ইনসাইড গ্রাউন্ড

আইসিসির শাস্তি পেলো ইন্দোরের উইকেট

প্রকাশ: ০৬:১১ পিএম, ০৪ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি শুরুর আগে থেকেই ভারতের স্পিন সহায়ক উইকেট বানানোর বিষয়টি নিয়ে শুরু হয় আলোচনা। সেই আলোচনায় পক্ষে-বিপক্ষে অবস্থান নেন দুই দেশের সাবেক ক্রিকেটাররা। সিরিজের তিন টেস্টের সবগুলোতেই রাজত্ব করেছেন স্পিনাররা। এমনকি একটি টেস্টও গড়ায়নি চতুর্থ দিনে। তবে ইন্দোরের তৃতীয় টেস্ট আগের দুই ম্যাচ ছাপিয়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছে। আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে ইন্দোরের উইকেটকে ৩ ডিমেরিট পয়েন্ট দিয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল।

ইন্দোর টেস্টের প্রথম দিনের শুরু থেকেই পিচের সহয়তা পায় স্পিনাররা। বিশাল বাঁকের সঙ্গে ধীরগতি আর নিচু বাউন্সও ছিল চোখে পড়ার মতো। ম্যাচ চলাকালীন সময়েই এই উইকেটের কঠোর সমালোচনা করেছেন সাবেক অজি ক্রিকেটার ম্যাথু হেইডেন ও অধিনায়ক স্টিভ ওয়াহ। ভারতের এমন অবস্থান ক্রিকেটীয় চেতনাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছেও বলে মন্তব্য করেছিলেন তারা। দুই দিন ও এক সেশনেই ফল নির্ধারিত হয়েছে ম্যাচটির। তবে এবার নিজেদের পাঁতা ফাঁদে ধরা খেয়েছে ভারতই। নাথান লিও'র স্পিন বীষে নীল হয়ে ৯ উইকেটে হেরেছে ম্যাচটি। তাতে সিরিজে ধবলধোলাইয়ের লজ্জা থেকে বেঁচেছে অস্ট্রেলিয়া।

খেলা শেষে ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রডের রিপোর্টের ভিত্তিতে ইন্দোরের হলকার স্টেডিয়ামের উইকেটকে ‘বাজে’ উইকেটের রেটিং দিয়েছে আইসিসি। নিয়ম অনুযায়ী দেওয়া হয়েছে তিনটি ডিমেরিট পয়েন্টও। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আইসিসি জানিয়েছে, মাঠের পিচ ও আউটফিল্ড ছিলো ভয়ঙ্কর বাজে। খেলা শেষে ম্যাচ ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রড অফিশিয়ালস ও দুই দলের অধিনায়কের সঙ্গে আলাপ করেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

এই প্রসঙ্গে ম্যাচ রেফারি বলেছেন, ‘পিচ অনেক শুষ্ক ছিল। ব্যাট ও বলের মধ্যে কোনো ভারসাম্য ছিল না। একদম শুরু থেকে স্পিনারদের সাহায্য করেছে।’ তিন ডিমেরিট পাওয়া ইন্দোরের ভেন্যু এই সিদ্ধান্তের বিপক্ষে ১৪ দিনের মধ্যে আপিল করার সুযোগ পাবে। নিয়ম অনুযায়ী, পাঁচ বছরের মধ্যে কোনো ভেন্যু পাঁচ বা তার চেয়ে বেশি ডিমেরিট পয়েন্ট পেলে ১২ মাসের জন্য আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আয়োজন করার যোগ্যতা হারাবে।


ভারত   অস্ট্রেলিয়া   ইন্দোর   ডিমেরিট পয়েন্ট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

টি-২০ বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচেই যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক রেকর্ড

প্রকাশ: ০৩:৩০ পিএম, ০২ জুন, ২০২৪


Thumbnail

অবশেষে মাঠে গড়িয়েছে টি-২০ বিশ্বকাপের নবম আসরের খেলা। যেখানে উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে লড়ছে কানাডা। আসরের উদ্বোধনী ম্যাচে কানাডাকে গুঁড়িয়ে দুর্দান্ত জয় পেয়েছে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্র। এই জয়ের ম্যাচে একাধিক রেকর্ড গড়েছে বিশ্বকাপের সহ-আয়োজকরা।

এদিন ম্যাচে আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৯৪ রান সংগ্রহ করে কানাডা। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৭ উইকেট ও ১৪ বল হাতে রেখেই জয়ের বন্দরে নোঙর করে আমেরিকানরা।

এদিন কানাডার ছুঁড়ে দেওয়া ১৯৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করে জিততে হলে রেকর্ড গড়তে হতো যুক্তরাষ্ট্রের। কারণ, এর আগে টি-২০তে ১৬৯ রান ছিল তাদের সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড।

বিশ্বকাপের নবম আসরের প্রথম ম্যাচ নতুন রেকর্ড গড়েছে যুক্তরাষ্ট্র। শুধু তাই নয়, বিশ্বকাপেও সর্বোচ্চ রান তাড়ার জয়ের রেকর্ডও এটি।

ম্যাচটিতে ডালাসের দেওয়া ১৯৫ রানের লক্ষ্য ১৪ বল ও ৭ উইকেট হাতে রেখে জয় পায় যুক্তরাষ্ট্র। টি-২০ বিশ্বকাপে সহযোগীয় দেশগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড এটি।

অ্যারন জনস-অ্যান্দ্রেস গাউসের জুটিতে হয়েছে নতুন এই রেকর্ড। দুজনের অবিশ্বাস্য ১৩১ রানের জুটিটি আসে মাত্র ৫৮ বলে। প্রথম ২৫ বলে ২৫ রান করা গাউস, অর্ধশতক পূর্ণ করেন ৩৯ বলে। পরে ৪৬ বলে ৬৫ রানে আউট হন তিনি।

পুরো ম্যাচের চিত্র অবশ্য পাল্টে দেন জনস। উইকেটে এসেই মাত্র ২২ বলে করেন অর্ধশতক। টি-২০তে যুক্তরাষ্ট্রের দ্রুততম অর্ধশতকের রেকর্ড এটি। শেষ পর্যন্ত ১০ ছক্কা ও ৪ বাউন্ডারিতে ৪০ বলে ৯৪ রানে অপরাজিত ছিলেন ডানহাতি এ ব্যাটার।

যুক্তরাষ্ট্রের জার্সিতে এতদিন এক ম্যাচে সর্বোচ্চ ৫ ছক্কা মারার রেকর্ড ছিল গজনন্দ সিংয়ের দখলে। এই ম্যাচে ব্যাট হাতে ঝড় তুলে ১০ ছক্কা মেরে সেই রেকর্ড নিজের দখলে নিয়েছেন অ্যারন জনস।

টি-২০ বিশ্বকাপের অভিষেকে যুক্তরাষ্ট্র ভেঙে দিয়েছে নেদারল্যান্ডসের রেকর্ড। কুড়ি ওভারের বিশ্বকাপে সহযোগী দেশগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড ছিল ডাচদের।

২০১৪ সালে বাংলাদেশে হওয়া টি-২০ বিশ্বকাপে ৪ উইকেটে ১৯৩ রানের ইনিংসে ছিল আগের সর্বোচ্চ স্কোর। তবে টুর্নামেন্টের নবম আসরের প্রথম ম্যাচে প্রথমে সেই রেকর্ড ভেঙে কানাডা করে ১৯৪ রান। পরে লক্ষ্য তাড়ায় নেমে সেই রেকর্ড ভেঙে ম্যাচ জিতে ১৯৭ রানের নতুন রেকর্ড গড়েছে যুক্তরাষ্ট্র।


যুক্তরাষ্ট্র   কানাডা   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

কোপার পূর্বে মায়ামিতে আরও এক রেকর্ড মেসির

প্রকাশ: ০৩:০৫ পিএম, ০২ জুন, ২০২৪


Thumbnail

খুব শীঘ্রই ক্লাব ফুটবল প্রতিযোগিতাগুলো বিরতিতে যাচ্ছে একটা লম্বা সময়ের জন্য। কারণ আর কিছুদিন পরেই প্রায় ফুটবলাররা ব্যস্ত হয়ে পড়বেন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা ইউরো ও কোপা আমেরিকায়।

আর কোপার ব্যস্ততা শুরুর পূর্বে ইন্টার মায়ামির হয়ে ম্যাচ খেলে আবারও এক রেকর্ড গড়েছেন লিও মেসি। রোববার সেইন্ট লুইস সিটির সঙ্গে একটি গোল করে আমেরিকান প্রতিযোগিতায় দ্রুততম গোলের রেকর্ড ছুঁয়েছেন এই ফুটবল জাদুকর। যদিও মায়ামিকে শেষ পর্যন্ত ৩–৩ গোলে ড্র নিয়ে ফিরতে হয়েছে।

আজ (রোববার) ভোরে ফ্লোরিডার চেজ স্টেডিয়ামে মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) ম্যাচে নেমেছিলেন মেসি–সুয়ারেজরা। পূর্ণ পয়েন্ট পাওয়ার লড়াইয়ে তারা দুই দফাতেই পিছিয়ে পড়ে কামব্যাক করেন। তবে লুইস সুয়ারেজের আত্মঘাতী গোলের কারণে আর জয় পাওয়া হয়নি। যদিও উরুগুইয়ান তারকা নিজের দলের হয়েও একটি গোল করেছেন, মায়ামির বাকি দুটি গোল আসে মেসি ও জর্দি আলবার পা থেকে।

এদিন ম্যাচজুড়ে মায়ামির গোলাপি শিবির দাপট দেখালেও, তাদের বিপক্ষে দু’বারই লিড নিয়েছিল সেন্ট লুইস। শেষবার সুয়ারেজের কল্যাণে আসে তৃতীয় লিডও। তবে মায়ামি হার এড়িয়েছে আলবার ফিনিশিং টাচে। এর আগে ম্যাচের পঞ্চদশ মিনিটেই ক্রিস ডার্কিনের গোলে পিছিয়ে পড়ে মায়ামি। ২৫ মিনিটে মায়ামির পক্ষে সমতা টানা গোলটি করেন মেসি। গোল ও অ্যাসিস্ট দুটিই ছিল দেখার মতো, আলবার বাড়ানো পাস ধরে বক্সের ভেতর থেকে জোরালো শটে আর্জেন্টাইন অধিনায়ক গোলটি করেন। যা চলতি মৌসুমে মেসির ২৫তম গোল, আমেরিকান প্রতিযোগিতায় এটি সবচেয়ে দ্রুততম। এর আগে ২০১৬ সালে ১৬ ম্যাচে একই সংখ্যক গোল করেছিলেন কার্লোস ভেলা, মেসি সেই রেকর্ড ভাঙলেন ১২ ম্যাচে।

এরপর ৪১ মিনিটে আবারও পিছিয়ে পড়ে মায়ামি। তবে বিরতির আগেই সেই গোল শোধ করেন সুয়ারেজ। ম্যাচজুড়ে সাবেক তিন বার্সেলোনা তারকাই মূলত মায়ামিকে পথ দেখিয়েছেন। যদিও উরুগুইয়ান ফরোয়ার্ড ৬৮তম মিনিটে আত্মঘাতী গোল করে দলকে প্রায় হারিয়েই দিয়েছিলেন। সেই দফায় আর হারটা আসেনি আলবার কল্যাণে। শেষমেষ পয়েন্ট ভাগাভাগি করেই মায়ামি মাঠ ছাড়ে।

এই জয়ে এমএলএসে ইস্টার্ন কনফারেন্সের পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে টাটা মার্টিনোর পিঙ্ক শিবির। যদিও তাদের পিছিয়ে পড়ার যথেষ্ট সুযোগ আছে। ১৮ ম্যাচে ১০ জয় পাওয়া মায়ামির পয়েন্ট ৩৫। তাদের চেয়ে দুই ম্যাচ কম খেলেই দুইয়ে থাকা সিনসিনাতির পয়েন্ট ৩৩।

আজই কোপা আমেরিকার জন্য মায়ামি ছাড়ার কথা রয়েছে মেসির। যদিও তাকে আমেরিকা ছেড়ে যেতে হচ্ছে না, কোপা আমেরিকার আসরও যে ২০ জুন থেকে একই মাটিতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। অবশ্য এর আগেই কোপার প্রস্তুতি হিসেবে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলবে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। ৯ জুন শিকাগোর সোলজার ফিল্ড স্টেডিয়ামে ইকুয়েডর এবং ১৪ জুন গুয়েতেমালার বিপক্ষে ওয়াশিংটন ডিসিতে মাঠে নামবেন লিওনেল স্কালোনির শিষ্যরা।


লিওনেল মেসি   আর্জেন্টিনা   ইন্টার মায়ামি   কোপা আমেরিকা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

শরিফুলকে নিয়ে বড় দুঃসংবাদ টাইগার শিবিরে

প্রকাশ: ০১:০৬ পিএম, ০২ জুন, ২০২৪


Thumbnail

স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার ম্যাচের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে টি-২০ বিশ্বকাপের নবম আসর। যেখানে কানাডার বিপক্ষে দাপুটে জয় পেয়েছে মার্কিনীরা।

তবে এর আগে গতকাল আনুষ্ঠানিক প্রস্তুতি ম্যাচে ভারতের মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ। যেখানে রোহিত-হার্দিকদের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি টাইগাররা। এই ম্যাচের দিন আরেকটি বড় দুঃসংবাদ পেয়েছে টিম টাইগার্স। কারণ, বোলিংয়ের সময় চোট পাওয়া শরিফুলের হাতে ৬ সেলাই পড়েছে। আর তাতে বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ থেকে পাওয়া যাবে কি না, তা নিয়ে শঙ্কা জেগেছে।

শরিফুলের হাতে ছয়টি সেলাই লাগার কারণেই মূলত এই শঙ্কা জেগেছে। টাইগার পেসারের হাতে সেলাই লাগার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিসিবির চিকিৎসক দেবাশীষ চৌধুরী।

শনিবার এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘আজ  প্রস্তুতি ম্যাচে শরিফুলের নিজের শেষ ওভারে বোলিং করার সময় একটি ফিরতি বল আটকাতে গিয়ে ওর বাঁ হাতের তর্জনী ও মধ্যমার মাঝের যে জায়গা আছে, সেখানে একটা স্প্লিট ইনজুরি হয়। মাঠে প্রাথমিক চিকিৎসার পর শরিফুলকে খেলা শেষে নাসাউ ইউনিভার্সিটি মেডিকেল সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়।’

বিসিবির চিকিৎসক আরো বলেন, ‘সেখানে হ্যান্ড সার্জনের তত্ত্বাবধানে ওর ক্ষতস্থানে ছয়টা সেলাই পড়েছে। আমরা দুই দিন পরে ড্রেসিং পাল্টানোর জন্য আবার হ্যান্ড সার্জনের কাছে যাব। তখন আমরা আসলে বুঝতে পারব যে ওর ফিরতে কত সময় লাগবে।’

গতকাল নাসাউ ক্রিকেটে স্টেডিয়ামে ভারতীয় ব্যাটার হার্দিক পান্ডিয়ার একটি ফিরতি বল ঠেকাতে গিয়ে হাতে ব্যথা পান শরিফুল। চোট পাওয়ার আগে দুর্দান্ত বোলিং করেছিলেন বাঁহাতি পেসার। ৩.৫ বলে ২৬ রানে ১ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি।

প্রসঙ্গত, আগামী ৮ জুন শ্রীলংকার বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ বাংলাদেশের। মাঠে নামার আগে এখন শরিফুলকে ফিট হওয়ার চ্যালেঞ্জ নিতে হচ্ছে।


বাংলাদেশ   ভারত   শরিফুল ইসলাম   টি-২০ বিশ্বকাপ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

উদ্বোধনীতে যুক্তরাষ্ট্রের উড়ন্ত সূচনা

প্রকাশ: ১০:০৭ এএম, ০২ জুন, ২০২৪


Thumbnail

অবশেষে মাঠে গড়িয়েছে টি-২০ বিশ্বকাপের নবম আসরের খেলা। যেখানে উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে লড়েছে কানাডা। এই ম্যাচে শুরুতে স্বাগতিকদের সামনে বড় লক্ষ্য দাঁড় করালেও যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাটারদের আটকে রাখতে পারেনি কানাডার বোলাররা। অ্যারন জনস ও আন্দ্রেস গাউসের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে সহজ জয় তুলে নিয়েছে স্বাগতিকরা। এই জয়ে স্বপ্নের পথে একধাপ এগিয়ে থাকলো আমেরিকানরা।

ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়ামে আগে ব্যাটিং করে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৯৪ রান সংগ্রহ করে কানাডা। লক্ষ্য তাড়ায় ৭ উইকেট ও ১৪ বল হাতে রেখে জয়ের বন্দরে পৌঁছায় মোনাঙ্ক প্যাটেলের দল।

লক্ষ্য তাড়ায় ইনিংসের শুরুতেই হোঁচট খেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দলটির হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন স্টিভেন টেইলর ও মোনাঙ্ক প্যাটেল। তবে রানের খাতা খোলার আগেই এ জুটিতে আঘাত হানেন কলিম সানা।

প্রথম ওভারের দ্বিতীয় বলেই স্টিভেন টেইলরকে লেগ বিফোরের ফাঁদে (এলবিডব্লিউ) ফেলেন কলিম। কানাডার জোরালো আবদনে সাড়া দেন রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ। তবে সেই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানান টেইলর। তাতে অবশ্য লাভ হয়নি। টিভি আম্পায়ারও তাকে হতাশ করেছে।

এরপর ক্রিজে আসেন আন্দ্রেস গাউস। তার সঙ্গে ৪২ রানের জুটি গড়েন মোনাঙ্ক। ভয় ধরানো এই জুটি ভাঙেন দিলন হেলিগার।

ইনিংসের সপ্তম ওভারে মোনাঙ্ককে সাজঘরের পথ দেখান হেলিগার। আউট হওয়ার আগে ১৬ রান করেন তিনি।

পরে বাইশ গজে আসেন অ্যারন জনস। ঝোড়ো ব্যাটিং করে ২২ বলে ফিফটি করেন তিনি। তার সঙ্গে অর্ধশতক করেছেন গাউসও।


টি-২০ বিশ্বকাপ   কানাডা   যুক্তরাষ্ট্র  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

শুরুর হোঁচট সামলে এগোচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশ: ০৯:২১ এএম, ০২ জুন, ২০২৪


Thumbnail

অবশেষে মাঠে গড়িয়েছে টি-২০ বিশ্বকাপের নবম আসরের খেলা। যেখানে উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে লড়ছে কানাডা। এদিন ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র অধিনায়ক মোনাঙ্ক প্যাটেল। এতে আগে ব্যাট করেছে কানাডা। যেখানে জোড়া ফিফটিতে স্বাগতিকদের সামনে বড় লক্ষ্য দাঁড় করিয়েছেন সাদের দল।

তবে কানাডার দেওয়া বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় স্বাগতিকরা। শূন্য রানেই এক উইকেট পড়ে তাদের। কিন্তু হোঁচট খেয়েও পরবর্তীতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে স্বাগতিকরা। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের সংগ্রহ ১০ ওভারে দুই উইকেটে ৮১ রান।

এদিন ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়ামে আগে ব্যাটিং করে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৯৪ রান সংগ্রহ করেছে কানাডা। জয়ের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রয়োজন ১৯১ রান।

লক্ষ্য তাড়ায় ইনিংসের শুরুতেই হোঁচট খায় যুক্তরাষ্ট্র। দলটির হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন স্টিভেন টেইলর ও মোনাঙ্ক প্যাটেল। তবে রানের খাতা খোলার আগেই এ জুটিতে আঘাত হানেন কলিম সানা।

প্রথম ওভারের দ্বিতীয় বলেই স্টিভেন টেইলরকে লেগ বিফোরের ফাঁদে (এলবিডব্লিউ) ফেলেন কলিম। কানাডার জোরালো আবদনে সাড়া দেন রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ। তবে সেই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানান টেইলর। তাতে অবশ্য লাভ হয়নি। টিভি আম্পায়ারও তাকে হতাশ করেছে।

এরপর ক্রিজে আসেন আন্দ্রেস গাউস। তাকে সঙ্গে নিয়ে শুরুর চাপ সামলে দলীয় ইনিংস এগিয়ে নিচ্ছিলেন মোনাঙ্ক। তবে তিনিও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। ডিলন হাইলিগারের বলে ক্যাচ তুলে দিয়ে সাজঘরে যান অধিনায়ক।

বর্তমানে ক্রিজে থেকে লক্ষ্যের দিকে এগোচ্ছেন আন্দ্রেস গাউস ও অ্যারন জোনস।

এর আগে টস হেরে আগে ব্যাটিং করতে নেমে দুর্দান্ত শুরু করে কানাডা। তারই ধারাবাহিকতায় ফিফটি তুলে নিয়েছেন নভনিত ও কিরটন। আর শেষ মুহূর্তে শ্রেয়াসের উড়ন্ত ব্যাটিংয়ে বড় সংগ্রহ পেয়েছে ম্যাপল লিফারসরা।

যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে একটি করে উইকেট নেন হারমীত সিং, কোরি অ্যান্ডারসন ও আলি খান।


টি-২০ বিশ্বকাপ   কানাডা   যুক্তরাষ্ট্র  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন