ইনসাইড বাংলাদেশ

বইমেলা জমেছে শুরু থেকেই, শুধু বইটাই বিক্রি হচ্ছে না

প্রকাশ: ০৭:১৫ পিএম, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩


Thumbnail

অমর একুশে গ্রন্থমেলার আজ চলছে ১৯ তম দিন। দিন যত গড়াচ্ছে মেলায় দর্শনার্থীর সাথে সাথে ক্রেতা-পাঠকের সংখ্যাও বাড়ছে। সাধারণত ১৫ তারিখের পরেই বই বিক্রি বাড়ে বইমেলায়। তবে, অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার সেই অর্থে এখনও বিক্রি বাড়ছে না বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা। 

সময় প্রকাশনীর এক বিক্রেতা বাংলা ইনসাইডারকে বলেন, ‘মেলায় মানুষ আসছেন। তবে সেই তুলনায় ক্রেতার সংখ্যা অনেক কম। সাধারণত ১৫ তারিখের পর মেলা যেভাবে জমে সেভাবে এখনও জমছে না মেলা। মেলায় দর্শনার্থীর অভাব নাই। তবে, বই বিক্রি হচ্ছে না।’
  
প্রকাশকরা বলছেন এবার মেলায় শুরু থেকেই ভীড় থাকলেও সেই অনুপাতে বিক্রি কম। তবে, মেলা শুরুর প্রথম দিকের তুলনায় বিক্রি বেড়েছে ১৫ তারিখের পর। তাঁরা বলছেন, ‘এবার মেলায় শুরু থেকেই অনেক মানুষ আসছে। তবে, প্রকাশকদের কাছে মেলা জমে ওঠা মানে হলো বই বিক্রি। সেই অর্থে এবার বইমেলায় যে পরিমাণ মানুষ ঢুকেছেন সেই পরিমাণ বিক্রি হচ্ছে না। মেলা জমেছে শুরু থেকেই, শুধু বইটাই বিক্রি হচ্ছে না। মূলত ১৫ তারিখের পর মূল ক্রেতা-পাঠক যারা তাঁরা মেলায় ঢোকেন। এবারও প্রথম ১০ দিনের তুলনায় এখন বিক্রি বেড়েছে। তবে যে পরিমাণ লোক মেলায় ঢুকেছেন সেই অনুপাতে বিক্রি কম।’

তবে বইমেলাতে বই বিক্রিটাই আসল নয় বলেও মনে করেন কেউ কেউ। বইমেলাকে বাঙালীর প্রাণের উৎসব বলে উল্লেখ করে এক প্রকাশক বলেন, ‘বইমেলা তো কেবলই বাণিজ্যিক একটি মেলা নয়। এটি বাঙালীর প্রাণের উৎসব। মেলায় মানুষ বই কিনছেন। আবার পরিবার-পরিজন নিয়ে ঘুরছেন, আনন্দ করছেন। যারা বই কেনার তাঁরা কিনবেন, যারা বেড়াবার তাঁরা বেড়াবেন। এটাই বই মেলার প্রাণ।’

বইমেলায় আসা ক্রেতা-দর্শনার্থীরা মনে করছেন মেলা জমে উঠেছে পুরোদমে। পরিবার নিয়ে বইমেলায় ঘুরতে আসছেন অনেকেই, কিনছেন পছন্দের বইও। কেউ কেউ মেলা শুরুর পর থেকে নিয়ম করে ঘুরে যাচ্ছেন মেলায়, আবার কেউ তালিকা করে নিয়ে এসে একদিনে পছন্দের সব বই কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। 

নাজমুন নাহার নামে এক পাঠক বলেন, ‘মেলা শুরুর পর থেকেই খবরের কাগজ, সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ইন্টেরেস্টিং বইগুলোর নাম ও স্টল নাম্বার টুকে রেখেছি। বন্ধুরাও অনেকে বই লিখেছে। সব এতোদিন লিস্ট করেছি। আজ এসে একে একে সব বই কিনছি।’ হাতে ধরে রাখা বড় বড় দুটো ব্যাগ দেখিয়ে বলেন, ‘দেখতেই পাচ্ছেন কতগুলো কিনেছি। এখনও শেষ হয়নি। আরও কিছু বই কিনবো। তারপর বন্ধুদের সঙ্গে মেলাতেই কিছুক্ষণ আড্ডা দেবো, খাবো। এরপর বাড়ি ফিরবো।’
 
মেলা শেষ হবার দিন যত ঘনিয়ে আসছে মেলা প্রাঙ্গণের আমেজ হয়ে উঠছে তত জমজমাট। গত দিন পর্যন্ত মেলায় নতুন বই এসেছ মোট ২১০৬টি।

বইমেলা   পাঠক   ক্রেতা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

শিল্পখাতকে পরিবেশবান্ধব করতে চাই: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ০১:০০ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের শিল্পখাতকে পরিবেশবান্ধব করতে চাই। শিল্পখাত একান্তভাবে পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত। যারা যেখানে শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলবেন অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন, যেন শিল্পের বর্জ্য নদীতে না পড়ে। আমাদের পানি যেন কোনোরকম দূষিত না হয়, সেদিকে বিশেষভাবে দৃষ্টি রাখার জন্য আমি অনুরোধ জানাচ্ছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশ ভৌগোলিক সীমারেখায় অত্যন্ত ছোট, কিন্তু জনসংখ্যার দিক থেকে বড়। সেক্ষেত্রে আমাদের দেশের পরিবেশ এবং সবকিছু পরিকল্পিতভাবে হওয়া উচিত। স্বাস্থ্যসম্মত হওয়া উচিত। শিল্প আমাদের গড়ে তুলতে হবে। শিল্প বর্জ্য ব্যবস্থাপনা অবশ্যই সকলকে করতে হবে। সামান্য একটু কেমিক্যালের পয়সা বাঁচাতে গিয়ে দেশের সর্বনাশ এবং নিজের সর্বনাশ করবেন না।

রোববার (১৯ মে) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় এসএমই পণ্যমেলা-২০২৪ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা, বাংলাদেশ শিল্প বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. মাহবুবুল আলম, এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক . মো. মাসুদুর রহমান প্রমুখ 


শিল্পখাত   পরিবেশবান্ধব   প্রধানমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

নওগাঁয় আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর ক্রয়-বিক্রয়ের মহোৎসব!

প্রকাশ: ১২:৪৪ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

মুজিব বর্ষ উপলক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেয়া উপহার আশ্রয়ণ প্রকল্পে সরকারি বাড়ি ক্রয়-বিক্রয়ের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার একডালা ইউনিয়নের ডাকাহার চৌধুরী পুকুর আশ্রয়ণ প্রকল্পে। বিষয়টি নিয়ে জেলা প্রশাসক উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য লিখিত অভিযোগ করেন কালিগ্রাম মুনসিপুর গ্রামের মৃত তহির উদ্দীন মোল্লার ছেলে রফিকুল ইসলাম।

বিগত ২০২১-২২ অর্থ বছরে জেলার রানীনগর উপজেলার একডালা ইউনিয়নের ডাকাহার চৌধুরী পুকুর আশ্রয়ণ প্রকল্পে কয়েক দফায় ৫৯ টি ঘর নির্মাণ করেন উপজেলা প্রশাসন। জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব ঘর ভূমি গৃহহীনদের মুজিব বর্ষের উপহার হিসেবে নির্মাণ করলেও এই প্রকল্পের অধিকাংশ ঘরই অনৈতিকভাবে বরাদ্দ পেয়েছেন যাদের জমি বাড়ি আছে সেই সব ব্যক্তিরা। বরাদ্দ প্রাপ্তদের নিজের জমি বাড়ি থাকায় সেখানে বসবাস না করে উদ্বোধনের কিছুদিন পর হতে শুরু হয় ঘর ক্রয়-বিক্রয়। এই ক্রয়-বিক্রয়ে অনেকে যারা বৈধ উপায়ে ঘর পায়নি তারা নিরুপায় হয়ে মোটা অংকের টাকা দিয়ে ঘর ক্রয় করে বসবাস করছে। আবার অনেকে অল্প দামে ঘর কিনে রাখছে বেশী দামে বিক্রয়ের আশায়।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, আশ্রয়ন প্রকল্পে নং ঘর বিক্রয় করেন মোঃ বেনো হোসেন, ক্রয় করেন আজিজার। ৩৫ নং ঘর মোঃ ফেকরুল ডাকাহার গ্রামের আফজাল হোসেনের ছেলে ইউনুছ আলীর কাছে বিক্রয় করেন এবং একই ঘর ইউনুছ আলী আবারও বিক্রয় করেন দুলালের নিকট। ৩৭ নং ঘর আলম বিক্রয় করেন শরিফুলের কাছে।

ডাকাহার গ্রামের ছলিম উদ্দীনের নিজস্ব জমি থাকার পরও বাপ-ছেলে ২টি ঘর বরাদ্দ পেয়েছে, এছাড়াও তারা ২টি ঘর বিক্রয়ের জন্য ক্রয় করে রেখেছে। রহমান কবিরাজ ওই গ্রামের মধ্যে তার ছাঁদ দেওয়া পাঁকা বাড়ি আছে, তবু ২টি ঘর কিনে রেখেছে।

আশ্রয়নের সহ-সভাপতি ডাবওয়ালা হাচিন আলীর গ্রামের মধ্যে জমি বাড়ি থাকার পরও তার মা হাসিনা বেগমের নামে ১টি ঘর, নিজের নামে ১টি ঘর স্ত্রীর নামে ১টি ঘর সহ মোট ৩টি ঘর বরাদ্দ নিয়ে রেখেছেন। মায়ের ঘর বিক্রির জন্য আগ্রহী ক্রেতাদের নিকট দামাদামী চলছে।

এই আশ্রয়নের সকল ঘর বিক্রয়ের মূল হোতা হাচিন আলী বলে জানান স্থানীয়রা। এই প্রকল্পে ৫৯টি ঘরের মধ্যে ২০টি ঘর ব্যাতিত সকলই ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে বলে অভিযোগ করেন স্থানীয়রা। এতে বঙ্গবন্ধু কন্যার মুজিব বর্ষের মূল উদ্দেশ্য চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে বলে মনে করেন সচেতন মহল অবিলম্বে তদন্ত সাপেক্ষে প্রযোজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহনের দাবী জানান তারা।

অভিযোগকারী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘সরকারি ঘর ভূমিহীনরা পায় না। যাদের ঘর আছে তারা পায়, তাই প্রশাসনের কাছে আমার দাবী সঠিক তদন্ত করে প্রকৃত ভূমিহীনদের ঘর গুলো দেওয়া হউক।’

উপকারভোগী নারগিস এর থেকে ৩০ নং বাড়ি ক্রয় করেন আশরাফুল, যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি কোন বাড়ি পাইনি তবে নারগিস আমাকে বসবাসের জন্য বাড়িটি থাকতে দিয়েছে।’ ক্রয় করেছেন কিনা প্রশ্নে বলেন, ‘কাগজ করে নিয়েছি তবে কোন টাকা দেয়নি।’

অসহায় ভূমিহীন সেফালী বেগম বলেন, ‘মারা গেলে মাটি দেওয়ার মত জায়গাও আমার নেই, ঘর পাওয়ার জন্য আবেদন করেছিলাম, ধরার কোন লোক নেই, তাই সরকারি ঘর আমাকে দেওয়া হয়নি।’

ব্যাপারে একডালা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য আব্দুল আলীম (আপেল) জানান, ‘মুজিব বর্ষের ঘর গুলো নিয়ে আমি সহ চেয়ারম্যান সাহেব অনেক চেষ্টা করেও বিক্রয় করা থেকে আটকানো যাচ্ছে না। তাই প্রশাসনের কাছে আমার দাবী তদন্ত করে প্রকৃত ভূমিহীনদের ঘর গুলো দেওয়া হউক।’

একডালা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ শাহজাহান আলী বলেন, ‘মুজিব বর্ষ উপলক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া উপহার ভূমিহীনদের ঘরগুলো বিক্রয় হচ্ছে। আমি আইনশৃংখলা মাসিক মিটিংএ এবিষয়ে একাধিক বার বলার পরও কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আমি প্রশাসনের কাছে সুষ্ঠ তদন্তের দাবী করছি। এই আশ্রয়নের কমিটির কয়েকজন নেতা এর সঙ্গে জড়িত।’

এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার উম্মে তাবাসসুম জানান, ‘অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত কমিটি করে দিয়েছি ঘটনার সত্যতা পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।’


আশ্রয়ণ প্রকল্প   ঘর বিক্রি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

১৫৭ উপজেলায় মঙ্গলবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা

প্রকাশ: ১২:২৪ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

আগামী ২১ মে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপ অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষ্যে মঙ্গলবার (২১ মে) দেশের ১৫৭ টি উপজেলায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপন থেকে বিষয়টি জানা গেছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনটি নির্বাচন কমিশনে (ইসি) পাঠিয়েছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোঃ কামরুজ্জামানের স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, অ্যালোকেশন অব বিজনেস অ্যামঙ দি ডিফারেন্ট মিনিস্ট্রিজ অ্যান্ড ডিভিশনস-এর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অংশে ৩৭ নম্বর ক্রমিকের অনুবলে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের চাহিদা মোতাবেক ১৫৭টি উপজেলা পরিষদের সাধারণ নির্বাচন উপলক্ষ্যে ভোট গ্রহণের দিন অর্থাৎ ২১ মে ২০২৪ তারিখ সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হলো।

যে সব উপজেলায় ২১ মে সাধারণ ছুটি:

২য় ধাপে অনুষ্ঠিতব্য উপজেলা নির্বাচনে সাধারণ ছুটির আওতায় থাকা উপজেলাসমূহ

উপজেলা নির্বাচন   সাধারণ ছুটি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

উপজেলা নির্বাচন: মাঠে থাকছে ৬১৪ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট

প্রকাশ: ১২:১৭ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

দ্বিতীয় পর্যায়ের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে মঙ্গলবার (২১ মে) নির্বাচনে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, অপরাধ প্রতিরোধ আচরণবিধি প্রতিপালনের জন্য বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন) ক্যাডারের ৬১৪ কর্মকর্তাকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে সম্প্রতি সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, আগামী ২১ মে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দ্বিতীয় পর্যায়ের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে বিভিন্ন জেলার নির্বাচনী এলাকায় সার্বিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, অপরাধ প্রতিরোধ আচরণবিধি প্রতিপালনের জন্য বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন) ক্যাডারের ৬১৪ কর্মকর্তাকে নির্দিষ্ট ধারা অনুযায়ী এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ করে মোবাইল কোর্ট আইন-২০০৯ এর ধারা মোতাবেক তফসিলভুক্ত মোবাইল কোর্ট পরিচালনার ক্ষমতা অর্পণ করা হলো।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, নিয়োগ পাওয়া এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটরা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে আবশ্যিকভাবে যোগদান/রিপোর্ট করবেন, সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তার অধিক্ষেত্রে যোগদান করা এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটদের যোগদান সংক্রান্ত প্রতিবেদন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ নিশ্চিত করবেন।


নির্বাহী   ম্যাজিস্ট্রেট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

উপজেলা নির্বাচন: মাঠে নামছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রকাশ: ১২:১২ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের ১৫৭ উপজেলা নির্বাচনে আজ থেকে মাঠে নামছে বিজিবি, র‌্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ভোটের আগে-পরে মোট ৫ দিনের জন্য তারা দায়িত্ব পালন করবে।

রোববার (১৯ মে) মধ্যরাতেই শেষ হচ্ছে এ ভোটের প্রচার এবং দ্বিতীয় ধাপে ১৫৭ উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে মঙ্গলবার(২১ মে)।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ব্যবস্থাপনা শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান জানিয়েছেন, বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা ৫ দিনের জন্য মাঠে নিয়োজিত থাকবে। এ নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে পরিপত্র জারি করেছে।

পরিপত্র অনুযায়ী, সমতলে সাধারণ ভোটকেন্দ্রে পুলিশ, আনসার ও গ্রাম পুলিশের ১৭ জন করে এবং ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে ১৯ জনের ফোর্স মোতায়েন থাকবে। দুর্গম ও পার্বত্য এলাকায় সাধারণ কেন্দ্রে ১৯ জন ও ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে ২১ জনের ফোর্স মোতায়েন থাকবে।

নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালনে প্রতি ইউনিয়নে থাকবে একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। এছাড়াও, মোবাইল-স্ট্রাইকিং ফোর্সের সঙ্গে বিশেষ করে বিজিবির প্রতিটি মোবাইল টিমের সঙ্গে একজন করে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন। 

এদিকে নির্বাচনী অপরাধ আমলে নিয়ে বিচার করার জন্য উপজেলায় থাকবেন একজন করে বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট

সরকারি জরুরি সেবা ৯৯৯-এ থাকবে বিশেষ টিম। ওই টিম নির্বাচনসংক্রান্ত প্রাপ্ত অভিযোগ-তথ্যের বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরাসরি এলাকাভিত্তিক আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় সেলে প্রেরণ করবে।


উপজেলা নির্বাচন   আইনশৃঙ্খলা বাহিনী   ইসি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন