ইনসাইড গ্রাউন্ড

নতুন কোচের সাথে আড্ডায় মশগুল হলেন জামাল ভূঁইয়া

প্রকাশ: ০৮:১৪ পিএম, ২৫ জানুয়ারী, ২০২২


Thumbnail নতুন কোচের সাথে আড্ডায় মশগুল হলেন জামাল ভূঁইয়া

আবাহনী ও উত্তর বারিধারা ক্লাবের পর জাতীয় ফুটবল দলের নতুন স্প্যানিশ কোচ হ্যাভিয়ের ফার্নান্দেজ ক্যাবরেরা এবার গিয়েছিলেন সাইফ স্পোর্টিং ক্লাবে। এই ক্লাবেই আছেন ফার্নান্দেজের সবচেয়ে বড় অস্ত্র, অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া। ফার্নান্দেজের ক্লাব পরিদর্শনে আবার সাক্ষাত হলো নতুন কোচ ও অধিনায়কের।

আজ (মঙ্গলবার) ক্যাবরেরা ক্লাব পরিদর্শনে যান। সেখানে কোচ ও অধিনায়কের আলাপ হয়েছে দীর্ঘ সময়। যে আলাপে ছিল ক্লাব এবং জাতীয় দলের বিষয়। জামাল ভূঁইয়াই জাতীয় দলের নতুন কোচের সামনে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন তার ক্লাব সতীর্থদের।

এক এক করে তিন ক্লাব পরিদর্শন করেছেন কোচ। কেমন দেখলেন তিন ক্লাব? এমন প্রশ্নের জবাবে নতুন কোচ বলেছেন, ‘সাইফ এসসির অনুশীলনে আসতে পেরে আমি আনন্দিত। দেখলাম যে সাইফ ক্লাবটি খুবই গোছালো এবং অবকাঠামো দিক দিয়েও উন্নত। ক্লাবটির টেকনিক্যাল টিমও ভালো। অনুশীলন দেখলাম। খেলোয়াড়রা বেশ ভালোই অনুশীলন করছে এবং তারা খুবই পরিশ্রমী।’

অধিনায়ক জামালের সঙ্গে আলাপ প্রসঙ্গে স্প্যানিশ কোচ বলেছেন, ‘সে খুব ভালো খেলোয়াড়। সাইফ স্পোর্টিংয়ের প্রাণভোমরা। সামনে জাতীয় দলের পারফরম্যান্স উন্নত করতে জামালকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে। খেলোয়াড়দের দেখে আমি মুগ্ধ। বিশেষ করে তাদের টেকনিক্যাল সক্ষমতা। আশাকরি এসবের ভেতর দিয়ে ভালো একটা জাতীয় দল গড়তে পারবো।’

নতুন কোচ আরো বলেছেন, ‘যে কোন দলের জন্যই অধিনায়ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সে মূলত টেকনিক্যাল স্টাফ এবং প্লেয়ারদের মধ্যে সংযোগ সিঁড়ি হিসেবে কাজ করে থাকে। সে দলে এবং খেলোয়াড়দের মধ্যে উৎসাহ যোগানোর কাজটি করে। এ ধরনের গুণাবলী অধিনায়কই আমি প্রত্যাশা করি।’

কোচের সঙ্গে এটাই কী প্রথম দেখা কিনা সেই প্রশ্নে অধিনায়ক জামাল বললেন, ‘কোচের সঙ্গে আমার আগেও দেখা হয়েছে, কথা হয়েছে। সে কী চায়, কিভাবে কোচিং করাবে তা শুনেছি। কী চায়, সেটা বোঝার চেষ্টা করেছি। ওর ভিশন কী এবং সামনে ও কিভাবে কাজ করবে সেসব নিয়েই মূলত কথা হয়েছে।’

জেমি ছিলেন ইংলিশ, ক্যাবরেরা স্প্যানিশ। নতুন কোচের সঙ্গে কাজ করতে কোনো ধরনের অসুবিধা হবে না বলে মনে করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক, ‘স্প্যানিশ কোচরা ইংলিশদের চেয়ে কিছুটা ব্যতিক্রম হয়ে থাকেন। ওরা পায়ে বেশিক্ষণ বল রাখতে চায়। বল পজিশন নিজেদের অধীনে রেখে খেলতে চায়। বল পজিশন এবং গোল স্কোরিংটাই মূল কথা। কারণ আমরা কম গোল করি।’

সাইফ এসসি ক্লাব নিয়ে কি বলেছে? ‘আসলে কোচ দেখেছেন আমরা কিভাবে অনুশীলন করি এবং কোন স্টাইলে খেলি মূলত সে সবই। ক্যাবরেরার সঙ্গে এখনো আমরা মাঠের অনুশীলন শুরু করিনি। ও স্প্যানিশ। অস্কার কিংবা লেমসের মতোই। ও নিজস্ব স্টাইল প্রতিস্থাপনের চেষ্টা করবে। আমরা ওর সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছি’ -বলছিলেন জামাল ভূঁইয়া।


জামাল ভূঁইয়া  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

রান তাড়ায় জিম্বাবুয়ের উড়ন্ত শুরু, সাকিবের ব্রেকথ্রু

প্রকাশ: ১২:১০ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যেখানে প্রথম চার ম্যাচে ইতোমধ্যেই জয় তুলে নিয়েছে টাইগাররা। সিরিজের শেষ টি-২০তে আজ মুখোমুখি হয়েছে দুই দল। যেখানে আগে ব্যাট করে ১৫৭ রানের লড়াকু সংগ্রহ পেয়েছে বাংলাদেশ। আর হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর লক্ষ্যে টাইগারদের দেওয়া লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ভালো শুরু পেয়েছে সফরকারীরা।

মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৫ ওভারে এক উইকেটে ৩৯ রান সংগ্রহ করেছে জিম্বাবুয়ে। জিম্বাবুয়ের হয়ে রান তাড়া করতে নেমে দলকে দারুণ সূচনা এনে দিয়েছেন ব্রায়ান বেনেট ও তাদিওয়ানশে মারুমানি। যেখানে ব্যাট হাতে দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বেনেট। তিনি একাই করেছেন ৩৬ রান। মারুমানির ব্যাট থেকে ১ রান এসেছে।

শুরু থেকেই ভালোভাবেই এগোচ্ছিল সফরকারীরা। তবে পঞ্চম ওভারের শুরুতেই এই জুটিতে আঘাত হানেন দেশসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। মারুমানিকে স্টাম্পিংয়ের ফাঁদে ফেলে ফেরান তিনি। বর্তমানে ক্রিজে রয়েছেন ব্রায়ান বেনেট ও সিকান্দার রাজা।

এর আগে আজ টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। বল হাতে শুরুটা আশাব্যঞ্জক ছিল তার দলের। প্রথম ১৫ রানের মাঝেই ৩ উইকেট শিকার করে সফরকারীরা।

আগের ম্যাচে শতোর্ধ্ব রানের জুটি উপহার দিলেও আজ দুই অঙ্কের ঘরে যাওয়ার আগেই সাজঘরে ফেরেন দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও সৌম্য সরকার। তামিম ২ ও সৌম্য ৭ রান করেন। তাওহীদ হৃদয়ও ১ রানে আউট হলে চাপে পড়ে স্বাগতিকরা।

শুরুতেই তিন উইকেট হারানোর পর দলের হাল ধরেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। দুজনের ৬৯ রানের জুটিতে ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ। তবে ৩৬ রানে শান্ত ফেরার পর আবার ধাক্কা খায় টাইগাররা।

সাজঘরে ফেরার আগে ২১ রান করেন সাকিব। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মাঝে একপ্রান্ত আগলে রেখে অনবদ্য হাফসেঞ্চুরি পূরণ করেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ৩৬ বলে মাইলফলকে পৌঁছান তিনি। ৫৪ রানে তিনি আউট হন।

শেষদিকে জাকের আলির অপরাজিত ২৩ রানের ক্যামিওতে বাংলাদেশের লড়াকু পুঁজি নিশ্চিত হয়। জিম্বাবুয়ের হয়ে মুজারাবানি ও বেনেট দুটি এবং ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও লুক জঙ্গে একটি করে উইকেট নেন।


বাংলাদেশ   জিম্বাবুয়ে   টি-২০ সিরিজ   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

শেষ টি-২০তে বাংলাদেশের লড়াকু সংগ্রহ

প্রকাশ: ১১:৩৪ এএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

পাঁচ ম্যাচ সিরিজের শেষ টি-২০তে আজ জিম্বাবুয়ের মুখোমুখি হয়েছে স্বাগতিক বাংলাদেশ। সফরকারীদের হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ফিফটিতে লড়াকু সংগ্রহ পেয়েছে টাইগাররা।

মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নির্ধারিত ২০ ওভারে ছয় উইকেটে ১৫৭ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ।

রোববার টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। বল হাতে শুরুটা আশাব্যঞ্জক ছিল তার দলের। প্রথম ১৫ রানের মাঝেই ৩ উইকেট শিকার করে সফরকারীরা।

আগের ম্যাচে শতোর্ধ্ব রানের জুটি উপহার দিলেও আজ দুই অঙ্কের ঘরে যাওয়ার আগেই সাজঘরে ফেরেন দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও সৌম্য সরকার। তামিম ২ ও সৌম্য ৭ রান করেন। তাওহীদ হৃদয়ও ১ রানে আউট হলে চাপে পড়ে স্বাগতিকরা।

শুরুতেই তিন উইকেট হারানোর পর দলের হাল ধরেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। দুজনের ৬৯ রানের জুটিতে ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ। তবে ৩৬ রানে শান্ত ফেরার পর আবার ধাক্কা খায় টাইগাররা।

সাজঘরে ফেরার আগে ২১ রান করেন সাকিব। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মাঝে একপ্রান্ত আগলে রেখে অনবদ্য হাফসেঞ্চুরি পূরণ করেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ৩৬ বলে মাইলফলকে পৌঁছান তিনি। ৫৪ রানে তিনি আউট হন।

শেষদিকে জাকের আলির অপরাজিত ২৩ রানের ক্যামিওতে বাংলাদেশের লড়াকু পুঁজি নিশ্চিত হয়। জিম্বাবুয়ের হয়ে মুজারাবানি ও বেনেট দুটি এবং ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও লুক জঙ্গে একটি করে উইকেট নেন।


বাংলাদেশ   জিম্বাবুয়ে   টি-২০ সিরিজ   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

আইপিএলে এবার সবার আগে প্লে-অফে কলকাতা

প্রকাশ: ১১:১৬ এএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে শুরু হয়েছিল ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের এবারের আসর। যেখানে শুরু থেকেই প্রতিনিয়ত প্রতিটি দলের সাথে প্রতিপক্ষ দলের চলেছে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। যা এখনও চলমান রয়েছে।

তবে আইপিএলের এবারের আসর প্রায় শেষ পর্যায়ে চলে এসেছে। ইতোমধ্যেই মাঠে গড়িয়েছে ৬০টি ম্যাচ। আর এই ৬০তম ম্যাচে শনিবার ঘরের মাঠ ইডেন গার্ডেন্সে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের বিপক্ষে জয় তুলে নিয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। এর মধ্য দিয়ে প্রথম দল হিসেবে শ্রেয়াস আইয়াররা আইপিএলের প্লে–অফ নিশ্চিত করে ফেলেছে।

এদিন বৃষ্টির কারণে ম্যাচ নেমে আসে ১৬ ওভারে, আগে ব্যাট করতে নেমে নাইটরা ৭ উইকেটে ১৫৭ রান তোলে। জবাবে ৮ উইকেটে ১৩৯ তুলতে সক্ষম হয় হার্দিক পান্ডিয়ার মুম্বাই। ফলে ১৮ রানের জয়ে কলকাতা টেবিলের শীর্ষস্থান পাকাপোক্ত করল।

ওয়াংখেড়েতে হারের বদলা এদিন নিতে পারলেন না রোহিত শর্মারা। বৃষ্টি থেমে ম্যাচ শুরু হতেই নির্ধারিত সময়ের এক ঘণ্টারও বেশি শেষ হয়ে যায়। ফলে ম্যাচের গণ্ডি কমিয়ে আনে কর্তৃপক্ষ। বৃষ্টি ভেজা রাতে টস জিতে বোলিং নিতে দু’বার ভাবেননি হার্দিক, কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেটি আর কাজে আসেনি।

শুরুতে ব্যাট করতে নেমে স্বাগতিকরা ১০ রানের মধ্যেই দুই ওপেনার ফিল সল্ট ও সুনীল নারিনকে হারিয়ে চাপে পড়ে যায়। তবে এরপর ক্রিজে আসা ভেঙ্কটেশ আইয়ার, নীতিশ রানারা রানের গতি সচল রাখেন কলকাতার। ভেঙ্কটেশ ২১ বলে ৪২ এবং রানা ২৩ বলে ৩৩ রান করেন। এ ছাড়া ঝোড়ো ক্যামিও ইনিংস খেলেছেন আন্দ্রে রাসেল (১৪ বলে ২৪), রিঙ্কু সিং (১২ বলে ২০) ও রামানদ্বিপ সিং (৮ বলে ১৭)। আর তাতেই নাইটরা লড়াইয়ের পুঁজি পেয়ে যায়।

যদিও সেই রান কঠিন করে তোলেন লক্ষ্য তাড়ায় নামা মুম্বাইয়ের দুই ওপেনার রোহিত ও ইষাণ কিষান। দুজন মিলে প্রথম পাঁচ ওভারেই উইকেট না হারিয়ে ৫৯ রান তুলে ফেলেন। তবে এরপরই মুম্বাইয়ের হোঁচট খাওয়া শুরু। কলকাতার স্পিনারদের সামনে তারা খেই হারাতে থাকে। নারিনের বলে ২০ বলে ৪০ রান করা ঈষান বিদায় নেওয়ার পর, বরুণ চক্রবর্তী ফেরান রোহিতকে (২৪ বলে ১৯)।

এরপর আক্রমণ শুরু পেসারদের। যদিও তারা ছিলেন খরুচে, দলটির চার পেসার মিলে ৪ উইকেট তুলে নিয়ে ৯ ওভারে দেন ৯৫ রান। কলকাতার হয়ে লাগামটা ধরে রাখেন মূলত দুই স্পিনার। নারিন–বরুণ মিলে ৭ ওভারে মাত্র ৩৮ রান খরচ করেন, তুলে নেন ৩ উইকেট। মুম্বাইয়ের ব্যাটিংয়ের বড় ভরসা সূর্যকুমার যাদব (১৪ বলে ১১) ব্যর্থ হয়েছেন এদিন, ফলে দলও মুখ থুবড়ে পড়েছে। তাদের হয়ে হারের ব্যবধান কমান তিলক বার্মা (১৭ বলে ৩২) ও নামান ধির (৬ বলে ১৭)। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ওভারে তারা ১৩৯ তোলে। কলকাতার হয়ে ৪ ওভারে ১৭ রানে ২ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা বরুণ।

এই জয়ে কলকাতা ১২ ম্যাচে ১৮ পয়েন্ট নিয়ে এখনও সবার ওপরেই। ১১ ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে রাজস্থান রয়্যালস দ্বিতীয়। তাদেরও প্লে–অফে খেলা একপ্রকার নিশ্চিত। হিসেব বাকি কেবল কাগজে-কলমে। এ ছাড়া মুম্বাই ও পাঞ্জাব কিংস সবার আগে আইপিএল থেকে বিদায় নিশ্চিত করে ফেলেছে। তাদের সঙ্গী হবে আরও ৪ দল।

এদিকে, পয়েন্ট টেবিলে বর্তমানে তিন নম্বরে অবস্থান সানরাইজার্স হায়দরাবাদের। ১২ ম্যাচে ৭ জয়ে তাদের পয়েন্ট ১৪। রাজস্থানের পর প্লে–অফে যাওয়ার দৌড়ে তারাই এগিয়ে। এরপর বাকি থাকে আর এক দল। যেখানে ১২ ম্যাচ খেলে সমান ১২ পয়েন্ট নিয়ে যথাক্রমে চেন্নাই সুপার কিংস, দিল্লি ক্যাপিটালস ও লখনৌ সুপার জায়ান্টস লড়ছে। তাদের মধ্যে কোনো দল বাকি থাকা দুই ম্যাচই জিতলে প্লে–অফে যাওয়ার জোর সম্ভাবনা থাকবে, এক্ষেত্রে মূল ভূমিকা রাখবে নেট রানরেট।

এ ছাড়া ১২ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট পাওয়া রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ও গুজরাট টাইটান্সের প্লে–অফ খেলা কঠিন হলেও, কাগজে-কলমে তাদেরও আশা আছে। এক্ষেত্রে নিজেদের বড় ব্যবধানে জয় ছাড়াও অন্যদের ম্যাচের দিকেই তাদের তাকিয়ে থাকতে হবে বেশি।


কলকাতা   আইপিএল   মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স   ওয়াংখেড়ে   ইডেন গার্ডেন্স  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

ফিরে গেলেন অধিনায়ক শান্তও, ভাঙল ৬৯ রানের জুটি

প্রকাশ: ১১:০৬ এএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যেখানে প্রথম চার ম্যাচে ইতোমধ্যেই জয় তুলে নিয়েছে টাইগাররা। সিরিজের শেষ টি-২০তে আজ সফরকারীদের হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্যে নেমেছে টাইগাররা।

তবে ব্যাট হাতে শুরুতেই হোঁচট খেয়েছে দল। ১৫ বা এর কম রানে ৩ উইকেট পড়ার পর চতুর্থ উইকেটে এসে দলের হাল ধরেছিলেন শান্ত ও রিয়াদ। তবে ১২ তম ওভারে মাসাকাদজার বলে সুইপ করতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে ক্যাচ দেন নাজমুল হোসেন শান্ত। আর এতে করে ভাঙল ৬৩ রানের জুটি। ২৮ বলে ৩৬ রান করে ফিরেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।

চতুর্থ উইকেটে এটিই এখন বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি। আগের সর্বোচ্চ ছিলল তামিম ইকবাল ও মাহমুদউল্লাহর ৬২ রান, ২০১২ সালে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে।

এদিন শুরুতে ব্যাট করতে বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন তানজিদ হাসান তামিম ও সৌম্য সরকার। আগের ম্যাচে শতোর্ধ্ব রানের জুটি উপহার দিলেও আজ দুই অঙ্কের ঘরে যাওয়ার আগেই সাজঘরে ফিরেছেন তারা। তামিম ২ ও সৌম্য ৭ রান করেন। শুধু তাই নয় এদিন তৌহিদ হৃদয়ও টিকতে পারেননি ক্রিজে। ৬ বলে ১ রান করে ফিরে গেছেন তিনিও।

বর্তমানে মাহমুদুল্লাহ ও সাকিব দলের ইনিংস এগিয়ে নিচ্ছেন। এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের স্কোর ১৫ ওভারে ৪ উইকেটে ১০৫ রান।


বাংলাদেশ   জিম্বাবুয়ে   টি-২০ সিরিজ   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

শুরুর চাপ সামলে ব্যাট হাতে শান্ত-রিয়াদের প্রত্যাবর্তন

প্রকাশ: ১০:৪৫ এএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যেখানে প্রথম চার ম্যাচে ইতোমধ্যেই জয় তুলে নিয়েছে টাইগাররা। সিরিজের শেষ টি-২০তে আজ সফরকারীদের হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্যে নেমেছে টাইগাররা। তবে ব্যাট হাতে শুরুতেই হোঁচট খেয়েছে দল। এ অবস্থায় হাল ধরেছেন শান্ত ও রিয়াদ।

মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৮ ওভারে তিন উইকেটে ৫৫ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ।

রোববার (১২ মে) সকাল ১০টায় ম্যাচটি শুরু হবে। এর আগে টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। ফলে আগে ব্যাট করবে বাংলাদেশ। আজ টাইগারদের একাদশে এসেছে তিনটি পরিবর্তন।

সবশেষ ম্যাচের একাদশ থেকে বাদ পড়েছেন তানভীর ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব ও তাসকিন আহমেদ। তাদের জায়গায় খেলবেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, শেখ মাহেদী ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।

বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন তানজিদ হাসান তামিম ও সৌম্য সরকার। আগের ম্যাচে শতোর্ধ্ব রানের জুটি উপহার দিলেও আজ দুই অঙ্কের ঘরে যাওয়ার আগেই সাজঘরে ফিরেছেন তারা। তামিম ২ ও সৌম্য ৭ রান করেন।

বাংলাদেশ একাদশ: তানজিদ হাসান তামিম, সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, জাকের আলি অনিক, রিশাদ হোসেন, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, শেখ মাহেদী, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও মুস্তাফিজুর রহমান।


বাংলাদেশ   জিম্বাবুয়ে   টি-২০ সিরিজ   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন