। মূল আল–আকসা বা কিবলি মসজিদ হলো ধূসর সীসার পাতে আচ্ছাদিত গম্বুজওয়ালা একটি স্থাপনা। তবে পর্যটকের কাছে আল–আকসা নামে বেশি প্রসিদ্ধ সোনালি গম্বুজের স্থাপনা কুব্বাতুস সাখরা।

জেরুজালেমের সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন এই মসজিদ ইউনেসকোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকায় উঠে আসে ১৯৮১ সালে। এখানে প্রায় চার লাখ মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারেন । তবে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে দখলকৃত পূর্ব জেরুজালেমে অবস্থিত আল-আকসা মসজিদ বন্ধ করে দিয়েছে ইসরায়েলি পুলিশ। কোনো মুসল্লিকে তারা মসজিদ প্রাঙ্গণে ঢুকতে দিচ্ছে না। পবিত্র স্থানটির দায়িত্বে থাকা ইসলামিক ওয়াক্‌ফ বিভাগ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।


৫. দ্বিতীয় হাসান মসজিদ, কাসাব্লাঙ্কা, মরক্কো:

আলজেরিয়ার জামা এল জাযের মসজিদের মিনার সবচেয়ে উঁচু, ৮৭০ ফুট। তারপরেই কাসাব্লাঙ্কার দ্বিতীয় হাসান মসজিদের মিনার, উচ্চতা ৬৮৯ ফুট। মরক্কোর বাদশাহ দ্বিতীয় হাসানের তত্ত্বাবধানে নির্মিত মসজিদটির নকশাকার ফরাসি স্থপতি মিশেল পিনসু।

আটলান্টিক মহাসাগরের একটি শৈলান্তরীপের মাথায় মসজিদটির অবস্থান। মেঝের একটা অংশ স্বচ্ছ কাচের বলে আটলান্টিকের নীল পানি দেখতে পান নামাজে যাওয়া মুসল্লিরা। দেয়ালে মার্বেলের চোখধাঁধানো কারুকাজ। ছাদ অপসারণযোগ্য বলে নামাজ পড়তে যাওয়া মুসল্লিরা রাতের আকাশও দেখতে পান।

দ্বিতীয় হাসান মসজিদের মিনার থেকে একটি লেজাররশ্মি মুসলমানদের কিবলা কাবাঘরের দিকে তাক করা। অনন্য স্থাপত্যশৈলীর জন্য জগৎ–খ্যাত এই মসজিদে একসঙ্গে ১ লাখ ৫ হাজার মুসল্লির নামাজ আদায় করার সুবিধা আছে।


মসজিদ   সেরা  


মন্তব্য করুন


লিট ইনসাইড

মুখের ঠিকানা

প্রকাশ: ১২:১৬ পিএম, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail




মন্তব্য করুন


লিট ইনসাইড

স্পর্শে তুমি

প্রকাশ: ০৪:৪৫ পিএম, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail




মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন