ইনসাইড এডুকেশন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা কেন বেপরোয়া হয়ে উঠছে?

প্রকাশ: ০৯:০৬ পিএম, ০৩ জুলাই, ২০২২


Thumbnail শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা কেন বেপরোয়া হয়ে উঠছে?

সম্প্রতি সাভারের হাজী ইউনুছ আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী আশরাফুল আহসান জিতু তারই শিক্ষক উৎপল কুমার সরকারকে ক্রিকেট স্ট্যাম্প দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। এরপর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ওই শিক্ষক। শিক্ষকের অপরাধ ইভটিজিংসহ আচরণগত সমস্যার কারণে শৃঙ্খলা কমিটির প্রধান হিসেবে জিতুকে শাসন করা। জানা যায়, জিতু এলাকায় একটি কিশোর গ্যাং পরিচালনা করে বেড়াচ্ছিল। তার এভাবে বেড়ে ওঠার পেছনে অভিভাবকদের সমর্থন কিংবা নীরব ভূমিকা ছিলো। এ ধরণের কিশোর গ্যাং দেশে বেড়েছে বহুগুণে। অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই বখাটে, মেয়েদের উত্ত্যক্তকারী শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের হুমকি-ধমকি দেওয়া ব্যক্তিদের নাম গণমাধ্যমে উঠে আসে। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাসে এমন বেপরোয়া শিক্ষার্থীর আতঙ্কে বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই শিক্ষাজীবন কাটান, দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের অনেকেই এ ধরনের বেপরোয়া শিক্ষার্থীর আচরণে বিব্রত হন। রাজনৈতিক পরিচয়ে এরা এমন বেপরোয়া হয়ে ওঠার সুযোগ পায় বলেও জানান অনেকেই। প্রশ্ন হচ্ছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এসব হচ্ছে কেন?

এই বিষয়ে শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান বলেন, আমরা একটা অপসংস্কৃতির দিকে চলে যাচ্ছি। আগে সমাজের সব ক্ষেত্রে শিক্ষকদের আলাদা একটা মর্যাদার জায়গা ছিল। নানা কারণেই আমাদের সমাজের এখন অবক্ষয় হয়েছে। এখন শিক্ষকরা মর্যাদা তো পায় না বরং তারা নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন বিভিন্নভাবে। সাম্প্রতিক সময়ে সাভারে যে ঘটনাটি ঘটছে তা রীতিমতো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড। যে ছাত্র এই ঘটনাটি ঘটিয়েছে তার নিজস্ব একটি কিশোর গ্যাং আছে। আমি মনে করি আমাদের ব্যর্থতার চেয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরও একটা বড় ব্যর্থতা আছে। যেভাবে শিশু কিশোররা গ্যাং তৈরি করছে। তা বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে। তাছাড়া এরা যে শুধু শিক্ষকদের ওপর হামলা চালাচ্ছে না নয়, এরা হরহমাশেই বিভিন্ন মানুষের ওপর হামলা করছে। সেটা হয়তো কোনো ব্যবসায়ীর ওপর করছে কিংবা কোনো মহিলাকে হেনেস্তা করছে। যে গুলো হয়তো সেভাবে সামনে আসেনি।

এদিকে আবার ধর্মীয় কিংবা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত গুজবে বিশ্বাসী হয়ে একদল শিক্ষার্থী শিক্ষকদের অপদস্থ করতে মোটেও দ্বিধা করে না। নড়াইলের মির্জাপুর ইউনাইটেড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ স্বপন কুমার বিশ্বাসকে জুতার মালা পরিয়ে অপদস্থ করা, তিনজন শিক্ষকের মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেওয়াসহ কলেজে ভয়ানক দাঙ্গা সৃষ্টির মতো পরিস্থিতি এর সাম্প্রতিক উদাহরণ। এর পেছনে অনেক শিক্ষক উসকানিদাতা ছিলো বলেই জানা যায়। অথচ ফেসবুকের সরাসরি ধর্ম-সংক্রান্ত নয় এমন একটি পোস্ট একজন শিক্ষার্থী শেয়ার দেওয়ার অপরাধে হিন্দু সম্প্রদায়ের কলেজশিক্ষকদের বিরুদ্ধে উত্তেজনা সৃষ্টি, শিক্ষককে এভাবে অপদস্থ করা, মেরে ফেলতে তেড়ে আসার বিষয়টি কতটা হিংসাত্মক মনোবৃত্তির পরিচয় বহন করে, তা সহজেই অনুমেয়।

কদিন আগে মুন্সিগঞ্জের বিনোদপুর রামকুমার উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষক হৃদয় মণ্ডলকে তাঁরই শ্রেণীকক্ষের কয়েকজন শিক্ষার্থী ধর্ম অবমাননার মিথ্যা অপবাদ দিয়ে দেশে তুলকালাম ঘটিয়ে দিয়েছে। এর কয়েক বছর আগে একজন সংসদ সদস্য ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অপবাদ দিয়ে একজন প্রধান শিক্ষককে কান ধরিয়ে ওঠবস করিয়েছিলেন। অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এ ধরনের ঘটনা প্রায়ই ঘটছে। শিক্ষককে অপদস্থ করার পেছনে কখনো ছাত্র, কখনো পরিচালনা কমিটি, কখনো স্থানীয় প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ শিক্ষক অংশ নিচ্ছেন।

আবার উল্টো অভিজ্ঞতাও কম নয়। নুসরাতকে পুড়িয়ে হত্যায় মাদ্রাসার অধ্যক্ষ, তাঁর কয়েকজন সহকর্মী এবং লম্পট ছাত্র, স্থানীয় রাজনীতির কিছু ব্যক্তি জড়িত থাকার অভিযোগও প্রমাণিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রায়ই শিক্ষকদের দ্বারা ছাত্রীদের যৌন হয়রানির কথা শোনা যায়। পত্রপত্রিকায় শিক্ষার্থীকে শারীরিকভাবে নির্যাতন, ছাত্রাবাসে ছাত্রদের বলাৎকার, যৌন হয়রানি ইত্যাদিতেও জড়িত থাকার অসংখ্য ঘটনা বাংলাদেশে প্রায়ই ঘটে থাকে। কিন্তু শিশু শিক্ষার্থীর বলাৎকারের বিষয়টি এখন সমাজে বড় ধরনের দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনায় দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের বেশির ভাগই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আইন, বিধিবিধান জানেন না, মানেনও না। আবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগেও রয়েছে অনিয়ম, দুর্নীতি এবং অযোগ্যদের নানা ফাঁকফোকর। শ্রেণিপাঠের পরিবর্তে কোচিং, নোটবই, গাইডবই এবং পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের নানা ব্যবস্থা।

জিপিএ-৫ পাওয়া, দেশসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার দৌড়ে শিক্ষক এবং অভিভাবকদের মনোযোগ যেখানে, সেখানে শিক্ষার্থীর মানসগঠন, সাংস্কৃতিক বোধ, সমাজ ও বিশ্ববাস্তবতার জ্ঞান আহরণ হারিয়ে যেতে বসেছে। ফলে শিক্ষার নামে যা চলছে তাতে মেধাবী, যুক্তিশীল, উদার মানসিকতা, সৃজনশীলতা, উদ্ভাবনী ক্ষমতা শিক্ষার্থীদের মধ্যে হারিয়ে যেতে বসেছে। সেখানে ঝেঁকে বসেছে কার্যত অর্ধশিক্ষা, বখাটে হয়ে যাওয়া, বেকারত্ব এবং সমাজ ও সভ্যতাবিরোধী বিশ্বাসে বেড়ে ওঠা তরুণ-তরুণী। আর এর থেকে উত্তরণে পরিবার, অভিভাবক এবং শিক্ষকদের নজরদারি এবং ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছেন শিক্ষাবিদরা।


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

স্বাভাবিক হচ্ছে শিক্ষাকার্যক্রম, কাল খুলছে স্কুল-কলেজ

প্রকাশ: ০৬:৪৩ পিএম, ০৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

পবিত্র রমজান মাস, ঈদুল ফিতর এবং তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে বন্ধ থাকার পর আগামীকাল রোববার (৫ মে) থেকে খুলছে সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

শনিবার (৪ মে) সন্ধ্যায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা আবুল খায়ের।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ কর্তৃক গত ২৫ এপ্রিল প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনের শর্তাদি পালন সাপেক্ষে আগামীকাল রোববার (৫ মে) থেকে দেশের সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সেই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শ্রেণি কার্যক্রম চালুর বিষয়ে কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেগুলো হলো..

·        তাপদাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অ্যাসেম্বলি বন্ধ থাকবে।

·        শ্রেণি কার্যক্রমের যে অংশটুকু শ্রেণিকক্ষের বাহিরে পরিচালিত হয়ে থাকে এবং সূর্যের আলোর সংস্পর্শে আসতে হয়, সে সকল কার্যক্রম সীমিত থাকবে।

·        তাপদাহ এবং অন্যান্য কারণে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকার ফলে যে শিখন ঘাটতি তৈরি হয়েছে তা পূরণ এবং নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী শিখন ফল অর্জনের জন্য পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত শনিবারও শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।


স্কুল-কলেজ   শিক্ষা মন্ত্রণালয়   বিজ্ঞপ্তি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

২৫ জেলার সব স্কুল-কলেজ বন্ধ আজ

প্রকাশ: ০৮:৪৩ এএম, ০৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

তীব্র তাপপ্রবাহের ছুটি শেষে শনিবার থেকে খুলছে দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। তবে গরমের কারণে কিছু জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

শুক্রবার (৩ মে) সকালে মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দেশে চলমান দাবদাহের কারণে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়া পূর্বাভাসের ভিত্তিতে খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের সব জেলার, ঢাকা বিভাগের ঢাকা ও টাঙ্গাইল জেলার, চট্টগ্রাম বিভাগের চাঁদপুর জেলার এবং রংপুর বিভাগের রংপুর, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী ও দিনাজপুর জেলার সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শনিবার বন্ধ থাকবে।

এসব জেলার বাইরে সব জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শনিবার খোলা থাকবে। এছাড়াও দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো খুলবে আগামী রোববার থেকে।


স্কুল   কলেজ   বন্ধ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

২৫ জেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ নিয়ে নতুন ঘোষণা

প্রকাশ: ০৩:৩৭ পিএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

তীব্র তাপপ্রবাহে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় আগামীকাল শনিবার (৪ মে) খুলনা, রাজশাহী, ঢাকা, চট্টগ্রাম ও রংপুর বিভাগের কয়েকটি জেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।

শুক্রবার (৩ মে) দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়েরের স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, দেশে চলমান দাবদাহের কারণে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসের ভিত্তিতে খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের সব জেলার, ঢাকা বিভাগের ঢাকা ও টাঙ্গাইল, চট্টগ্রাম বিভাগের চাঁদপুর এবং রংপুর বিভাগের রংপুর, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী ও দিনাজপুরের সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শনিবার (৪ মে) বন্ধ থাকবে।

উল্লেখ্য, ঈদের ছুটি শেষে গত ২১ এপ্রিল সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার কথা ছিল। তবে ২০ এপ্রিলে তীব্র গরমের কারণে স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছুটি ঘোষণা করা হয়।

এরপর গত ২৮ এপ্রিল শর্তসাপেক্ষে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়। কিন্তু পরদিন হাইকোর্ট দেশের সব প্রাথমিক, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদরাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধের আদেশ দেন।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান   শিক্ষা মন্ত্রণালয়  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা

প্রকাশ: ০১:২৯ পিএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল আগামী ১২ মে প্রকাশিত হবে। সেদিন সকাল ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলাফলের সারসংক্ষেপ ও পরিসংখ্যান তুলে দেবেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।

বৃহস্পতিবার (২ মে) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে শিক্ষা সচিব বরাবর পাঠানো এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে একযোগে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় গত ১২ মার্চ। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৩ মার্চ থেকে ২০ মার্চের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়।

এবার সারা দেশের ১১টি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে মোট ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসেছিল। তাদের মধ্যে ছাত্র ৯ লাখ ৯২ হাজার ৮৭৮জন এবং ছাত্রী ১০ লাখ ৩১ হাজার ৩১৪ জন। দেশের ২৯ হাজার ৭৩৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ৩ হাজার ৭০০ কেন্দ্রে পরীক্ষা দেয়।

বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় এ বছর মোট ২ লাখ ৪২ হাজার ৩১৪ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছে। ছাত্র ১ লাখ ৪২ হাজার ৩১৪জন এবং ছাত্রী ১ লাখ ৪৮ হাজার ৫২৬ জন। সারাদেশের ৯ হাজার ৬৭৯টি মাদ্রাসার পরীক্ষার্থীরা ৭১৮টি কেন্দ্রে দাখিল পরীক্ষা দেয়।

এছাড়া বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় ২০২৪ সালে মোট পরীক্ষা দিয়েছে ১ লাখ ২৬ হাজার ৩৭৩ জন। তাদের মধ্যে ছাত্র ৯৪ হাজার ৮৩১ জন, ছাত্রী ৩১ হাজার ৫৩২ জন। সারা দেশের ২ হাজার ৮৭৭টি কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ৭০৯টি কেন্দ্রে ভোকেশনাল পরীক্ষা দিয়েছে।

এসএসসি পরীক্ষা   ফলাফল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আজ, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা

প্রকাশ: ১০:২৫ এএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

গুচ্ছ পদ্ধতিতে দেশের ২৪টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আজ শুক্রবার (০৩ মে) বেলা ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। 

‘বি’ ইউনিটে (মানবিক বিভাগ) এবার ৯৪ হাজার ৯৩১ জন পরীক্ষার্থী গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেবেন।

আরও পড়ুন: ৪৪তম বিসিএস মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত

আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবার স্কুল-কলেজ খোলা না বন্ধ, জানায়নি মন্ত্রণালয়

জিএসটি সমন্বিত ভর্তি কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, নির্বিঘ্নে ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্নের জন্য ইতোমধ্যে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি) থেকে গুচ্ছভুক্ত যে সব বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে, সেখানে কঠোর নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা বজায় রেখে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে প্রশ্নপত্র প্রেরণ করা হয়েছে।

‘বি’ ইউনিটে মানবিক বিভাগ থেকে আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের শুক্রবার (০৩ মে) সকাল ১১টা ১২টা পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে শিক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্নের জন্য পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগেই সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রে পৌঁছানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। 

গত ২৭ এপ্রিল ‘এ’ ইউনিটে বিজ্ঞান বিভাগের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ইতিমধ্যে ‘এ’ ইউনিটের ফলাফলও প্রকাশ করা হয়েছে। এতে পাসের হার ছিল ৩৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ।


গুচ্ছে ‘বি’ ইউনিট   ভর্তি পরীক্ষা   নির্দেশনা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন