ইনসাইড বাংলাদেশ

যেভাবে তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণা

প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ১৭ জানুয়ারী, ২০২২


Thumbnail যেভাবে তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণা

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২৭ জুন বাংলাদেশি নাগরিকের গুম হওয়ার একটি তথ্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে দিয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই তালিকাটি হস্তান্তর করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পুলিশ বিভাগকে দেয় যে, এই নিখোঁজ তালিকায় যাদের নাম আছে তারা সত্যি সত্যি নিখোঁজ হয়েছে কিনা, কার কি অবস্থা, সে সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে প্রদানের জন্য। সেই আলোকে পুলিশ এই তালিকা অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট থানাগুলোকে নির্দেশনা দেয় যে, এদের ব্যাপারে হালনাগাদ তথ্য সংগ্রহ করার জন্য। হালনাগাদ তথ্য সংগ্রহ করতে পুলিশ ঠিকানা অনুযায়ী কথিত নিখোঁজ হওয়া ব্যক্তিদের বাড়িতে যায় এবং তাদেরকে বিভিন্ন বিষয়ে জিজ্ঞাসা করে। যাই জিজ্ঞাসা করা হোক না কেন সে ব্যাপারে তাদের বিবরণে লিপিবদ্ধ করে এবং তাদেরকে স্বাক্ষর করতে বলে।

এই ঘটনাটি নিয়ে দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি দৈনিক খবর প্রকাশ করে যে, গুম হওয়া ব্যক্তিদের বাসায় গিয়ে পুলিশ জোর করছে এবং সাদা কাগজে সই নিচ্ছে। আসলে ব্যাপারটি সম্পূর্ণ অসত্য। সাদা কাগজে সই নেওয়া হয়নি। ওই বাড়িতে গিয়ে পুলিশ প্রথমেই জানতে চেয়েছে যে, ওই ব্যক্তি আসলেই গুম হয়েছে কিনা, কতদিন ধরে নিখোঁজ রয়েছে, সর্বশেষ তাদের কার সাথে দেখা হয়েছিল ইত্যাদি তথ্য এবং থানায় তারা জিডি করেছে কিনা, কার সঙ্গে যোগাযোগ করেছে ইত্যাদি। যখন পুলিশ পুরো বিষয়টিকে লিপিবদ্ধ করলো, করার পর তাদেরকে সেটি পড়তে দিয়ে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। এটিকে একটি শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যম প্রচার করছে যে, গুম হওয়া ব্যক্তিদের বাড়িতে গিয়ে জোরপূর্বক সাদা কাগজে তাদের স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে এবং তাদেরকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করা হচ্ছে৷ এই পত্রিকার প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হবার সাথে সাথে ২৪ ঘণ্টার কম সময়ের মধ্যেই মায়ের ডাক এবং আইন সালিশ কেন্দ্র এ নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে। বিবৃতি দিয়ে তারা জানিয়েছে যে, গুম হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারকে হয়রানি করা হচ্ছে, চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছে। সেই দুইটি এনজিওর বক্তব্যের সূত্র ধরেই আবার পরদিনই জাতীয় প্রেসক্লাবে মায়ের ডাকের উদ্যোগে রাজনৈতিক আবরণে একটি সমাবেশ হয়েছে। সেই সমাবেশে মাহমুদুর রহমান মান্না, আসিফ নজরুলের মতো সরকারবিরোধী লোকজন উপস্থিত থেকে এ নিয়ে বেশ বক্তব্য রেখেছেন।

এই বক্তব্যের পরপরই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিত মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (যেটি আগে থেকেই বর্তমান সরকারবিরোধী হিসেবে পরিচিত এবং যুদ্ধাপরাধীদের সহায়তা জানানোর জন্য বিতর্কিত এবং সমালোচিত) প্রতিবেদনে দাবি করেছে যে, বাংলাদেশে যে গুমের ঘটনাগুলো সরকার তদন্ত তো করছেইনা, বরং সরকার এটার আত্মপক্ষ সমর্থনের বিভিন্ন পথ খুঁজছে। এই হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদনের সুপারিশমালায় দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে জাতিসংঘ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, কানাডাসহ বেশকিছু দেশের প্রতি। সেই সমস্ত সুপারিশগুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, সুস্পষ্টভাবে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করার কথা বলা হয়েছে এবং বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট একটি অবস্থান গ্রহণ করা হয়েছে এই সুপারিশগুলোতে। জাতিসংঘ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা কানাডা এখন হয়তো এই প্রতিবেদনগুলো নিয়ে কাজ করবে।

পাঠক লক্ষ্য করুন যে কিভাবে একটি ঘটনাকে অপপ্রচারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। যে তালিকাটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিভিন্ন থানায় দিয়েছিল সে তালিকা অনুযায়ী গুম হওয়া ব্যক্তিদের তথ্য হালনাগাদ করা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি দায়িত্ব। এই দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যখন বাড়িগুলোতে যাচ্ছিলো তখন সেটাকে হয়রানি, চাপ প্রয়োগ হিসেবে দেখানো হলো এবং সেটি কোন রকম যাচাই-বাছাই ছাড়াই আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের বিষয়বস্তু হলো। ঠিক এটি একটি ঘটনা এবং ঠিক এভাবেই বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচার সারাদেশে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে এবং দেশের শীর্ষস্থানীয় দুটি দৈনিক পত্রিকা এই অপপ্রচারের মূল সূত্র হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। আমরা যদি সবগুলো ঘটনা বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখবো যে, একই চেইনে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত অপপ্রচার করা হচ্ছে যার উৎসভূমি বাংলাদেশই।

যুক্তরাষ্ট্র  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

মেট্রোরেলে ভ্যাট এনবিআরের ভুল সিদ্ধান্ত: কাদের

প্রকাশ: ০২:০০ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

সড়ক পরিবহন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের এনবিআর জনপ্রিয় পরিবহন মেট্রোরেলে হঠাৎ করে ১৫ শতাংশ ভ্যাটের ঘোষণা দিল। বিষয়টি আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছি। এনবিআরের সিদ্ধান্ত ভুল। এতে করে মেট্রোরেলের সুনাম নষ্ট হয়। প্রধানমন্ত্রী এটি পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছেন।

রোববার (১৯ মে) রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড আয়োজিত ঢাকা মেট্রোরেলের ব্রান্ডিং সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের মেট্টোরেল অনেক সুন্দর, শব্দদূষণ নেই। মেট্টোরেল আমাদের সম্পদ। ২০৩০ সালে আমাদের টার্গেট ছিল ৬টি এম আর টি লাইনের যে কাজ শেষ হবে। 

সড়ক পরিবহন মহাসড়ক বিভাগের সচিব বি এম আমিনুল্লাহ নূরীর সভাপতিত্বে এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, সড়ক পরিবহন সেতু মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এন সিদ্দিক, জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি জাইকা বাংলাদেশে প্রতিনিধি ইচিগুচি তোমোহোদি।


মেট্রোরেল   ভ্যাট   এনবিআর   ওবায়দুল কাদের  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

মধ্যরাত থেকে মাছ শিকারে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশ: ০১:৫৪ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

সাগরে মাছের উৎপাদন ও প্রজনন বাড়াতে ইলিশসহ সব ধরনের মাছ শিকারে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞা পালনে ইতোমধ্যে কুয়াকাটা উপকূল এলাকাসহ মৎস্য বন্দর আলিপুর-মহিপুরের জেলেরা প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন।

সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ঘোষিত ৬৫ দিনের সমুদ্রে নিষেধাজ্ঞা শুরু হচ্ছে রোববার রাত ১২টায়। এই নিষেধাজ্ঞা চলমান থাকবে রোববার (২৩ জুলাই) রাত ১২টা পর্যন্ত।

বঙ্গোপসাগর তৎসংলগ্ন সমুদ্রে মাছ শিকারের নিষেধাজ্ঞা শুরু হওয়াতে জেলেরা পড়বেন অস্তিত্ব সংকটে। একদিকে বছরে দুই বার নিষেধাজ্ঞা। অপরদিকে এই বছর ভরা মৌসুমে সাগরে মাছের আকাল পড়েছে। ঋণের বোঝা এবং ধার-দেনায় জর্জরিত হয়ে জেলেরা রয়েছে চরম বিপাকে। এদিকে দীর্ঘদিন কর্মহীন সময় পার করবেন তারা। তবে সরকার এই ৬৫ দিনের অবরোধের জন্য জেলে প্রতি ৫৬ কেজি করে চাল বরাদ্দ করেছে।

সমুদ্রে বর্তমানে ইলিশসহ অন্যান্য সামুদ্রিক মাছের প্রজননকাল হওয়ায় বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন নদীর মোহনায় এ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এই সময়ে দেশের সামুদ্রিক জলসীমানায় সব ধরনের মৎস্য শিকার, পরিবহন ও সংরক্ষণ নিষিদ্ধ ঘোষণায় প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

উপকূলীয় জেলেরা জানান, সরকার ঘোষিত ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞায় সমুদ্রে মাছ শিকার করা যাবে না। এতে মাছের প্রজনন ক্ষেত্র সুরক্ষিত থাকলেও উপকূলে এই পেশার সঙ্গে জড়িত অর্ধ লক্ষাধিক মানুষের কর্মসংস্থান বন্ধ থাকবে দীর্ঘ দুই মাস।

অনেক জেলে অভিযোগ করে বলেন, অবরোধকালীন সময়ে প্রতিবছর ভারতীয় জেলেরা বাংলাদেশের জলসীমানায় মাছ ধরলেও কোনো ভূমিকা দেখা যায় না প্রশাসনের। তা না হলে আমাদের জালে চাহিদানুযায়ী মাছ ধরা পড়ত। তারা আরও দাবি করে বলেন, সরকার দু'বছরের স্থলে বছরে একবারসহ ভারতের সময়সীমার সঙ্গে যেনো নিষেধাজ্ঞা (অবরোধ) দেওয়া হয়।

উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, জেলেদের দাবি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পেশ করা হচ্ছে। এ ছাড়াও জেলেদের ঋণসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির পরিকল্পনাও চলছে।


মাছ শিকার   নিষেধাজ্ঞা   মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

উত্তরা-টঙ্গী পর্যন্ত মেট্রোরেলের আরও ৫ স্টেশন

প্রকাশ: ০১:৪৫ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

উত্তরার দিয়াবাড়ি থেকে টঙ্গী পর্যন্ত বর্ধিত এমআরটি লাইন-৬ এর উত্তরা উত্তর স্টেশনের পরে আরও ৫ টি স্টেশন হবে জানিয়েছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন সিদ্দক।

রেববার (১৯ মে) রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে ডিএমটিসিএল আয়োজিত ঢাকা মেট্রোরেলের ব্র্যান্ডিং সেমিনারে তিনি কথা বলেন।

মেট্রোরেলের এমআরটি লাইন- রুটটি বর্তমানে মতিঝিল থেকে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত সম্প্রসারণের কাজ চলছে। এখন মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে টঙ্গী রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত কাজ সম্প্রসারণের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। 

রুটের কাজ শেষ হলে মেট্রোরেল অতিরিক্ত লাখ যাত্রী পরিবহন করতে পারবে বলে উল্লেখ করেন এম এন সিদ্দিক।

উত্তরা উত্তর থেকে টঙ্গী রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত রুটের দৈর্ঘ্য হবে . কিলোমিটার। রুটে নতুন স্টেশন হবে। এগুলো হলো দিয়াবাড়ী বাজার, সোনারগাঁও জনপদ রোড পূর্ব, পশ্চিম, টঙ্গী বাজার, টঙ্গী রেলওয়ে স্টেশন।

সেমিনার উপস্থিত ছিলেন সড়ক পরিবহন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সড়ক পরিবহন মহাসড়ক বিভাগের সচিব বি এম আমিন উল্লাহ নুরী, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইয়ামা কিমিনোরি প্রমুখ।


মেট্রোরেল   স্টেশন   টঙ্গী   উত্তরা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সিরাজগঞ্জ শতভাগ ফেল করা ৪ মাদ্রাসাকে শোকজ

প্রকাশ: ০১:২৪ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

শনিবার (১৮ মে') উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা একেএম শামছুল হক এসব মাদ্রাসার সুপারদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেন।

 

নোটিশে বলা হয়, সংশ্লিষ্ট মাদ্রাসার সুপারকে ২৬ মে দুপুর ২টায় শিক্ষা অফিসে সশরীরে উপস্থিত হয়ে এ বছর দাখিল পরীক্ষায় তার প্রতিষ্ঠানের কোনো শিক্ষার্থী কেন পাস করেনি তার লিখিত ব্যাখ্যা প্রদানের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

 

মাদ্রাসাগুলো হলো, বগুড়া দাখিল মাদ্রাসা, এলংজানী দাখিল মাদ্রাসা, হাজী আহমেদ আলী দাখিল মাদ্রাসা ও বড় কোয়ালিবেড় দাখিল মাদ্রাসা।

 

এ বছর বগুড়া দাখিল মাদ্রাসা থেকে ১৫ জন, এলংজানী মাদ্রাসা থেকে ১২ জন, হাজী আহমেদ আলী মাদ্রাসা থেকে ১৪ জন এবং বড় কোয়ালিবেড় মাদ্রাসা থেকে ১২ জন দাখিল পরীক্ষায় অংশ নেয়। কিন্তু এদের কেউই পরীক্ষায় পাশ করতে পারেনি।

 

উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা একেএম শামছুল হক জানান, উল্লিখিত মাদ্রাসার সুপারগণ সন্তোষজনক ব্যাখ্যা দিতে ব্যর্থ হলে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রতিবেদন পাঠানো হবে।

এদিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাওয়া মাদ্রাসার সুপারদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা জানান, ‘প্রত্যন্ত অঞ্চলে তাদের মাদ্রাসার অবস্থান। এসব এলাকার ছাত্র-ছাত্রীদের অনেক চেষ্টা করেও শ্রেণিকক্ষে আনা যায় না। অনেক শিক্ষার্থীই মাদ্রাসায় আসে না। লেখাপড়ার প্রতি শিক্ষার্থীদের কোনো আগ্রহ নেই। ফলে পরীক্ষার ফলাফলে এমন বিপর্যয় হয়েছে।'


মাদ্রাসা   শতভাগ ফেল   এসএসসি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সৌদিতে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু

প্রকাশ: ০১:১৮ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

সৌদি আরবে হজ করতে যাওয়া আরও এক বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। শনিবারে মৃত্যুবরণ করা ওই হজযাত্রীর নাম- মো. মোস্তফা, বয়স ৮৯ বছর। 

রোববার (১৯ মে) হজ পোর্টালে আইটি হেল্প ডেস্কের প্রতিদিনের বুলেটিন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

এর আগে মো. আসাদুজ্জামান নামে এক হজযাত্রী মারা যান। গত ১৫ মে মদিনায় তার মৃত্যু হয়। এটি এবার হজে যাওয়া প্রথম কোনো বাংলাদেশির মৃত্যু। আসাদুজ্জামানের বাড়ি নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার ৭ নম্বর মাসকা ইউনিয়নের সাতাশী গ্রামে।

হজ পালনের জন্য বাংলাদেশ থেকে এ পর্যন্ত সৌদি আরব পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৭৬০ জন। এদের মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় গেছেন ৩ হাজার ৭৪৭ জন, বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় গেছেন ২৫ হাজার ১৩ জন। মোট ৭২টি ফ্লাইটে তারা সৌদি আরব পৌঁছান। এর মধ্যে বাংলাদেশ বিমান ২৮টি, সৌদি এয়ারলাইন্স ২৬টি এবং ফ্লাইনাস এয়ারলাইন্স ২০টি ফ্লাইট পরিচালনা করেছে।


সৌদি আরব   বাংলাদেশ   হজযাত্রী   মৃত্যু  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন