ইনসাইড গ্রাউন্ড

ড্র হলো চেলসি-লিভারপুল ম্যাচ

প্রকাশ: ০৯:২৮ এএম, ০৩ জানুয়ারী, ২০২২


Thumbnail ড্র হলো চেলসি-লিভারপুল ম্যাচ

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে চেলসি-লিভারপুল ম্যাচে কেউ জিতেনি। স্ট্যামফোর্ড ব্রিজে ৪ গোলের এই ম্যাচ ২-২ গোলে ড্র হয়েছে। 

শীর্ষস্থান অর্জন যেহেতু চেলসি কিংবা লিভারপুলের- দুই দলের কারোর পক্ষেই সম্ভব নয়, তবুও তাদের মধ্যে লড়াই রয়েছে দ্বিতীয় স্থানের। কিন্তু পয়েন্ট ভাগাভাগির ফলে চেলসিই রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে। লিভারপুল রয়েছে তৃতীয় স্থানে। যদিও চেলসির চেয়ে এক ম্যাচ কম খেলেছে লিভারপুল।

২১ ম্যাচে ৫৩ পয়েন্ট নিয়ে শীর্সে রয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি। সমান ম্যাচে ৪৩ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে চেলসি এবং ২০ ম্যাচে ৪২ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে লিভারপুল।

ম্যাচে প্রথমার্ধেই হয়ে যায় চারটি গোল। প্রথমে ২ গোলে এগিয়ে গিয়েছিল লিভারপুল। কিন্তু পরে সেই দুই গোল শোধ করে দেয় চেলসি। ৯ম মিনিটেই গোল করে সফরকারী লিভারপুলকে এগিয়ে দেন সাদিও মানে। এরপর ২৬ মিনিটে দ্বিতীয় গোল করেন মোহাম্মদ সালাহ।

ম্যাচের ৪২তম মিনিটে চেলসির হয়ে একটি গোল শোধ করে দেন মাতেও কোভাচিচ। প্রথমার্ধের একেবারে অন্তিম মুহূর্তে (৪৫+১ মিনিটে) দ্বিতীয় গোল শোধ করে চেলসিকে সমতায় ফেরান ক্রিশ্চিয়ান পুলিসিক।

রোমেলু লুকাকুকে স্কোয়াড থেকে বাদ দিয়েই একাদশ গঠন করেন চেলসি কোচ টমাস টুখেল। তবুও লিভারপুলের বিপক্ষে তাদের শুরুটা ছিল দারুণ। কিন্তু তা সত্ত্বেও প্রথম আধঘণ্টাটেই ২ গোলে পিছিয়ে পড়তে হয় তাদের। মাতেও কোভাচিচ শেষ পর্যন্ত চেলসি শিবিরে জীবন ফিরিয়ে আনেন। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের ফুটবলার পুলিসিক গোল করে চেলসিকে সমতায় ফেরান।

ম্যাচ শেষে ক্রিশ্চিয়ান পুলিসিক বলেন, ‘ম্যাচের প্রথমার্ধ ছিল সত্যিই দুর্দান্ত। ২ গোলে পিছিয়ে থাকার পরও আমরা ম্যাচে ফিরে এসেছি এবং ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পেরেছি, এটা অসাধারণ। অনুভূতি প্রকাশের মতো নয়। তবে জিততে পারলে আরও অনেক ভালো লাগতো।’

লিভারপুল এই ম্যাচ খেলতে এসেছে তাদের প্রধান কোচ ইয়ুর্গেন ক্লপকে ছাড়াই। শুধু তাই নয়, দলে ছিলেন না অ্যালিসন, রবার্তো ফিরমিনো এবং হোয়েল মাতিপ। কোভিড-১৯ টেস্টের পরও সন্দেহ থাকায় তাদেরকে বাদ দিয়েই স্ট্যামফোর্ড ব্রিজে খেলতে আসে অলরেডরা।

চেলসি   লিভারপুল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বিশ্বকাপ জিততে আমরা নিজেদের উজার করে দেব: বাবর আজম

প্রকাশ: ১১:৩৬ এএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

টি-২০ বিশ্বকাপের গত ৮ আসরের তিনটিতেই ফাইনাল খেলেছে পাকিস্তান। যার মধ্যে ২০০৯ সালে চ্যাম্পিয়ন হয় দলটি। সর্বশেষ টি-২০ বিশ্বকাপেও শিরোপার খুব কাছাকাছি থেকে খালি হাতে ফিরতে হয় দলটিকে। তবে এবার নিজেদের ঝুলিতে বিশ্বকাপ ট্রফি তুলতে মরিয়া পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম।

আগামী জুন থেকে শুরু হতে যাচ্ছে টি-২০ বিশ্বকাপ এর নবম আসর। ইতোমধ্যেই বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণাও করেছে দলটি। এই আসরের আগে পাকিস্তান দলের জন্য বড়সড় পুরস্কার ঘোষণা করেছে পিসিবি প্রধান মুহসীন নাকভি।

তিনি বলেছেন, পাকিস্তান চ্যাম্পিয়ন হতে পারলে প্রত্যেক খেলোয়াড়কে এক লাখ ডলার পুরস্কার দেবেন। যা পাকিস্তানের মূল্যমানে ২ কোটি ৭৮ লাখ রুপি।

বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হিসেবে আয়ারল্যান্ড ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ খেলার জন্য দেশ ছেড়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট দল। এর আগে এক সংবাদ সম্মেলনে পাকিস্তান অধিনায়ক বলেন, ‘দলের প্রতি আমার অগাধ বিশ্বাস আছে। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের কাঙ্ক্ষিত টি-২০ বিশ্বকাপের শিরোপা জিততে আমরা নিজেদের উজাড় করে দেব।’

পিসিবি চেয়ারম্যানের পুরস্কার ঘোষণা দলকে অনুপ্রাণিত করবে উল্লেখ করে বাবর বলেন, ‘পিসিবি চেয়ারম্যান আমাদের অবিশ্বাস্য সমর্থন জানাচ্ছেন। প্রত্যেক খেলোয়াড়কে সর্বস্ব দিয়ে খেলতে অনুপ্রাণিত করছেন তিনি। প্রত্যেক খেলোয়াড়ের জন্য এক লাখ ডলার পুরস্কারের প্রতিশ্রুতি আমাদের জেতার তাড়না আরও বাড়িয়ে দেবে।’

উল্লেখ্য, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-২০ সিরিজ খেলে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আরো চারটি ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান। ‘এ’গ্রুপে থাকা পাকিস্তান বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচ খেলবে ৬ জুন। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্র।


বাবর আজম   টি-২০   বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   পিসিবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই না করা দলের সাথে টাইগারদের প্রস্তুতি!

প্রকাশ: ০৯:০০ এএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

যে দলটি আসন্ন টে-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করতে পারেনি, সেই দলের বিপক্ষে প্রস্তুতি হিসেবে সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। শুধু তাই নয়, সেই কোয়ালিফাই না করা দলের সাথে ঘরের মাঠে জিততেই টাইগারদের ঝরছে ঘাম। আর এতে করে বোঝার বাকি থাকছে না যে কেমন হতে পারে টাইগারদের এবারের টি-২০ বিশ্বকাপ।

যে দলটা বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করতে পারেনি তাদের বিপক্ষে ঘাম ঝরানো মানে তো বিশ্বকাপের আগে অশনি সংকেত এটা গত রোববারের ম্যাচ দেখে বোঝাই যাচ্ছে। আর এই জিম্বাবুয়ে সিরিজ দিয়ে হয়তো শুরু হচ্ছে বাংলাদেশের বিশ্বকাপের আসল প্রস্তুতি।

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হিসেবে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে দুই ম্যাচ ইতোমধ্যেই মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে প্রথম ম্যাচে সফরকারীদের হেসেখেলেই হারিয়েছিল টাইগাররা। তবে দ্বিতীয় ম্যাচে এসে জয় তুলে নিতে রীতিমতো ঘাম ছুটেছে টাইগারদের। আর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টাইগারদের এমন পারফরম্যান্স দেখে হতাশ হয়েছেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। যার ফলস্বরূপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে কঠোর সমালোচনা।

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম দুই ম্যাচের দুটিতেই হানা দিয়েছে বৃষ্টি। তবে এই দুই ম্যাচে চমক বলতে কিছু ছিল না টাইগারদের পারফরম্যান্সে। সম্প্রতি সবচেয়ে বেশি আলোচনায় থাকা লিটন প্রথম ম্যাচে ব্যর্থ হলেও দ্বিতীয় ম্যাচে কিছু রান পেয়েছেন। তবুও যেন বেরোতে পারেননি সমালোচনা থেকে। কারণ স্ট্রাইক রেটের দিক থেকে পিছিয়ে ছিলেন বেশ। সেই সাথে দলের সেরা ব্যাটার আর অধিনায়ক যেভাবে ব্যাটিং করছেন এই সিরিজে তাতে বিশ্বকাপের আগে দুশ্চিন্তাতা আরও কয়েকগুণ বাড়াচ্ছে বিশ্বকাপের পূর্বে।

রোববার টসে জিতে আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় টাইগার অধিনায়ক শান্ত। এতে করে আগে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশকে ১৩৯ রানের লক্ষ্য দেয় জিম্বাবুয়ে। সহজ এই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই ব্যাট চালাতে থাকলেও ধুঁকতে থাকেন টাইগাররা। আগের ম্যাচে রান না পাওয়া লিটন কুমার দাসও রান পান। তাকে সঙ্গ দেন তানজিদ তামিম। দুজনের ব্যাটে ভর করে পাওয়ার প্লেতে ৪১ রান তুলতে পারে বাংলাদেশ।

তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি তামিম। ১৯ বলে ১৮ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। এরপর লিটনকে সঙ্গ দেন শান্ত। ইনিংস লম্বা করতে পারেননি দুজনের কেউই। ১৫ বলে ১৬ রান করে শান্ত আউট হলে, ২৫ বলে ২৩ রান করে তাকে সঙ্গ দেন লিটন।

তৃতীয় দফায় বৃষ্টির বাঁধা দিলে, ১০ মিনিট পর খেলা শুরু হয়। এরপর টাইগার শিবিরের হাল ধরেন তাওহীদ হৃদয় এবং জাকের আলী। তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি জাকের। ১২ বলে ১৩ রান করে এনগারাভার বলে বোল্ট আউট হন তিনি।

এরপর মাহমুদুল্লাহকে সঙ্গে নিয়ে দলকে জয়ের পথে এগিয়ে নেন হৃদয়। শেষ পর্যন্ত মাহমুদউল্লাহ ১৬ বলে ২৬ রান এবং হৃদয়ের ২৫ বলে ৩৭ রানের ইনিংসে ভর করে ৯ বল এবং ৬ উইকেট হাতে জয়ের বন্দরে পৌঁছায় টাইগাররা।

তবে এদিন বাংলাদেশ জয় পেলেও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এমন পারফরম্যান্সে হতাশা প্রকাশ করেছেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তারা বলছেন, ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এমন পরিস্থিতি হলে বিশ্বকাপের মঞ্চে কোন প্রত্যাশা রাখাটাই যেন বাড়াবাড়ি হয়ে যাবে।


বিশ্বকাপ   টে-টোয়েন্টি   বাংলাদেশ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বৃষ্টিবিঘ্নিত চতুর্থ টি-২০তেও ভারতের কাছে হারল বাংলাদেশ

প্রকাশ: ০৯:০২ পিএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের মাঠে ভারতের সাথে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। যার মধ্যে তিনটি ম্যাচে হেরে আগেই সিরিজ থেকে ছিটকে গেছে স্বাগতিক বাংলাদেশ। এমন পরিস্থিতিতে আজ চতুর্থ ম্যাচে সফরকারীদের মুখোমুখি হয়েছিল টাইগ্রেসরা। তবে বৃষ্টিবিঘ্নিত এই ম্যাচেও হেরেছে বাংলাদেশ।

এই ম্যাচে ভারতের দেওয়া ১২৫ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ১৪ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে মাত্র ৬৮ রান করে স্বাগতিকরা। ৫৬ রানের এই জয়ে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ৪-০তে এগিয়ে গেছে ভারত।

বৃষ্টি আইনে বাংলাদেশের জন্য লক্ষ্য নির্ধারিত হয় ১২৫ রান। শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে টাইগ্রেসরা। দিলারা-মুর্শিদা ওপেনিং জুটিতে দলকে ১৮ রান এনে দেন। অধিনায়ক নিগার সুলতানা ২ বলে ১ রান করে ফেরেন প্যাভিলিয়নে।

শেষ পর্যন্ত ৬৮ রানে থামে স্বাগতিকদের ইনিংস। বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ ২১ রান করেন দিলারা। এর আগে সোমবার (৬ মে) টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে ১৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১২২ রান করে ভারত। সর্বোচ্চ ৩৯ রান করেন অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর।

সাজানা ৮ রানে অপরাজিত থেকে মাঠ ছাড়েন। স্মৃতি মান্ধানা ও হেমালতা সমান ২২ রান করে আউট হন। ২৪ রান করেন রিচা ঘোষ। অবশ্য দিনের শুরুতে বোলিংয়ে নেমে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল দারুণ। দ্বিতীয় ওভারেই শেফালি ভার্মাকে ফেরান শরীফা।

পঞ্চম ওভারে রাবেয়ার বলে বোল্ড হয়ে ফেরেন মান্ধানা। ৫.৫ ওভারে নামে বৃষ্টি। এরপর ওভার কমে আবার খেলা শুরু হয়। বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ ২টি করে উইকেট নেন মারুফা আক্তার ও রাবেয়া খান। ১টি উইকেট নেন শরীফা খাতুন।


বাংলাদেশ   ভারত   নারী ক্রিকেট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

ডিপিএলে সাকিবের রেকর্ডের দিনে রাজার নতুন কীর্তি

প্রকাশ: ০৮:৫০ পিএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

চলছে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল)। যেখানে একের পর এক রেকর্ড গড়ছেন ক্রিকেটাররা। ঠিক তেমনই এক রেকর্ডের বন্যার ম্যাচে সাকিব আল হাসানের পাশাপাশি নতুন কীর্তি গড়েছেন রেজাউর রহমান রাজা।

সোমবার (৬ মে) ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) সুপার লিগের ম্যাচে ফতুল্লায় মুখোমুখি হয়েছিল শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও প্রাইম ব্যাংক। যেখানে প্রথম ইনিংসে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে ৪০০ উইকেটের মাইলফলক গড়েন সাকিব আল হাসান। রাজ্জাক ও মাশরাফীর পর তৃতীয় বাংলাদেশি হিসেবে এই কীর্তি গড়েন তিনি।

আর সাকিবের এমন নজিরের দিনে মাত্র ২৩ রানে ৮ উইকেট নিয়ে সেরা বোলিংয়ের রেকর্ড গড়েছেন রেজাউর রহমান রাজা।  লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে এটাই বাংলাদেশি কোনো বোলারের সেরা বোলিং ফিগার। অবশ্য ১৪ রান কম দিলে বিশ্বরেকর্ডও গড়ে ফেলতে পারতেন প্রাইম ব্যাংকের এই পেসার। লিস্ট এ-তে সেরা বোলিং ফিগারের রেকর্ডটি ভারতের শাহবাজ নাদিমের দখলে।

প্রাইম ব্যাংকের রাজার তোপে ২৭১ রান তাড়ায় স্রেফ ৭১ রানে গুটিয়ে যায় সাকিবের শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। তামিম-জাকিরদের জয় ১৯৯ রানের বড় ব্যবধানে। এদিন টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পায় প্রাইম ব্যাংক।

দলীয় ৫০ রানের মধ্যেই দুই ওপেনার শাহাদাত হোসেন দিপু ও তামিম ইকবালকে হারিয়ে কিছুটা বিপদেই পড়েছিল প্রাইম ব্যাংক। তবে এরপরই দলের হাল ধরেন অধিনায়ক জাকির হাসান ও মুশফিকুর রহিম। দুজনে মিলে ৩য় উইকেটে গড়েন ১৩৩ রানের জুটি। দুজনই অবশ্য অল্পের জন্য সেঞ্চুরি বঞ্চিত হয়েছেন।

সাকিবের বলে ক্যাচ আউট হওয়ার আগে ৯৫ বলে ৮৫ রান করেন জাকির। এছাড়া ৯৪ বলে ৭৮ রান করে সাজঘরে ফেরেন মুশফিক। শেষদিকে ১০ বলে ২২ রানের ক্যামিও খেলেন হাসান মাহমুদ। নির্ধারিত ৫০ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে প্রাইম ব্যাংকের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২৭০ রান।

১০ ওভার বল করে ৪২ রান খরচায় দুই উইকেট শিকার করেন সাকিব। এ ছাড়া দুটি করে উইকেট শিকার করেন শফিকুল ইসলাম, আরিফ আহমেদ ও তাইবুর রহমানও। দ্বিতীয় ইনিংসে শেখ জামালের দুই ওপেনার সাইফ হাসান ও সৈকত আলিকে ফিরিয়ে প্রাইম ব্যাংককে দারুণ শুরু এনে দেন হাসান মাহমুদ।

এরপর রাজত্ব শুরু করেন রাজা। আক্রমণে এসে প্রথম বলেই ফজলে মাহমুদ রাব্বিকে ফেরান তিনি। একই ওভারের শেষ বলে গোল্ডেন ডাক হয়ে ফেরেন সাকিব আল হাসান। পরের ওভারে এসে ফের দুই উইকেট তুলে নেন রাজা।

এবার প্রথম বলে ক্যাচ দেন নুরুল হাসান সোহান। এক বল পর তাইবুর রহমানকে বোল্ড করেন রাজা। পরে রিপন মন্ডলকে ফিরিয়ে নিজের ফাইফার পূর্ণ করেন রাজা। এরপর শেখ জামালের বাকি তিন ব্যাটারকেও সাজঘরে পাঠিয়েছেন এ পেসার।


সাকিব আল হাসান   ডিপিএল   ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ   রাজা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিল ভারত

প্রকাশ: ০৭:২৫ পিএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের মাঠে ভারতের সাথে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। যার মধ্যে আজ চতুর্থ ম্যাচে সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে মাঠে নেমেছে দুই দল। যেখানে বোলিংটা খুব একটা ভালো হয়নি বাংলাদেশ নারী দলের।

বৃষ্টি বিঘ্নিত ম্যাচে দুই হাতে রান বিলিয়েছেন স্বাগতিক বোলাররা। ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ গড়েছে ভারত নারী দল। ফলে ব্যাটারদের জন্য কাজটা কঠিন হয়ে গেছে।

সোমবার সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে বৃষ্টি আইনে নির্ধারিত ১৪ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১২২ রান করে ভারত। বৃষ্টি আইনে বাংলাদেশের জন্য লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত হয়েছে ১২৫ রানের।

এদিন আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি ভারতের। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই সাজঘরে ফেরেন শেফালি ভার্মা। ২ রান করা এই ওপেনার শরিফা খাতুনের বলে রিতু মনির হাতে ক্যাচ দিয়েছেন। তবে তিনে নেমে রানের চাকা সচল রাখেন হেমলতা। তার ব্যাট থেকে এসেছে ১৪ বলে ২২ রান।

আরেক ওপেনার স্মৃতি মান্দানাও দারুণ শুরু করেছিলেন। তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি। ১৮ বলে করেছেন ২২ রান। এরপর মিডল অর্ডার ব্যাটাররাও দ্রুত রান তোলেছেন। কারণ ৫ ওভার ৫ বলে খেলা শেষে ম্যাচে হানা দেয় বৃষ্টি। ঘণ্টা খানেক ম্যাচ বন্ধ ছিল। তাতে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমে আসে। 

১৪ ওভারের ম্যাচ হওয়ায় আক্রমণাত্মক খেলার চেষ্টা করেছেন ব্যাটাররা। তাতে সফলও হয়েছেন। বিশেশ করে হারমানপ্রীত। অধিনায়ক ২৬ বলে করেছেন ৩৯ রান। শেষদিকে রিকা ঘোষ করেছেন ১৫ বলে ২৬ রান।


বাংলাদেশ   ভারত   নারী ক্রিকেট  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন