ইনসাইড বাংলাদেশ

কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্টের গোলটেবিল আলোচনা চলছে

প্রকাশ: ১১:৫১ এএম, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২২


Thumbnail কমিটিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্টের গোলটেবিল আলোচনা চলছে

"জাতির পিতার স্বাস্থ্য ভাবনা এবং রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার কমিউনিটি ক্লিনিক উদ্যোগ" শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা চলছে। বুধবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১ টায় বিএমআরসি ভবনে এই গোলটেবিল আলোচনায় শুরু হয়।

আলোচনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনা ও কবিতা পাঠ করেন শাহানা পারভীন, ন্যাশনাল কোঅর্ডিনেটর, কমিটিউনিটি গ্রুপ এন্ড কমিউনিটি সাপোর্ট গ্রুপ, কমিটিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট।

মূল প্রবন্ধে শাহানা পারভীন বলেন, প্রতিটি বাঙালীর নয়নের আলো- সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি , স্মরণ করছি বঙ্গমাতা সহ ১৫ই আগষ্ট নিশুতি রাতের অন্ধকারে যারা শহীদ হয়েছেন, স্মরণ করছি সেই ৩০ লক্ষ শহীদদের, ৩ লক্ষ মা-বোনদের, জাতীয় ৪ নেতাদের আর নাম না জানা সকল মুক্তিযাদ্ধাদের।

“জাতির পিতার স্বাস্থ্য ভাবনা এবং রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার কমিউনিটি ক্লিনিক উদ্যোগ” শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠানের সভাপতি ও সঞ্চালক অধ্যাপক ডাঃ সৈয়দ মোদাচ্ছেরআলী সহ এই রুমে অবস্থানরত সম্মানিত সকলকেই আসসালামু আলাইকুম। আদাব ও নমস্কার। বাংলাদেশ নামক ভূখন্ডের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য আজীবন সংগ্রাম করে যাওয়া মানুষটির নাম শেখ মুজিব - মুজিব মানেই বাংলাদেশ। বাংলার মানুষের সাংবিধানিক রাষ্ট্রীয় ও রাজনৈতিক অধিকার হিসেবে প্রাধান্য দিয়েছেন অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান শিক্ষা ও স্বাস্থ্য। তিনি স্বাস্থ্যকে সংবিধানের মূল অধিকারের অংশ হিসেবে সংযোজন করেছিলেন। স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা ব্যবস্থার ক্ষেত্রে একটি শক্ত নীতিমালা, পরিকল্পনা অবকাঠামো তৈরী করেছিলেন। তাঁর স্বপ্ন ছিল সুখী সমৃদ্ধ স্বাস্থ্যবান জাতি গড়ার। পিতার সেই স্বপ্ন নিয়ে ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদের শুরুতে প্রতি ৬ হাজার জনগোষ্ঠির জন্য একটি করে, দেশব্যাপি মোট ১৮ হাজার কমিউনিটিক্লিনিক স্থাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহন করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নানা চরাই উৎরাই পেরিয়ে সারা দেশে আজ প্রায় ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক চলছে অনেক বেশি সফলতার সাথে। এ বছর নাগাদ আরও ১০ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করতে জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। গ্রামে, গঞ্জে, হাওড়ে, বাওড়ে, প্রান্তিক অঞ্চলের মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌছে দিয়েছেন সফল রাষ্ট্র নায়ক শেখ হাসিনা। এখানেই বঙ্গবন্ধুর স্বাস্থ্য ভাবনার সফল প্রতিফলনের এক মখমলি চাদর বিছিয়েছেন জননেত্রীশেখ হাসিনা। ২০১৮ সালের অক্টোবরে “কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট আইন প্রণয়ন করেছেন যাতে ২০০১ এর বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের মতো আর কেউ কোনদিন জনগণের মৌলিক অধিকার ছিনিয়ে নিতে না পারে। বর্তমানে ৮ শতাংশ জমিতে চারকক্ষ বিশিষ্ট নতুন নকশার কমিউনিটি ক্লিনিক নির্মাণ শুরু হয়েছে ।

তিনি বলেন, বৈশ্বিক মহামারী করোনা কালীন সময়ে এক দিনের জন্যও একটি কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ ছিলনা। করোনা কালীন সময়ে সেবা দিতে গিয়ে আমরা কয়েকজন সিএইচসিপি কে হারিয়েছি, তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বক্ষেত্রে নারীর ক্ষমতায়নে তৎপর, কমিউনিটি ক্লিনিকের কর্মক্ষেত্রে নারীর ক্ষমতায়নের প্রতিফলন ভীষণভাবে উল্লেখযোগ্য সেখানে ১৪ হাজার সিএইচসিপি নিয়োগ দেয়া হয়েছে এর মধ্যে ৫৪% নারী এবং সিজি ও সিএসজি গ্রুপের ১৩-১৭ জন সদস্যের মধ্যে কমপক্ষে এক তৃতীয়াংশই নারী। সেবাগ্রহীতাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু, শতকরা প্রায় ৮০ শতাংশ। কমিউনিটি ক্লিনিকের উল্লেখযোগ্য সেবা সমূহ। সমূহের মধ্যে - মা ও নবজাতকের স্বাস্থ্য পরিচর্যা, শিশুরোগের সমন্বিত চিকিৎসা সেবা, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ে স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরামর্শ প্রদান ইপিআই এবং এআরআই সেবা প্রদান, সদ্য প্রসূতি মা, মারাত্মক পুষ্টিহীনতা ও দীর্ঘমেয়াদী ডায়রিয়া, হামে আক্রান্ত শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল প্রদান, সকল সিসিতেই মহিলা ও শিশুদের জন্য টিকা প্রদান। অপুষ্টি চিহ্নিত করে পুষ্টি উন্নয়নের লক্ষ্যে শিশুদের গ্রোথমনিটরিং এন্ড প্রোমোশন কার্ড ব্যবহার করে পুষ্টি পরিমাপ করা, শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধীদের শনাক্ত ও রেফার করা, পুষ্টি শিক্ষা ও সম্পূরক অনুপুষ্টি প্রদান করা হয়। সমীক্ষায় দেখা গেছে কমিউনিটি ক্লিনিকের সেবা নিয়ে ৮০%-৯৪% সেবা গ্রহীতা সন্তুষ্ট। থানা পর্যায়ে স্বাস্থ্য তথ্য সংগ্রহ করে প্রতিটি নাগরিকের জন্য হেলথ আইডি প্রদানের কাজ শুরু হয়েছে, পর্যায়ক্রমে আইডি প্রদান দেশব্যাপি চলছে, চলবে।

শাহানা পারভীন আরও বলেন, কোভিড-১৯ সংক্রমণ প্রতিরোধে মাস্ক পরিধান ও স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলার পরামর্শ প্রদান করা হয়। কমিউনিটি ক্লিনিকের সেবা প্রদানের ফলে মা ও শিশু মৃত্যুর হার উল্লেখযোগ্যহারে কমেছে, বেড়েছে মানুষের গড় আয়ু ও জীবনযাত্রার মান। দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য কমিউনিটি ক্লিনিকের কার্যক্রম আজ জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা কর্তৃক প্রশংসিত। আওয়ামীলীগ সরকার উন্নয়নের ধারাবাহিকতা শক্ত হাতে ধরে রেখেছেন। বিদ্যুৎ থাকে সারাক্ষণ, পদ্মা সেতু, মহাকাশ বিজয় এসব দৃশ্যমান। যা অদৃশ্যমান সেগুলোও সরকার প্রধান শেখ হাসিনার অবদান। মানুষের গড় আয়ু এখন প্রায় ৭৩ বছর। বিপুল এক জনগোষ্ঠি, ক্ষুদ্র একভূমি নিয়ে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বড় বড় অর্জন স্বাস্থ্যখাত বয়ে এনেছে। পেয়েছে ৩টি জাতিসংঘ পুরষ্কার সহ ১৬টি আন্তর্জাতিক পুরষ্কার এরমধ্যে - এমডিজি, সাউথ সাউথ, ভ্যাকসিন হিরো উল্লেখযোগ্য। ঔষধ শিল্পের উন্নয়ন গর্ব করার মতো। দেশের চাহিদা মিটিয়ে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র সহ ১৪৫ টি দেশে রপ্তানী হচ্ছে বাংলাদেশে তৈরী বিভিন্ন ধরনের ঔষুধ।

তিনি বলেন, এই সরকারের সকল উন্নয়ন কর্মকান্ডের মূল চালিকাশক্তি জনগণ, আর কমিউনিটি ক্লিনিক হচ্ছে জনগণ ও সরকারের যৌথ অংশীদারিত্বের উৎকৃষ্ট উদাহরণ যেখানে জনগনের ভূমিকাই মূখ্য। কমিউনিটি ক্লিনিকের জমি দিয়েছে স্থানীয় জনগোষ্ঠী, পরিচালনা করছে কমিউনিটি গ্রুপ, সাপোর্ট গ্রুপ, পৃষ্ঠপোষকতা করছেন জনপ্রতিনিধিগণ। প্রতিটি কমিউনিটি ক্লিনিক এর একটি করে কমিউনিটি গ্রুপ আছে এবং তার আওতায় আরও ৩টি করে কমিউনিটি সাপোর্ট গ্রুপ আছে এই সাপোর্ট গ্রুপগুলো অনেক বেশী গুরুত্ব বহন করে, প্রতি মাসে ট্রেনিং এর মাধ্যমে সাপোর্ট গ্রুপগুলোকে আরও শক্তিশালী ও বেগবান করার জন্য আমরা তৎপর। তাদেরই সহযোগিতায় কমিউনিটি ক্লিনিকের সাথে ঐ অঞ্চলের মানুষের সম্পৃক্তা ও দায়িত্বের পরিধি প্রতিনিয়ত প্রসারিত হচ্ছে। তারা সেবা গ্রহীতাদের বুঝাতে ও শিখাতে চেষ্টা করছে, ভূমিখানি তাদের, তারাই পাহারা দিবে, শরীরখানি নিজের, যতœটুকু নিজেই করবে। মানুষ যখন নিজের করে কিছু ভাবতে পারে তখনই কাজটি শতভাগ সাফল্য বয়ে আনে, তাদের মাধ্যমেই সোশ্যাল ম্যাপ, রিসোর্স ম্যাপ ও বাৎসরিক কাজের যে প্ল্যান সে সব গঠন করা হয়। 

শাহানা পারভীন বলেন, বিশ্বব্যাপী অসংক্রামক রোগের প্রকোপ বেড়েই চলেছে (যেমন উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিস, স্ট্রোক, ক্যান্সার ইত্যাদি) এ সব স্বাস্থ্য ঝুঁকি মোকাবেলায় সঠিক ও বাস্তবমুখী প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ প্রদানের মাধ্যমে কমিউনিটি সাপোর্ট গ্রুপকে সচেতন করে তোলা হচ্ছে। সচেতনতাই মানুষের মাঝে এক প্রকার ঔষধের মতো কাজ করে, তাই সচেতনতা বৃদ্ধি করা সাপোর্ট গ্রুপের মূল চাবিকাঠি এবং কমিউনিটি সাপোর্ট গ্রুপ এর নিয়মিত সভার মাধ্যমে বিভিন্ন অসামাজিক অস্বাস্থ্যকর কার্য যেমন ধুমপান, নেশা, মাদক, বাল্য বিবাহ, যৌতুক, শিশু ও মহিলা পাচার, শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন ইত্যাদির বিরুদ্ধে গণসচেতনতা এবং প্রতিরোধ গড়ে তোলা হচ্ছে। গ্রামীন সব স্তরের মানুষ যেমন ইউনিয়ন পরিষদের মহিলা সদস্য, মুক্তিযাদ্ধা, প্রবীণ গুনিজন, অবসরপ্রাপ্ত চাকুরীজীবী, কিশোর-কিশোরী, প্রতিবন্ধী, নিঃস্ব, হতদরিদ্র, সাংস্কৃতিক গোষ্ঠি, ধর্মীয় নেতা সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সাপোর্ট গ্রুপগুলোর কাজ প্রতিনিয়ত এগিয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, জনগণ ও সরকারের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ‘আমাদের স্বাস্থ্য, আমরাই নিশ্চিত করবো’ -এ শ্লোগানের মধ্য দিয়ে উন্নত ও মানসম্মত টেকসই সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব। সারাদেশে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি যারা প্রশিক্ষণের সাথে যুক্ত থাকছেন, তাদেরকে প্রশিক্ষণ সহায়িকা নিয়মিত প্রদান করা হচ্ছে, তাতে পারস্পরিক সহযোগিতাও বাড়ছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৪ কোটি গ্রামীন জনগণকে একযোগে মোবাইল ভয়েস কলে আহ্বান করে বলেন, “কমিউনিটি ক্লিনিকে আসুন, সেবা নিন, সুস্থ থাকুন”। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এই আহ্বান শুধু ৪ কোটি নয় দেশের ১০ কোটি গ্রামীণ জনগণের হৃদয়ে অনুরণিত হচ্ছে। সবার সাথে সুর মিলিয়ে দৃপ্তকন্ঠে গাইতে চাই “আমরা করবো জয় নিশ্চয়”। আমাদের ভয় নেই, আমরা একা নই, আমাদের পথ প্রদর্শক বিশ্বনন্দিত, দূরদর্শিনী, সাহসী নেত্রী শেখ হাসিনা আছেন। সমগ্র জনগণ আমাদের সাথী, এই সাথীদের নিয়ে রোগ ব্যাধি জয় করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করছি। 

কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট এর সভাপতি অধ্যাপক ডা: সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর সভাপতিত্বে ও সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আলোচকদের মধ্যে উপস্থিত আছেন, তুলশী রঞ্জন সাহা, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব), কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট, সৈয়দ বােরহান কবীর, নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত, অধ্যাপক ডা. এহসানুল কবির জগলুল, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড, অধ্যাপক ডা: শরফুদ্দিন আহমেদ, উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, সেলিনা হােসেন, সভাপতি, বাংলা একাডেমি, ড: এ.বি.এম আবদুল্লাহ, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, ইমেরিটাস অধ্যাপক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

কমিটিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট   জাতির পিতা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

চট্টগ্রামে সাবেক ও বর্তমান মন্ত্রীর লড়াই

প্রকাশ: ১০:১১ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে ২৯ মে আনোয়ারা উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিরা যেন কোন প্রার্থীর পক্ষে-বিপক্ষে না যায় বা না সমর্থন করে এমন নির্দেশনা থাকলেও চট্টগ্রামের আনোয়ারায় সাবেক ও বর্তমান মন্ত্রীর লড়াই চলছে।

জানা গেছে, আনোয়ারায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তিন প্রার্থী। তবে এর মধ্যে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান কাজী মোজাম্মেল হককে (আনারস) ও সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এম এ মান্নান চৌধুরীকে (মোটরসাইকেল) সমর্থন দিচ্ছেন। ভোট ছাপিয়ে উপজেলা নির্বাচন পরিণত হয়েছে সাবেক ও বর্তমান দুই মন্ত্রীর লড়াইয়ের মঞ্চ। তবে দুই নেতার বাইরে আলাদাভাবে প্রচারণা এগিয়ে নিচ্ছেন দুবারের চেয়ারম্যান তৌহিদুল হক চৌধুরী (দোয়াত কলম)।

স্থানীয় সূত্র জানায়, ১ মে সন্ধ্যায় আনোয়ারা উপজেলা আওয়ামী লীগ বর্ধিত সভা ডেকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বটতলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম এ মান্নান চৌধুরীকে প্রার্থী ঘোষণা করে। ওই সভায় সাবেক ভূমিমন্ত্রী ও স্থানীয় সংসদ সদস্য সাইফুজ্জামান চৌধুরী তাকে সমর্থন দেন। একই দিন রাতে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খানের অনুসারী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি কাজী মোজাম্মেল হক প্রার্থী হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে আনোয়ারার চাতরী চৌমুহনীসহ বিভিন্ন জায়গায় আনন্দ মিছিল করেন ওয়াসিকার অনুসারীরা। 

তবে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খানের অনুসারী কাজী মোজাম্মেল হক উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়ায় নির্বাচনী পরিবেশের মোড় ঘুরে যায়। মোজাম্মেলের সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের অনেকে থাকায় জমে উঠেছে আনোয়ারা উপজেলা পরিষদের নির্বাচনী আমেজ।

উপজেলা পরিষদের নির্বাচন ঘিরে আনোয়ারায় তিন পক্ষ একে অপরের মুখোমুখি অবস্থানে আছে। সাবেক ভূমিমন্ত্রীর প্রার্থী এম এ মান্নানকে জেতাতে ১০ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এককাট্টা হলেও আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতারা মাঠে নেমেছেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খানের প্রার্থী কাজী মোজাম্মেল হককে জেতাতে। ওই দুই প্রার্থীর বাইরে জেলা-উপজেলার বেশ কিছু নেতাকে নিয়ে মাঠে আছেন তৌহিদুল হক চৌধুরী।

উল্লেখ্য, আনোয়ারা উপজেলার ১১ ইউনিয়নে ৭৪টি ভোটকেন্দ্র আছে। তার মধ্যে স্থায়ী ভোটকক্ষ ৪৮৪টি এবং অস্থায়ী ভোটকক্ষ ৫০টি। পুরুষ ভোটার ১ লাখ ২৩ হাজার ৮৮৮ জন এবং নারী ভোটার ১ লাখ ৯ হাজার ২২১ জন।

উপজেলা নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

এমপিপুত্রের দাপটে অন্যরা কোণঠাসা

প্রকাশ: ০৯:৩৬ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

সেনবাগ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী নোয়াখালী-২ আসনের সংসদ সদস্য মোরশেদ আলমের ছেলে সাইফুল আলম দিপুর বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বী অন্য প্রার্থীদের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় প্রশাসনকে নিজেদের সুবিধামতো ব্যবহার করার ফলে অন্য প্রার্থীরা তাদের শঙ্কার কথা জানিয়েছে।

প্রার্থীদের অভিযোগ, দিপু বাবার ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে তার সমর্থকরা পদে পদে হয়রানি করছে অন্য প্রার্থী ও তাদের সমর্থকদের। প্রশাসনকে নিজেদের কাজে লাগানো, অন্য প্রার্থী ও তাদের সমর্থকদের হুমকি, প্রচারণায় বাধাসহ বিভিন্ন অবৈধ কর্মকাণ্ড করছেন ভোটের মাঠে। উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি তার বাবা মোরশেদ আলম। সম্মেলনের মাধ্যমে লায়ন জাহাঙ্গীর আলম উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হয়েছিলেন। কিন্তু গত সংসদ নির্বাচন আতাউর রহমান ভূঁইয়া মানিকের পক্ষে ভোট করার দায়ে লায়ন জাহাঙ্গীরকে পদ থেকে বহিষ্কার করেন এমপি মোরশেদ। এরপর নিজের পছন্দের বাহার উদ্দিনকে সাধারণ সম্পাদক করেন তিনি। এ ছাড়াও বিভিন্ন ইউনিয়নের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করেন মোরশেদ। কোনো সম্মেলন ছাড়াই তিনি এসব কমিটি দিচ্ছেন। সব মিলেয়ে সেনবাগে রাজনৈতিক পরিবেশকে অস্বাভাবিক করে তুলেছে এমপি পরিবার। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কমিটিগুলোও তাদের দখলে।

জানা গেছে, নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দের পর থেকেই অন্য প্রার্থী ও তাদের কর্মী-সমর্থকদের প্রতিনিয়ত প্রাণনাশের হুমকি এবং দলীয় সুবিধা থেকে বঞ্চিত করার হুমকি দিচ্ছেন সাইফুল আলম দিপু ও তার অনুসারীরা। নির্বাচনে ১, ৬,৭ ও ৮ নং ইউনিয়নসহ অন্য ইউনিয়নেও অন্য প্রার্থীর এজেন্ট প্রবেশ না করার জন্যও প্রতিনিয়ত চাপ ও হুমকি দিচ্ছেন তিনি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক দলীয় নেতা জানান, তার বিপক্ষে গিয়ে অন্য প্রার্থীর ভোট করায় তাদের সরকারি বরাদ্দ টিআর, কাবিখা এবং দলীয় পদপদবি না দেওয়ার চাপ দিচ্ছেন দিপু। এজন্য প্রশাসন দিয়েও নেতাকর্মীদের বাড়িতে অভিযান চালানো হচ্ছে। মামলারও হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

উল্লেখ্য, আগামী মঙ্গলবার (২১ মে) দেশের ১৫৭টি উপজেলায় ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের ২য় ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ২য় ধাপে সেনবাগসহ নোয়াখালীতে মোট ৩টি উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

সেনবাগ উপজেলায় চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে লড়াই করছেন মোট ১৫ জন প্রার্থী৷ তারা সবাই ক্ষমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী।

স্থানীয় সংসদ সদস্য মোরশেদ আলমের ছেলে আনারস প্রতীকের প্রার্থী সাইফুল আলম দিপু ছাড়াও চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়েছেন সেনবাগ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র দোয়াত-কলম প্রতীকের প্রার্থী মো. আবু জাফর টিপু, বর্তমান চেয়ারম্যান হেলিকপ্টার প্রতীকের প্রার্থী জাফর আহাম্মদ চৌধুরী, সাবেক ছাত্রনেতা কাপ-পিরিচ প্রতীকের প্রার্থী হাসান মঞ্জুর, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায়বিষয়ক সদস্য মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী এ কে এম জাকির হোসেন জুয়েল ও টেলিফোন প্রতীকের প্রার্থী এস এম জাহাঙ্গীর আলম মানিক।

উপজেলা নির্বাচন   নোয়াখালী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বান্দরবানে সেনা অভিযানে ৩ কেএনএফ সদস্য নিহত

প্রকাশ: ০৭:৪৬ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

বান্দরবানের রোয়াংছড়ি ও রুমা উপজেলা সীমান্তে সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) তিন সদস্য নিহত হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে দেশীয় অস্ত্র, কার্তুজ, সামরিক পোশাক ও অন্য সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। 

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রুমা উপজেলায় এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ডেবাছড়ার গভীর অরণ্যে কেএনএফ আস্তানা গেড়েছে- এমন খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথবাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। সেখানে উভয় পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। ঘণ্টা ব্যাপী গুলি বিনিময়ের পর সেখান থেকে কেএনএফের দু’জন সদস্যের লাশ ও একজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পরে তিনিও মারা যান। নিহতদের এখনো কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি।

বান্দরবানের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রায়হান কাজেমী বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, রুমা উপজেলার রনিন পাড়ার কাছে ডেবাছড়া এলাকায় কেএনএফের একটি আস্তানায় সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথ বাহিনীর অভিযানে তিনজন নিহত হয়েছে। ঘটনার পর মরদেহ উদ্ধারের জন্য পুলিশ সেখানে গিয়েছে।

উল্লেখ্য, বান্দরবানে গত ২ ও ৩ এপ্রিল রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, মসজিদে হামলা, টাকা-অস্ত্র লুটের ঘটনায় মামলায় অভিযুক্ত ‘কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সংশ্লিষ্টতা থাকার অভিযোগে বান্দরবানজুড়ে যৌথ বাহিনীর চিরুনি অভিযান চলমান রয়েছে।

বান্দরবান   কেএনএফ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সিরাজগঞ্জে ভাষায় লিঙ্গীয় বৈষম্য নিয়ে মতবিনিময় সভা

প্রকাশ: ০৭:৩৯ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

সিরাজগঞ্জে গণমাধ্যম কর্মীদেরকে নিয়ে ভাষায় লিঙ্গীয় বৈষম্য নারী পক্ষ নামে একটি সংগঠন সিরাজগঞ্জ ও পাবনার সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

 

রবিবার (১৯ মে') দুপুরে শহরের এস. এস রোডস্থ নর্থ টাউন রেস্তোরাঁয় প্রোগ্রাম ফর উইম্যান ডেভোলপমেন্ট (পি ডাব্লিউডি) সার্বিক সহযোগিতা ও নারীপক্ষ আয়োজনে ভাষায় লিঙ্গীয় বৈষম্য দিনব্যাপী মতবিনিময় সভার শুভ উদ্বোধন করেন নারীপক্ষ চেয়ার পারসন গীতা দাস। 

 

মতবিনময় সভায় নারীপক্ষ চেয়ারপার্সন গীতা দাস বলেন, মানুষ কোনো ভালো কর্ম করলে তাকে বিশেষায়িত করা যায়। কিন্তু নারীরা নির্যাতিত হলেও তাদেরকে বিশেষায়িত করা হয়। যেমন ধর্ষণের শিকার হলে তাকে ধর্ষিতা, নির্যাতনের শিকার হলে নির্যাতিতা বলা হয়। অথচ ধর্ষণের শিকার, নির্যাতনের শিকার লিখলেও হয়।’ একজন নারীকে মানুষ হিসেবে দেখলে এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

 

এসময়ে উপস্থিত ছিলেন কামরুন নাহার, ফেরদৌসী আখতার, পিডাব্লিউডি নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা জলি।

এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন বেসরকারি চ্যানেল টুয়েন্টিফর সিনিয়র রিপোর্টার সাংবাদিক হীরুকগুণ, এনটিভি জেলা প্রতিনিধি শরিফুল ইসলাম ইন্না, দৈনিক মানবজমিন পত্রিকার সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি সুজন সরকার, বৈশাখী টেলিভিশন সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি সুজিত সরকার, দীপ্ত টিভির সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি শিশির, দীপ্ত টিভি পাবনা জেলা প্রতিনিধি শামসুল আলম সহ অনেকে।


ভাষায় লিঙ্গীয় বৈষম্য   মতবিনিময়  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা, চেয়ারম্যান প্রার্থীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ

প্রকাশ: ০৭:২৯ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

পাবনার আটঘরিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইফুল ইসলাম কামালের বিরুদ্ধে জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে প্রচারণার অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (১৭ মে) বিকেলে উপজেলার একদন্ত ইউনিয়নের শিবপুর বাজার এলাকা থেকে জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করেন চেয়ারম্যার প্রার্থী সাইফুল ইসলাম কামাল।

 
রোববার (১৯ মে) মোটরসাইলে প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান তানভীর ইসলাম পাবনার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্টেট ও রিটার্নিং অফিসারের কাছে এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

 

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের তৃতীয় ধাপে আটঘরিয়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই উপজেলা চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এদের মধ্যে সাইফুল ইসলাম ঘোড়া প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।

 
অভিযোগে বলা হয়, অভিযুক্ত উপজেলার একদন্ত ইউনিয়নের শিবপুর বাজার এলাকা থেকে জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা ও মোটরসাইকেল শোডাউন দিয়ে প্রচার কাজ চালিয়েছেন। যা নির্বাচনী আচরণ বিধি লংঙ্ঘন।

 

এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান ও মোটরসাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যার প্রার্থী তানভীর ইসলাম বলেন, সাইফুল ইসলাম কামালের গুন্ডা সন্ত্রাসীরা প্রতিনিয়ত আমার কর্মী, সমর্থক, ভোটারদের ভয়ভীতি, হুমকী, উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করে ভোট দিতে নিরুৎসাহিত করছে। ফলে নির্বাচন কমিশনের ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আচরণবিধি সাইফুল ইসলাম কামাল বারবার লঙ্ঘন করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ক্ষমতার প্রভাব বিস্তার করছেন।

 

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইফুল ইসলাম কামাল বলেন, ‘ঘোড়া নিয়ে প্রচার প্রচারণা করিনি। তবে আমি ঘেড়ার গাড়ি নিয়ে প্রচার প্রচারণা করেছি। এটাও যদি বিধি নিষেধ থাকে তাহলে এটাও পরিহার করবো।’

পাবনার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্টেট ও রিটার্নিং অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় চেয়ারম্যান প্রার্থী এমন একটি অভিযোগ পেয়েছি আমরা। তদন্ত পূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।


উপজেলা নির্বাচন   আচরণ বিধি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন