ইনসাইড বাংলাদেশ

পিটার হাস কি করছেন?

প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ০৭ জুন, ২০২৩


Thumbnail

বাংলাদেশে এই মুহুর্তে সবচেয়ে ব্যস্ত কূটনীতিক কে? এর উত্তর কেউ না ভেবেই দিতে পারেন। পিটার ডি. হাস। মার্কিন এই রাষ্ট্রদূত এ মুহুর্তে বাংলাদেশের সবচেয়ে ব্যস্ত কূটনীতিবিদ। শুধু কূটনীতিকদের মধ্যেই নয়, বাংলাদেশের রাজনীতির মোটামুটি কেন্দ্রবিন্দুতে চলে এসেছেন তিনি। প্রতিদিনই খবরের শিরোনাম হচ্ছেন তিনি। তার ব্যস্ত ছোটাছুটি, বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে তার কথাবার্তা, তাকে অভিভাবকের আসনে বসিয়েছে। আর এজন্য বাংলাদেশি রাজনীতিবিদদের ব্যর্থতাও কম দায়ি নয়। মার্কিন রাষ্ট্রদূত যেন এখন বাংলাদেশের গণতন্ত্র, নির্বাচন এবং মানবাধিকারের ত্রাতা হয়ে সামনে এসেছেন। তার আদেশ নির্দেশ প্রতিপালন করাই যেন বাংলাদেশের রাজনীতিবিদদের প্রধান কাজে পরিণত হয়েছে।

পিটার ডি. হাস আসলে কি করছেন? তিনি বাংলাদেশে কি করতে চান? এ নিয়ে রাজনৈতিক মহলে নানা রকম প্রশ্ন উঠেছে। কিন্তু সবকিছুই ফিসফাস। কেউই মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বিরুদ্ধে কোন কথা বলতে রাজি নন। তার ভিসা যদি বাতিল হয়ে যায়? কিংবা তিনি যদি মার্কিন রোষানলে পরেন? মার্কিন রোষানলে পরলে তারতো আর রক্ষা নেই। এরকম একটি পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে গত ৬-৭ মাস ধরে। বিশেষ করে ২৪ মে নতুন মার্কিন ভিসানীতির পরপরই বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত যেন ড্রাইভিং সিটে বসে গেছেন।

কিন্তু এমনটি হবার কথা নয়। বাংলাদেশে নির্বাচন হতে এখনও বাকি ছয় মাসের কিছু বেশি সময়। আগামী নির্বাচন কিভাবে হবে না হবে সেটি নির্বাচন কমিশনের ব্যাপার। নির্বাচন কমিশন এখনও নির্বাচনের তফসিলই ঘোষণা করেননি। কিন্তু মার্কিন রাষ্ট্রদূতের দৌড়ঝাঁপ দেখে মনে হতেই পারে নির্বাচন বোধহয় আগামীকালই।

একটি দেশের নির্বাচন সম্পূর্ণ দেশটির অভ্যন্তরীণ বিষয়। এই নির্বাচনে কোন দল কিভাবে নির্বাচন করবে, কোন কৌশলে নির্বাচন করবে সেটি একান্তই তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নিজের ইচ্ছায় রেফারির ভুমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত। কারো কারো মনে প্রশ্নের উদয় হচ্ছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যে নির্বাচন হয়েছিল সেই নির্বাচনে কতজন পর্যবেক্ষক ছিল? সেই নির্বাচন কতটা অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ছিল? ডোনাল ট্রাম্প এখনও দাবি করেন সেই নির্বাচন পক্ষপাত দুষ্টু হয়েছে, জনমত পাল্টে দেয়া হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৭৭ভাগ মানুষ মনে করেন সেখানকার গণতন্ত্র ভঙ্গুর এবং গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ খুবই অনুজ্জ্বল। সেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে নির্বাচন নিয়ে অবিরত কথা বলে যাচ্ছেন। তার কাছে বৈঠক করে ধন্য হচ্ছেন রাজনীতিবিদরা।

গতকাল তিনি বাংলাদেশের প্রধান দুটি রাজনৈতিক দলের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সাথে বৈঠক করেছেন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সাথে একান্ত বৈঠক করেছেন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ বৈঠককে এতই গোপনীয় বিবেচনা করেছেন যে, এ ব্যাপারে কোন আনুষ্ঠানিক কথা বলেননি। একটি রাজনৈতিক দলের নেতা বিদেশী রাষ্ট্রের দূতের সাথে যখন এ ধরণের বৈঠক করেন এবং এ ব্যাপারে যখন দেশের জনগণকে অবহিত করেন না, তখন এটি রাষ্ট্রদ্রোহিতা নয় কিনা সেটি বিবেচনা করা দরকার।

এ প্রসঙ্গে চিলির সাবেক রাষ্ট্রপতি আইয়েন্দের একটি উক্তি খুব মনে পরে। তিনি বলেছিলেন, কোন রাষ্ট্রদূত দেশের কোন রাজনীতিবিদদের সাথে যদি কথা বলে তাহলে তা শিষ্টাচার লঙ্ঘন, জেনেভা কনভেনশনের লঙ্ঘন। আমাদের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মিনমিন করে এ ব্যাপারে কিছু বলেছিলেন। কিন্তু সেই বলার পর তিনি আবার চুপসে গেছেন। শাহরিয়ার আলম সম্প্রতি বলেছিলেন, কোন রাষ্ট্রদূত যদি সীমা লঙ্ঘন করেন তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। কিন্তু তিনি যে কোন ব্যবস্থা নিতে পারবেন না তা সবাই জানে। প্রশ্ন হচ্ছে পিটার ডি. হাস আসলে কি চাচ্ছেন? কি করতে চাচ্ছেন বাংলাদেশকে নিয়ে? শুধুই কি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন? নাকি এর পেছনে অন্য কোন উদ্দেশ্য আছে?

অনেকেই মনে করেন নির্বাচনকে সামনে রেখে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে তার কর্তৃত্ব পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে চায় এবং এই পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে তাদের হাতে প্রচুর রশদ আছে, অস্ত্র আছে। আর এই অস্ত্রগুলোর কারণেই বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা পিটার হাসের কর্তৃত্ব মেনে নিয়েছেন এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা যদি দেশপ্রেম ও আত্মমর্যাদায় দাঁড়াতে না পারে তাহলে মার্কিন প্রেসক্রিপশনেই নির্বাচন হবে। পিটার ডি. হাস এই নির্বাচনের পরে এমন একটি সরকারকে নির্বাচনে বসাবে যে সরকার একান্ত মার্কিন অনুগত হবে। আর তিনি নিজে করছেন না, উপযাচক হয়েও করছেন না। মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির বাস্তবায়ন করাই তার দায়িত্ব এবং সে দায়িত্ব তিনি নিষ্ঠার সঙ্গেই পালন করছেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় হল আমাদের রাজনীতিবিদরা মোটেও নিষ্ঠার সাথে তাদের দায়িত্ব পালন করছেন না।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

টেকনাফে সন্ত্রাসী তৎপরতার তথ্য পেলেই অভিযান চালাবে র‍্যাব

প্রকাশ: ০১:০৮ পিএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

কক্সবাজারের টেকনাফে রোহিঙ্গা ক্যাম্প ঘিরে আরসা অন্যান্য সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিষয়ে গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। তথ্য পেলেই তাদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালিত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

শুক্রবার (১৭ মে) রাজধানীর কারওয়ানবাজার ্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা জানান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মুর্তিমান আতঙ্ক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরসা। তারা অপহরণ, লুণ্ঠন, হত্যাসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত। ইতোপূর্বে নানা অভিযানে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর ১১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ছাড়া, বিপুল বিস্ফোরক অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। ্যাবের অব্যাহত নজরদারী তৎপরতায় আরসা নেতৃত্বশূণ্য হয়ে যায়।

কিন্তু বর্তমানে পাশের দেশের অন্তর্ঘাতমূলক ঘটনায়, আমাদের দেশে অস্ত্র বিস্ফোরক প্রবেশ করছে বলে তথ্য পাওয়া যায়। এমন তথ্যের ভিত্তিতেই বৃহস্পতিবার (১৬ মে) লাল পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমান অস্ত্র গোলাবারুদসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

তিনি আরও বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর তৎপরতা নিষ্ক্রিয় করার জন্য স্থানীয় থানাসহ অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে আমাদের নিবিড় যোগাযোগ রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত আছে, যখনই তথ্য পাচ্ছি অভিযান পরিচালিত হচ্ছে।


টেকনাফ   সন্ত্রাসী   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বেনাপোলে পাঁচ দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানি

প্রকাশ: ০১:০৬ পিএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ভারতে লোকসভা নির্বাচন উপলক্ষে আগামী ৩ দিন বেনাপোল ও পেট্রাপোল চেকপোস্ট বন্ধ থাকবে। এ সময়ে কোন পাসপোর্টধারী যাত্রী দু'দেশের মধ্যে যাতায়াত করতে পারবেন না। এছাড়া বাংলাদেশে সরকারি ছুটির কারণে দু'দেশের মধ্যে আজ ১৭ মে থেকে আগামী ২১ মে পর্যন্ত ৫ দিন আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমও বন্ধ থাকবে।

ভারতে নির্বাচনের কারণে এই প্রথমবার ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে পাসপোর্ট যাত্রীদের যাতায়াত বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে গুরুতর অসুস্থ মেডিকেল ভিসাধারী যাত্রী সাধারণ নিষেধাজ্ঞার বাইরে থাকবেন।

ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশনের সহকারী পরিচালক গৌতম বাবু জানান, আগামী ২০ মে বনগাঁ লোকসভা আসনের নির্বাচনের কারণে বেনাপোল-পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন দিয়ে সীমিত আকারে যাত্রী চলাচল করতে পারবেন। শুক্রবার (১৭ মে) সন্ধ্যা ৬টার পর থেকে ইমিগ্রেশনের কার্যক্রম সীমিত আকারে চলবে। সেক্ষেত্রে গুরুতর অসুস্থ যাত্রী এবং বাংলাদেশে আটকে পড়া ভারতীয় নাগরিকদের জন্য শুধুমাত্র ইমিগ্রেশন খোলা থাকবে।
 
এদিকে, পেট্রাপোল সিএন্ডএফ এজেন্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চক্রবর্তী টেলিফোনে জানান, পশ্চিম বাংলার উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁ আসনের লোকসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২০ মে। নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার মধ্যে নির্বাচন করার জন্য জেলা প্রশাসন থেকে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এ কারণে প্রথমবারের মত আগামী ১৮ মে থেকে ২০ মে পর্য্যন্ত বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পাসপোর্ট যাত্রীদের যাতায়াত বন্ধসহ সব ধরনের পণ্যের আমদানি ও রপ্তানি বন্ধ থাকবে। উল্লেখিত সময়ে ভারতীয় কোন পণ্যবাহী ট্রাক বাংলাদেশে প্রবেশ করবেনা, এমনকি বাংলাদেশি কোন পণ্যবাহী ট্রাক ভারতেও প্রবেশ করতে পারবে না।

বেনাপোল কাস্টমসের যুগ্ম কমিশনার শাফায়াত হোসেন বলেন, ভারতে লোকসভা নির্বাচনের কারণে পেট্রাপোল বন্দর আগামী ৩ দিন বন্ধ থাকবে বলে পেট্রাপোল কাস্টমস থেকে একটি নির্দেশনা পেয়েছি।


বেনাপোল বন্দর   আমদানি-রপ্তানি   লোকসভা নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ফরিদপুরে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত

প্রকাশ: ১২:৫৭ পিএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

আজ ১৭ ই ফরিদপুরে জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত হয়েছে। 

দিবসটি উপলক্ষে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিনের কার্যক্রম শুরু করেন।

এরপর ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা  হয়।

ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষে নেতৃত্ব দেন জেলা আওয়ামী লীগের  সাধারণ সম্পাদক এস এম ইশতিয়াক আরিফ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ফরিদপুরের সংরক্ষিত নারী সংসদ সদস্য ও ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ঝর্ণা হাসান। 

জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি শ্যামল ব্যানার্জী, দপ্তর সম্পাদক আলী আশরাফ পিয়ারসহ জেলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ ও সকল সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

ফরিদপুর   শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ছোট ভাইকে ‘কুলাঙ্গার’ বললেন মির্জা কাদের

প্রকাশ: ১২:৩১ পিএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হওয়ায় আপন ছোট ভাই শাহাদাত হোসেনকেকুলাঙ্গারবললেন নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা। শাহাদাত হোসেন কাদের মির্জা দুজনই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই।

মঙ্গলবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় বসুরহাট পৌরসভা মিলনায়তনে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে কাদের মির্জা ভাইকে অস্বীকার করে বক্তব্য দেন।

তার বক্তব্যটি স্থানীয় একাধিক সাংবাদিক ফেসবুকে লাইভে প্রচার করেন। নিজের স্বার্থের জন্য ভাইকে অস্বীকার করে প্রকশ্যে দেয়া কাদের মির্জার ওই বক্তব্য নিয়ে স্থানীভাবে নানা আলোচনা-সমালোচনা চলছে।

মতবিনিময় সভায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল কাদের মির্জা বলেন, আজকে ওবায়দুল কাদের ঘুমাতে পারে না, একটা ছেলের জন্য। সে আমার ভাই নয়, ওবায়দুল কাদেরের ভাই নয়। আজকে আমাদের ভাই নয় এই কুলাঙ্গা শাহাদাইচ্ছা (শাহদাত) তার কারণে আজকে ওবায়দুল কাদের অসহায়, সাংবাদিকদের সামনে গেলে চেহারা কালো হয়ে যায়, কি জানি আবার জিজ্ঞাসা করে। শেখ হাসিনার কাছে আজকে জবাব দিতে পারে না।

বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা ছোট ভাই শাহদাতের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে আরও বলেন, ‘একটা শালিস তার জন্য করতে পারি না পৌরসভাতে। শালিসে রায় দিলে, যে হেরে যায়, সে তার পক্ষ হয়। শালিস বাস্তবায়ন করতে পারে না এই ছেলের কারণে। এই ছেলেকে ঘৃণা ভরে যদি প্রত্যাখ্যান না করেন, ওবায়দুল কাদের সাহেব যদি মারা যান, তার আত্মার শান্তি পাবে না। হেতের কে ভোট দিবে? আপনার দিবেন কেউ? না।’  

প্রসঙ্গত, তৃতীয় ধাপে আগামী ২৯ জুন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।


কুলাঙ্গার   মির্জা কাদের  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে গণভবনে ফুলেল ভালোবাসায় সিক্ত শেখ হাসিনা

প্রকাশ: ১২:১২ পিএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানিয়েছেন দলের নেতারা।  

শুক্রবার (১৭ মে) সকালে গণভবনে নেতারা তাকে ফুলেল ভালোবাসা জানান।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান দলের কেন্দ্রীয় নেতারা।

আওয়ামী লীগের সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতারাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের পর বিদেশে দীর্ঘ নির্বাসিত জীবন থেকে ১৯৮১ সালের ১৭ মে তিনি দেশে ফেরেন।

এরপর থেকে শেখ হাসিনা গত চার দশকেরও বেশি সময় ধরে বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া বাংলাদেশের প্রাচীনতম রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দিয়ে চলেছেন। 


স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস   গণভবন   ফুলেল শুভেচ্ছা   শেখ হাসিনা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন