"আর্জেন্টিনা কাতারে বিশ্বকাপ জিততে না পারলে, এবারের বিশ্বকাপ ট্রফিটা যেন ব্রাজিলের কাছে যায়।" এটি কোন সাধারণ মানুষের মন্তব্য নয়। স্বয়ং আর্জেন্টাইন কোচ লিওনেল স্কালোনি করেছেন এমন মন্তব্য।
লাতিন আমেরিকান ফুটবলের ভক্ত তিনি। নিজেই একজন আর্জেন্টাইন। তাই তিনি ভাল করেই জানেন এ অঞ্চলের ফুটবল সংস্কৃতি। আর সেখান থেকেই ব্রাজিলকে সমর্থনের কথা জানিয়েছেন তিনি। ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে গণমাধ্যম কর্মীদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, লাতিন অঞ্চল থেকে আর্জেন্টিনার বাইরে কাগজে–কলমে বিশ্বকাপ জয়ের সামর্থ্য আছে শুধু ব্রাজিলেরই। ফলে ইউরোপে নয় নিজ মহাদেশেই বিশ্বকাপ আসবে বলে আশাবাদ তার। সেক্ষেত্রে অবশ্যই তার প্রাধান্য নিজ দল আর্জেন্টিনা। তবে যদি তা না হয়, সেটা নিজেদের করে নিতে পারে ব্রাজিল- এমন বিশ্বাস তার।
গ্রুপ পর্বে ব্রাজিলের খেলার ভূয়সী প্রশংসাও ঝড়েছে তার কণ্ঠে। "ওরা দুর্দান্ত দল। প্রথম দুই ম্যাচেই দেখিয়েছে কতটা দাপুটে ফুটবল খেলতে পারে তারা ফলে এই দলটির শিরোপা জয় নিয়ে কোন প্রশ্ন তোলার সুযোগ নেই। তাদেরকে অভিনন্দন।"
তবে সবকিছু ছাপিয়ে পোল্যান্ডের বিপক্ষে নিজেদের ম্যাচ নিয়েই ভাবছেন স্কালোনি। এই ম্যাচ জিতে পরের রাউন্ড নিশ্চিত করার পাশাপাশি শিরোপার দৌড়ে টিকে থাকার চ্যালেঞ্জকেই প্রাধান্য দিচ্ছেন এই আর্জেন্টাইন কোচ।
কাতার বিশ্বকাপ আর্জেন্টিনা ব্রাজিল লিওনেল স্কালোনি
মন্তব্য করুন
সৌদি আরবের ফুটবলে আল নাসরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আল হিলাল। এ মৌসুমে একক আধিপত্য দেখায় নেইমারের আল নাসর। দলটির সঙ্গে পেরে উঠছে না ক্রিশ্চিয়ানো রোনারদোর আল হিলাল।
গতকাল শুক্রবার ফাইনালে আল নাসরকে টাইব্রেকারে ৫-৪ গোলে হারিয়েছে আল হিলাল। নির্ধারিত ও অতিরিক্ত সময়ে ম্যাচ শেষ হয় ১-১ সমতায়। টাইব্রেকারে রোনালদো গোল করেন ঠিকই। তবে আল নাসরের শেষ দুটি শট ঠেকিয়ে আল হিলালের নায়ক গোলকিপার ইয়াসিন বোনো।
তবে এদিন ম্যাচে দেখা মিলে ভিন্ন এক রোনালদোর। ম্যাচ শেষ হতেই মাঠে মুখ লুকান তিনি। কিছুক্ষণ পর মাঠেই শুয়ে পড়লেন। দুই হাতে মুখ ঢেকে কান্না আড়ালের বৃথা চেষ্টা করলেন। তবে ক্যামেরার লেন্স তার হাতের আঙুলের ফাঁকে কান্না ভেজা দুই চোখ খুঁজে নেয়। যা সেলুলয়েডের পর্দায় দেখেছে হাজারো ভক্ত।
সৌদি কিং’স কাপের ফাইনালে হারটা মেনে নিতে পারছিলেন এই পর্তুগিজ তারকা। টাইব্রেকারে হেরে যাওয়ার পর এভাবেই রোনালদোর কান্নায় সিক্ত হয় জেদ্দার কিং আব্দুল্লাহ স্পোর্টস সিটি স্টেডিয়ামের আঙিনা।
এদিন আলেকসান্দার মিত্রোভিচের গোলে ম্যাচের সপ্তম মিনিটেই এগিয়ে যায় আল হিলাল। ব্রাজিলিয়ান ম্যালকমের ক্রসে খুব কাছ থেকে হেড করে বল জালে জড়ান সার্বিয়ান এই ফরোয়ার্ড। ৮৮তম মিনিটই আয়মান ইয়াহিয়ার গোলে সমতা ফেরায় আল নাসর। এরপর অতিরিক্ত সময়ে কোনো দলই আর গোল করতে পারেনি। তাতে ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে।
এদিকে চোটের কারণে গত অক্টোবর থেকেই মাঠের বাইরে আছেন নেইমার জুনিয়র। তবে খেলতে না পারলেও লিগ শিরোপার মতো এ দিনও ট্রফি জয়ের উদযাপনে সঙ্গী ছিলেন দলের।
রোনালদো আল নাসর সৌদি প্রো লিগ আল হিলাল
মন্তব্য করুন
কোর্তোয়া নাকি আন্দ্রি লুনিন- উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লীগের ফাইনালে রিয়ালের গোলপোস্ট সামলাবেন কে, আলোচনাটা হচ্ছিল প্রবলভাবেই। অবশেষে মিললো এর উত্তর। বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদের গোলরক্ষক হিসেবে থিবো কোর্তোয়া থাকবেন বলে জানিয়েছেন কোচ কার্লো আনচেলত্তি।
আন্দ্রি
লুনিনের ঠান্ডা লাগার কারণে ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে শনিবারের ম্যাচের জন্য কোর্তোয়াকে শুরুর
একাদশে রাখা হয়েছিল। আনচেলত্তি
বলেন, তাকে কঠিন সিদ্ধান্ত
নিতে হয়েছে। কিন্তু লুনিন অসুস্থতার কারণে দলের বাকিদের সঙ্গে
লন্ডনে যেতে পারেননি এবং
শনিবার দলের সঙ্গে যোগ
দেবেন না।আনচেলত্তি বলেন, 'লুনিন এক সপ্তাহ ধরে
জ্বরে ভুগছেন এবং তাকে অনুশীলন
বা ভ্রমণের অনুমতি দেয়া হয় নি।
২০২২
সালে মাদ্রিদের সর্বশেষ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনালে লিভারপুলের
বিপক্ষে কোর্তোয়া দারুণ খেললেও গত আগস্টে বাঁ
হাঁটুর লিগামেন্ট ছিঁড়ে যাওয়ায় বেশিরভাগ সময় মাঠের বাইরে
ছিলেন। এরপর গত মার্চে
ডান হাঁটুতে ফ্র্যাকচার হয় তাঁর।তবে চোট
কাটিয়ে সম্প্রতি মাঠে ফিরে লা
লিগায় চারটি ম্যাচ খেলেন কোর্তোয়া।শেষ পর্যন্ত অভিজ্ঞ এই গোলরক্ষককেই ফাইনালের
জন্য বেছে নিলেন আনচেলত্তি।
রিয়াল কোচের জন্য সিদ্ধান্ত নিতে
সহজ হয়েছে মূলত লুনিনের অসুস্থতার
কারণে। সোমবার আনচেলত্তি নিশ্চিত করেন, লুনিনের জ্বর হয়েছে এবং
তিনি সতীর্থদের সঙ্গে অনুশীলন করতে পারছেন না।
এ
সম্পর্কে ইনস্টাগ্রামে লুনিন লিখেছেন, 'আমি খুবই দুঃখিত
যে আমি মৌসুমের সবচেয়ে
গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ এবং দলের সঙ্গে
আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের জন্য প্রস্তুতি নিতে
পারছি না। "আপনাদের সমস্ত বার্তা, সমর্থন এবং উৎসাহের জন্য
আপনাদের অনেক ধন্যবাদ !!" ম্যানচেস্টার
সিটির বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালে পেনাল্টি শুটআউটে দুটি পেনাল্টি বাঁচিয়ে
মাদ্রিদকে রক্ষা করেন লুনিন। এবং
বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে সেমিফাইনালে জয়ের ম্যাচেও গোলপোস্টে নজরকাড়া পারফরম্যান্স করেছিলেন লুনিন।
লন্ডনের
ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে শনিবার (০১ জুন) শিরোপা
লড়াইয়ের মিশনে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের মুখোমুখি হবে রিয়াল মাদ্রিদ।
ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ
সময় রাত একটায়।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনাল রিয়াল কোর্তোয়া
মন্তব্য করুন
ক্রিকেটাঙ্গনে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ মানেই যেন এক প্রকার মহাযুদ্ধ। কেউ যেন কাউকে ছেড়ে কথা বলেনা। শুধু তাই নয়, ব্যাটিং-বোলিং থেকে শুরু করে, আম্পায়ারিং-ফিল্ডিং সবকিছুতেই যেন থাকে চরম উত্তেজনা।
এই দুই দেশের মাঠের লড়াই নিয়ে যেন ক্রিকেটভ্ক্তদেরও আগ্রহের অন্ত নেই। নানান আঙ্গিক ও পারিপার্শিক বিষয়কে সামনে নিয়ে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণে ব্যস্ত হয়ে পড়েন সবাই। কে হারবে, কে জিতবে, কার কোথায় বেশি শক্তি, কার কোথায় দুর্বলতা ইত্যাদি নানান প্রশ্নের জটলা বেঁধে যায় ম্যাচের আগে।
এবার বিশ্বকাপের গ্রুপপর্বেই ভারত-পাকিস্তানের ম্যাচ দেখতে পারবেন ক্রিকেটভক্তরা। ম্যাচটি হবে আগামী ৯ জুন নিউইয়র্কের নাসাউ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে।
বহুল আকাঙ্ক্ষিত এই ম্যাচটি নিয়ে একটি সম্প্রচার অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ভারতীয় গণমাধ্যম ‘স্টার স্পোর্টস’। সেখানে আমন্ত্রণ জানানো হয় ভারতের বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটার হরভজন সিং ও ইরফান পাঠানকে। অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যোগ দেন পাকস্তানের সাবেক অধিনায়ক মিসবাহ-উল-হক।
অনুষ্ঠানে মিসবাহকে প্রশ্ন করা হয় যে, পাকিস্তানের জন্য কোন ভারতীয় তারকাকে হুমকি মনে করেন মিসবাহ। প্রশ্নের জবাবও অকপটে দেন ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তান দলের অধিনায়াক।
মিসবাহর জবাব, পাকিস্তানের জন্য সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াবেন বিরাট কোহলি। মিসবাহ আরও বলেন, ‘পাকিস্তান-ভারত ম্যাচে কে জিতবে, এটা অনেকটাই নির্ভর করে কে আগে এই দুর্গ জয় করেছে। এর পিছনে কার আত্মবিশ্বাস আছে। যিনি দেশের হয়ে এই ধরনের ম্যাচ আগেও জিতেছেন। কারণ সেই খেলোয়াড়রা জানেন চাপ কোথায় পৌঁছাতে পারে এবং কীভাবে তা সামাল দিতে হবে। তাতে বিরাট কোহলিকে সবচেয়ে বড় বাধা বলে মনে হয়।
মিসবাহ আরও বলেন, ‘সে (কোহলি) এমন একজন খেলোয়াড় যে কিনা বারবার কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে। এমনকি যদি আপনি গত বিশ্বকাপের কথা বলেন, বিপক্ষ দলের হাত থেকে খেলা ছিনিয়ে নিয়েছিল সে। এই ধরনের খেলোয়াড়রা সবসময় বিপজ্জনক। সেটা নিয়ে আগে ভাবতে হবে। পাকিস্থান এখন সেটাই করবে।’
আর বোলারদের মধ্যে মিসবাহের ভয় জাসপ্রিত বুমরাহকে নিয়ে। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বোলিংয়ে একটি নামই আছে। অভিজ্ঞ ক্রিকেটার, একজন বোলার হিসেবে যাকে আমি ব্যক্তিগতভাবে ভালোবাসি, সে হলো বুমরাহ।’
মিসবাহ বলেন, ‘সীমিত ওভারের ফরম্যাটে সে যেভাবে নতুন বল এবং পুরানো বলে বোলিং করে, ম্যাচে তা প্রভাব ফেলবে। সে ভারতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।...বুমরাহ উদ্বোধনী উইকেটটিও নিতে পারে।’
ভারত পাকিস্তান ক্রিকেট টি-২০ বিশ্বকাপ
মন্তব্য করুন
ক্রিকেট
নিয়ন্ত্রক সংস্থার দুর্নীতি বিরোধী তদন্তের পর ম্যাচে ঐতিহাসিক
বেটিংয়ের দায়ে তিন মাসের জন্য
নিষিদ্ধ হয়েছেন ইংল্যান্ড ও ডারহামের বোলার
ব্রাইডন কার্স।
দক্ষিণ
আফ্রিকান বংশোদ্ভূত ২৮ বছর বয়সী
এই ব্যাটসম্যানের বিরুদ্ধে ২০১৭ থেকে ২০১৯
সালের মধ্যে বিভিন্ন ক্রিকেট ম্যাচে ৩০৩টি বাজি ধরার অভিযোগ
আনা হয়েছিল, যদিও তিনি যে
ম্যাচে অংশ নিয়েছিলেন তা
নিয়ে বাজি ধরেননি।
অভিযোগ
মেনে নিয়ে এবং ক্রিকেট কর্তৃপক্ষকে
সহযোগিতা করার পরে, কার্সকে
শুক্রবার ১৬ মাসের নিষেধাজ্ঞা
দেওয়া হয়েছিল। আগামী ২৮ আগস্ট পর্যন্ত
তাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
যতক্ষণ
পর্যন্ত কার্স আগামী দুই বছরের মধ্যে
দুর্নীতি বিরোধী নিয়ম লঙ্ঘন করে এমন আর
কোনো অপরাধ না করবেন, ততক্ষণ
পর্যন্ত তিনি আর কোনো
নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হবেন না। কার্স
একটি বিবৃতিতে বলেছেন, "যদিও এই বাজিগুলি
বেশ কয়েক বছর আগে হয়েছিল,
এটি কোনও অজুহাত নয়
এবং আমি আমার কর্মের
জন্য সম্পূর্ণ দায় নিচ্ছি।"
ইংল্যান্ড
অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি), ডারহাম ক্রিকেট ও প্রফেশনাল ক্রিকেটার্স
অ্যাসোসিয়েশনকে (পিসিএ) ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমার এই কঠিন
সময়ে আমাকে সমর্থনের জন্য।
ইংল্যান্ডের হয়ে ১৪টি ওয়ানডে ও তিনটি টি-টোয়েন্টি খেলা কার্স ২০১৬ সালে ডারহামে যোগ দেন।
"আমি যখন মাঠে ফিরতে পারব তখন মাঠে সেই সমর্থনের প্রতিদান দিতে আগামী ১২ সপ্তাহ আমি কঠোর পরিশ্রম করব।
ক্রিকেটের
বেটিং ইন্টিগ্রিটি নিয়মে কোনো পেশাদার খেলোয়াড়,
কোচ বা অন্যান্য সাপোর্ট
স্টাফ বিশ্বের যে কোনো জায়গায়
কোনো ক্রিকেটে বাজি ধরতে পারবেন
না।
ক্রিকেট
নিয়ন্ত্রক সংস্থার অন্তর্বর্তীকালীন পরিচালক ডেভ লুইস এক
বিবৃতিতে বলেছেন, 'আমি সকল ধরনের
ক্রিকেট সংশ্লিষ্ট পেশাদার অংশগ্রহণকারীকে অনুরোধ করবো আপনারা যদি
কেউ বাজি ধরার সাথে
সম্পৃক্ত থাকেন তাহলে আবিষ্কারের অপেক্ষা না করে আমাদের
সহযোগিতা করুন।
মন্তব্য করুন
আগামী ২ বছরের জন্য বাংলাদেশ
অনুর্ধ্ব-১৯ জাতীয় ক্রিকেট দলের কোচ হিসেবে নাভিদ নেওয়াজকে নিয়োগ দিয়েছে বিসিবি। আগামী
জুলাই মাস থেকে ২০২৬ সাল পর্যন্ত এই চুক্তি বলবৎ থাকবে। এছাড়াও বয়সভিত্তিক
দলের
ব্যাটিং
পরামর্শক
হিসেবেও
কাজ
করবেন
এই
কোচ।
শনিবার (১ মে) এক বিবৃতিতে
বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
এর আগেও ২০১৮ সালে বাংলাদেশ
অনুর্ধ্ব-১৯ দলের দায়িত্ব নেন তিনি। এবং তার কোচিংয়েই ২০১৯ সালে যুব এশিয়া কাপে রানার্স-আপ
হয় বাংলাদেশ। এবং পরের বছর ২০২০ সালে তার নেতৃত্বেই যুব বিশ্বকাপ জিতে জুনিয়র টাইগাররা।
তবে, ২০২২ সালের অনুর্ধ্ব-১৯
বিশ্বকাপে জুনিয়র টাইগারদের ভরাডুবির পর তার চুক্তি আর নবায়ন করেনি বিসিবি। এবং সেই
বছরই তিনি শ্রীলঙ্কার জাতীয় দলের সহকারী কোচ হিসেবে নিয়োগ পান নাওয়াজ। সেই
দায়িত্ব
ছিলেন
তিনি
কদিন
আগ
পর্যন্তও।
উল্লেখ্য, ২০০৫ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে
খেলা ছাড়ার পর পুরোপুরি কোচ হিসেবে কাজ শুরু করেন নাওয়াজ। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে শ্রীলঙ্কার
বিভিন্ন ঘরোয়া ক্রিকেটে বিভিন্ন ক্লাবের পাশাপাশি শ্রীলঙ্কার অনুর্ধ্ব-১৯ দল,মেয়েদের
জাতীয়দল সহ নানা দলে কোচিং করানোর অভিজ্ঞতা রয়েছে এই কোচের।
ক্রিকেট বিসিবি কোচ অনুর্ধ্ব-১৯ দল
মন্তব্য করুন