ইনসাইড গ্রাউন্ড

দুবাই লিগ শুরু হওয়ায় বিদেশি ক্রিকেটার হারাচ্ছে বিপিএল

প্রকাশ: ০১:২২ পিএম, ১২ জানুয়ারী, ২০২৩


Thumbnail

বিশ্ব ক্রিকেটে ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের পরিধি বেড়েছে অনেক। প্রথম ফ্র্যাঞ্চাইজি ভিত্তিক টুর্নামেন্ট আইপিএল শুরু হয়েছিলো ২০০৮ সালে। এরপর এক এক করে শুরু হয়েছিলো বিপিএল,ক্যারিবিয়ান লিগ,পিএসএল, বিগ ব্যাশের মতো জনপ্রিয় টি-টোয়েন্টি আসর।

একে একে সব টেস্ট খেলুড়ে দেশ চালু করলেও টুর্নামেন্ট থেকে বাদ ছিলো দক্ষিণ আফ্রিকা। এবার সে দলে নাম লেখালো দক্ষিণ আফ্রিকাও। দুই দিন আগ থেকে ফ্র্যাঞ্চাইজি নিয়ে শুরু হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকান এসএ-টি২০ লিগ। আগামীকাল থেকে শুরু হচ্ছে নতুন আরও একটি টি-২০ আসর। এই আসরটি আয়োজন করছে আরব আমিরাত। টুর্নামেন্টির নাম দেওয়া হয়েছে আরব আমিরাত ইন্টারন্যাশনাল টি-২০ লিগ।

টি-টোয়েন্টির জনপ্রিয় এসব টুর্নামেন্টের জন্য প্রায় সারা বছর ব্যস্ত সময় পার করেন জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা। আইসিসিতে আধিপত্য বিস্তার করা ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হওয়া আইপিএল জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে সবার উপরে। আইপিএলে খেলার জন্য মুখিয়ে থাকে যে কোন দেশের ক্রিকেটাররা। এমনকি অনেক ক্রিকেটার জাতীয় দলকেও না বলেছে শুধুমাত্র আইপিএল খেলার জন্য।

ব্রডকাস্ট,মার্কেটিং খেলোয়া ক্রয় সব মিলিয়ে টাকার অঙ্কে সবার উপরে রয়েছে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ আইপিএল। দর্শক জনপ্রিয়তায় এর ধারে কাছেও নেই কোন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ।

আইপিএলের পরের অবস্থানে এক সময় বিপিএল থাকলেও সেটি এখন দখল নিয়ে গেছে পিএসএল এবং বিবিএল। আন্তর্জাতিক ব্যস্ত সূচি আর ফ্র্যাঞ্চাইজি গুলোর বাজেট সব মিলিয়ে এখন বিপিএলে দেখা যায় না কোন তারকা ক্রিকেটারদের। নবম বিপিএল আসরের ঢাকা পর্ব শেষে আগামীকাল থেকে শুরু হবে চট্টগ্রাম পর্ব। যে কয়েকজন বিদেশী তারকা নবম বিপিএল আসরে এসেছেন অনেকেই চলে গেছেন আরব আমিরাত ইন্টারন্যাশনাল টি-২০লিগ খেলতে। ইতিমধ্যে ঢাকা ছেড়েছেন ডেভিড মালান, সিকান্দার রাজা এবং বেনি হাওয়েলদের মত তারকারা।  

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের তিন বিদেশি ডেভিড মালান, মোহাম্মদ নবি ফজল হক ফারুকি চলে গেছেন ইন্টারন্যাশনাল টি-২০ লিগে খেলতে। তাঁদের জায়গায় দলে যোগ দিচ্ছেন পাকিস্তানের ইব্রাহিম আহমেদ ওয়েস্ট ইন্ডিজের চ্যাডউইক ওয়ালটন। চট্টগ্রাম পর্ব থেকেই দুই বিদেশিকে পাচ্ছে চ্যাম্পিয়নরা।

রংপুরের জিম্বাবুইয়ান ক্রিকেটার সিকান্দার রাজা আর বেনি হাওয়েল ঢাকার প্রথম পর্ব শেষ করেই চলে গেছেন। তাদের জায়গায় দলে নেওয়া হয়েছে পাকিস্তানের হ্যারিস রউফ আর মোহাম্মদ নেওয়াজকে। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স, ফরচুন বরিশাল বা সিলেট স্ট্রাইকার্স নতুন করে বিদেশি ক্রিকেটার নেয়নি।

বিদেশীদের ছাড়া কোন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ জমজমাট হয় না। সেক্ষেত্রে বিপিএলের সীমাবদ্ধতা চোখে পড়ার মতই। ঢাকা পর্বের চেয়েও নিষ্প্রাণ দেখাবে বিপিএলের চট্টগ্রাম পর্ব। তবে নিউজল্যান্ড সিরিজ শেষে পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা যোগ দিলে হয়ত জমে উঠবে বিপিএল।

তবে বিদেশী ক্রিকেটার না থাকার একটি বড় সুবিধা দেশী খেলোয়াড়দের জন্য। নিজেদের প্রতিভা দেখিয়ে জাতীয় দলে জায়গা করে নেওয়ার সূবর্ণ সুযোগ রয়েছে তোহিদ, জাকির হাসানদের। যদিও বিপিএল নবম আসরে দুইটি সেঞ্চুরি এসেছে পাকিস্তানিদের ব্যাট থেকে। এরপরেও এখন অনেক ম্যাচ বাকি দেশি ক্রিকেটারদের প্রমাণের জন্য।

 

 

 

 

 

 


বিপিএল   টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি   জনপ্রিয়  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

নিশ্চিত সুপার এইটের ৭ দল, বাকি একটির লড়াইয়ে বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস

প্রকাশ: ০৩:০৯ পিএম, ১৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

প্রায় শেষের পথে টি-২০ বিশ্বকাপের নবম আসরের গ্রুপ পর্বের খেলা। ইতোমধ্যেই সুপার এইট নিশ্চিত করেছে ৭ দল। বাকি শুধু একটি। আর সেই শেষ আটের শেষ দলের লড়াইয়ের দৌঁড়ে রয়েছে ‘ডি’ গ্রুপের বাংলাদেশ ও নেদারল্যান্ডস।

সুপার এইটের শেষ দল হিসেবে কারা জায়গা করে নেবে সেই স্থানে, বাংলাদেশ নাকি নেদারল্যান্ডস? সেই প্রশ্নের উত্তরের জন্য বাকি আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা। কেননা আগামীকাল সকালেই শেষ হচ্ছে ‘ডি’ গ্রুপের লড়াই।

টুর্নামেন্টে ইতোমধ্যেই দুই ম্যাচ জিতে বেশ শক্ত অবস্থানে আছে বাংলাদেশ। পয়েন্টের হিসেবে পিছিয়ে থাকলেও এখনও সম্ভাবনা রয়েছে নেদারল্যান্ডসের। নিজেদের শেষ ম্যাচে যদি দলটি শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে দেয়, তবে বিপাকে পড়তে হবে বাংলাদেশকে। কারণ তখন দেখা হবে দুদলের নেট রানরেট। যে দল এগিয়ে থাকবে, তারাই যাবে সুপার এইটে।

অবশ্য নেদারল্যান্ডসের চেয়ে বাংলাদেশের দুশ্চিন্তা কিছুটা কম। কারণ নেপালকে হারাতে পারলেই সরাসরি শেষ আট নিশ্চিত হবে শান্তদের। আর হারলে পড়তে হবে সমীকরণের মারপ্যাচে। এবার দেখে নেওয়া দক্ষিণ আফ্রিকা-নেপাল ম্যাচের পর সবশেষ সমীকরণ কি দাঁড়াল।

সমীকরণ-১: শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আগে ব্যাট করে নেদারল্যান্ডসকে করতে হবে ১৪০ রান। লঙ্কানদের হারাতে হবে ৫৩ রানে।

সমীকরণ-২: যদি নেপালের কাছে ৩৮ রানে হেরে যায় বাংলাদেশ সেক্ষেত্রে লঙ্কানদের ১৫ রানে হারালে নিশ্চিত হবে নেদারল্যান্ডসের সুপার এইট।

এই সমীকরণ দুইটির কোনোটিই যদি ডাচরা পূরণ করতে না পারে সেক্ষেত্রে নেপালের কাছে হারলেও রান রেটের সুবিধা নিয়ে সুপার এইটে চলে যাবে বাংলাদেশ। তাই নেপাল ম্যাচের আগে এই জটিল সমীকরণও ভাবাচ্ছে বাংলাদেশকে।


বাংলাদেশ   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

স্কটল্যান্ডকে হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া, সুপার এইটে ইংল্যান্ড

প্রকাশ: ১০:৩৩ এএম, ১৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

ইংল্যান্ডের শঙ্কা জেগেছিল ছিটকে যাওয়ার। তবে অস্ট্রেলিয়ার জয়ে কপাল খুলে গেলো ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের। আর হৃদয় ভাঙলো স্কটল্যান্ডের ।

এদিন ১৮০ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়েও হেরে গেলো তারা। স্কটিশদের এই পরাজয়ে লাভ হয়েছে ইংল্যান্ডের। স্কটল্যান্ডের মতো সমান ৫ পয়েন্ট নিয়েও রান রেটে এগিয়ে থেকে কোয়ার্টার ফাইনালে চলে গেল বিশ্বকাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা।

এই ম্যাচ জিতলে অবশ্য বিশ্বকাপের সুপার এইটে চলে যেত স্কটল্যান্ড। সম্ভাব্য সব কিছু করেও স্কটল্যান্ড ম্যাচটা জিততে পারলো না। ম্যাচ শেষে স্কটিশদের চোখে মুখে ফুটে ওঠে আর্তনাদ।

রোববার (১৬ জুন) সেন্ট লুসিয়ার ড্যারেন স্যামি স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৮০ রানের পুঁজি পায় স্কটিশরা। জবাবে ২ বল বাকি থাকতেই ৫ উইকেটের সহজ জয় তুলে নেয় মিচেল মার্শ বাহিনী।

ইনিংস গোড়াপত্তনে নেমে ভালো শুরু পায়নি স্কটিশরা। অল্পতেই ফেরেন মাইকেল জোনস। তবে ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে পাওয়ার প্লেতে ৫৪ রান তোলেন ব্রেন্ডন ম্যাকমুলেন ও জর্জ মানসি।

এরপর মাত্র ২৬ বলে ফিফটি তুলে নেন ম্যাকমুলেন। তবে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের শিকার হয়ে মানসি ফিরলে ভাঙে তাদের ৪৮ বলে ৮৯ রানের জুটি। ফেরার আগে দুটি চার ও তিন ছক্কায় ২৩ বলে ৩৫ রানের ইনিংস সাজান এই ব্যাটার।

এরপর বেশিক্ষণ ক্রিজে থিতু হতে পারেননি ম্যাকমুলেনও। ফেরার আগে ২ চার ও ৬ ছক্কায় ৩৪ বলে বলে তার ব্যাট থেকে আসে ৬০ রান।

শেষ দিকে অধিনায়ক রিচি বেরিংটনের ঝোড়ো ৪২ রানে ভর করে ৫ উইকেটে ১৮০ রান করে স্কটল্যান্ড।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ডেভিড ওয়ার্নারকে হারায় অজিরা। এরপর মিচেল মার্শও বেশিক্ষণ উইকেটে থিতু হতে পারেননি। ম্যাক্সওয়েলকেও থিতু হতে দেয়নি স্কটিশরা। এক ছক্কায় ১১ রানে ম্যাক্সওয়েল ফিরলে ৬০ রান তুলতেই ৩ উইকেট খুইয়ে ফেলে অজিরা।

এরপর ৪৪ বলে ৮৮ রানের দুর্দান্ত জুটি গড়েন ট্রাভিস হেড ও মার্কাস স্টয়নিস। ইনিংসের ১৫তম ওভারেই নিজের ফিফটি পূর্ণ করেন ট্রাভিস হেড। অন্যপ্রান্তে বিধ্বংসী রূপে আর্বিভূত হন স্টয়নিস। ইনিংসের ১৬তম ওভারে মাত্র ২৫ বলে হাফ-সেঞ্চুরি তুলে নেন এই ব্যাটার।

দলকে জয়ের দ্বারপ্রান্তে রেখে ৫ চার ও ৪ ছক্কায় ৪৯ বলে ৬৮ রানে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন হেড। অন্যপ্রান্তে স্টয়নিসও তার দেখানো পথেই হাঁটেন। ফেরার আগে ৯ চার ও ২ ছক্কায় ২৯ বলে ৫৯ রানে ফেরেন এই মিডল-অর্ডার ব্যাটার।

এরপর বাকি পথ পাড়ি দেন ম্যাথু ওয়েড ও টিম ডেভিড। ডেভিডের ১৪ বলে ২৮ রানের ক্যামিওতে ২ বল বাকি থাকতেই ৫ উইকেটের জয় নিশ্চিত করে অজিরা। অস্ট্রেলিয়ার জয়ে রানরেটে এগিয়ে থেকে সুপার এইট নিশ্চিত করল ইংল্যান্ড।


ইংল্যান্ড   অস্ট্রেলিয়া   সুপার এইট   টি-২০ বিশ্বকাপ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

আলবেনিয়াকে উড়িয়ে ইউরো শুরু ইতালির

প্রকাশ: ০৯:৫০ এএম, ১৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

মাঠে গড়িয়েছে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের এবারের আসর। যেখানে নিজেদের প্রথম ম্যাচে মাঠে নেমেছিল ইতালি ও আলবেনিয়া। 

গ্রুপ বি’র এই ম্যাচে পিছিয়ে পড়েও আলবেনিয়াকে ২-১ গোলে হারিয়েছে ইতালি। খেলার প্রথম মিনিটে এগিয়ে যাওয়ার পরও জয় তুলে নিতে পারেনি আলবেনিয়া।

আলবেনিয়ার সাথে ম্যাচে নিজেদের সীমানায় থ্রোয়িং পেয়ে ভুল করে বসে ইতালি। সেটিকে কাজে লাগিয়ে খেলার ২৩ সেকেন্ডেই আলবেনিয়াকে ১-০ গোলের লিড এনে দেন নেদিম বাজরামি। যা ইউরোর ইতিহাসে দ্রুততম গোল হিসেবে নতুন রেকর্ড তৈরি করেছে।

পিছিয়ে পড়ে একের পর এক আক্রমণে প্রতিপক্ষকে চেপে ধরে ইতালি। ১১ মিনিটে পেল্লেগ্রিনির বাঁ দিক থেকে বাড়ানো ক্রস থেকে বল পেয়ে দলকে সমতায় ফেরান আলেসান্দ্রো বাস্তোনি।

ঠিক ৫ মিনিট পর ইতালিকে ২-১ গোলে এগিয়ে নেন বারেল্লা। ইতালির একটি আক্রমণ সুযোগ পেয়েও ক্লিয়ার করতে ব্যর্থ হন আলবেনিয়ার ডিফেন্ডাররা। সেই ভুলকে কাজে লাগিয়ে বল জালে পাঠান এই মিডফিল্ডার। খেলার বাকি সময়ে আর কোনো গোল না হলে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে ইতালি।


ইউরো কাপ   ইতালি   আলবেনিয়া  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

সুপার এইটের দৌঁড়ে টিকে থাকল ইংল্যান্ড

প্রকাশ: ০৯:৪৬ এএম, ১৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

শঙ্কা জেগেছিল ছিটকে যাওয়ার। সেই সাথে চোখ রাঙাচ্ছিল বেরসিক বৃষ্টি। কিন্তু শেষমেষ মাঠে গড়ায় খেলা। যেখানে নামিবিয়াকে হারিয়ে সুপার এইটে যাওয়ার সম্ভাবনা বাঁচিয়ে রাখল ইংলিশরা। 

শনিবার অ্যান্টিগুয়ার স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে বৃষ্টির কারণে ১০ ওভারে নেমে আসা ম্যাচে ৫ উইকেটে ১২২ রান করে ইংল্যান্ড। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ৮৪ রান সংগ্রহ করে নামিবিয়া। ইংল্যান্ডের জয় ৪২ রানের (বৃষ্টি আইনে)।  

বৃষ্টির কারণে এদিন আড়াই ঘণ্টা দেরিতে ম্যাচ শুরু হয়। টস জিতে ইংল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নামিবিয়া। ১১ ওভারে নেমে আসা ম্যাচের অষ্টম ওভার শেষ হতেই ফের বৃষ্টি নামলে ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ার শঙ্কা দেখা দেয়। কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই বৃষ্টি থেমে যায়। এই দফায় আরো এক ওভারের খেলা কমিয়ে আনা হয়।

ইংল্যান্ড ১২২ রান করলেও ডিএলএস মেথডে নামিবিয়াকে জয়ের জন্য করতে হতো ১২৭ রান। কিন্তু পাহাড় সমান লক্ষ্য তাড়া করার চেষ্টাও করেনি আফ্রিকার দেশটি। 

নামিবিয়ার দুই ওপেনার ফন লিঙ্গেন ও ডাভিন ৬ ওভারে ৪৪ রানের জুটি গড়েন। রানের গতি বাড়াতে না পারায় রিটায়ার্ড আউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন ডাভিন। তার আগে ১৬ বলে ১৮ রান করেন তিনি।

ব্যাটিং অর্ডারে প্রমোশন পেয়ে ওয়ান ডাউনে নামা ডেভিড ভিসা আক্রমণাত্মক খেলতে শুরু করেন। ফন লিঙ্গেনের সঙ্গে ১৮ বলে ৩৬ রানের জুটি গড়েন ভিসা। ২৯ বলে ১ চার ও ৩ ছয়ে ৩৩ রান করে জর্ডানের বলে বিদায় নেন ফন লিঙ্গেন।

পরের ওভারেই আর্চার তুলে নেন ভিসার উইকেট। আউট হওয়ার আগে ১২ বলে ২টি করে চার ও ছয়ে ২৭ রান করেন এই অলরাউন্ডার। ইংল্যান্ডের হয়ে একটি করে উইকেট শিকার করেন আর্চার ও জর্ডান।

এর আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই অধিনায়ক বাটলার ও সল্টকে হারায় ইংল্যান্ড। তাতে অবশ্য চাপে পড়েছিল তারা। কিন্তু হ্যারি ব্রুকের ২০ বলে ৪৭ ও জনি বেয়ারস্টোর ১৮ বলে ৩১ রানের ইনিংসে ভর করে ৫ উইকেটে ১২২ রান করে ইংল্যান্ড। 

নামিবিয়ার হয়ে সর্বোচ্চ দুটি উইকেট শিকার করেন রুবেন ট্রাম্পপেলম্যান।


বৃষ্টি   নামিবিয়া   ইংল্যান্ড   টি-২০ বিশ্বকাপ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বেরসিক বৃষ্টিতে ভাসল ভারত-কানাডা ম্যাচ, গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন রোহিত বাহিনী

প্রকাশ: ০৯:২৯ এএম, ১৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে গ্রুপ এ’র ভারত-কানাডা ম্যাচটি বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত হয়েছে। শনিবার (১৫ জুন) লডারহিলের সেন্ট্রাল ব্রওয়ার্ড রিজিওনাল পার্ক স্টেডিয়ামে মাঠে নামার কথা ছিলো দু’দলের।

কিন্তু বৈরি আবহাওয়া ও আউটফিল্ডে পানি জমায় খেলার অনুপযোগী হয়ে পড়ে মাঠটি। পরে ম্যাচটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করে আইসিসির ম্যাচ অফিসিয়ালসরা।

এর আগে, শুক্রবার এই মাঠেই গ্রুপের অপর দু’দল আয়ারল্যান্ড-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার ম্যাচটিও পরিত্যক্ত হয়। যার ফলে এক ম্যাচ আগেই পাকিস্তানের ‘সুপার এইট’ সমীকরণ ভেস্তে যায়।

উল্লেখ্য, ম্যাচ পরিত্যক্ত হলেও গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ভারত। ৪ ম্যাচে ৭ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে মেন ইন ব্লু’রা। সমান সংখ্যক ম্যাচে ৫ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্র। পাকিস্তান-আয়ারল্যান্ড ম্যাচটি এখন আসরের একটি আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।


ভারত   কানাডা   টি-২০ বিশ্বকাপ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন