বিশ্ববিদ্যালয় বুলিং র্যাগিং রোধ নীতিমালা জরুরী ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়া
মন্তব্য করুন
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল
প্রকাশের পর এবার শুরু হচ্ছে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির কার্যক্রম। অনলাইনে ভর্তির আবেদন
আজ রোববার (২৬ মে) থেকে শুরু হয়েছে। এ প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১১ জুন পর্যন্ত। এবার তিন
ধাপে আবেদন নেওয়া হবে। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণির ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ করেছে
শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নির্ধারণ করা হয়েছে কলেজে সর্বোচ্চ ভর্তি ফি।
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় এবার ১১টি শিক্ষা বোর্ডে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২০ লাখ ১৩ হাজার ৫৯৭ জন। এর মধ্যে পাস করেছে ১৬ লাখ ৭২ হাজার ১৫৩ জন। সারা দেশে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তিযোগ্য আসন আছে ২৫ লাখের মতো। সব শিক্ষার্থী ভর্তি হলেও একাদশ শ্রেণিতে ৮ লাখের বেশি আসন ফাঁকা থাকবে এবার। তাই এবার ফল ভালো হলেও শিক্ষার্থীর সংকটে পড়বে অনেক কলেজ।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের কারিগরি সহায়তায় কেন্দ্রীয়ভাবে অনলাইনে ভর্তির কাজটি হয়। আগের মতো এবারও একাদশ শ্রেণির ভর্তিতে কোনো বাছাই পরীক্ষা হবে না। এসএসসি ও সমমানের ফলের ভিত্তিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। অবশ্য ঢাকার নটর ডেম কলেজসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান তাদের নিজেদের মতো শিক্ষার্থী ভর্তি করে থাকে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রকাশিত একাদশ শ্রেণির ভর্তি নীতিমালায় বলা হয়েছে, চলতি বছর অনলাইনে নির্ধারিত ওয়েবসাইটে একাদশ শ্রেণির ভর্তির আবেদনের কার্যক্রম চলবে। অনলাইন ছাড়া সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ম্যানুয়ালি ভর্তির আবেদন নেওয়া হবে না। ১৫০ টাকা আবেদন ফি দিয়ে শিক্ষার্থীদের সর্বনিম্ন ৫টি এবং সর্বোচ্চ ১০টি কলেজে পছন্দক্রম দিতে হবে। একজন শিক্ষার্থী যতগুলো কলেজে আবেদন করবে, এগুলোর মধ্য থেকে তার মেধা, কোটা ও পছন্দক্রমের ভিত্তিতে একটিমাত্র কলেজে ভর্তির অবস্থান নির্ধারণ করা হবে।
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে মোট শূন্য আসনের ৯৩ শতাংশ মেধা কোটা হিসেবে বিবেচিত হবে। এসব শূন্য আসন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। বাকি ৭ শতাংশের মধ্যে ৫ শতাংশ আগের মতোই বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য বরাদ্দ থাকবে। অবশিষ্ট ২ শতাংশের ১ শতাংশ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ১ শতাংশ মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর-সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য রাখা হয়েছে। আগের মতো এবারও এসব আসনে শিক্ষার্থী না থাকলে তা মেধা কোটায় বিবেচিত হবে। কোটার ক্ষেত্রে আবেদনকারী সংখ্যা বেশি হলে মেধার ভিত্তিতে তালিকা করা হবে।
পূর্ববর্তী তিন বছরে দেশের যেকোনো শিক্ষা বোর্ড এবং বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা নীতিমালার অন্য বিধানাবলি সাপেক্ষে কোনো কলেজ বা সমমানের প্রতিষ্ঠানে অনলাইনে ভর্তির যোগ্য বিবেচিত হবে। এ ছাড়া উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উত্তীর্ণসহ অন্যান্য বছরের শিক্ষার্থীরাও ভর্তির জন্য বোর্ডে ম্যানুয়ালি আবেদন করতে পারবে। বিদেশি কোনো বোর্ড বা অনুরূপ কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড তার সনদের মান নির্ধারণের পর ভর্তির যোগ্য বলে বিবেচিত হবে।
বিজ্ঞান গ্রুপ থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপের যেকোনোটি; মানবিক গ্রুপ থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপের যেকোনোটি এবং ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপ থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক গ্রুপের যেকোনোটিতে আবেদন করতে পাবরে।
আর যেকোনো গ্রুপ (বিজ্ঞান,
মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা) থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ইসলামি শিক্ষা, গার্হস্থ্য বিজ্ঞান
ও সংগীত গ্রুপের যেকোনোটি; মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে বিজ্ঞান গ্রুপে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা
বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপের যেকোনোটি এবং সাধারণ ও মুজাব্বিদ মাহির গ্রুপ
থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞান গ্রুপ ব্যতীত যেকোনোটিতে আবেদন করতে পারবে।
কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে
এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা সাধারণ শিক্ষা
বোর্ডের যেকোনো গ্রুপে ভর্তির আবেদন করতে পারবে।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বা বোর্ড
প্রতিবছর নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় বা বিভাগ বরাবর ভর্তির আবেদন, ফল প্রকাশ, ভর্তি
ও ক্লাস শুরুসংক্রান্ত শিডিউলের বিষয়ে প্রস্তাব প্রেরণপূর্বক অনুমোদন গ্রহণ করবে এবং
তা প্রতিবছর বিজ্ঞপ্তি আকারে জারি করবে।
এবার একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির সর্বোচ্চ ফি ৮ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার ইংরেজি ভার্সনের নন-এমপিও কলেজগুলো এ হারে ভর্তি ফি নিতে পারবে। আর ঢাকা মেট্রোপলিটনের বাংলা ভার্সনের নন-এমপিও কলেজগুলো একাদশে ভর্তিতে সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৫০০ টাকা ভর্তি ফি নিতে পারবে।
ঢাকা ছাড়া অন্য মেট্রোপলিটন এলাকার বাংলা ভার্সনের নন-এমপিও কলেজগুলো সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা ও ইংরেজি ভার্সনের নন-এমপিও কলেজগুলো সর্বোচ্চ ৬ হাজার টাকা ভর্তি ফি নিতে পারবে। জেলা পর্যায়ের বাংলা ভার্সনের নন-এমপিও কলেজগুলো ৩ হাজার টাকা ও ইংরেজি ভার্সনের নন-এমপিও কলেজগুলো ৪ হাজার টাকা ফি নিতে পারবে। আর উপজেলা পর্যায়ের বাংলা ভার্সন নন-এমপিও কলেজ ২ হাজার ৫০০ টাকা ও ইংরেজি ভার্সন নন-এমপিও কলেজ ৩ হাজার টাকা ফি নিতে পারবে।
অন্যদিকে ঢাকা মেট্রোপলিটনের এমপিওভুক্ত কলেজগুলো বাংলা ও ইংরেজি ভার্সনে ভর্তির ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ হাজার টাকা। ঢাকা ছাড়া অন্যান্য মেট্রোপলিটন এলাকার বাংলা ভার্সনের এমপিওভুক্ত কলেজগুলো ও ইংরেজি ভার্সনের এমপিওভুক্ত সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকা ভর্তি ফি নিতে পারবে। জেলা পর্যায়ের বাংলা ভার্সনের এমপিওভুক্ত কলেজ ও ইংরেজি ভার্সনে এমপিওভুক্ত কলেজ ২ হাজার টাকা ফি নিতে পারবে। আর উপজেলা পর্যায়ের বাংলা ভার্সনে এমপিওভুক্ত কলেজ ১ হাজার ৫০০ টাকা ও ইংরেজি ভার্সন এমপিওভুক্ত কলেজ ১ হাজার ৫০০ টাকা ফি নিতে পারবে।
ঢাকার নটর ডেম কলেজসহ কয়েকটি
প্রতিষ্ঠান ছাড়া একাদশ শ্রেণির ভর্তিতে কোনো বাছাই পরীক্ষা হয় না। এসএসসি ও সমমানের
ফলের ভিত্তিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। একজন শিক্ষার্থী যতগুলো কলেজে আবেদন করবে,
তার মধ্য থেকে শিক্ষার্থীর মেধা, কোটা (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও পছন্দক্রমের ভিত্তিতে
ভর্তির জন্য একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তার অবস্থান নির্ধারণ করা হয়।
মন্তব্য করুন
একাদশ শ্রেণির ভর্তি কার্যক্রম শুরু হবে রোববার (২৬ মে)। যা চলবে ১১ জুন পর্যন্ত। প্রতিবছরের মতো এবারও ফলাফলের ভিত্তিতে অনলাইনে ভর্তি নেওয়া হবে।
গত ১৩ মে (সোমবার) দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরও অনলাইনে নির্ধারিত ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে শিক্ষার্থীদের একাদশ শ্রেণির ভর্তির আবেদন করতে হবে। একজন শিক্ষার্থী যতগুলো কলেজে আবেদন করবেন, তার মধ্য থেকে তার মেধা, কোটা ও পছন্দক্রমের ভিত্তিতে একটি কলেজে তার অবস্থান নির্ধারণ করা হবে।
তবে যেসব শিক্ষার্থী বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন হিসেবে এসএসসি পরীক্ষা উত্তীর্ণ হয়েছেন, তারা বোর্ডে ম্যানুয়ালি ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
এ ছাড়া প্রবাসীদের সন্তান ও বিকেএসপি থেকে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য বোর্ডে ম্যানুয়ালি আবেদন করতে পারবে। এক্ষেত্রে বোর্ড প্রমাণপত্র যাচাইবাছাই করে শিক্ষার্থীকে ভর্তির ব্যবস্থা নেবে।
শিক্ষা বোর্ড বলছে, এবার সারা দেশে একাদশ শ্রেণিতে আসন সংখ্যা ২৪ লাখ যা পাস করা শিক্ষার্থীদের তুলনায় অনেক বেশি। তাই ভর্তিতে কোনো ধরনের সংকট হবে না।
এবার এসএসসি পরীক্ষায় পাস করেছেন ১৬ লাখ ৭২ হাজার ১৫৩ শিক্ষার্থী। উত্তীর্ণদের মধ্যে ছাত্র ৮ লাখ ৬ হাজার ৫৫৩ এবং ছাত্রী ৮ লাখ ৬৫ হাজার ৬০০ জন।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
স্কোপাস ইনডেক্সে স্বীকৃতির
মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি পেয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের
(বিএসএমএমইউ) জার্নাল।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জার্নালের
এই স্বীকৃতি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্ব র্যাংকিংয়ের
জন্য যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমন চিকিৎসা সেবা, উচ্চতর মেডিকেল শিক্ষা ও স্বাস্থ্য গবেষণার
জন্যও এটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। এদিকে বিশ্ব স্বীকৃতি মেলায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসজুড়ে
বইছে আনন্দের বন্যা। শিক্ষক, চিকিৎসক ও রেসিডেন্টদের মাঝে বইছে উৎসাহ-উদ্দীপনা ও উৎসবের
আমেজ।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার মজুমদার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে
এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্কোপাস
বিশ্বব্যাপী একটি মানসম্মত জার্নাল ইনডেক্সিং কর্তৃপক্ষ, যা এলসেভিয়ার (Elsevier) নেদারল্যান্ড
দ্বারা পরিচালিত। আন্তর্জাতিক স্কোপাস স্বতন্ত্র রিভিউ কমিটি ১৪টি মানদণ্ডের উপর ভিত্তি
করে বিএসএমএমইউ জার্নাল পর্যালোচনা করে গত ১৯ মে অনুমোদন দিয়েছে। এই মানদণ্ডগুলোর মধ্যে
অন্যতম হলো প্রকাশিত পেপারের মান, পেপারের বৈচিত্র্যতা, সম্পাদকীয় বোর্ড মেম্বারদের
আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও বৈচিত্র্যতা, নিরপেক্ষ ও দায়িত্বশীল রিভিউ প্রক্রিয়া এবং প্রকাশিত
ম্যানুস্ক্রিপ্টের সাইটেশন ইত্যাদি।
এতে বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের
বর্তমান উপাচার্যের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ইনস্টিটিশনাল রিভিউ বোর্ড (আইআরবি)
আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণসহ বিএসএমএমইউ জার্নালের উন্নয়নে
নানামুখী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসনের আমলে বিশ্ব
স্বাস্থ্য সংস্থার সহযোগিতায় বিশ্বমানের গবেষণা কার্যক্রম সম্পন্ন করা ও বিশ্বমানের
জার্নাল প্রকাশ করার লক্ষ্যে প্রথমবারের মতো ডব্লিউএইচও কস্ট সেন্টার চালু করা হয়েছে।
এমনকি সম্প্রতি আন্তর্জাতিক গবেষক ডা. মঞ্জু রাণী বিএসএমএমইউয়ে এসে ফ্যাকাল্টিদের গবেষণাসহ
বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান করেছেন। এসব কার্যক্রমের কারণেই
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় জার্নালের এই আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির সাফল্য
অর্জন করা সম্ভব হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্কোপাস
ইনডেক্সের স্বীকৃতি লাভের এই অর্জন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়সহ সমগ্র
দেশের জন্য অত্যন্ত গৌরব, গর্ব ও সম্মানের, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে একটি মাইলফলক
হয়ে থাকবে।
এদিকে জার্নালের বিশ্ব স্বীকৃতি
মেলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও বিএসএমএমইউ জার্নালের মুখ্য সম্পাদক অধ্যাপক ডা.
দীন মো. নূরুল হক সংশ্লিষ্ট সবাইকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। বিশেষ করে ধারাবাহিক
সহযোগিতার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা
প্রকাশ করেছেন।
মন্তব্য করুন
মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তীব্র তাপদাহকালীন শ্রেণি
কার্যক্রম চালু রাখা সংক্রান্ত নতুন কিছু নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা
অধিদপ্তর (মাউশি)। রবিবার (১৯ মে) দেশের সব সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও স্কুল এন্ড
কলেজ এবং বেসরকারি নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও স্কুল এন্ড কলেজের প্রধানদের কাছে এই
নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন মাধ্যমিক
পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তীব্র তাপ প্রবাহকালীন শ্রেণি কার্যক্রম চালু অবস্থায়
নিম্নে বর্ণিত সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো-
১. পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত প্রাত্যহিক সমাবেশ বন্ধ রাখা।
২. শ্রেণি কার্যক্রম চলাকালীন শ্রেণি কক্ষের সব দরজা-জানালা খোলা
রাখা।
৩. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বৈদ্যুতিক পাখা, শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা
(যদি থাকে) সচল রাখা।
৪. পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ পানির সুব্যবস্থা রাখা।
৫. শিক্ষক-কর্মচারী-শিক্ষার্থীদের প্রচুর পরিমাণে বিশুদ্ধ পানি
পানের ব্যবস্থা করা।
৬. নিকটবর্তী স্বাস্থ্য কেন্দ্রের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রক্ষা
করা, যেন কোন শিক্ষক-কর্মচারী-শিক্ষার্থী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাৎক্ষণিক জরুরি চিকিৎসা
সেবা প্রদানের ব্যবস্থা করা যায়।
৭. প্রয়োজনীয় খাবার স্যালাইনের ব্যবস্থা রাখা।
৮. শিক্ষার্থীদের সার্বক্ষণিক শ্রেণিকক্ষে অবস্থান নিশ্চিত করা।
৯. বেলা ১১টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত শিক্ষক-কর্মচারী-শিক্ষার্থীরা
যেন যথাসম্ভব সূর্যের আলো থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখে সে বিষয়টি নিশ্চিত করা।
তাপপ্রবাহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্দেশনা
মন্তব্য করুন
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর এবার শুরু হচ্ছে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির কার্যক্রম। অনলাইনে ভর্তির আবেদন আজ রোববার (২৬ মে) থেকে শুরু হয়েছে। এ প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১১ জুন পর্যন্ত। এবার তিন ধাপে আবেদন নেওয়া হবে। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণির ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নির্ধারণ করা হয়েছে কলেজে সর্বোচ্চ ভর্তি ফি।
মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তীব্র তাপদাহকালীন শ্রেণি কার্যক্রম চালু রাখা সংক্রান্ত নতুন কিছু নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। রবিবার (১৯ মে) দেশের সব সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও স্কুল এন্ড কলেজ এবং বেসরকারি নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও স্কুল এন্ড কলেজের প্রধানদের কাছে এই নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে।