কালার ইনসাইড

১২ মাসে ৪৮ ছবি, ‘পরাণ’ দিয়ে চলচ্চিত্রের পালে হাওয়া

প্রকাশ: ১০:০২ পিএম, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২২


Thumbnail

দেখতে দেখতে ২০২২ সাল শেষের পথে। আর মাত্র কিছুদিন পরই নতুন বছরের সূচনা হতে যাচ্ছে। বহু ঘটনাপ্রবাহের সাক্ষী হয়ে আছে ২০২২ সাল। নতুন আশা আর সম্ভাবনায় বরণ করে নেয়া হবে ২০২৩ সালকে। ২০২২ বছরটি ছিল শোবিজের জন্য বেশ আলোচিত। এ বছরের অনেক ঘটনাই গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছে, ব্যাপক আলোচিত হয়েছে মানুষের মধ্যে। পাশাপাশি চলচ্চিত্রের পালে লেগে ছিলো হাওয়া। ১২ মাসে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে ৪৮টি ছবি। এক নজরে দেখা যাক কোন ছবি কেমন দর্শক প্রিয়তা পেয়েছিলো।

করোনার কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সিনেমা অঙ্গন। করোনা পরবর্তী নতুন করে ঘুরে দাঁড়ানোর বছর ছিল ২০২২। আর সেটা যেনো দারুণভাবেই প্রমাণ করেছে ঢাকাই সিনেমা! ১২ মাসে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে ৪৮টি ছবি। শুধু সংখ্যায় নয়, দর্শক জোয়ারেও চলতি বছর নিকট অতীতের রেকর্ড ভেঙেছে!

নির্মাতা দেবাশীষ বিশ্বাস পরিচালিত শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদ-২ ছবিটি দিয়ে বেশ দর্শক হল মুখী হয়েছিলো। এই ছবি দিয়েই চালু হয়েছিলো বেশ কয়েকটি বন্ধ বল।  ছবিটিতে অভিনয় করে ছিলেন অপু বিশ্বাস ও বাপ্পি চৌধুরী। এরপর গলুই, শান, দিন দ্য ডে- দিয়ে যে দর্শক জোয়ার শুরু হয়েছিলো; সেটাকে আরও কয়েক গুণ ত্বরান্বিত করে রায়হান রাফীর ‘পরাণ’ ও মেজবাউর রহমান সুমনের ‘হাওয়া’। বিশেষ করে চলতি বছরে ‘পরাণ’ ও ‘হাওয়া’র জোয়ারে চাঙ্গা হয়ে উঠে ঢাকাই সিনেমা। আশায় বুক বাঁধেন পরিচালক প্রযোজকরা।

চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিগত দুই বছরের ক্ষয়ক্ষতি কিছুটা হলেও পুষিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে ২০২২ সাল! এ বছর (২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত) ৪৮টি সিনেমা মুক্তি পেয়েছে, যা ছিল করোনা ধকল কাটানোর জন্য যথেষ্ট! যদিও সিনেমার সংখ্যা বিগত কয়েক বছরের তুলনায় বেশি থাকলেও বেশির ভাগ ছবির মান ও ব্যবসা নিয়ে প্রশ্ন থেকে যায়!

মুক্তি পাওয়া এসব ছবির মধ্যে সর্বাধিক আলোচিত চলচ্চিত্রগুলো নির্মাণের সাথে জড়িতদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, সিনেমা হল, ওটিটি, দেশের বাইরে মুক্তি, টিভি স্বত্ব সবমিলিয়ে হাতে গোনা কয়েকটি ছবি ছাড়া বেশির ভাগ ছবি থেকে লগ্নীকৃত অর্থই ফেরত আসেনি। তবে ‘পরাণ’ ও ‘হাওয়া’র ব্লকবাস্টার হিট হওয়াকেই ইন্ডাস্ট্রির জন্য গুরুত্বপূর্ণ মনে করছেন সবাই। 

চলতি বছর দর্শকের প্রশংসাও কুড়িয়েছে বেশকিছু ছবি। এরমধ্যে পাপপুণ্য, শিমু,গুণিন, বিউটি সার্কাস, মুখোশ, অপারেশন সুন্দরবন, দামাল, দেশান্তর, কুড়া পক্ষীর শূন্যে উড়া বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

১২ মাসে ৪৮ ছবি

ছিটমহল, তোর মাঝেই আমার প্রেম, শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদ-২, মাফিয়া- ১, মুখোশ, শিমু (মেইড ইন বাংলাদেশ), গুণিন, লকডাউন লাভ স্টোরি, জাল ছেঁড়ার সময়, গলুই, শান, বিদ্রোহী, বড্ড ভালোবাসি, পাপ পুণ্য, আগামীকাল, বিক্ষোভ, তালাশ, অমানুষ, পরাণ, দিন- দ্য ডে, সাইকো, কার্নিশ, যা হারিয়ে যায়, হাওয়া, আশীর্বাদ, ভাইয়ারে, লাইভ, বীরত্ব, অপারেশন সুন্দরবন, বিউটি সার্কাস, ঈশা খাঁ, হৃদিতা, যাও পাখি বলো তারে, রাগী, জীবন পাখি, বসন্ত বিকেল, রোহিঙ্গা, দামাল, কুড়া পক্ষীর শূন্যে উড়া, দেশান্তর, ভাঙন, মেইড ইন চিটাগং, ও মাই লাভ, হডসনের বন্দুক, জয় বাংলা, ৭১ এর একখন্ড ইতিহাস, পায়ের ছাপ এবং কাগজ।


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মায়ের পৃথিবীর মঞ্চ ছাড়ার সময়ে ঢাকার মঞ্চে মোনালি

প্রকাশ: ০৩:০৪ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ভারতীয় সংগীতশিল্পী অভিনেত্রী মোনালি ঠাকুর। জীবন থেকে কঠিন এক শিক্ষা পেলেন তিনি। ঢাকার মঞ্চে তিনি যখন গান গাইছেন। তখন পৃথিবীর মঞ্চ ছেড়ে তার মা মিনতি ঠাকুর না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন। বিষয়টি জানতে পেরেও গান থামান নি এই শিল্পী। শ্রোতাদের গেয়ে শুনিয়েছেন মায়ের প্রিয় গানতুমি রবে নীরবে

চলতি বছরের এপ্রিল মাসের শেষে মোনালির মাকে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার দুটো কিডনিই কাজ করছিল না, ডায়ালাইসিস চলছিল। শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

মায়ের একটি ছবি শেয়ার করে ইনস্টাগ্রামে মোনালি লিখেছেন, ‘শেকল ছিঁড়ে গেছে, অবশেষে কষ্টের অবসান।

বলিউডের অনেক সিনেমার গানে প্লেব্যাক করেছেন মোনালি। তার গাওয়া উল্লেখযোগ্য গানগুলো হলো— ‘জারা জারা টাচ মি’ (রেস), ‘গুডনাইট’ (দিল কাবাডি), ‘খুদায়া খায়ের’ (বিল্লু), ‘গোলামাল’ (গোলমাল থ্রি) প্রভৃতি। শুধু গান নয়, বলিউডের বেশকিছু সিনেমাতে অভিনয়ও করেছেন এই গায়িকা।

এর আগে একটি কনসার্টে অংশ নিতে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বাংলাদেশে এসেছিলেন মোনালি। রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার বিষয়টি অনেক আগেই ঠিক হয়ে ছিল।


মা   পৃথিবী   মোনালি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ফুলের মালা দিয়ে বরণের পরও কেন নিপুণের রিট

প্রকাশ: ০২:০৮ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নির্বাচনে হেরে ফুলের মালা দিয়ে হাসিমুখে বিজয়ী প্রার্থীদের বরণ করে নিয়েছিলেন নিপুণ। তবে নিপুণ কী যেন পুষে রেখেছিলেন মনে মনে। যার ফলাফল দেখা গেল শিল্পী সমিতির নির্বাচন সম্পন্নের কয়েক সপ্তাহ পরেই। জানা গেছে, ফুলের মালা দিয়ে যাঁদের বরণ করে নিয়েছিলেন, সেই সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ পুরো কমিটির কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে বুধবার (১৫ মে) হাইকোর্টে রিট করেছেন নিপুণ।

১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে অনুষ্ঠিত হয় চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির এবারের নির্বাচন। এতে নিপুণ মাহমুদ কলি প্যানেলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে মিশা-ডিপজল প্যানেল। সারা দিন ভোট গ্রহণ শেষে পরদিন ২০ এপ্রিল সকালে ঘোষিত ফলাফলে জানা যায়, নিপুণের প্যানেলের শোচনীয় পরাজয় হয়েছে। ভোটের ফলাফল ঘোষণার সময় উপস্থিতও ছিলেন নিপুণ। এরপর তিনি ডিপজল মিশাকে ফুলের মালা পরিয়ে দেন। মিশা ডিপজল তাঁদের পরিয়ে দেওয়া মালা নিপুণকে পরিয়ে দেন।

শিল্পী সমিতির নির্বাচনে হেরে সেদিন গণমাধ্যমের কাছে নিপুণ জানিয়েছিলেন, ‘ভেবেছিলাম ডিপজল সাহেবের বিপরীতে আমি যখন দাঁড়াব, ভোট পাব সর্বোচ্চ ৫০টি। সেখানে ভোট পেলাম ২০৯টি। হেরেছি মাত্র ১৬ ভোটে। এতেই প্রমাণিত হলো যে শিল্পী সমিতির ভাইবোনেরা আমাকে কতটা ভালোবাসেন। এত সম্মান দেওয়ার জন্য তাঁদের ধন্যবাদ জানাই।এমনকি সেদিন নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ার জন্য নিজেকেই কৃতিত্ব দেন নিপুণ।

নির্বাচনের চার সপ্তাহে এসে সব সমীকরণ যেন পাল্টে গেল। নিপুণ করেছেন হাইকোর্টে রিট। আর সেই খবর শুনে মিশা সওদাগর হুংকার ছুড়েছেন। ডিপজল বলছেন, ‘কেস খেলবা আসো। যেটা খেলার মন চায়, সেটাই খেলো।

রিট করা প্রসঙ্গে এত দিন পর এসে নিপুণ বলছেন, ‘ভোট শেষ হওয়ার পর সন্ধ্যা সাতটা থেকে নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যানের কথাবার্তা রহস্যজনক মনে হয়েছে। তা ছাড়া যতই রাত বাড়ছিল, ততই ভোটকেন্দ্র বাইরের পরিবেশ আমার কাছে হুমকিস্বরূপ মনে হচ্ছিল। সেদিনের এমন পরিবেশ আমি আগে কখনো দেখিনি এফডিসিতে। পুরো আঙিনা তারা দখলে নিয়েছিল।

রিট করার পেছনে অভিযোগ হিসেবে নিপুণ আরও বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশন বাতিল ভোটের সংখ্যা সঠিক দেননি। আমার জানামতে, ৮১টি ভোট বাতিল হয়েছে। কিন্তু তারা ৪০টি ভোট বাতিল দেখিয়েছে। নিয়ে স্পষ্ট করে কোনো কিছুই আমাদের প্যানেলকে জানায়নি নির্বাচন কমিশন।তাহলে অনিয়ম জেনেও কেন বিজয়ী সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের গলায় ফুলের মালা পরিয়ে দেনএমন প্রশ্নে নিপুণের বক্তব্য রকম, ‘ওই সময় সেটি করা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। তা ছাড়া মিশা-ডিপজল প্যানেলের সঙ্গে নির্বাচন কমিশন, আপিল বোর্ডের যোগসাজশে ভেতরে-ভেতরে এত বড় অনিয়ম চলে আসছিল, সেটি ফলাফল প্রকাশের অনেক সময় পর স্পষ্ট হয়েছে।


ফুল   মালা   নিপুণ   রিট  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

শাহরুখকে নিয়ে প্রীতি জিনতার মন্তব্যে তোলপাড়!

প্রকাশ: ০১:৪৮ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

বলিউড তারকা শাহরুখ খান অসুন্দর মহিলাদের সঙ্গে বেশি মেলামেশা করতে পছন্দ করেন। এক সাক্ষাৎকারে এমন দাবি করেছিলেন অভিনেত্রী প্রীতি জিনতা।

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডি ভাইরাল হয়েছে যেখানে প্রীতি বলেছেন, অসুন্দর মহিলাদের সঙ্গে শাহরুখ বেশি কথা বলেন। একটি জিনিস আমায় অবাক করত। আমরা কোথাও গেলে সে শুধু অসুন্দর মহিলাদের ডাকত।

এর উত্তরে শাহরুখ বলেন, ‘আমার তাদের সুন্দর লাগত। আমার সব মহিলাদের সুন্দর লাগে। আমি চাই, সারা জীবন মহিলারা আমায় ঘিরে থাকুন। মহিলারা সচেতন, ভদ্র, নম্র, সুন্দরী। মহিলাদের গায়ের গন্ধ সুন্দর, তাদের কণ্ঠস্বর সুন্দর, তারা সুন্দর। আমার মহিলাদের খুব ভাল লাগে। আর আমি এটা লুকোই না। কিন্তু আমার এই ভালবাসায় কোনও শারীরিক টান নেই। বা সম্পর্ক তৈরি করারও কোনও উদ্দেশ্য নেই।

বলিউডের একসময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী প্রীতি জিনতা। এখনও তার ভক্তসংখ্যা নেহাতই কম নয়। যদিও দীর্ঘদিন ধরেই বিরতিতে ছিলেন এই অভিনেত্রী।


শাহরুখ   প্রীতি জিনতা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

অনুরাধা-আসিফের ‘চিরদিনের জীবনসঙ্গিনী’

প্রকাশ: ০১:১৭ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

অনুরাধা ভারতের একজন বিখ্যাত সংগীতশিল্পী। তাঁর সঙ্গে গাইতে পারাটা অনেক সম্মানের। আমি মনে করি, এটি আমার ছোট্ট সংগীতজীবনে আর্কাইভ হয়ে থাকবে। আমার ক্যারিয়ারে নতুন পালক যোগ হবে।ভারতীয় শিল্পী অনুরাধা পাড়োয়ালের সঙ্গে দ্বৈত গান প্রসঙ্গে এমন মন্তব্য করেছেন আসিফ আকবর।

চিরদিনের জীবনসঙ্গিনীগানটির কথা লিখেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী গীতিকার কবির বকুল। এর সুর সংগীত পরিচালনা করেছেন রাজা কাশেফ। এটি প্রকাশ হয়েছে ফ্রান্সভিত্তিক প্রতিষ্ঠান বিলিভ মিউজিক থেকে।

কিছুদিন আগে ভারতের মুম্বাইতে গিয়েছিলেন আসিফ। সেই সফরেই গানটিতে ভয়েস দিয়েছিলেন তিনি। গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন সৌমিত্র ঘোষ ইমন। গাজীপুরে চিত্রায়িত সেই ভিডিওতে আসিফের সঙ্গে মডেল হয়েছেন যুক্তরাজ্যপ্রবাসী সাবা বশির।


অনুরাধা   আসিফ   জীবনসঙ্গিনী  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ঐশ্বরিয়ার লুক নিয়ে নেটপাড়ায় হাসির রোল

প্রকাশ: ১২:৩৭ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কান চলচ্চিত্র উৎসবএর ৭৭তম আসরে লাল গালিচার অতি পরিচিত নাম ঐশ্বরিয়া রাই। বচ্চন বধূর স্টাইল স্টেটমেন্ট হামেশাই থাকে চর্চায়। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) কানের রেড কার্পেটে কালো-সোনালী গাউনে জাদু ছড়িয়েছেন তিনি। তবে উৎসবের দ্বিতীয় দিন (শুক্রবার) অভিনেত্রীর সাজপোশাক দেখে নেটপাড়ায় শুরু হয় সমালোচনা।

কানের প্রথম অ্যাপিয়ারেন্সের জন্য ঐশ্বরিয়া বেছে নিয়েছিলেন ফাল্গুনী এবং শেন পিককের কালো-সোনালী গাউন। তবে শুক্রবার (১৭ মে) তার দেখা মিলল সুবজ-রুপালী গাউনে। নাটকীয় পোশাকের লম্বা টেইল এবং সুউচ্চ হাতা রীতিমতো নজর কেড়েছে। অভিনেত্রীর এই লুক দেখে অনেকেই মজা করে লিখেছেন, ‘আরাধ্যার স্কুল প্রোজেক্ট নাকি? কে ঐশ্বরিয়াকে স্টাইল করছে?’ অনেকে আবার গেম অফ থ্রনসের ছায়া খুঁজে পেয়েছেন অ্যাশের পোশাকে।

এবারের কান উৎসবেকাইন্ডস অফ কাইন্ডনেস’-এর প্রিমিয়ারে দেখা মিলল অ্যাশের। কানের রেড কার্পেটে সাজপোশাক নিয়ে এই প্রথমবার কটাক্ষের মুখে ঐশ্বরিয়া, এমনটা নয়। তবে কোনোদিনই পালটা জবাব দেননি নায়িকা।

কান সফরের দ্বিতীয় দিনে মায়ের পাশে নজর কাড়লেন আরাধ্যা। নীল রঙের পোশাকে ঐশ্বরিয়া ছিলেন সাবলীল। মায়ের পাশে আরাধ্যার দেখা মিলল হলুদ রঙের পোশাকে। একদম নো-মেকআপ লুকে দেখা মিলেছে আরাধ্যাকে।


কান   ঐশ্বরিয়া   হাসি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন