আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, বিএনপি-জামায়াতের যে নেতিবাচক রাজনীতি এবং দেশ গঠনে, দেশের উন্নয়ন, অগ্রগতির যে রাজনীতি সে রাজনীতির সাথে তাদের তো কোনো সম্পর্ক নাই। তারা কখনো দেশের মানুষ এবং দেশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণের কোনো ভাবনার জায়গাতেও তারা থাকে না। একারণেই তারা পদ্মা সেতু তৈরি করা সম্ভব না, পদ্মা সেতু তৈরি করতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন। এমনকি বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া বলেছিলেন, জোড়াতালি দিয়ে এই পদ্মা সেতু বানানো হচ্ছে। এটা ভেঙ্গে পড়বে। শুধু তাই না বিদেশিদের কাছে, বিশ্ব ব্যাংকের কাছে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ড. ইউনূসের সাথে কণ্ঠ মিলিয়ে যাতে বাংলাদেশকে পদ্মা সেতু বানানোর জন্য বিশ্ব ব্যাংক তাদের বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নেয় তার জন্য তারা অনেক মিথ্যাচার করছে, বিভিন্ন ধরনের অপপ্রচার করে তাদেরকে প্রভাবিত করা চেষ্টা করেছে।
পদ্মা সেতু নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা বিষয়ে আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বাংলা ইনসাইডারের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন। পাঠকদের জন্য আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম এর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন বাংলা ইনসাইডার এর নিজস্ব প্রতিবেদক শান্ত সিংহ।
আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, কিন্তু আমাদের দেশের ১৭ কোটি মানুষের যে আকাঙ্ক্ষা, স্বপ্ন পদ্মা সেতুকে ঘিরে, পদ্মা সেতু নির্মাণের মধ্য দিয়ে সারাদেশে মানুষের যে স্বপ্ন পূরণ হতে যাচ্ছে, বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। এই স্বপ্ন পূরণের যে উন্নয়ন, অগ্রগতির যে অভিযাত্রা এটা তো একজন দেশ প্রেমিক নাগরিক হিসেবে আমরা সত্যিই অনেক আনন্দে আনন্দিত। আমরা এতো বেশি কৃতজ্ঞ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে। যেটা বেগম খালেদা জিয়া চেষ্টা করলে করতে পারতো। উনি দুইবারের প্রধানমন্ত্রী হয়েও কিন্তু উনি পদ্মা সেতু বানানোর চেষ্টা না করে টালবাহানা করে উনি পাঁচ বছর পার করেছেন। উনি পদ্মা সেতু বানানোর কোনো উদ্যোগ নেননি।
তিনি আরও বলেন, সেই ব্যর্থতার গ্লানির দায় উনাকে নিতে হবে। দক্ষিণ অঞ্চলের ২১ টি জেলার মানুষের সাথে ঢাকার ও চট্টগ্রামের সাথে বাংলাদেশের যে প্রখ্যাত আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক বন্দরের সাথে নিবিড় সম্পর্ক স্থাপিত হোক এই প্রত্যাশা বেগম জিয়া বুঝতে পারেননি। বিএনপি পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য স্বাগত জানায়নি, তারা ধন্যবাদ জানায়নি। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার সাথে সাথে আমাদের প্রবৃদ্ধি বাড়বে। পদ্মা সেতুর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের সবাই আমরা এক জায়গায় সংযুক্ত হতে পারব।
পদ্মা সেতু চালু আমাদের প্রবৃদ্ধি বাড়বে
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান বলেছেন, এপ্রিল মাসে তীব্র তাপদাহ যাচ্ছে। এটা একটু কষ্টদায়ক বটে। তবে মে মাসেও তো আবহাওয়া এমন থাকবে এবং সে সময় প্রচন্ড গরম থাকবে। কিন্তু তাই বলে তো আর স্কুল, কলেজ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এত লম্বা সময় ধরে বন্ধ রাখা যায় না।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, যারা দলের নির্দেশনা মানতে পারেননি, তারা তো না পারার দলে। দল থেকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে যে, কোন মন্ত্রী-এমপির পরিবারের সদস্য বা নিকট আত্মীয় স্বজনরা উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন না। এটা ছিল দলের বৃহত্তর স্বার্থে। সেজন্য সেটা পালন করা সবাই নৈতিক দায়িত্ব ছিল। কিন্তু যখন কেউ কেউ সেই নির্দেশ মান্য করেননি সেটার দায়-দায়িত্ব তাকেই বহন করতে হবে। দলের প্রতি তাদের কমিটমেন্ট নিয়ে আমার বড় প্রশ্ন রয়েছে।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, উপজেলা নির্বাচনে স্বজনদের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন এর মধ্য দিয়ে একটি স্পষ্ট হয়েছে যে, রাজনীতির মধ্য দিয়েই প্রধানমন্ত্রীর উত্থান হয়েছে এবং তিনি যে দল ও ত্যাগী নেতাদের ভালোবাসেন, তাদের প্রতি যে তার মমত্ববোধ সেটি প্রকাশ পেয়েছে। আওয়ামী লীগ সভাপতির এই সিদ্ধান্তের কারণে দলের ত্যাগী নেতাকর্মীরা রাজনীতিতে নতুন আলোর সঞ্চার দেখছেন এবং তারা নিঃসন্দেহে অনুপ্রাণিত হয়েছেন। তারা আশ্বস্ত হয়েছেন যে, রাজনীতি রাজনীতিবিদদের কাছেই থাকবে।
প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ বলেছেন, কেউ যদি হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হয় তাহলে তাকে যত দ্রুত সম্ভব ছায়াযুক্ত স্থানে নিতে হবে। ঘরে থাকলে ফ্যান ও এসি চালু করে তাকে ঠান্ডা স্থানে রাখতে হবে। ভেজা কাপড় দিয়ে শরীর মুছে দিতে হবে। বেশি বেশি পানি, ফলের জুস পান করাতে হবে। আক্রান্ত ব্যক্তির প্রেশার কমে যাওয়া, প্রস্রাব বন্ধ, পালস কমে যাওয়া বা অজ্ঞান হয়ে গেলে দ্রুত আক্রান্ত ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।
ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইসহাক আলী খান পান্না বলেছেন, বুয়েটে শুধু ছাত্রলীগ ছাত্ররাজনীতি চায় না। অন্যান্য ছাত্র সংগঠনগুলোও তো ছাত্ররাজনীতি চায়। তাহলে কেন শুধু এখন সামনে ছাত্রলীগের নাম সামনে আসছে। বুয়েটে যারা ছাত্ররাজনীতি চাচ্ছে তাদের প্রথম পরিচয় তারা বুয়েটের ছাত্র। আর বুয়েট কর্তৃপক্ষ যেটা করেছে যে, ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করেছে, এটা বুয়েট প্রশাসন করতে পারে না। তাদের এখতিয়ার নেই। দেশের প্রচলিত মৌলিক আইন যেখানে আমাকে অধিকার দিয়েছে বুয়েট সেটা নিষিদ্ধ করতে পারে না। আইনে বলা হয়েছে, দেশের প্রচলিত আইন এবং নিয়মের মধ্যেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হবে। সেখানে বুয়েট তো বাংলাদেশের বাইরের কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয়। দেশের নিয়মেই তো বুয়েট চলার কথা। কিন্তু সেখানে বুয়েট প্রশাসন কীভাবে আমার মৌলিক অধিকার রহিত করে? আমার ক্যাম্পাসে আমি মুক্ত চিন্তায় ঘুরবো, আমি কথা বলবো, আমি স্লোগান দিবো, আমি বক্তৃতা দিবো, আমি পড়াশুনা করবো। এটা থেকে বুয়েট কর্তৃপক্ষ কীভাবে আমাকে বঞ্চিত করতে পারে।