ক্লাব ইনসাইড

আর্জেন্টিনা সমর্থকদের মিছিল-স্লোগানে মুখরিত ঢাবি

প্রকাশ: ০৬:২৬ পিএম, ২০ নভেম্বর, ২০২২


Thumbnail

আর মাত্র কয়েকঘণ্টা পর কাতারে পর্দা উঠছে ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ খ্যাত বিশ্বকাপ ফুটবলের। বিশ্বকাপ ফুটবলের উন্মাদনার সেই ছোঁয়া লেগেছে সারা বিশ্বে, চিরাচারিতভাবেই লেগেছে বাংলাদেশেও। তাই বিশ্বকাপকে স্বাগত জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে মিছিল করেছে আর্জেন্টিনা সমর্থকরা।

রোববার (২০ নভেম্বর) মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন পয়েন্ট প্রদক্ষিণ করে রাজু ভাস্কর্যে গিয়ে শেষ হয়।

এ সময় জিয়াউর রহমান হলের বিভিন্ন বিভাগের শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছেন। মিছিলে নেতৃত্ব দেন হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হাসিবুল হোসেন শান্ত। সমর্থকরা মেসি ও আর্জেন্টিনা স্লোগানে মুখরিত করে তুলে ঢাবি ক্যাম্পাস।

এদিকে বিশ্বকাপ উপলক্ষে হলগুলোতেও বইছে উৎসবের আমেজ। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন হল সেজেছে প্রিয় দলের পতাকায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোতে শোভা পাচ্ছে আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিলের পতাকা। এর বাইরে জার্মানি ও পর্তুগালের পতাকাও চোখে পড়ে। দলবেঁধে নিজ নিজ দলের জার্সি পরে অনুরাগীদের ফটোসেশন আর আড্ডা তো চলছেই। হলগুলোতে ও টিএসসিতে বড় পর্দায় খেলা দেখার প্রস্তুতি ইতোমধ্যে নেওয়া হয়েছে।

কাতার বিশ্বকাপ   আর্জেন্টিনা ফুটবল দল   ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

পাবিপ্রবিতে নিউক্লিয়ার সায়েন্স বিষয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত

প্রকাশ: ০৫:৫৮ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

পাবনা বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়েরোল অব দ্য নিউক্লিয়ার সায়েন্স ইন আনরেভেলিং দ্য মিসটেরি অব দ্য ইভ্যুলুশন অব দ্য ইউনিভার্সবিষয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

সোমবার (১৩ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্যালারী- তে সকাল সাড়ে ১১টায় পদার্থ বিজ্ঞান রসায়ন বিভাগ সেমিনারটি আয়োজন করে।

 

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক . হাফিজা খাতুন। বিশেষ অতিথি ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক . কে এম সালাহ্ উদ্দীন এবং বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক . ফজলুল হক।

 

অধ্যাপক . মো. খায়রুল হকের সভাপতিত্বে সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পাবিপ্রবির সহযোগি অধ্যাপক জেআইএনআর, রাশিয়ার পোস্ট ডক্টরিয়াল ফেলো . প্রীতম কুমার দাস। 


এ সময় বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।


নিউক্লিয়ার সায়েন্স   সেমিনার  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

সিকৃবিতে রুম দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১৭

প্রকাশ: ১০:০৯ এএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail সিকৃবিতে রুম দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিকৃবি) রুম দখল নিয়ে ছাত্রলীগের দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ১৭ জন। রোববার (১২ মে) বিকাল ৫টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আব্দুস সামাদ আজাদ হলে সংঘর্ষের এ ঘটনা ঘটে।

সিকৃবির আব্দুস সামাদ আজাদ হলের ৫০৭ নম্বর রুমকে কেন্দ্র করে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। জানা যায়, দীর্ঘদিন থেকে রুমটি ফাঁকা পড়ে থাকায় হল থেকে রুম বরাদ্দ পাওয়া কয়েকজন ছাত্রকে রুমে তুলে দেন সভাপতির অনুসারী রিয়াজুল ইসলাম রিয়াদ গ্রুপের নেতা-কর্মীর। এতে আপত্তি জানায় সাংগঠনিক সম্পাদক আরমান হোসেন গ্রুপের নেতা-কর্মীরা। তারা রুমটি নিজেদের বলে দাবি করে। এনিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে দু’পক্ষ সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। পরে বিষয়টি সমাধানের জন্য ছাত্র পরামর্শ, প্রক্টর, প্রভোস্টরা ছাত্রলীগের সঙ্গে বসলে কথাকাটাকাটির জেরে দ্বিতীয় দফায় আবার সংঘর্ষ বাধে। সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে মাঠে অবস্থান করে ছাত্রলীগের এই দুই পক্ষ।

সিকৃবির চিফ মেডিকেল অফিসার ডা. অসিম রঞ্জন রায় জানান, দুই দফা সংঘর্ষে ১৭ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে দুজনকে ওসমানী মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছেন।

আব্দুস সামাদ আজাদ হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক মীর মোঃ ইকবাল হাসান বলেন, ক্যাম্পাসে একটি রুমকে নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষ হয়। এতে কয়েকজন ছাত্র আহত হয়েছেন। ওই রুমটা তালা মেরে রাখা হয়েছে। ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা নিজেরা বসে বিষয়টা সমাধান করবে বলে জানিয়েছে।

সিকৃবির প্রক্টর অধ্যাপক . সাদ উদ্দিন মাহফুজ বলেন, ‘আব্দুস সামাদ আজাদ হলের একটি রুম নিয়ে ছাত্রলীগের দুগ্রুপের ঝামেলা হয়েছে। এতে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। আমরা সকলের সহযোগিতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেছি। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। কারা ঝামেলায় জড়িত খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কোনো সমস্যা হলে প্রশাসন থেকে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’


সিকৃবি   ছাত্রলীগ   আব্দুস সামাদ আজাদ হল   রুম দখল  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

তালা সংস্কৃতির অবসান চেয়ে কুবিতে শিক্ষকদের মৌন মানববন্ধন

প্রকাশ: ০৮:৫১ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

সাম্প্রতিক সময়ের বিভিন্ন ঘটনার প্রতিবাদে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকরা মৌন মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে। রোববার (১২ মে) বিকাল ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত প্রশাসনিক ভবনের সামনে এই মৌন মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন তারা।

মৌন মানববন্ধনে শিক্ষকরা 'প্রতিবাদের ভাষা হোক বুদ্ধিবৃত্তিক ও রুচিবোধের পরিচায়ক', 'শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি নিরসনে সকলে দায়িত্বশীল ভুমিকা পালন করুন', 'গবেষণার প্রণোদনা অব্যাহত থাকুক', 'শিক্ষা ও গবেষণার পথ সুপ্রসন্ন হোক, 'অপরাজনীতি বন্ধ হোক' , 'সেশনজট মুক্ত ও শান্তিময় ক্যাম্পাস আমাদের কাম্য', '২৮ এপ্রিল ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত হোক', 'শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সম্পর্ক হোক সৌহার্দপূর্ণ ও সম্মানের', 'তালা সংস্কৃতির অবসান হোক', 'প্রাণের কুবিতে তালা সংস্কৃতির এটাই হোক শেষ চর্চা', 'দাবি আদায়ে শিক্ষার্থীরা জিম্মি কেন', 'এগিয়ে যাবে সবসময়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়', 'মানসম্পন্ন শিক্ষা ও গবেষণার মাধ্যমে লিডিং বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকুক' লেখা সম্বলিত প্লে-কার্ড হাতে নিয়ে দাঁড়ান। 

এই মৌন মানববন্ধনে  উপস্থিত ছিলেন লোকপ্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. রশিদুল ইসলাম শেখ, অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোসা. শামসুন্নাহার, ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. বনানী বিশ্বাস, অধ্যাপক ড. মুহম্মদ হাবিবুর রহমান, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামাল হোসাইন, ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শারমিন সুলতানা, ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. জাহিদ হাসান, একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মুহাম্মদ সজীব রহমান, মার্কেটিং বিভাগের প্রভাষক আবু ওবায়দা রাহিদ,আইসিটি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আমেনা বেগম, আইসিটি বিভাগের প্রভাষক কাশমি সুলতানা সহ আরো অনেকে। 

উল্লেখ্য, গত ২৮ এপ্রিল কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কার্যালয়ে প্রবেশে বাঁধা প্রদানের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-উপাচার্য ও ছাত্রলীগের মধ্যে ত্রিমুখী সংঘর্ষ হয়। এরপর শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দরা অবস্থান কর্মসূচি, কুশপুত্তলিকা ঝুলানো সহ নানা কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছে উপাচার্য-কোষাধ্যক্ষের পদত্যাগ চেয়ে।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

রাবি ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে হল প্রহরীকে মারধরের অভিযোগ

প্রকাশ: ০৬:২৫ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের এক কর্মচারীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে। রোববার (১২ মে) সকাল সাড়ে ছয়টায় সোহরাওয়ার্দী হলের গেটে এই ঘটনা ঘটে।

 

ভুক্তভোগী কর্মচারী মনিরুল ইসলাম। তিনি ঐ হলের গার্ডের দায়িত্বে আছেন। অন্যদিকে অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতা একই হলের সহ-সভাপতি ও ইনিস্টিউট অব এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ (আইইআর) বিভাগের আতিকুর রহমান, মাদার বখ্শ হল ছাত্রলীগ কর্মী এবং গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী শামসুল আরিফিন খান সানি এবং একই বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী ও মতিহার হল ছাত্রলীগ কর্মী আজিজুল হক আকাশসহ আরও কয়েকজন। সকলেই বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর অনুসারী বলে জানা গেছে।

 

ভুক্তভোগী কর্মচারী মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘সকালে সাড়ে ছয়টার দিকে আতিকের নেতৃত্বে আকাশ, সানিসহ বেশ কয়েকজন আমাকে মারধর করে। আমি নাকি নিয়াজ মোর্শেদকে সহযোগিতা করেছি, সেজন্য তারা আমাকে হাতে-গালে-মাথায় কিল-ঘুষি ও লাঠি দিয়ে আঘাত করে। আমি বিষয়টি হল প্রভোস্টকে জানিয়েছি। তারা আমাকে অভিযোগপত্র দিতে বলেছেন। আমি এর সুষ্ঠু বিচার চাই।’

 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত ছাত্রলীগ কর্মী আজিজুল হক আকাশ বলেন, ‘আমরা সকালে হলে যাই। সেখানে গিয়ে গার্ডকে আমাদের সন্দেহ হয়। আমরা তার ফোন চেক করে দেখতে পাই সে শিবির-ছাত্রদল ও নিয়াজ মোর্শদকে আমাদের তথ্য পাচার করেছে৷ মারধরের তেমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে দু-একটা চড়-থাপ্পর দেওয়া হয়েছে।’ 

 

আরেক অভিযুক্ত মাদার বখ্শ ছাত্রলীগ কর্মী শামসুল আরিফিন খান সানি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘এটার সাথে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। মারধরের ঘটনা ঘটেছে কিনা সেটাও আমার জানা নেই।’

 

এ বিষয়ে জানতে রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর সাথে ফোন কল এবং মেসেজের মাধ্যমে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও সম্ভব হয়নি।

 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের প্রাধ্যক্ষ ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর বলেন, ‘গতকালকের ঘটনার পরে আমরা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে রাতে হলেই অবস্থান করি। এরপর আজ সকালে আতিকের নেতৃত্বে সানি, আকাশসহ বেশ কয়েকজন হলের গার্ড মনিরুল ইসলামকে প্রচণ্ড মারধর করে। আজ ছাত্রকে মারছে, কর্মচারীকে মারছে যারা আমাদের হলকে নিরাপত্তা দেয়। কয়েকদিন পর হয়তো আমাদেরও মার খেতে হবে। এই ঘটনায় আমরা ওই কর্মচারীকে অভিযোগ দিতে বলেছি। আজ সন্ধ্যায় আমাদের একটা মিটিং আছে। আমরা দ্রুত একটা তদন্ত কমিটি গঠন করব।’

 

এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক বলেন, সকালের ঘটনা আমরা জেনেছি। যেহেতু এটি হলের বিষয় তাই হল প্রশাসনকে বিষয়টি দেখতে বলা হয়েছে। হল প্রশাসন এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিবে।

 

প্রসঙ্গত, গতকাল দিবাগত রাতে রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব গ্রুপ এবং সোহরাওয়ার্দী হল সভাপতি নিয়াজ মোর্শেদের গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সেখানে দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শন, ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটে। তিন ঘণ্টা পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন। সেখানেই নিয়াজ মোর্শেদকে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করার সন্দেহে সোহরাওয়ার্দী হলের গার্ডকে মারধরের ঘটনা ঘটে।


ছাত্রলীগ   রাবি   হল প্রহরী   মারধর  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে মুট কোর্ট ক্লাবের উদ্বোধন

প্রকাশ: ০৬:১১ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে মুট কোর্ট ক্লাবের উদ্বোধন করা হয়েছে। রবিবার (১২ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও মানবাধিকার বিভাগের আয়োজনে এসে প্রধান অতিথি হিসেবে এটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন এ ক্লাবের উদ্বোধন করে৷ 

 

আইন বিভাগের কো-অর্ডিনেটর প্রফেসর আবু নাসের মোঃ ওয়াহিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন মাগুরা-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট সাইফুজ্জামান শিখর ও উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা।

 

জানা গেছে, উদ্বোধন পর্ব শেষে মুট কোর্টে প্রতীকী বিচারিক কার্যক্রম পরিচালনা করেন এটর্নি জেনারেল ও রাজশাহী সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোঃ জিয়াউর রহমান। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থীরা মামলার বাদী, সাক্ষী, আসামি, আদালতের কর্মচারী ও আইনজীবীর ভূমিকায় ছিলেন।

 

মুট কোর্ট পর্বে বিচারক ছিলেন রাজশাহী সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জিয়াউর রহমান, ব্যারিস্টার মোহাম্মদ আশরাফ আলি ও অ্যাডভোকেট মো. মাসুদ হাসান চৌধুরী। মুট কোর্টের বিষয়বস্তু ছিল নারী ও শিশু নির্যাতন মামলা। উভয়পক্ষ ট্রায়ালে একের পর এক সাক্ষ্য প্রমাণ ও আইনি-যুক্তি স্থাপন এবং খন্ডন করেন। শেষে পক্ষদ্বয়ের আইনজীবীদের মধ্যে চলতে থাকে যুক্তিতর্ক এবং কাক্সিক্ষত বিচার প্রার্থনা। এসময় শিক্ষার্থীদের অভাবনীয় নৈপুণ্যে বিচারক মহোদয় অত্যন্ত মুগ্ধ হন।

 

এটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, ‘আইনের ছাত্ররা একজন দক্ষ আইনজীবী হিসেবে গড়ে উঠলে দেশ ও জাতির কল্যানে কাজ করতে পারবে। এজন্য অনুশীলনের কোন বিকল্প নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের এমন কার্যক্রম শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নেবে।’

 

এদিকে দুপুরে সিনেট হলে ‘ওয়ে ফরওয়ার্ড ইন লিগাল প্রফেশন’ শীর্ষক একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশ নেন অ্যাটর্নি জেনারেল। সেমিনারে অতিথি বক্তা ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মিনহাজুল হক চৌধুরী ও ব্যারিস্টার মুহাম্মদ আশরাফ আলী। 

 

এসময় কো-অর্ডিনেটর অধ্যাপক আবু নাসের মো. ওয়াহিদ সকলকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ‘শুধু প্রাতিষ্ঠানিক আইনশিক্ষাই নয়, বরং বাস্তব জীবনে আইনের প্রয়োগভিত্তিক কার্যপ্রণালী হাতেকলমে শেখার জন্য এ মক ট্রায়াল রুম তৈরি করা হয়েছে।’ 

সেমিনারে বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ফয়জার রহমান, রেজিস্ট্রার সুরঞ্জিত মন্ডল, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক পারমিতা জামান, আইন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।


মুট ক্লাব   আইন বিভাগ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন