ব্যোমকেশ
নিয়ে টলিপাড়ায় তারকাদের দ্বৈরথ চলে এসেছে প্রকাশ্যে। মুখোমুখি অবস্থানে আছেন টলিউডের
দুই মহারথী সৃজিত মুখোপাধ্যায় ও দেব। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের সাম্প্রতিক পোস্ট
দেখে এমনটাই মনে করছেন নেটিজেনরা।
দেব অভিনীত
ও বিরসা দাশগুপ্ত পরিচালিত ব্যোমকেশের প্রি-টিজার প্রকাশ পায় গত শনিবার (১ জুলাই)।
এরপর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে দেব
ও সৃজিতের কথার লড়াই।
দেব সেই প্রি-টিজারের
ক্যাপশনে লেখেন, ‘আমাদের কোনো টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস নেই, শুধু একটা আবদার আছে, যদি
কাজ ভালো লেগে থাকে তবে তা অবশ্যই জানাবেন আর সবার সঙ্গে ভাগ করে নেবেন।’
দেবের পোস্টে
‘আমাদের কোনো টার্মস অ্যান্ড কন্ডিনেশন’- এ বাক্যটি লেখায় যেন লুকিয়ে রয়েছে সেই
কটাক্ষ, অন্তত তেমনটাই মনে করছেন নেটিজেনরা।
এর আগে যতবারই
সৃজিত তার পরিচালিত ব্যোমকেশ সিরিজ সম্পর্কে আপডেট ভাগ করেছেন, ততবারই পোস্টে ‘ওনলি
মাই ওন টার্মস’ বাক্য লিখেছেন তিনি। বাংলায় যার অর্থ দাঁড়ায়, ‘শুধুমাত্র
আমার শর্ত মেনে।’
কিন্তু দেব
জানিয়েছেন, তাদের কোনো শর্ত নেই। মুখে কেউ কারও নাম না নিলেও দুইয়ে দুইয়ে চার মিলিয়ে
নিতে অসুবিধা হয়নি নেটিজেনদের। দেব প্রি-টাজার শেয়ার করতেই ব্যোমকেশের পোস্টার শেয়ার
করেছেন সৃজিত।
সেখানে সৃজিত
লিখেছেন, শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনপ্রিয় সংলাপ। লিখেছেন, ‘বংশীধর? আমি কিন্তু সহজে
দুর্গ ছাড়িব না। ধননর্জয়ধ্বম্! ধননর্জয়ধ্বম্!’ কার্যত বুঝিয়ে দিয়েছেন, ‘বিনা যুদ্ধে
নাহি দিব সূচ্যগ্র মেদিনী।’
অতএব আকার-ইঙ্গিতে
একে অন্যকে খোঁচাচ্ছেন দুজন। এ নিয়ে দুজনের ভক্তদের মধ্যেও চলছে রেষারেষি। এই বছরেই
মুক্তি পাবে দুই ব্যোমকেশ। কে শেষ হাসি হাসবে, এখন সেটাই দেখার।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ
থেকে
প্রতি
বছর
বাংলা
চলচ্চিত্রের অগ্রগতির জন্য
বিশেষ
অনুদান
ঘোষণা
করা
হয়।
এর
মূল
উদ্দেশ্য হলো
মেধা
ও
সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করা।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে এই
অনুদানের আওতায়
চারটি
শাখায়
মোট
২০টি
পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রকে আর্থিক
সহায়তা
দেওয়ার
সিদ্ধান্ত নেওয়া
হয়েছে।
এর
মধ্যে
১৬টি
চলচ্চিত্রকে ৭৫
লাখ
টাকা
করে
এবং
বাকি
চারটি
চলচ্চিত্রকে ৫০
লাখ
টাকা
করে
অনুদান
প্রদান
করা
হবে। নির্মাতাদের আগামী
৯
মাসের
মধ্যে
চলচ্চিত্রগুলো নির্মাণ সম্পন্ন করার
নির্দেশ দেওয়া
হয়েছে।
আজ
প্রকাশিত একটি
প্রজ্ঞাপনে এই
তথ্য
জানানো
হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ
করা
হয়েছে
যে,
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শাখায়
৭৫
লাখ
টাকা
করে
পাচ্ছেন পরিচালক ও
প্রযোজক সাজেদুল ইসলাম
তার
চলচ্চিত্র ‘পাকিস্তানে বন্দীজীবন ১৯৭১’
এবং
রাকিবুল হাসান
তার
‘ছোঁয়া’
চলচ্চিত্রের জন্য।
শিশুতোষ শাখায়
৫০
লাখ
টাকা
করে
পাচ্ছেন প্রযোজক ও
পরিচালক নিয়ামুল মুক্তা
তার
‘চলনবিলের মানিক’
এবং
প্রযোজক রাইদ
মোরশেদ
ও
পরিচালক তাওকীর
ইসলাম
তাদের
‘অদ-ভূত’ চলচ্চিত্রের জন্য।
প্রামাণ্যচিত্র শাখায়
সমপরিমাণ টাকা
পাচ্ছেন পিপলু
আর
খান
তার
‘নোম্যাডস অব
দ্য
নর্থ’
এবং
রাসেল
রানা
তার
‘কালের
যাত্রা’
প্রামাণ্যচিত্রের জন্য।
সাধারণ
শাখায়
১৪টি
চলচ্চিত্রের জন্য
৭৫
লাখ
টাকা
করে
অনুদান
দেওয়া
হয়েছে।
এই
তালিকায় আছেন
প্রযোজক-পরিচালক মির্জা
শবনম
ফেরদৌসি (মিহিন
গাথা),
প্রযোজক ও
পরিচালক জাহাঙ্গীর হোসেন
বাবর
(ঠিকানা),
প্রযোজক ফজলে
হাসান
শিশির
ও
রবিউল
আলম
রবি
(সুরাইয়া), প্রযোজক ও
পরিচালক গোলাম
মোস্তফা (জয়া),
প্রযোজক পিংকি
আক্তার
ও
পরিচালক সঞ্জয়
সমাদ্দার (লোভ),
প্রযোজক ও
পরিচালক এন
রাশেদ
চৌধুরী
(সখী
রঙ্গমালা), প্রযোজক মিস
শেলী
কাদের
ও
পরিচালক নারগিস
আক্তার
(জাত),
প্রযোজক সুমন
পারভেজ
ও
পরিচালক এ
জেড
এম
মোস্তাফিজুর রহমান
বাবু
(ময়নার
চর),
প্রযোজক ও
পরিচালক মিশুক
মনি
(কালবেলা), প্রযোজক মনোজ
প্রামাণিক ও
পরিচালক ইকবাল
হাসান
খান
(সেয়ানা),
প্রযোজক ও
পরিচালক গীতালি
হাসান
(আজিরন),
প্রযোজক নিজাম
উদ্দিন
ও
পরিচালক আরিফ
সিদ্দিকী (পোস্টমর্টেম), প্রযোজক নূর
মনির
ও
পরিচালক নাসরুল্লাহ মানসুর
(হা
ঘরে)
এবং
প্রযোজক ও
পরিচালক দেওয়ান
নজরুল
(মুক্তির চেতনা)।
সিনেমা সরকারি অনুদান চলচ্চিত্র
মন্তব্য করুন
সম্প্রতি কোকাকোলা বাংলাদেশের একটি
বিজ্ঞাপন নিয়ে
ব্যাপক
বিতর্ক
শুরু
হয়েছে।
এই
৬০-সেকেন্ডের বিজ্ঞাপনটি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য এবং
সম্প্রীতির বার্তা
প্রদানের উদ্দেশ্যে তৈরি
করা
হলেও
এটি
প্রচুর
সমালোচনা ও
বিতর্কের মুখে
পড়েছে।
আল জাজিরা এই
বিজ্ঞাপনটি নিয়ে
একটি
বিশদ
প্রতিবেদন প্রকাশ
করেছে,
যা
এই
বিতর্ককে আরো
আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে
এসেছে।
আল জাজিরার তাদের প্রতিবেদনে সমালোচিত এই বিজ্ঞাপনটির কাহিনীচিত্রটি
ব্যাখ্যা করে এবং বিজ্ঞাপনটি বিতর্কিত হওয়ার কারণ বিশ্লেষণ করে।
প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, এই বিজ্ঞাপনটি নিয়ে বিতর্কের মূল
কারণ হল এটি একটি কর্পোরেট কোম্পানির পক্ষ থেকে প্রকাশিত হওয়া এবং এর মাধ্যমে সামাজিক
বার্তা প্রদান করার প্রচেষ্টা। অনেকেই মনে করেন, একটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের এই ধরনের
সামাজিক এবং রাজনৈতিক বার্তা প্রদান করা উচিত নয়।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, কোকাকোলা
কর্তৃপক্ষ এই বিতর্ক সম্পর্কে অবগত এবং তারা বিশ্বাস করে যে, তাদের বিজ্ঞাপন একটি ইতিবাচক
পরিবর্তনের জন্য একটি উদ্যোগ হিসেবে কাজ করবে। তবে, তারা সমালোচনাগুলোকে গুরুত্ব সহকারে
বিবেচনা করছে এবং ভবিষ্যতে আরও সংবেদনশীলতার সাথে বিজ্ঞাপন তৈরি করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
কোকাকোলার এই
বিজ্ঞাপনটি কর্পোরেট প্রচারণা এবং
সামাজিক বার্তা
প্রদানের একটি
জটিল
চিত্র
তুলে
ধরে।আশা করা
যায়,
ভবিষ্যতে কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের
প্রচারণায় আরও
সংবেদনশীল এবং
দায়িত্বশীল হবেন
এবং
কেবলমাত্র ব্যবসায়িক লাভের
দিকে
নয়,
বরং
সামাজিক সঠিকতার দিকেও
নজর
দেবেন।
আল-জাজিরা কোকাকোলা কোকাকোলা বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন
বলিউড তারকা সালমান খানের বাড়ির সামনে গুলি চালানোর ঘটনায় মুম্বাই পুলিশ সালমান খান ও তার ভাই অভিনেতা আরবাজ খানকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। একইসঙ্গে তাদের বক্তব্যও রেকর্ড করেছে ।
গত এপ্রিল মাসে মুম্বাইয়ের বান্দ্রায় সালমান খানের বাড়ির সামনে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর পুলিশ একাধিক অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে।
পিটিআই সূত্রে জানা গেছে, গত ৪ জুন ক্রাইম ব্রাঞ্চের চারজন অফিসারের একটি দল গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টসে পৌঁছায়, যেখানে সালমান খান ও তার পরিবার বসবাস করে। সেখানে প্রায় চার ঘণ্টা ধরে সালমান খানকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। অপরদিকে, আরবাজ খানকে দুই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এসময় দুই ভাইকে ১৫০টির মতো প্রশ্ন করা হয় বলে জানা গেছে।
এর আগে, গত ১৪ এপ্রিল স্থানীয় সময় সকালে, অজ্ঞাত দুই ব্যক্তি মোটরসাইকেলে করে এসে সালমান খানের বাড়ির সামনে কয়েক রাউন্ড গুলি চালায়। ওই ঘটনার পর থেকে নিজের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন সালমান। তবে, তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ ও দ্রুত কার্যক্রমের জন্য মুম্বাই পুলিশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন এই বলিউড অভিনেতা।
এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, সালমান খান তার বক্তব্যে বলেন, ঘটনার দিন রাতে তিনি বাড়িতেই ছিলেন এবং ফ্ল্যাটের ব্যালকনিতে থাকা অবস্থায় গুলির শব্দ শুনতে পান। অন্যদিকে, আরবাজ খান তখন জুহুর বাড়িতে ছিলেন, তবুও তার বক্তব্য নেয়া হয়েছে। কারণ এর আগে সালমানকে 'লরেন্স বিষ্ণয় গ্যাং' যে হুমকি দিয়েছিল সে বিষয়ে আরবাজ জানতেন। পুলিশের ধারণা, এই গুলি চালানোর ঘটনার সঙ্গেও ওই গ্যাং জড়িত থাকতে পারে।
এর আগেও সালমান খানকে একাধিকবার প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়। কিন্তু এ ধরনের কোনো ঘটনা এর আগে ঘটেনি। এ ঘটনার পর এরইমধ্যে দুই শুটার ভিকি গুপ্তা ও সাগর পালকে গুজরাট থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ পর্যন্ত এ ঘটনায় মোট ছয়জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, যার মধ্যে অন্যতম অনুজ থাপন জেলের মধ্যেই আত্মহত্যা করেছেন বলে জানা গেছে।
মন্তব্য করুন
জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও ফুড ভ্লগার 'রাফসান দ্য ছোট ভাই' খ্যাত ইফতেখার রাফসানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। অনুমোদনহীন ব্লু ড্রিংকস বাজারজাত করার অভিযোগে আদালত এই পরোয়ানা জারি করেছে। বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের বিচারক আলাউল আকবর এই আদেশ দেন।
কুমিল্লার বিসিক শিল্পনগরীতে অবস্থিত মেসার্স ড্রিংকব্লু বেভারেজ কারখানায় মোড়কজাতকরণ নিবন্ধন সনদ ছাড়াই ‘ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংক’ প্রস্তুত করা হচ্ছিল। কারখানায় কোনো পরিমাপ যন্ত্র না থাকায় হাতে করে বোতলজাত করা হচ্ছিল ড্রিংকগুলো। নিবন্ধন ছাড়াই মোড়কজাত ও বাজারজাত করায় ‘ওজন ও পরিমাপ মানদণ্ড আইন -২০১৮’ এর ৪১ ধারায় ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযানটি পরিচালিত হয় কুমিল্লার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সিনিয়র সহকারী কমিশনার ফারহানা নাসরিনের নেতৃত্বে। প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বিএসটিআই কুমিল্লা অফিসের কর্মকর্তা আরিফ উদ্দিন প্রিয় এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) ইকবাল আহাম্মদ, ফিল্ড অফিসার (সিএম) এর সার্বিক সহযোগিতায়।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের খাদ্য পরিদর্শক মো. কামরুল হোসেন একটি আবেদন করেন, যেখানে তিনি উল্লেখ করেন যে, ব্লু নামের এই পানীয়টির কোনো অনুমোদন নেই এবং ওষুধ প্রশাসনও জানে না এটি পানীয় নাকি ওষুধ। এই তথ্যের ভিত্তিতে ইফতেখার রাফসানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
রাফসান দ্য ছোট ভাই ফুড ভ্লগার রাফসান ব্লু গ্রেফতার
মন্তব্য করুন
চোখজুড়ানো লোকেশনে ঢালিউড কিং শাকিব খান আর অন্যদিকে লাস্যময়ী আমেরিকান মডেল ও অভিনেত্রী কেলসি নটেজ-সম্প্রতি অন্তর্জালে উন্মুক্ত হয়েছে ১০ সেকেন্ডের একটি ভিডিওচিত্র।
যেখানে মার্কিন এই অভিনেত্রীর সঙ্গে শাকিব খানের দারুণ রসায়ন ইতোমধ্যে নজর কেড়েছে। কেউ বলছেন, শাকিব খান এবার নিশ্চয়ই হলিউডের কোনো সিনেমায় কাজ করছেন, কেউ বলছেন এটা বোধ হয় বিদেশি কোনো প্রসাধনীর বিজ্ঞাপন। কারও কারও মত, হতে পারে এটা শাকিব খানের নতুন কোনো সিনেমার দৃশ্য। ১০ সেকেন্ডের এই ভিডিওচিত্র নিয়ে নেটিজেন ও ভক্তরা মেতে উঠেছেন মধুর বিতর্কে।
হলিউড সিনেমা বা বিজ্ঞাপনচিত্র, যাই হোক শাকিব খানের আকর্ষণীয় লুক দেখে এবার সত্যিই নড়েচড়ে বসেছে নেটিজেনরা। নতুন কী তুফানি ধামাকা নিয়ে আসছেন তিনি; ভেবেই সময় পার করছেন এখন শাকিব ভক্তরা। এখন দেখার বিষয় আসলে কী ধামাকা নিয়ে আসছেন শাকিব খান। দর্শকদের প্রত্যাশা অচিরেই এই সকল রহস্যের জট উন্মোচন করবেন তুফান খ্যাত মেগাস্টার নিজেই।
মন্তব্য করুন
সম্প্রতি কোকাকোলা বাংলাদেশের একটি বিজ্ঞাপন নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক শুরু হয়েছে। এই ৬০-সেকেন্ডের বিজ্ঞাপনটি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য এবং সম্প্রীতির বার্তা প্রদানের উদ্দেশ্যে তৈরি করা হলেও এটি প্রচুর সমালোচনা ও বিতর্কের মুখে পড়েছে। আল জাজিরা এই বিজ্ঞাপনটি নিয়ে একটি বিশদ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, যা এই বিতর্ককে আরো আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে এসেছে।