মন্তব্য করুন
মেসি-রোনালদো দ্বৈরথ বোধহয় থামবে না। যদিও ব্যক্তিগতভাবে তাদের দুজনের কোনও
দ্বন্দ্ব নেই। তবে তাদের ভক্তরা একরকম প্রতিদ্বন্দ্বীতায় মেতে ওঠে।
একটা সময় গোলের রেকর্ডের দৌঁড়ে দু’জনের লড়াইটা বেশ জমতো। এই দৌঁড়ে কখনো এগিয়ে
ছিলেন মেসি আবার কখনো রোনালদো। এখন অবশ্য সেই হিসেব আর নেই। কারণ, দুজনার দুটি পথ গিয়েছে
যে বেঁকে। রোনালদো খেলছেন সৌদিতে আর মেসি যুক্তরাষ্ট্রের মিয়ামিতে।
তবে এরপরেও ভক্ত-সমর্থকদের মধ্যে দুইজনকে নিয়ে রেষারেষি এখনও রয়ে গিয়েছে আগের মতোই। সেই দৃশ্য দেখা গেল গতকাল সৌদি প্রো লিগে। সেখানে আল হিলালের মুখোমুখি হয়েছিল রোনালদোর আল নাসর। রিয়াদ ডার্বিতে আল হিলাল ৩-০ গোলে হারায় আল নাসরকে। বিরতিতে মাঠ ছাড়ার সময়ে রোনালদোকে শুনতে হয় ‘মেসি-মেসি’ ধ্বনি।
গ্যালারি থেকে রোনালদোকে উদ্দেশ্য করে এমন স্লোগান দেয় সমর্থকরা। কিন্তু এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে দারুণভাবে নিয়ন্ত্রণ করেন রোনালদো।
যারা রোনালদোকে উদ্দেশ্য করে ‘মেসি-মেসি’ স্লোগান দিচ্ছিলেন, তাদের দিকে
তাকিয়ে রোনালদোকে উড়ন্ত চুমু শূন্যে ভাসাতে দেখা যায়। সেই সময়ে পর্তুগিজ তারকার মুখে
লেগেছিল হাসি।
ডার্বি ম্যাচে অবশ্য জ্বলে উঠতে পারেননি রোনালদো। তাতে তার দল হেরেছে বড় ব্যবধানে। তবে ক্রিশ্চিয়ানো এ মৌসুমে ১৪ ম্যাচে ১৫ গোল করে আছেন তালিকার সবার উপরে।
ফুটবল সৌদি প্রো লিগ মেসি রোনালদো আল নাসর
মন্তব্য করুন
ভারত বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হতে না পারার আক্ষেপই যেন মেটালো টি-টোয়েন্টি
দিয়ে। তারা অজিদের বিপক্ষে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ ৩-১
ব্যবধানে জিতে নিয়েছে।
টস হেরে ভারত অজিদের ১৭৫ রানের লক্ষ্য দেয়। জবাবে ১৫৪ রানে থেমেছে অস্ট্রেলিয়া।
এতে চতুর্থ ম্যাচে ২০ রানের জয় পেয়েছে স্বাগতিক ভারত।
রান তাড়া করতে নেমে দারুণ শুরু করেছিলেন ট্রাভিস হেড। তবে বাঁহাতি এই ব্যাটার
১৬ বলে ৩১ রানের ইনিংস খেলে ফিরে যেতেই খেই হারিয়ে ফেলে অস্ট্রেলিয়া। আর এতে বড় ভূমিকা
রেখেছেন ভারতের স্পিনাররা। অক্ষর ১৭ রান দিয়ে নেন তিন উইকেট, বিষ্ণু মাত্র ১৬ রান দিয়ে
নিয়েছেন একটি উইকেট। শেষদিকে ম্যাথু ওয়েডের ২৩ বলে ৩৬ রান হারের ব্যবধান কমিয়েছে শুধু।
এর আগে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে দুই ওপেনার জয়সাওয়াল ও ঋতুরাজে উড়ন্ত শুরু করে ভারত। ওপেনিং জুটিতে ৫০ রান হতেই ফেরেন জয়সাওয়াল। দলে ফেরা শ্রেয়াস আইয়ার ৭ বলে ৮ রান করে নেন বিদায়, অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদবও এদিন পারেননি। ৬৩ রানে ভারত হারিয়ে বসে ৩ উইকেট।
সর্বোচ্চ ৪৬ রান এসেছেন রিংকু সিংয়ের ব্যাট থেকে, ১৯ বলে ৩৫ রান করেছেন জিতেশ শর্মা। অজিদের হয়ে তিনটি উইকেট শিকার করেন বেন দারশুয়িস, দুটি করে উইকেট নেন বেহেনড্রফ ও তানভীর সাঙহা।
ভারত-অস্ট্রেলিয়া বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০২৩ টি-টোয়েন্টি
মন্তব্য করুন
এবারের ওয়ানডে বিশ্বকাপে বাংলাদেশের কাছে প্রত্যাশামাফিক ফল পাওয়া যায়নি।
তবে বিশ্বকাপের পর পরই যেন ঘুরে দাঁড়ানোর আভাস টাইগারদের মধ্যে। সেই প্রমাণই মিললো সিলেটে। নিউজিল্যান্ডকে তারা প্রথম
টেস্টে হারিয়ে দিল ১৫০ রানের ব্যবধানে। সেই সাথে টেস্টে দায়িত্ব পেয়েই নেতৃত্বের অভিষেকেই
জয় উপহার দিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। প্লেয়ার অব দ্যা ম্যাচ তাইজুল ইসলাম।
ম্যাচ জয়ের নায়ক তাইজুল ইসলাম। তিনি এই টেস্টে মোট ১০ উইকেট নিয়েছেন। প্রথম
ইনিংসে ৪ উইকেট ও দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ উইকেট নিয়ে কিউইদের পরাজিত করতে বড় ভূমিকা রেখেছেন।
বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড টেস্ট সিরিজের প্রথম টেস্টে জয়লাভ করলো বাংলাদেশ। অবশ্য এটি কিউইদের সঙ্গে দ্বিতীয়বারের মতো জয়। তবে দেশের মাটিতে এটিই প্রথম জয়। প্রথম টেস্ট জয়টি নিউজিল্যান্ডের মাটিতেই হয়েছিল। সেটিও গত বছরের শুরুতেই মাউন্ট মঙ্গানুইতে।
চতুর্থ দিনে নিউজিল্যান্ড জয় থেকে ২১৯ রান দূরত্বে ৭ উইকেট হারিয়ে বসে।
ফলে শেষ ও পঞ্চম দিনে বাংলাদেশ যত দ্রুতই বাকি তিন উইকেট নেওয়ার চেষ্টায় নেমেছে। তবে
এই দফায় কিছুটা হলেও লড়াইয়ের মানসিকতা দেখিয়েছেন স্বীকৃত ব্যাটার ড্যারিল মিচেল। বাংলাদেশের
অপেক্ষা বাড়িয়ে তিনি ব্যক্তিগত ফিফটি তুলে নেন।
যদিও এরপর তিনি আর বেশিক্ষণ ক্রিজে টিকতে পারেননি। ডানহাতি অফ-স্পিনার নাঈম
হাসানের বলে উড়িয়ে মারতে গিয়ে স্কোয়ার লেগে তাইজুল ইসলামের তালুবন্দি হয়েছেন। এর আগে
সিলেটে পঞ্চম দিনের (শনিবার) শুরুতেই পঞ্চাশ পূর্ণ করেন বাংলাদেশের জয়ের পথে বড় কাঁটা
হওয়ার ইঙ্গিত দেওয়া মিচেল। ৬ চারে ৯৯ বলে ক্যারিয়ারের নবম ফিফটিতে পৌঁছান তিনি। এরপর
তিনি থামেন ১২০ বলে ৫৮ রান করে। ৭টি চারের বাউন্ডারি খেলেছেন মিচেল।
এরপর টিম সাউদি ২৪ বলে ৩৪ করে দলীয় ১৭৮ রানে ফিরে যান তাইজুলের বলে। শেষ
উইকেটটিও নেন তাইজুল। ইশ সোধি জাকির হাসানের হাতে ধরা পড়েন তাইজুলের বলে।
এর আগে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসের ব্যাটিং শেষে গতকাল কিউইদের সামনে ৩৩২ রানের
পাহাড়সম টার্গেট ছুড়ে দেয় বাংলাদেশ। দলের পক্ষে অধিনায়ক শান্ত সর্বোচ্চ ১০৪, মুশফিকুর
রহিম ৬৭ ও মেহেদি হাসান মিরাজ অপরাজিত ৫০ রান করেন। নিউজিল্যান্ডের স্পিনার এজাজ প্যাটেল
সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন।
বড় রানতাড়ায় মিচেল ছাড়া আর কোনো কিউই ব্যাটারই দ্বিতীয় ইনিংসে টাইগার বোলারদের
চ্যালেঞ্জ জানাতে পারেননি। শুরু থেকেই তারা নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে। তাইজুল-নাঈমদের
ঘূর্ণিতে তারা দলীয় একশ রানের আগেই ৬ উইকেট হারায়। আগের ইনিংসের সেঞ্চুরিয়ান কেইন উইলিয়ামসনও
এদিন শুরুতে ফিরে যান। শেষ ইনিংসে কিউইদের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২২ রান আসে ডেভন কনওয়ের
ব্যাট থেকে। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন তাইজুল। দুটি শিকার
ধরেছেন নাঈম।
বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট টেস্ট জয়
মন্তব্য করুন
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) আগামী আসরের নিলামের তালিকায় আছেন বাংলাদেশের
৬ জন ক্রিকেটার। তবে আইপিএলে সবচেয়ে সফল বাংলাদেশী তারকা সাকিব আল হাসান নেই এবারের
নিলামে। সেই সাথে নেই প্রথমবার আইপিএলে খেলা লিটন দাসও। তারা দুজনই গত আসরে কলকাতা
নাইট রাইডার্সের হয়ে খেলেছিলেন।
সকিব-লিটন না থাকলেও আছেন মোস্তাফিজুর রহমান। মোস্তাফিজ সর্বোচ্চ ২ কোটি
ভারতীয় রুপির পারিশ্রমিকের ক্যাটাগরিতে আছেন।
আইপিএলের নিলামে নাম থাকা ৬ বাংলাদেশি ক্রিকেটার হলেন, মুস্তাফিজুর রহমান,
তাসকিন আহমেদ, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মেহেদী হাসান মিরাজ, শরিফুল ইসলাম এবং হাসান মাহমুদ।
এর মধ্যে মুস্তাফিজ বাদে আর কেউ আগে আইপিএলে খেলেননি। তাসকিনের ব্যাপারে বেশ কয়েকবার
ডাক এলেও বিসিবি থেকে এনওসি না পাওয়া, চোটসমস্যাসহ নানা কারণে আইপিএলে খেলা হয়নি তাসকিনের।
নিলামে এবার নাম নিবন্ধন করিয়েছেন ১১৬৬ ক্রিকেটার। তবে সাকিব আল হাসান এবং
লিটন দাসের না থাকাটা বাংলাদেশী ক্রিকেট ভক্তদের জন্য অবাক করা বিষয়ই বটে। গত আসরে
কলকাতা নাইট রাইডার্স দলে ভিড়িয়েছিল এই দুই টাইগার তারকা ক্রিকেটারকে। পরে নানা কারণে
সাকিব নিজেকে সরিয়ে নিলেও লিটন ১টি ম্যাচ খেলেছেন কলকাতার জার্সি গায়ে। কিন্তু, দুঃখের
বিষয় হলেও সত্য আগামী মৌসুমের আইপিএলে তাদেরকে দেখা যাচ্ছে না।
আইপিএলের সর্বশেষ দুই আসরে মোস্তাফিজ খেলেছিলেন দিল্লী ক্যাপিটালসের হয়ে।
এবার আর তাকে ধরে রাখেনি দিল্লী। ফলে আবারও নিলামে নাম উঠেছে মুস্তাফিজের। আগামী ১৯
ডিসেম্বর আবুধাবিতে অনুষ্ঠিত হবে আইপিএলের মিনি নিলাম। এবারই প্রথম ভারতের বাইরে অনুষ্ঠিত
হবে আইপিএলের নিলাম।
আইপিএল ক্রিকেট মাহমুদউল্লাহ বিসিবি
মন্তব্য করুন
একটা সময় দলের অপরিহার্য অংশ ছিলেন সৌম্য সরকার। কিন্তু, অধারাবহিক পারফর্মেন্সে
আর ঠাঁই হয়নি দলে। এরপর যেন হারিয়েই যেতে বসেছিলেন। অবশেষে দ্বিতীয় দফায় হাথুরুর আগমন।
এরপর ডাক পড়লো প্রিয় ছাত্রের। যেভাবেই হোক তাকে বিশ্বকাপের দলে নিতে মরিয়া ছিলেন হাথু।
বিশ্বকাপে সৌম্যকে সুযোগ দিতে হাথুরু বেছে নিলেন ভিন্ন পন্থা। তিনি ইমার্জিং এশিয়া
কাপে সৌম্যকে ভালো করার দাওয়াই দিলেন। কিন্তু, তার পছন্দের শিষ্য ইমার্জিং কাপেও মনে
রাখার মতো কিছুই করতে পারলেন না। অতঃপর বিশ্বকাপে তার সুযোগ মিললো না।
বিশ্বকাপে তানজিদ তামিমও দিয়েছেন ব্যর্থতার পরিচয়। বিশ্বকাপ পরবর্তী দলে
এসেছে খানিক পরিবর্তন। লিটন দাশ ব্যক্তিগত কারণে দল থেকে ছুটি নিয়েছেন। মাহমুদউল্লাহ
রিয়াদ ইনজুরির কারণে নেই দলে। সাকিবও ইনজুরি কারণে দলে নেই। তবে, নিউজিল্যান্ড সফরের
সময়টায় বাংলাদেশে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। তিনি এবার প্রার্থী হওয়ায় ওই সময়ে নিউজিল্যান্ড
সফরে থাকতে পারবেন না। তামিম ইকবাল এখনো জাতীয় দলে ফেরেননি। এজন্যই কি সৌম্যকে নেওয়া
হলো? নাকি প্রধান কোচ হাথুরুসিংহের চাওয়াতেই আবারও প্রিয় শিষ্যকে সুযোগ মতো দলে ভেড়ানো
হচ্ছে?
বিশ্বকাপের আগে দেশের মাটিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে
নিজের দ্বিতীয় বলে কোনো রান না করেই আউট হয়ে যান তিনি। এখন আবার বিশ্বকাপের পর নিউজিল্যান্ড
সফরের স্কোয়াডে জায়গা দেওয়া হয়েছে সৌম্যকে।
ঘরের মাঠে দুই টেস্ট খেলার পর নিউজিল্যান্ডে গিয়ে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি
খেলবে বাংলাদেশ। এই সিরিজের দুই ফরম্যাটের স্কোয়াডেই আছেন সৌম্য। সৌম্যতো সুযোগ পেয়েও
নিজেকে প্রমাণ করতে পারছেন না। তাহলে কেন তাকে আবারও দলে নেওয়া? এমন প্রশ্নের উত্তর
দিয়েছেন প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু।
তিনি জানিয়েছেন, সৌম্যর নিউজিল্যান্ডের অভিজ্ঞতা ভালো। আগে যখনই খেলেছে
নিউজিল্যান্ডে ভালো করেছে। এনসিএলে ব্যাটিং-বোলিং দুটোই এবার যথেষ্ট ভালো করেছে। সে
চিন্তা করে ওকে আবার আরেকটা সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
সবশেষ জাতীয় ক্রিকেট লিগে ৬ ম্যাচের ১১ ইনিংসে ৪৮.৪৪ গড়ে ৪৩৬ রান করেছেন
সৌম্য। এছাড়া বল হাতে ১৭ উইকেট নিয়েছেন তিনি। আসলে সৌম্য ভালো করলেন সাদা পোশাকে আর
তাকে ডাকা হলো ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলতে। সেটাও নিউজিল্যান্ডের মাটিতে। যেখানে বাংলাদেশের
মতো স্লো উইকেট নয়। এর ভেতরের পরিস্কার ব্যাখ্যা হয়তো টিম ম্যানেজমেন্টের কাছেই রয়েছে।
সৌম্য এ পর্যন্ত নিউজিল্যান্ডে ৯টি ওয়ানডে ম্যাচ খেলেছেন, ১৫.৪৪ গড় ও ৮০.৩৪
স্ট্রাইক রেটে রান করেছেন ১৩৯। টি-টোয়েন্টিতে ৮ ম্যাচে ১৫৩.৯৮ স্ট্রাইক রেটে ১৭৪ রান
করেছেন তিনি। তাকে নেওয়ার চাওয়াটা কি টিম ম্যানেজমেন্টেরও ছিল?
এমন প্রশ্নের জবাবে নান্নু বলেন, ‘ওরকম কোনো চাওয়া ছিল না। কিন্তু আমরাতো
সবসময় টিম ম্যানেজম্যান্টের সঙ্গে আলোচনা করি। সব সমন্বিতভাবেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এবার ওয়ানডে স্কোয়াডে সুযোগ পেয়েছেন রিশাদ হোসেন ও রাকিবুল হাসান। রিশাদ
এর আগে টি-টোয়েন্টিতে ছিলেন, তবে রাকিবুলের জন্য এটাই প্রথম। তাদেরকেই সাদা বলের ক্রিকেটের
ভবিষ্যৎ হিসেবে যাত্রাটা শুরু করে দিতে চাইছে বাংলাদেশ।
প্রধান নির্বাচক তাদের নিয়ে বলেন, ‘ওরা দুজন আমাদের হাই-পারফরম্যান্সের
ক্রিকেটার। তারা এ দলেও খেলেছে, ওদের অনেকদিন ধরে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছিল। সে হিসেবে
আমরা মনে করেছি সাদা বলের ক্রিকেটে তারাই আমাদের ভবিষ্যৎ। এখন থেকেই ওদের যাত্রা শুরু
হলো।
সৌম্য হাথুরু ক্রিকেটে বিসিবি বাংলাদেশ ক্রিকেদ দল
মন্তব্য করুন