কালার ইনসাইড

ভালোবাসার ব্যাখা কী?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৫:০২ পিএম, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮


Thumbnail

ভালোবাসা কারে কয়? ভালোবাসা কী? নাটক চলচ্চিত্রে যে প্রেম দেখানো হয়, তার নাম কী ভালোবাসা? নাকি গানের কথায় মনে যে ঢেউ খেলে কারও জন্য, সেটার নাম ভালোবাসা? ভালোবাসার রং, রূপ সবার কাছেই অজানা এক বক্তব্য, তবুও সবাই ভালবাসে। ভালবাসতে চায়। ভালোবাসার মানে খোঁজে। ভালোবাসা নিয়ে দেয় নিজের মত করে কোনো উক্তি। সেই ভালোবাসার ব্যাখ্যা খুঁজতেই তারকাদের শরণাপন্ন হতে হলো:

কুমার বিশ্বজিৎ

`যদি তোমার আগে পৃথিবী ছেড়ে চলে যাই

কোনো দিন...চলে যাই...

তুমি সাদা শাড়ি পরোনা কখনো...

যে রঙ্গিন

সাজে তুমি সাজো প্রতিদিন...সে সাজে সেজো গো তখনো...’

এই গানটার পেছনের গল্প বলি। তখন বুঝাতে পারবো ভালোবাসা কী? আমার স্ত্রী তখন দেশের বাইরে। আইডিয়াটা এলো সেখান থেকেই। বুলবুল ভাইয়ের সঙ্গে একটা অ্যালবাম করছিলাম তখন। তাঁকে বললাম, আমরা তো পৃথিবী ছেড়ে একদিন সবাই চলে যাব, প্রিয়জনদের জন্য যদি এমন কিছু গান রেখে যেতে পারি...! তখন এ গানটা করলেন তিনি। গানটা করার পর আমার মনে আছে যারাই সেদিন স্টুডিওতে ছিল সবার চোখে পানি এসে গেছে। মানাম ছিল কিবোর্ডে, রিদমে লিটন ডি-কস্টা। সবার চোখে পানি দেখেছি। এটা আমার জন্য একটা বড় পাওয়া। অনেক গানে ওরা বাজিয়েছে। এ ধরনের ইমোশন বা পরিবেশ কখনো তৈরি হয়নি। যখন কোনো প্রিয়জন কাছে না থাকে। তখনই বোঝা যায় ভালোবাসাটা কী। আমরা সবাই কাউকে না কাউকে ভালোবাসি। ভালোবাসা ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে না।

হাবিব ওয়াহিদ

ভালোবাসার অপর নাম বদঅভ্যাস। বদঅভ্যাস বলার কারণ, মানুষ অভ্যাসের চেয়ে বদঅভ্যাসের প্রতি আসক্ত বেশি থাকে। বদঅভ্যাস ত্যাগ করতে চায়। কিন্তু পারে না। আমার কাছে ব্যাখ্যা এখন তেমনই। তাছাড়া ভালোবাসা মানে, কাউকে আপনার সহ্য করতে হবে। যতদিন তার সবকিছু সহ্য করতে পারবেন। ততদিন ভাববেন তাকে আপনি ভালোবাসেন। যদি সেই ক্ষমতা না থাকে, তখন বুঝবেন কাউকে ভালোবাসার মত শক্তি আপনার নেই। মানুষের মধ্যে ভালো- খারাপ দুটোই আছে। যখন কেউ আসলেই ভালোবাসার মধ্যে থাকে। তখন দেখা যায় ভালোবাসার মানুষটির কোনো খারাপই তার চোখে পড়ে না। যখন এর মাত্রা কমতে থাকে। তখনই বিপরীতের মানুষটা খারাপ হতে থাকে। আরেকটি ব্যাপার হলো কাউকে ভালবাসেন এটা বলবেন না। দূর থেকে ভালোবাসার আবার আরেকটা মজা আছে। বলতে গেলেই দায়িত্বের মধ্যে পড়ে যেতে হয়। আর দায়িত্ব যখন আসে। তখনই সেটা বিরক্তীতে রূপ নেয়। (হাসি) কাউকে ভালবাসতে নিষেধ করছি না। ভালোবাসায় বাঁচুন, ভালোবাসাটাকে বাঁচিয়ে রাখুন।

অপূর্ব

ভালোবাসা বলতে আমি যত্নটাকেই বুঝি। সন্তানের প্রতি ভালোবাসা। বন্ধুর প্রতি ভালোবাসা। স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা। বাবা মায়ের জন্য ভালোবাসা। সবই আসলে যত্নেরই একটা রুপ। আমি তোমাকে ভালবাসি বললেই ভালোবাসা হয়ে যায় না। ভালোবাসার জন্য চাই একটা সুন্দর মন। যে মন দিয়ে সবকিছু সুন্দরভাবে দেখা সম্ভব।

মেহজাবিন

ভালোবাসা একটা অনুভূতি। এটাকে সংজ্ঞা দেওয়াটা ঠিক হবে না। তবে এটা ঠিক, যদি পর্দায় দেখাতে হয়, তখন অনেক অনুষঙ্গ চলে আসে। মনের মধ্যের ব্যাপারটাকে ভিজ্যুয়ালি প্রকাশ করার ক্ষেত্রে হয়তো ফুল দেয়া, প্রিয় মানুষটির হাতে হাত রেখে হাটা। তার জন্য গান গাওয়া, কবিতা আবৃত্তি। তবে এসব কিছুই মূলত অনুভুতি প্রকাশের এক একটা ধরন। তবে এটা মূলত একটা অনুভূতি একে বলে প্রকাশ করা সম্ভব না।

বুবলী

ভালোবাসা দিবসটা খুবই স্পেশাল হত যদি আমার জীবনে ভালোবাসার মানুষ থাকতো। কিন্তু আমার জীবনে কখনও কোনো ভালোবাসার মানুষ ছিল না। তবে আমি মনে করি যেখানে শান্তি সেখানেই ভালোবাসা। সেই শান্তি মানুষের সর্ম্পক কিংবা কাজ যেখানেই হোক। আমার কাছে ভালোবাসা মানেই শান্তি।

বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ/জেডএ



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বারবার শিল্পী সমিতির আদালতের দারস্থ হওয়া লজ্জার : অভিনেতা সোহেল রানা

প্রকাশ: ০৪:০৭ পিএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

বারবার শিল্পী সমিতির আদালতের দারস্থ হওয়া শিল্পীদের জন্য লজ্জার। একজনের জন্য সব শিল্পীকেই সেই দায়ভার বহন করতে হচ্ছে। গত নির্বাচনের আগ পর্যন্ত কেউ শিল্পী সমিতির অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে আদালতে যায়নি। ছোট ছোট যে সমস্যাগুলো হয়েছে তার সমাধান শিল্পীরাই করেছেন।

গতবার প্রথম নিপুণ আদালতে গেছেন। এবারও তাই করলেন। গতবার তার সঙ্গে প্যানেলের ১১ জন ছিলেন, এবার তার প্যানেল থেকে নির্বাচিত হওয়া তিনজন কিন্তু ইতোমধ্যে নতুন প্যানেলের সঙ্গে বসে মিটিং করেছেন। আগের কমিটির মতো আলাদা থাকেনি। এবার আদালতে যাওয়ার বিষয়টি অকল্পনীয় ব্যাপার, কল্পনাতীত। শিল্পী সমিতির আদালতের দারস্থ হওয়া শিল্পীদের জন্য লজ্জার বলে নিপুণের রিট প্রসঙ্গে এভাবেই বললেন গুণী অভিনেতা সোহেল রানা।

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি মানেই যেন আলোচনা-সমালোচনা। একে অন্যের বিরুদ্ধে কথা বলে সমালোচিত হয়েছেন শিল্পী সমিতির নেতারা। ২০২২-২৪ মেয়াদের নির্বাচনের পর আদালত পর্যন্ত গেছেন সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করা নিপুন আক্তার। পরে আদালতের হস্তক্ষেপে দায়িত্ব পালন করেন নিপুন। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি।

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেছেন তিনি। মঙ্গলবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি করা হয়। রিটে মিশা-ডিপজলের নেতৃত্বাধীন কমিটির দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে। নির্বাচন মেনে নেওয়ার এক মাস পর তিনি আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন।


শিল্পী সমিতি   আদালত   অভিনেতা   সোহেল রানা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মিষ্টি জান্নাতকে চুমু খেতে চেয়েছেন জয়

প্রকাশ: ০৩:৪০ পিএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

দেশের বিতর্কিত উপস্থাপক শাহরিয়ার নাজিম জয়। নানা সময় অতিথিদের আপত্তিকর প্রশ্নের মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছেন তিনি। এবার শাকিব-মিষ্টির বিয়ের গুঞ্জনে যোগ দিয়েছেন জয়।

মিষ্টি জান্নাতকে নিয়ে জয় বলেছেন, ‘ওই মেয়ে ভাইরাল হতেই শাকিবকে জড়িয়ে এসব কথা বলছেন। শাকিব খানের সঙ্গে বিয়ে হলেও সেটা টিকবে না।এরপরই তার বিরুদ্ধে মুখ খুলেন মিষ্টি। তার দাবি, শাহরিয়ার নাজিম জয় তাকে চেনেন। তবুও না চেনার অভিনয় করেছেন।

অভিনেত্রী মিষ্টি বলেন, ‘‘জয় ভাইয়াকে দেখলাম, সে বলছেন, ‘ওই যে একটা মেয়ে, শাকিব খানকে নিয়ে ভাইরাল হতে চান। তিনি একজন ডাক্তার পাশাপাশি অভিনেত্রী, যেটা মিলে গেছে। তাদের বিয়ে হলেও সেটা টিকবে না।এটা উনি কীভাবে জানল? কীভাবে বলল? এটা আমার প্রশ্ন।’’

এরপর জয় তাকে নিয়মিত কু-প্রস্তাব দিয়েছেন জানিয়ে মিষ্টি জান্নাত আরও বলেন, ‘সে আমাকে চেনে। গত পরশুদিন আমাকে টেক্সট করে বলছে, মিষ্টি কোথায় আছো? চলো লং ড্রাইভে যাই। অথচ, এমন একটা ভাব নিল, সে আমাকে চেনেই না। সে বললো, ওই যে একটা মেয়ে। এটা কেন বলবে? আমি কষ্ট পেয়েছি। যদি সে সিনিয়র না হতেন, তাহলে তাকে ধরে থাপড়াতাম। তার প্রোগ্রামে গেলেও এমন করে। অফস্ক্রিনে চুমু দেওয়ার চেষ্টা করে। আমার কাছে সেসবের ভিডিও আছে। সে অনেক নেগেটিভ কথা বলে।


মিষ্টি   জান্নাত   চুমুজয়  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে কানে উড়াল দিলেন ঐশ্বরিয়া রাই

প্রকাশ: ০১:১৫ পিএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রতি বছরের ন্যায় ফ্রান্সের দক্ষিণ উপকূলীয় শহরে বসেছে চলচ্চিত্র দুনিয়ার সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ আসরকান চলচ্চিত্র উৎসব।শোবিজ দুনিয়ার অন্যতম বড় এই চলচ্চিত্র উৎসবের পর্দা উঠছে মঙ্গলবার (১৪ মে)

প্রতিবারের মতো এবারের আসরেও রেড কার্পেটে হাঁটবেন সাবেক বিশ্বসুন্দরী বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই। সেই উদ্দেশেই বুধবার ভারত ছেড়েছেন তিনি। উড়াল দিয়েছেন কান উৎসবে যোগ দিতে। মেয়ে আরাধ্যকে সঙ্গে নিয়েই ভারত ছাড়তে দেখা গেছে ঐশ্বরিয়াকে।

তবে ঐশ্বরিয়া ভক্তদের মনে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে নতুন একটি বিষয়, সেটি হলো ঐশ্বরিয়ার ডান হাত! একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, ঐশ্বরিয়া কোনোভাবে ডান হাতে চোট পেয়েছেন। করা হয়েছে প্লাস্টার।

এত বড় একটি উৎসবের আগে হাতে কীভাবে ব্যাথা পেলেন ঐশ্বরিয়া, সেই প্রশ্ন তুলেছেন ভক্তরা। চোট নিয়ে এক ভক্ত লিখেছেন, ‘এভাবে চোট পাওয়া হাতে কানে হাঁটবে, ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন।

২০০২ সালে  কান চলচ্চিত্র উৎসবে ভারী সোনার গয়না পরে হেঁটেছিলেন ঐশ্বরিয়া। ওই বছরই তার ছবি দেবদাস সেখানে প্রিমিয়ার হয়েছিল। সেবার অভিনেতা শাহরুখ খান এবং পরিচালক সঞ্জয় লীলা বানসালির সঙ্গে উপস্থিত হয়েছিলেন নায়িকা। এরপর থেকে প্রায় প্রতি বছরই উৎসবে হাজির থেকেছেন এই অভিনেত্রী। রিয়াল প্যারিসের অন্যতম ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসাবে রেড কার্পেট রেখেছেন মাতিয়ে।


কান   ঐশ্বরিয়া রাই  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

নিপুণের সমালোচনায় জায়েদ খান

প্রকাশ: ০৮:৫১ এএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনের ফলাফল বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেছেন নির্বাচনে পরাজিত সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী অভিনেত্রী নিপুণ। রিটে মিশা-ডিপজলের নেতৃত্বাধীন কমিটির দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞাও চাওয়া হয়েছে।

বুধবার বিচারপতি নাইমা হায়দার বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটি দায়ের করা হয়।

জানা গেছে, নির্বাচনে অনিয়ম কারচুপির অভিযোগ এনে এই ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে। পাশাপাশি নতুন করে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।

গত ১৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচন। এতে সভাপতি পদে মিশা ২৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী মাহমুদ কলি ১৭০ ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন। অন্যদিকে সাধারণ সম্পাদক পদে ডিপজল পেয়েছেন ২২৫ ভোট। ১৬ ভোট কম পেয়ে হেরে যান তার প্রতিদ্বন্দ্বী নিপুণ। তিনি পেয়েছেন ২০৯ ভোট।

এদিকে, একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে  নিপুণের এই রিটের প্রতিক্রিয়ায় জায়েদ খান  বলেন, ‘একজন মানুষ লোভে পড়ে, যোগ্যতাহীনভাবে একটা চেয়ারকে ধরে রাখার জন্য কতটা নিচে নামতে পারেন সেটা উনি দেখিয়ে দিয়েছেন। ফুলের মালা পরিয়ে দিয়ে বলে গেলেন সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। সব মেনে নিয়ে ওনার এত দিন পরে মনে হলো নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি।


নিপুণ   সমালোচনা   জায়েদ খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মায়ের শর্ত কারও সঙ্গে প্রেম করতে পারব না

প্রকাশ: ০৮:১৩ এএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

‘লাপাতা লেডিস’র মাধ্যমে নির্মাতা হিসেবে বেশ আলোচনায় এসেছেন কিরণ রাও। এরই মধ্যে সাড়া ফেলেছে সিনেমাটি।

গল্পটি নির্মল প্রদেশ নামে একটি প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে শুরু। প্রধান চরিত্র তিনটি। এর একটি হলো ফুল কুমারী। চরিত্র রূপায়ণ করেছেন নীতাংশি গোয়েল। সহজ-সরল চরিত্রটি রূপায়ণ করে প্রশংসা কুড়াচ্ছেন ১৬ বছর বয়সী এই তরুণ অভিনেত্রী।

এবার এক সাক্ষাৎকারে নীতাংশি প্রেম নিয়ে কথা বলে এসেছেন আলোচনায়। তিনি বলেন, ‘আমার মা শর্ত দিয়েছেন, কারও সঙ্গে প্রেম করতে পারব না। তবে বন্ধুত্ব থাকতে পারবে, তাদের সঙ্গে কথা বলারও অনুমতি রয়েছে। আসলে এ বয়সে প্রেম করার কথা চিন্তা করছি না আমি।’ নীতাংশির মা রাশি গোয়েল। মা-মেয়ের সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ।

২০০৭ সালের ১২ জুন উত্তরপ্রদেশে জন্মগ্রহণ করেন নীতাংশি গোয়েল। ইনস্টাগ্রামে তাকে অনুসরণ করেন ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ। ‘লাপাতা লেডিস’র আগেও কয়েকটি সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। তবে এ সিনেমাটি তাকে ব্যাপক পরিচিতি দিয়েছে।


লাপাতা লেডিস  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন