ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ডনবাসে রাশিয়ার জয় এখনও অনিশ্চিত

প্রকাশ: ০৬:১৪ পিএম, ১৮ মে, ২০২২


Thumbnail ডনবাসে রাশিয়ার জয় এখনও অনিশ্চিত

মারিওপোলের নিয়ন্ত্রন হাতে নিলেও পূর্বাঞ্চলের ডনবাস হাতছাড়া হওয়ার আশঙ্কায় রয়েছে রাশিয়ান সেনারা। অঞ্চলটি দখলের লড়াইয়ে তীব্র প্রতিরোধের মুখে রুশবাহিনীর পরাজয়ের আশঙ্কা ক্রমেই বাড়ছে। সূত্র: রয়টার্স 

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, অঞ্চলটি পুরোপুরি জয়ের লক্ষ্যে তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি অর্জনে লড়াইয়ের জন্য পর্যাপ্ত জনবল রুশ বাহিনীর নেই। কারণ, তারা এরই মধ্যে ইউক্রেনে বহু সেনা ও সামরিক সরঞ্জাম হারিয়েছে।  

পশ্চিমা দেশগুলোর পাঠানো আধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে ইউক্রেনের যুদ্ধ সক্ষমতা অনেক বেড়েছে। এমতাবস্থায় নাটকীয়ভাবে রুশবাহিনীর অভিযান দূর্বল হয়ে পড়েছে। এমন প্রেক্ষাপটে ইউক্রেনে নতুন করে সেনা ও অস্ত্রশস্ত্র পাঠাবেন কি না, সেই সিদ্ধান্ত রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে নিতে হবে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকগণ। তবে এত দ্রুত রাশিয়ার পরাজয়ের সম্ভাবনাও নেই সে কথাও বলা হচ্ছে। ডনবাস অঞ্চলে চার সপ্তাহের লড়াই যে আরো দীর্ঘায়িত হতে যাচ্ছে তা আরো স্পষ্ট। 

বিশ্লেষকেরা বলছেন, ইউক্রেন অভিযানে অংশ নেওয়া রুশ বাহিনী বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে। তারা অনেক সেনা ও সরঞ্জাম হারিয়েছে। ইউক্রেন এখন পশ্চিমা ভারী অস্ত্রশস্ত্র হাতে পাচ্ছে। ফলে ইউক্রেনে রুশ বাহিনীর বড় অগ্রগতি অর্জনের সুযোগ সংকুচিত হচ্ছে।  

পোল্যান্ডভিত্তিক স্বাধীন প্রতিরক্ষা পরামর্শক প্রতিষ্ঠান রোচান কনসালটিংয়ের পরিচালক কনরাড মুজায়কা ইউক্রেনে লড়াইরত রুশ বাহিনীর বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে বলেন, ‘আমি মনে করি, বর্তমানে যে সেনাশক্তি আছে, তাতে হয় তারা পরাজিত হবে, নয়তো সৈন্য সংযোজন করতে হবে। আমি মনে করি না, এখানে মধ্যবর্তী কোনো অবস্থা আছে।’  

যুদ্ধে রাশিয়ার রসদ দিন দিন শেষ হয়ে যাচ্ছে আর অন্যদিকে ইউক্রেন তার সামরিক সক্ষমতা বাড়াচ্ছে। তাই রাশিয়া এই মুহূর্তে ব্যাকফুটে, এমনটা বলছেন লন্ডনভিত্তিক চিন্তন প্রতিষ্ঠান আরইউএসআইয়ের নিল মেলভিন। 

তবে মঙ্গলবার (১৭ মে) ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ দাবি করেন, ‘সবকিছু পরিকল্পনামাফিক চলছে। সব লক্ষ্য যে অর্জিত হবে, এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই।’ 

কিন্তু চলতি সপ্তাহে রাশিয়ার প্রধান টিভি চ্যানেলে এক অস্বাভাবিক সমালোচনামূলক মন্তব্য করেন একজন খ্যাতিমান সামরিক বিশ্লেষক। তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট পুতিন যেটিকে বিশেষ সামরিক অভিযান বলছেন, সে সম্পর্কে ‘তথ্যমূলক ঘুমের ওষুধ’ গেলা রাশিয়ানদের বন্ধ করা উচিত। 

রাশিয়ার অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল মিখাইল খোদারেনক বলেন, ইউক্রেনীয় বাহিনীর কাছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় অস্ত্রের সরবরাহ বাড়ছে। ফলে খোলাখুলিভাবে বলতে গেলে, রুশ বাহিনীর জন্য পরিস্থিতি খারাপ হবে। রুশ বাহিনীর অবস্থা বর্তমানে নাজুক বলেই তিনি মনে করেন। 

রুশ বাহিনীর হামলার আগে ডনবাসের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ এলাকা রাশিয়া-সমর্থিত বিচ্ছিন্নতাবাদীদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। দনবাসের  লুহানস্কের প্রায় ৯০ শতাংশ এলাকা নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে মস্কো। কিন্তু দোনেৎস্ক পুরো নিয়ন্ত্রণে নিতে তারা ব্যর্থ হয়েছে। দোনেৎস্কের প্রধান শহরগুলোর নিয়ন্ত্রণ নিতে পারেনি রুশ বাহিনী।  

ডনবাসের উত্তরে ইউক্রেনীয় বাহিনী পাল্টা আক্রমণ চালিয়েছে। খারকিভ শহরের কাছেও রুশ বাহিনী পাল্টা আক্রমণের মুখে পড়েছে। ফলে রুশ বাহিনী দূরে সরে যেতে বাধ্য হয়েছে। এমনকি এক স্থানে রুশ বাহিনী সীমান্ত পর্যন্ত সরে যেতে বাধ্য হয়েছে।

কোফম্যান বলেন, আক্রমণের ক্ষেত্রে রুশ বাহিনী ভালো করতে পারেনি। তবে তারা সহজে পরাজিত বা আত্মসমর্পণও করবে না।

ডনবাস   রাশিয়া   জয়   অনিশ্চিত  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৩৯ জন নিহত

প্রকাশ: ০৮:৪৫ এএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহত হল প্রায় ৩৫ হাজার ৩০০ জন ফিলিস্তিনি।

এছাড়া গত অক্টোবর থেকে চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৭৯ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানায় বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের চলমান হামলায় এখন পর্যন্ত অন্তত ৩৫ হাজার ২৭২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এমন তথ্য দিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এছাড়া এই হামলায় অন্তত ৭৯ হাজার ২০৫ জন আহত হয়েছেন বলেও মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় গাজায় পরিবারগুলোর বিরুদ্ধে ইসরায়েল চারটিগণহত্যাচালিয়েছে এবং এতে অন্তত ৩৯ জন নিহত আরও ৬৪ জন আহত হয়েছেন।

ক্ষতিগ্রস্ত অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন এবং উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না বলেও জানানো হয়।


গাজা   ইসরায়েলি   নিহত  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

গাজায় শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েনের পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

প্রকাশ: ০৮:৩৩ এএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যাকায় অভিযান চালাচ্ছে ইসরায়েল। দেশটির সেনাদের হামলায় গাজা ধ্বংস নগরীতে পরিণত হয়েছে। ইসরায়েলের হামলার নিন্দা জানিয়ে আসছে বহুদেশ। তবু্ও হামলা অব্যাহত রেখেছে তারা। এবার উপত্যাকায় যুদ্ধের পর নিজেদের পরিকল্পনা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) টাইমস অব ইসরায়েলের এক প্রতিবেদনে তথ্য জানায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজায় যুদ্ধ শেষ হলে উপত্যাকায় শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েনের পরিকল্পনা করছে যুক্তরাষ্ট্র। বাহিনীতি মিসর, সংযুক্ত আবর আমিরাত মরক্কোকে সেনা সরবরাহের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

ওয়াশিংটনের দাবি, গাজায় যুদ্ধ শেষ হলে হামাসকে ঠেকাতে এবং উপত্যাকাকে নিরাপদ করতে এমন পদক্ষেপের পরিকল্পনা করছে তারা।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওয়াশিংটনের প্রস্তাব মিসর, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং মরক্কো বিবেচনা করে দেখছে। তবে তারা এজন্য একটি শর্ত দিয়েছে। এমন কোনো প্রস্তাব বাস্তবায়নের আগে তিনটি দেশই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের থেকে স্বীকৃতি চায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজায় শান্তিরক্ষী বাহিনীতে নিজের সেনা যুক্ত করার প্রস্তাব সৌদি আরবসহ অন্য আরব দেশগুলো নাকচ করে দিয়েছে। তবে তারা উপত্যাকায় এক ধরনের শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েনের পক্ষে সায় দিয়েছে। কেননা যুদ্ধ শেষে গাজায় ইসরায়েলি সেনাদের প্রত্যাহারের পর সেখানে আর কোনো সেনা থাকছে না।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গাজায় শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েনের বিরোধিতা করে আসছে। পশ্চিমা এক কর্মকর্তা জানান, ইসরায়েল এটি নিয়ে কারও সঙ্গে কথা বলতে চায় না। আরব দেশগুরো পশ্চিমা দেশগুলোর কাছে ফিলিস্তিনের স্বীকৃতির দাবি জানিয়েছে। যদিও পশ্চিমাদের মধ্যে খুব কম দেশ স্বীকৃতির কাছাকাছি রয়েছে।


গাজা   শান্তিরক্ষী   যুক্তরাষ্ট্র  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

পুতিনপন্থি প্রধানমন্ত্রীকে গুলির নেপথ্যে পশ্চিমা শক্তি?

প্রকাশ: ০৩:৫৬ পিএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

পশ্চিমা শক্তিগুলো যখন কূটনীতি আর রাজনীতিতে পরাজিত হয় তখন গুপ্তহত্যার মতো ঘৃণ্য পথ বেছে নিতে দ্বিতীয়বার ভাবে না । তারই সবশেষ নজির দেখা গেল পুতিন ঘনিষ্ঠ ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য স্লোভাকিয়ায়।

পুতিনকে সমর্থন করার মূল্য হয়তো নিজ জীবন দিয়েই দিতে হবে দেশটির প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকোকে। বুধবার এক সরকারি বৈঠক শেষে বেরিয়ে আসার পর তাকে গুলি করে হত্যাচেষ্টা করা হয়। কিন্তু কেন এই হত্যাচেষ্টা?

স্লোভাকিয়ার হ্যান্ডলোভা শহরে একটি সরকারি বৈঠক থেকে বেরিয়ে আসার পর রবার্ট ফিকোকে লক্ষ্য করে গুলি করে এক বন্দুকধারী। সময় তাকে একাধিকবার গুলি করা হয়, বর্তমানে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসা চলছে তার।

ঘটনাস্থল থেকেই ওই বন্দুকধারীকে আটক করা হয়। ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, গুলিবিদ্ধ ফিকোকে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা একটি কালো গাড়িতে তুলে নিয়ে যাচ্ছেন। অন্যদিকে ঘটনাস্থলে একজনকে হাতকড়া পরায় পুলিশ।

বুধবার সন্ধ্যায় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট কালিনাক জানান, গুলির ঘটনায় তিন ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে অস্ত্রোপচার করা হয়েছে ফিকোর। স্লোভাক প্রধানমন্ত্রীকে গুলির ঘটনায় আটক সন্দেহভাজনের নাম প্রকাশ করেনি পুলিশ।

গেল সেপ্টেম্বরে স্লোভাকিয়ায় জাতীয় নির্বাচনে জয় পায় ফিকোর দল স্মের–এসডি। এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো দেশটির প্রধানমন্ত্রী হন ফিকো। তারপরই জানুয়ারিতে তিনি ইউক্রেনে সামরিক সহায়তা বন্ধ করে দেন।

ছাড়া তিনি রাশিয়ার ওপর আরোপিত পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার ঘোর বিরোধিতা করে আসছিলেন স্লোভাক রাজনীতিবিদ। শুধু তাই নয় ভবিষ্যতে ইউক্রেনকে ন্যাটোর সদস্য পদের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হলে তাতেও বিরোধিতা করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি। ফিকোর এমন মস্কোপন্থি অবস্থানের কট্টর সমালোচনা করে আসছিল পশ্চিমারা।

ফিকোর ওপর এমন ন্যক্কারজনক হামলার নিন্দা জানিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ক্রেমলিনের অধিপতি জানান, এই বর্বরোচিত অপরাধের পক্ষে কোনো যুক্তি থাকতে পারে না। সময় স্লোভাক প্রধানমন্ত্রীকে একজন সাহসী এবং শক্ত মানুষ হিসেবে বর্ণনা করেন তিনি। হামলার নিন্দা জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এবং ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট চার্লস মিশেল যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।


পুতিনপন্থি   প্রধানমন্ত্রী   পশ্চিমা শক্তি  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইন্দোনেশিয়ায় বন্যা, শীতল লাভায় ৬৭ জনের মৃত্যু

প্রকাশ: ০৩:২৬ পিএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম সুমাত্রা প্রদেশে হড়কা বান, শীতল লাভাস্রোত ভূমিধসে ৬৭ জন নিহত হয়েছেন, এবং এখনও নিখোঁজ রয়েছেন ২০ জন। নিখোঁজদের সন্ধানে অনুসন্ধান জারি রেখেছে প্রদেশ প্রশাসন।

প্রসঙ্গত, গত শনিবার দিনজুড়ে ভারী বর্ষণের জেরে বন্যা শুরু হয় পশ্চিম সুমাত্রার অন্তত ৩টি জেলায়। ওই দিনই সন্ধ্যার পর সক্রিয় হয় প্রদেশটিতে অবস্থিতি জীবন্ত আগ্নেয় পর্বত মাউন্ট মারাপি।

শীতল লাভাকে ইন্দোনেশীয়ায় বলা হয় লহর। এটি এক ঘন কাদার মতো মিশ্রন যার গঠন উপাদান আগ্নেয় ছাই, পাথরের ধ্বংসাবশেষ এবং পানি। সাধারণ অগ্নুৎপাতজনিত সাধারণ লাভার সঙ্গে শীতল লাভার পার্থক্য হলোএই লাভায় উত্তাপ কম থাকে।

ইন্দোনেশিয়ার মাউন্ট মারাপি থেকে মাঝে মাঝেই শীতল লাভার উদ্গিরণ হয়। গত ডিসেম্বরে মাউন্ট রে এরকমই এক লাভা উদ্গিরণের জেরে পশ্চিম সুমাত্রায় ২০ জন নিহত হয়েছিলেন।

বৃষ্টি, হড়কা বান লাভায় প্রদেশটির তিন জেলায় ৫২১টি বাড়ি, ৭৯ হাজার ৩৭ একর পরিমাণ জমির ফসল এবং ১৯টি সেতু ধ্বংস হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে প্রদেশ প্রশাসন।


ইন্দোনেশিয়া   বন্যা   শীতল লাভা  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

পাকিস্তানি রকেট ৪০০ কিমি দূরে আঘাত হানতে সক্ষম

প্রকাশ: ০৩:১৮ পিএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

অত্যাধুনিক রকেটের পরীক্ষা চালিয়েছে পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী। ফাতাহ- নামের এই রকেটটি ৪০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে সক্ষম। এই অস্ত্র পাকিস্তানের সামরিক শক্তি আরও বাড়িয়ে তুলবে বলে আশা করা হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের সেনাবাহিনী সফলভাবে ফাতাহ- গাইডেড রকেট সিস্টেমের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ করেছে। এই রকেট সিস্টেমের পাল্লা ৪০০ কিলোমিটার।

রকেট সিস্টেমটি দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর এই দেশটির সেনাবাহিনীর প্রচলিত অস্ত্রাগারের নাগাল এবং প্রাণঘাতী সক্ষমতাকে উল্লেখযোগ্যভাবে আপগ্রেড করবে।

দ্য ডন বলছে, গাইডেন্স সিস্টেম এই রকেটটিকে নির্ভুল অস্ত্র করে তুলেছে। কারণ এর ফলে অস্ত্রটির ধ্বংসাত্মক ক্ষমতা এবং কার্যকারিতাও বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে ট্র্যাজেক্টোরি মোড এবং টার্মিনাল গাইডেন্স প্রযুক্তির ফলে এই রকেটটি শত্রুর অ্যান্টি-ব্যালিস্টিক মিসাইল সিস্টেমও এড়াতে সক্ষম।

পরীক্ষার পর ফাতাহ- রকেটটিকে এখন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আর্টিলারি ডিভিশনে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে এবং এটি এখন পাকিস্তান সেনাবাহিনী যুদ্ধে ব্যবহার করতে পারবে।

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান, তিন বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিজ্ঞানী প্রকৌশলীরা এই রকেট সিস্টেমের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ প্রত্যক্ষ করেন।


পাকিস্তানি   রকেট  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন